![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি করা হয়ে ওঠে না। কিন্তু মাথার ভিতর তাগিদ অনুভব করি। কত কী দেখছি চারপাশে, কত কত অনুভব বুদ্বুদের মত জেগে ওঠে, ইচ্ছে করে রেখে দেই শব্দ মালা গেঁথে। কিন্তু শব্দগুলো ফুল হয়ে ফোটে না। কেন কে জানে?
ধূলিমাখা এই আঁকাবাঁকা পথে ফের-
বাতাসে ভাসছে পূর্বপুরুষের ঘ্রাণ ,
জৈব ফসিল মাটিতে গড়া এ পথই
দূরযাত্রার রথ এনেছিল দ্বারে
ভেন্না পাতার নুপুরে বাজছে স্মৃতি ।
একটি উঠোন, কাঠমালতির পাশেই ডালিমগাছ,
এক্কা দোক্কা ছক কেটে চলে দুরন্ত শৈশব।
দূর থেকে ডাকে স্বাগত বৃক্ষ জোড়া
“তুই তবে এলি, এতদিন পরে, মা!
যে দেশেতে যাস , সেটি কি পাথরে গড়া
আমার কথা কি মনেতেই পড়ে না? “
এপথ আমায় শিকড়ের দিকে টানে,
এই যে নদী আমার শরীরে শিরা ধমনীতে বয়।
আলো না ফুটতেই শান্ত নদীতে
বাতাসের সাথে ঢেউ তুলে এলো কেউ-
সে-ই নিয়ে চলে - জীবনের পথে
দূর থেকে বহুদূর,
কতদূর পথ পেরিয়ে এলাম- সমুখে অথৈ পথ
বুকে জমে থাকে কচুরিপানা বা
পাটপঁচে যাওয়া ঘ্রাণ , যতদূরে যাই-
এ নরম মাটির মায়াই আমার পীঠস্থান।
—-—//———
২| ১৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ৩:৩২
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: চমৎকার গল্প ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৪৮
সামিয়া বলেছেন: ছবি আর কবিতা দুটোই সুন্দর