![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশেষ সরকারী তত্ত্বাবধানে ফায়ারসার্ভিস এর অকুতোভয় কর্মীরা সফলতার সাথে বিশেষ ব্যবস্থায় কিছু তেলাপোকা এবং টিক টিকিকে বাংলাদেশের বিখ্যাত এক ব্রান্ডের জুস খাওয়াতে সফল হয়েছেন। অনেকের মনে এ ব্যাপারে সন্দেহ জাগলেও,ফায়ার সার্ভিসের কতিপয় ব্যক্তি অসংখ্য মিডিয়ার সামনে এর সত্যতা স্বিকার করেছেন এবং মিডিয়াগুলো ও এ ব্যাপারে সম্পূর্ণ নিশ্চিত হয়ে,আবেগআপ্লুত হয়ে ক্রমাগত ৭ ঘন্টা নানা ঢঙ্গের কাব্যিক ভাষায় ক্রমাগত ননষ্টপ সম্প্রচারের মাধ্যমে বিশ্ববাশির কাছে এ্ই অসম্ভবকে সম্ভব করার বার্তা পৌছে দিয়েছেন।সারা পৃথিবী বাংলাদেশের মিডিয়া সাংবাদিকদের এরকম একাগ্র ও সত্যিনষ্ঠ সাংবাদিকতার ভূয়শি প্রশংসায় অাপ্লুত হয়ে,বাংলাদেশী রিপোর্টারদের মেধার সঠিক মূল্যায়ন এর জন্য বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার উপর অস্কার পুরস্কার প্রচলন করার জন্য অস্কার কমিটির কাছে আবেদন করেছেন।
এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন আন্তর্জাতিক সংবাদকর্মীর তথ্যের বরাতে আরো জানা গেছে ,এইরকম গুরুত্বপূ্ণ এবং দুনিয়াকাপানো একটা ইভেন্ট লাইভ ব্রডকাষ্ট না করতে পারার অনুতাপে বিবিসি এবং সিএনএন এর বেশ কয়জন কর্তা ব্যক্তি মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পরেছেন।এরকম গুজব ও শুনা যাচ্ছে যে তাদের অনেকে আত্মনিিপিড়ন ও বিবেকের দংশন সহ্য করতে না পেরে আজীবনের জন্য সাংবাদিকতা পেশা ত্যাগ করা চিন্তা করছেন।
বাংলাদেশ সরকারের বেশ কয়জন মাননীয় মন্ত্রী এই দূর্লভ মূহর্ত অবলোকন করার জন্য প্রচন্ড শীত উপেক্ষা করে ঐ বিরল মূহ্হুর্ত অবলোকন করতে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ন রাষ্টীয় দায়ীত্ব সাময়িক ভাবে বন্ধ করে সেখানে উপস্থিত হন। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক ভাবে এ ব্যাপারে কোন বানী প্রদান করা হয়নি। এদিকে একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা বাংলাদেশের দুইিটি চ্যানেলকে তাতক্ষনিক এবং বস্তুনিষ্ঠ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন টানা ৭ ঘন্টা প্রচার করার জন্য চ্যানেল এবং তার বিরল প্রতিভাবান সাংবাদিকদের আন্তর্জাতিক সন্মানে ভূষিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এদিকে বাংলাদেশের অপশক্তি এবং স্বাধীনতা এবং উন্নয়নের শত্রু এবং নিজেদেরকে বিজ্ঞ পন্ডিত হিসেবে দাবীদ্বার কিছু ব্যক্তি এটাকে সম্পূর্ন সাজানো নাটক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তারা সংবাদ বানিজ্য বা অপসাংবাদিকতা বলেও নিন্দা করেন।
এই বক্তব্যে বিরক্ত এবং ক্ষুব্দ হয়ে সুশীল সাংবাদিকরা তিব্য নিন্দা ব্যক্ত করেন। তাদের অনেকে ঘটনাস্থলে দাড়িয়েই ক্ষুব্দ হয়ে ঐ সকল ব্যক্তির মা ,বোনদের সাথে নানারকম সম্পর্ক স্থাপন করার আগ্রহ দেখান।
লা্ইভ সাউন্ড ব্রডকাষ্টের কারনে বাংলাদেশের অসংখ্য দর্শক তাদের এসব আবেগীয় ইচ্ছা শুনতে পান।
একই সাথে বাংলাভাষার বিরলপ্রায় শব্দভান্ডারের উপর তাদের গভীর জ্ঞান দেখে মুগ্ধ হন।
ইংরেজী মিডিয়াম এর আগমনের পর এ সকল বিরল বাংলা শব্দ শিক্ষার্থীদের প্রায় অজানাই রয়ে যাচ্ছিল।
বাংলা শব্দ ভান্ডারের বিলুপ্তপ্রায় এসব শব্দ চর্চার মাধ্যমে জিবীত রাখার জন্য বাঙ্গালী জাতীর পক্ষ থেকে তাদের বিনম্র সালাম।
২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৬
ভরকেন্দ্র বলেছেন: ভালো লাগলো....।
৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: একটা বাকোয়াস বানানো ঘটনা। দুনিয়াতে সবচাইতে করাপটেড অশিক্ষিত জাতির জন্য এসবই ফিট!
৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৫
ভরকেন্দ্র বলেছেন: ভালো লাগলো....।