নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিই মেঘদূত

আমিই মেঘদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘ইন্টারন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড’-এ ভূষিত প্রধানমন্ত্রী কন্যা

২৭ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬




বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক অ্যাডভাইজরি প্যানেলের বিশেষজ্ঞ, বাংলাদেশের অটিজম বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুল অটিজম আক্রান্ত ব্যক্তিদের কল্যাণে নিরবচ্ছিন্ন ও উদ্ভাবনীমূলক কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইন্টারন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড’-এ ভূষিত হয়েছেন। ‘প্রিন্সটন ক্লাব অব নিউইয়র্ক’ আয়োজিত ‘সিমা কলাইনু’ নামে নিউইয়র্কভিত্তিক একটি শিশু অটিজম কেন্দ্র ও স্কুল এবং এর আন্তর্জাতিক সহযোগী প্রতিষ্ঠান ‘আই কেয়ার ফর অটিজম’ এর বার্ষিক অনুষ্ঠানে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার এ অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ‘সিমা কলাইনু’ নিউইয়র্কের প্রথম শিশু অটিজম কেন্দ্র ও স্কুল, যা ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি এ পর্যন্ত জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে নিউইয়র্কের ৫টি ব্যুরোর সকল সম্প্রদায়ের অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত সহস্রাধিক শিশুকে তাদের অটিজম সেন্টার, স্কুল ও হোম সার্ভিস দিয়ে আসছে। সিমা কলাইনুর মতোই বাংলাদেশসহ এশিয়া অঞ্চলে এ-সংক্রান্ত পেশার মানুষের জন্য পরিকল্পিত ও ব্যাপকভিত্তিক প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টিতে কাজ করছে সায়মা ওয়াজেদ। অনুষ্ঠানে সায়মা ওয়াজেদসহ নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিল মেম্বার ব্রাডল্যান্ডার, কাউন্সিল মেম্বার মার্ক লেভিনি, নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলের স্পিকার মেলিচ্ছা মার্ক-ভিভারিতোর কমিউনিটি লিয়াজো কার্যালয়ের কর্মী জেনি বার্গার এবং কলবি হেয়ার্ড নামের নয় বছরের একটি অটিষ্টিক বালককেও অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এছাড়া গত মাসে সংস্থাটির দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক কার্যালয় এ অঞ্চলের ১১টি দেশের জন্য সায়মা ওয়াজেদ হোসেনকে অটিজম বিষয়ক ‘শুভেচ্ছা দূত’ হিসেবে নিয়োগ দেয়।’ উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের এপ্রিলে ভূটানে অনুষ্ঠিত অটিজম বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অটিজম ও অন্যান্য নিউরো ডেভোলপমেন্ট ডিজঅর্ডারের জন্য ‘থিম্পু ডিক্লারেশন’ গ্রহণে পুতুলের অবদান অনস্বীকার্য”। বাংলাদেশে অটিজম বিষয়টি সামনের সারিতে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক কার্যালয় ২০১৪ সালে পুতুলকে “এক্সিলেন্স ইন পাবলিক হেলথ্ অ্যাওয়ার্ডে” ভূষিত করে। অটিজম বিষয়ক জাতীয় সচেতনতা সৃষ্টি, পরিকল্পনা প্রণয়ন ও অটিজমের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে। অটিজম বিষয়ে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টির সাথে সাথে যদি রাজনৈতিক সদিচ্ছা যুক্ত হয়, তাহলে তা অটিজম এবং এ সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ নিয়ে বেঁচে থাকা মানুষের জীবনে বৈচিত্র্য নিয়ে আসতে পারে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭

তপোবণ বলেছেন: "অটিজম বিষয়ে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টির সাথে সাথে যদি রাজনৈতিক সদিচ্ছা যুক্ত হয়, তাহলে তা অটিজম এবং এ সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ নিয়ে বেঁচে থাকা মানুষের জীবনে বৈচিত্র্য নিয়ে আসতে পারে"
সহমত।

২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনুদান দিয়ে এসব পুরস্কার কেনা বন্ধ হোক।

৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অভিনন্দন রইল।


চাঁদগাজী ভাই, অনুদান দিয়েই যদি পুরষ্কার মিলতো তবে খালেদা জিয়াসহ তারেক যোবায়দারা ডজন খানেক জোগাড় করে নিত। মনটাকে সবসময় ইতিবাচক রাখার চেষ্টা করুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.