![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৮০ দশকের কবি, ছড়াকার, গীতিকার বিশেষত; শিশুসাহিত্যিক। ৬টি প্রবন্ধ সংকলন, ৩টি গল্প সংকলন, ১টি শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ, ৭টি অডিও-ভিডিও এলবাম প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৭৭ সাল থেকেই বাংলাদেশ ও ভারতের পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি। ১৯৭৮ সালে তৎকালীন রেডিও বাংলাদেশ রংপুর কর্তৃক ‘‘উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ ছড়াকার’’ হিসেবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত। ১৯৮৬ সালে সিলেট ছড়া পরিষদ কর্তৃক ছড়ায় অবদান রাখার জন্য পুরস্কৃত। ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত জাতীয় বিভিন্ন দৈনিকে সাংবাদিকতাছাড়াও বিভিন্ন সাহিত্য পত্রিকা যেমন; লালমনিরহাট থেকে ত্রৈমাসিক চলমান, ত্রৈমাসিক ব্যতিক্রম, ত্রৈমাসিক দারুচিনি, ত্রৈমাসিক কিশোরকন্ঠ, ত্রৈমাসিক প্রজাপতিসহ (অধুনালুপ্ত) বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক এবং লালমনিরহাটের প্রথম প্রকাশিত ‘সাপ্তাহিক জানাজানি’র প্রতিষ্ঠাতা সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন।\n\nশাহ আলম বাদশা’র প্রকাশিত অডিও-ভিডিও এলবাম এবং গ্রন্থসমূহঃ ১। ভোরের পাখিরা [অডিও-ভিডিও এলবাম-১৯৮৯] \n২। শিহরণ ১ [অডিও এলবাম-১৯৯৩] \n৩। শিহরণ ২ [অডিও এলবাম-১৯৯৩] \n৪। প্রত্যয় [অডিও এলবাম-১৯৯৪] \n৫। প্যারোডি গান [অডিও এলবাম-১৯৯৫] \n৬। তথ্য পেলেন কাশেম চাচা [নাটিকার ডিভিডি-২০০১৪] \n৭। তথ্য কমিশনের বিচারিক কার্যক্রম [প্রামাণ্যচিত্রের ডিভিডি-২০১৪] ৮। কিশোকন্ঠ গল্প সমগ্র-১ [যৌথ গল্পগ্রন্থ-২০০১] \n৯। মা ও শিশু [যৌথ প্রবন্ধগ্রন্থ [১খণ্ড)-২০০৬] \n১০। মা ও শিশু [যৌথ প্রবন্ধগ্রন্থ [২খণ্ড-২০০৭] \n১১। মা ও শিশু [যৌথ প্রবন্ধগ্রন্থ [৩খণ্ড-২০০৮] \n১২। মা ও শিশু [যৌথ প্রবন্ধগ্রন্থ [৪খণ্ড-২০০৯] \n১৩। স্বপ্ন দিয়ে বোনা [যৌথ গল্পগ্রন্থ-২০১৩] \n১৪। মুক্তিযুদ্ধ এবং অন্যান্য গল্প [যৌথ গল্পগ্রন্থ-২০১৫] \n১৫। দুরছাই ধুত্তোরী ছাই [শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ-২০১৫] \n\nশাহ আলম বাদশা’র প্রকাশিতব্য গ্রন্থসমুহঃ \n১। ইষ্টিপাখি মিষ্টিপাখি [শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ] \n২। ষড়ঋতুর দেশে [শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ] \n৩। লিন্তামনির চিন্তা [শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ]\n৪। ফুল-পাখি-নদী [কিশোর কবিতাগ্রন্থ] \n৫। ফুলবনে হই-চই [কিশোর উপন্যাস] \n৬। সানিনে অভিযান [[কিশোর উপন্যাস] \n৭। কালো মুরগি [শিশুতোষ গল্প] \n৮। বেওয়ারিশ লাশ [শিশুতোষ গল্প] \n৯। কবিকবি ভাব ছন্দের অভাব [ছন্দপ্রকরণ-প্রবন্ধগ্রন্থ] \n১০। বাংলাবানান এবং শব্দগঠনঃ ভুল শুধু ভুল [প্রবন্ধগ্রন্থ] \n১১। আমাদের মুসলমানিত্ব এবং কামড়াকামড়ির রকমফের \n\nতিনি বিসিএস তথ্য ক্যাডারের সদস্য এবং এলএলবি\\\'র ছাত্র। তথ্যমন্ত্রণালয়ে কর্মরত। ফোনঃ ০১৮১৭১১৭৯২৯/০১৫৫২৩৪২৪৪৯\nWebsite: http://mediamaster1.blogspot.com/
তথ্য কমিশন থেকে প্রথম প্রকাশিত বুলেটিনটি আপনাদের কাছে পেশ করলাম সমালোচনার জন্য
পিডিএফ আকারে দেখুন এখানে
যদিও ৪বছর পার হয়েছে তথ্য কমিশনের বয়স কিন্তু কমিশনের অন্য অনেক প্রকাশনা থাকলেও নিয়মিত কোন প্রকাশনা ছিলোনা। এবারই প্রথমবারের মতো কমিশনের ৩য় প্রধান তথ্য কমিশনার হিসেবে মোহাম্মদ ফারুক আমাকে কয়েকদিনের নোটিশে মাত্র ৮ পৃষ্ঠার একটি নিউজ লেটার প্রকাশের দায়িত্ব দেন। তাড়াহুড়োয় কিছু বানান ভুল থাকলেও প্রথম বুলেটিন হিসেবে এটির মুল্যায়ন করে পরামর্শও আপনারা দিতে পারেন।
উল্লেখ্য যে, ১০/১১ বছর যাবত প্রতিবছর ২৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস এদেশে বিচ্ছিন্নভাবে পালিত হয়ে আসছিলো। বিভিন্ন এনজিও এবং অন্যান্য সংগঠন পালন করে আসছিলো। গতবছর তথ্য অধিকার ফোরাম এর সাথে তথ্য কমিশন এ দিবসটি যৌথভাবে পালন করেছিলো।
কিন্তু এবারই প্রথমবার সারাদেশব্যাপী প্রতিজেলায় শোভাযাত্রা, তথ্যমেলাসহ বিভিন্নভাবে ও ব্যাপকভাবে পালিত হলো আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবসটি। এ উপলক্ষে সারাদেশে প্রচারণামূলক পোস্টার, স্টিকার, বিলবোর্ড ইত্যাদি পাঠিয়েছে কমিশন।
সারাবিশ্বব্যাপী আনুষ্ঠানিকভাবে পালনের অংশ হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে তথ্য কমিশন এই প্রথমবারের মতো দেশব্যাপী ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নেয়।
এদিন দৈনিক ও আঞ্চলিক পত্রিকাসমুহে ক্রোড়পত্র প্রকাশ, নিয়মিত ত্রৈমাসিক প্রকাশনার অংশ হিসেবে বিশেষ নিউজলেটার এর প্রথম সংখ্যা প্রকাশ, ঢাকায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা এবং জাতীয় উন্নয়ন একাডেমী মিলনায়তনে তথ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আলোচনাসভা, ঢাকার প্রধান সড়কসমুহ সজ্জিতকরণ, জেলাপ্রশাসন কর্তৃক ৬৪ জেলায় শোভাযাত্রা ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠান, সারাদেশে প্রচারণামূলক পোস্টার ও স্টিকার বিতরণ ছাড়াও রেডিও-টিভিতে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়।
উল্লেখ্য যে, ঢাকায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রাটি ২৮ সেপ্টেম্বর সকাল ৯:৩০ঘটিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে জাতীয় উন্নয়ন একাডেমী মিলনায়তনের আলোচনাসভাস্থলে গিয়ে সমাপ্ত হয়।
প্রধান তথ্য কমিশনার মোহাম্মদ ফারূক এর সভাপতিত্বে আলোচনাসভায় প্রধান অতিথি তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, বিশেষ অতিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে আলোচক হিসেবে যোগ দেন যথাক্রমে তথ্য কমিশনার মোহাম্মদ আবু তাহের ও অধ্যাপক ডঃ সাদেকা হালিম, টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ডঃ ইফতেখারুজ্জামান, নাগরিক উদ্যোগের নির্বাহী পরিচালক জাকির হোসেন, রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ এর সহকারী পরিচালক সুরাইয়া বেগম এবং অন্যান্য এনজিও প্রতিনিধিগণ।
সভায় মূলপ্রবন্ধ পেশ করেন আর্টিকেল ১৯ এর দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক তাহমিনা রহমান
দেখুন তথ্য কমিশন ফেসবুক পাতা
©somewhere in net ltd.