১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২১

বিপরীত বাক বলেছেন: জেলা শহর গুলোর হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার আর ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার গুলোতে যেতে বলেন। ওসব জায়গায় বিপদগ্রস্ত, হারিয়ে যাওয়া অনেক শিশু থাকে। এক্ষেত্রে উকিল ঠিক করে কোর্টের মাধ্যমে রেজিস্ট্রি করে নিতে হবে। শর্ত থাকে কিছু

আমার মতে এটাই দুদিক থেকে ভাল হবে।
১) আপনার আত্মীয়ের আকাঙ্খা পূরণ হবে।
২) একজন সর্বহারা কেউ একটা ঠিকানা পাবে। মেয়ে সন্তান নিবেন। এরাই সবচেয়ে বিপদের মধ্যে থাকে।

নরমালি অরফ্যানেজ থেকে নেয়ার বদলে এটাই সলিড হবে। কেননা অরফানেজ গুলোতে সবসময় এতিম থাকে না। অনেক হতদরিদ্র পরিবার আর্থিকভাবে অক্ষম হওয়ায় শিশুকে এতিমখানায় রাখে।

কিন্তু প্রায় নিশ্চিত যে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার বা ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে আপনি নাম পরিচয় ঠিকানাবিহীন অনেক পাবেন।

আমাদের ফ্যামিলিতেই একজন আছে।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আইনি প্রক্রিয়া সম্পাদন করে একটি বাচ্চা পালক (adopt বা দত্তক) নেয়া সম্ভব নয়।
বাংলাদেশী আইনে এটা সম্ভব না। বাংলাদেশে আছে গার্ডিয়ানশিপ, adopt বা দত্তক নেই।

এটা আমিও জানতাম না। এক বাংগালী পালক পুত্র এনেছিল কিন্তু ইমিগ্রেশনে পরে মার্কিন আদালতে নাকোচ হয়ে যায়। কারন বাংলাদেশী আইনে শিশু দত্তক প্রথা আইন নেই। আছে গার্ডিয়ানশিপ।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: বস্তি এবং সরকারী হাসপাতালে বলে রাখলে তারা ব্যবস্থা করে দিবেন।

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০

নীল আকাশ বলেছেন: এখন রাস্তাঘাট ডাস্টবিনে নবজাতক পরে থাকে। হাস্পাতাল গুলি তে অবৈধ বাচ্চা ফেলে পালিয়ে যায়। এদের পারলে পালতে বলুন।