নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখন সবকিছুই বেড়িয়ে আসছে। এটার পিছনে কারা ছিল, সেনাবাহিনীর তদন্ত রির্পোট ছুড়ে ফেলে নির্দেশনা মতো রিপোর্ট লিখতে বলেছিলেন শেখ হাসিনা। সঠিক তদন্ত রির্পোট দেওয়ায় তাকে ৩৬ দিন ডিজিএফআইয়ের আয়নাঘরে আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়। পরে একটি মিথ্যা মামলায় তাকে ৫ বছর বন্দি রাখা হয়। সম্প্রতি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আইয়ের টকশোতে এসব তথ্য জানান সাবেক সেনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ও বিডিআর বিদ্রোহের তদন্তের সমন্বয়ককারী অফিসার ড. খান সুবায়েল বিন রফিক।
বিডিআর গণহত্যার পরিকল্পনা করা হয় ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে। পরবর্তী তিন মাসে ৫০ জনের অধিক বিডিআরের সৈনিকরা বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ এবং বেসামরিক ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা এসব বিষয় পরিকল্পিতভাবে গোপন করেছে। এর সঙ্গে ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস এবং জাহাঙ্গীর কবির নানক জড়িত ছিল। তাদের সঙ্গে বিডিআরের সৈনিকরা একাধিকবার বৈঠক করেছে।
তিনি বলেন, ২০০৯ সালের মে মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাসের ভেতরে বিডিআরের ভেতরে তিনজন আত্মহত্যা করেন। এই তিনজনই ছিল প্রধান সাক্ষী। তারা কোনো কারণ ছাড়াই আত্মহত্যা করেন। তারা কীভাবে আত্মহত্যা করেন বা তারা আত্মহত্যা করেছেন কী না সেটি আজ পর্যন্ত তদন্ত করা হয়নি।
ড. খান সুবায়েল বলেন, গণহত্যা এবং তার সঠিক বিচার না করার কারণে গুটিকয়েক সেনা অফিসার তারা গুম-খুন এবং আয়নাঘরের সূচনা এখান থেকে। আমি এই জন্য প্রত্যেকটা না ক্লিয়ারভাবে বলতে চাই, জেনারেল আজিজ, মেজর জেনারেল মইনুল হোসেন, তৎকালীন ডিজি ডিজিএফআইয়ের ফজলুর আকবর, তৎকালীন র্যাবের কর্মকর্তা জেনারেল জিয়া যাকে এখন গ্রেপ্তার করা হয়েছে, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুজিব দুঃখজনকভাবে তিনি এখনো সেনাবাহিনীতে আছেন। এদের প্রত্যেকের হাতে রক্ত রঞ্জিত। এদের প্রত্যেকের হাতে গুম, খুন, দুর্নীতি হয়েছে। এগুলোর মাস্টারমাইন্ড হলেন মেজর জেনারেল তারেক সিদ্দিকী যিনি সমগ্র জিনিসটাকে কন্ট্রোল করেছেন। ভারতের নিম্নমানের জিনিসগুলো সেনাবাহিনীতে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। ইন্ডিয়া থেকে যে মর্টার কেনা হয়েছে সেটি ফায়ার করতে গিয়ে একজন অফিসার এবং দুজন সৈনিক মারা গেছেন।
ভিডিও লিংক.
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫
দূর মিয়া বলেছেন: ভাই আয়নাঘরতো সংবাদিরা খুজে পাই নাই। আপনি কি খুজে পেয়েছেন।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:২৭
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ইন্ডিয়া কত বাল কত কিছু করতে পারে তা পাকিস্তানে দেখা যায়। পাকিস্তান ঠাপাইয়ো না ইন্ডিয়ারে। আমরা্ আওয়ামীলীগের দ্বারা চামচামি করি তাই আমাদের এত ভয়। আর সমস্যা হলো দালালের পরিমান একটু বেশি বৈকি।
৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮
দেখা হবে রাজপথে বলেছেন: উনারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে কি লাভ বলেন- মরে গেলেই তো গেল গা!
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩০
ধুলো মেঘ বলেছেন: এত সহজ না। হাসিনারে ঝুলাবেন, আর ইন্ডিয়া বসে বসে মুলা খাবে? ইন্ডিয়ার আবদারে আমেরিকা পর্যন্ত বাধ্য হবে শেখ হাসিনার বিচার আটকাতে। অসম্ভব কিছুর আশা করে থাইকেন না। দুঃখ পাবেন।