১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

আলিফ টিএসইউ বলেছেন: বিচার হতেও পারে আবার নাও হতে পারে কিন্তু মানুষের মানসিকতা কোথায় নেমেছে, সেই কথাটা কি চিন্তা করেছেন। হায়রে মানুষষষষ।

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিচার!!!!

কি বলেন?

তাকে কিশৌর সংশোধনাগানে পাঠান। ভাল করে জানুন বয়স নিশ্চয়ই ১৬-১৭!!!

এতো চাচী অনেক দূরের!!

পিতা-মাতাকে মেরেই যখন সমাজের দোষ!!!

তার তো কুন দোষই নাই!!!! (ঐশিনাসুরা সুশীলীয় কথনানুসার!!! )


ইসলামে ব্যভীচারের শাস্তি এ জন্যই কঠোর রাখা হয়েছে যাতে সমাজ নির্মল থাকতে পারে। মুক্ত হতে পার এই ব্যধি থেকে! !

ঐখানেও সুশীলদের আবার ধরর্মীয় নিষ্ঠুরতা খুজে পায়!!!!

যাবেন কুতায়????????

৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চাইলে ঘুরে আসতে পারেন-- সুশীল চিনলে চিনতেও পারেন

ঐশির দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই- যাতে আর কোন বাবা-মাকে সন্তানের হাতে! নৃশংস ভাবে নিহত হতে না হয়!!!

৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫

মাক্স বলেছেন: থু

৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

সুলতান আহমদ বলেছেন: ও থু থু

৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

princejohn বলেছেন: নরপশু

৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

টুনা বলেছেন: গাজীপুর প্রতিনিধি, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 01 Sep 2013 14:09 BdST Updated: 01 Sep 2013 16:09 BdST
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারে আনার পর ঐশীকে কাঁদতে দেখা গেছে বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
01 September 2013
শনিবার সন্ধ্যা ৭টা ২৫ মিনিটে তাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারে আনা হয়। এর আগে শনিবার সকালে ঐশী ও তাদের গৃহকর্মী সুমীকে কোনাবাড়ি কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্র থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছিল।

সুমী এখনো ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারেই রয়েছে বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানায়।

গত ১৬ অগাস্ট এসবি পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না বেগমের ক্ষতবিক্ষত লাশ তাদের চামেলীবাগের ফ্ল্যাটে পাওয়া যায়।
তার আগের দিন বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়া ঐশী ১৭ অগাস্ট পুলিশের কাছে ধরা দেয়। এরপর তাকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদও করে পুলিশ। সে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারের কারাধ্যক্ষ মো. আমজাদ হোসেন ডন জানান, “এখানে আসার পর থেকে আমরা তাকে ধর্মীয় অনুশাসনে চলার পরামর্শ দিচ্ছি। নামাজ, কোরআন পড়া ও ধর্মীয় বই পড়ার উৎসাহ দিচ্ছি। সে এখন নামাজ পড়ছে। কৃতকর্মের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও বাবা-মার জন্য দোয়াও করছে।”
২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগার। দুইশ’ ধারণ ক্ষমতার এ কারাগারে বর্তমানে ২৩৯ জন নারী বন্দি ছাড়াও রয়েছে ১১জন শিশু। তাদের জন্য এখানে আলাদা ডে-কেয়ার সেন্টার রয়েছে।
শিশুদের প্রতিদিন ডিম, দুধ ও কলা দেয়া ছাড়াও আলাদা যত্ন নেয়া হয়। এখানে তাদের পড়াশোনা করানোর জন্য কারাশিক্ষকও রয়েছে। এ কারাগারে ১০ জন ফাঁসির ও ১১ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি রয়েছে।

কিছু কিছু সাংবাদিক আছে যারা এসব কুলাঙ্গারের প্রতি খুবই সহানুভূতিশীল। এক দিনেই নামাজ ধইরা ফালাইছে যেই পরিমান হম্বি-তম্বি করলো পাগলা মিজান। মাঝে মাঝে মনে হয় নিজের চুল নিজেই ছিড়ি।

৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

টুনা বলেছেন: এই সকল কেইসে শরীয়া আইন সীমিত আকারে চালু করা হোক।

৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৮

লজিক মানুষ বলেছেন: আসেন আমরা সবাই মিলে কুত্তাডারে পুন্দায়, মানে ওর পাছায় ধোন ঢুকাই। তাহলে ও টাইট হবে।

১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৮

সাউন্ডবক্স বলেছেন: ুনু কেটে দেয়া হোক শালার.।।

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৬

দার্শনিক ফিনিক্স বলেছেন: ভয়াবহ পরিস্থিতি!!!