![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৮০ দশকের কবি, ছড়াকার, গীতিকার বিশেষত; শিশুসাহিত্যিক। ৬টি প্রবন্ধ সংকলন, ৩টি গল্প সংকলন, ১টি শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ, ৭টি অডিও-ভিডিও এলবাম প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৭৭ সাল থেকেই বাংলাদেশ ও ভারতের পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি। ১৯৭৮ সালে তৎকালীন রেডিও বাংলাদেশ রংপুর কর্তৃক ‘‘উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ ছড়াকার’’ হিসেবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত। ১৯৮৬ সালে সিলেট ছড়া পরিষদ কর্তৃক ছড়ায় অবদান রাখার জন্য পুরস্কৃত। ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত জাতীয় বিভিন্ন দৈনিকে সাংবাদিকতাছাড়াও বিভিন্ন সাহিত্য পত্রিকা যেমন; লালমনিরহাট থেকে ত্রৈমাসিক চলমান, ত্রৈমাসিক ব্যতিক্রম, ত্রৈমাসিক দারুচিনি, ত্রৈমাসিক কিশোরকন্ঠ, ত্রৈমাসিক প্রজাপতিসহ (অধুনালুপ্ত) বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক এবং লালমনিরহাটের প্রথম প্রকাশিত ‘সাপ্তাহিক জানাজানি’র প্রতিষ্ঠাতা সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন।\n\nশাহ আলম বাদশা’র প্রকাশিত অডিও-ভিডিও এলবাম এবং গ্রন্থসমূহঃ ১। ভোরের পাখিরা [অডিও-ভিডিও এলবাম-১৯৮৯] \n২। শিহরণ ১ [অডিও এলবাম-১৯৯৩] \n৩। শিহরণ ২ [অডিও এলবাম-১৯৯৩] \n৪। প্রত্যয় [অডিও এলবাম-১৯৯৪] \n৫। প্যারোডি গান [অডিও এলবাম-১৯৯৫] \n৬। তথ্য পেলেন কাশেম চাচা [নাটিকার ডিভিডি-২০০১৪] \n৭। তথ্য কমিশনের বিচারিক কার্যক্রম [প্রামাণ্যচিত্রের ডিভিডি-২০১৪] ৮। কিশোকন্ঠ গল্প সমগ্র-১ [যৌথ গল্পগ্রন্থ-২০০১] \n৯। মা ও শিশু [যৌথ প্রবন্ধগ্রন্থ [১খণ্ড)-২০০৬] \n১০। মা ও শিশু [যৌথ প্রবন্ধগ্রন্থ [২খণ্ড-২০০৭] \n১১। মা ও শিশু [যৌথ প্রবন্ধগ্রন্থ [৩খণ্ড-২০০৮] \n১২। মা ও শিশু [যৌথ প্রবন্ধগ্রন্থ [৪খণ্ড-২০০৯] \n১৩। স্বপ্ন দিয়ে বোনা [যৌথ গল্পগ্রন্থ-২০১৩] \n১৪। মুক্তিযুদ্ধ এবং অন্যান্য গল্প [যৌথ গল্পগ্রন্থ-২০১৫] \n১৫। দুরছাই ধুত্তোরী ছাই [শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ-২০১৫] \n\nশাহ আলম বাদশা’র প্রকাশিতব্য গ্রন্থসমুহঃ \n১। ইষ্টিপাখি মিষ্টিপাখি [শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ] \n২। ষড়ঋতুর দেশে [শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ] \n৩। লিন্তামনির চিন্তা [শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ]\n৪। ফুল-পাখি-নদী [কিশোর কবিতাগ্রন্থ] \n৫। ফুলবনে হই-চই [কিশোর উপন্যাস] \n৬। সানিনে অভিযান [[কিশোর উপন্যাস] \n৭। কালো মুরগি [শিশুতোষ গল্প] \n৮। বেওয়ারিশ লাশ [শিশুতোষ গল্প] \n৯। কবিকবি ভাব ছন্দের অভাব [ছন্দপ্রকরণ-প্রবন্ধগ্রন্থ] \n১০। বাংলাবানান এবং শব্দগঠনঃ ভুল শুধু ভুল [প্রবন্ধগ্রন্থ] \n১১। আমাদের মুসলমানিত্ব এবং কামড়াকামড়ির রকমফের \n\nতিনি বিসিএস তথ্য ক্যাডারের সদস্য এবং এলএলবি\\\'র ছাত্র। তথ্যমন্ত্রণালয়ে কর্মরত। ফোনঃ ০১৮১৭১১৭৯২৯/০১৫৫২৩৪২৪৪৯\nWebsite: http://mediamaster1.blogspot.com/
আমাদের দেশের গুণীজন কিছু শিক্ষক, সাহিত্যিক নারী-ছাত্রীধর্ষণ এবং শিশুনির্যাতনে যেমন পটু তেমনই এরা রক্ষক সেজেও ভক্ষক হয়ে থাকে, যা আমাদের মিডিয়ার দরুণ আমরা মাঝে মাঝে জানতে পারি। কিন্তু সব ঘটনা কিন্তু জানা যায়না আড়ালেই থেকে যায়।
পিতাতুল্য শিক্ষক ছাত্রীদের ধর্ষণ ও নির্যাতন যেমন করে তেমনই শিশুসাহিত্যিক নামধারীরাও শিশুদের জন্য কাজ করার কথা হলেও তারা আজকাল নির্যাতন করে সেই অবুঝ শিশুদের পর্ণগ্রাফি বানিয়ে বিদেশেও পাচার করে এবং টাকা অর্জন করে।তবে মজার ও সান্ত্বনার বিষয় এই যে, এসব নরাধমের সবাই হয় নাস্তিক না হয় ইসলামবিরোধী বেনামাজীর দল, ইসলামী ব্যক্তিত্ব কেউ নন। দেখুন তবে খবরটি
শিশুদের নিয়ে পর্নোগ্রাফি তৈরি করে বিদেশে সরবরাহের অভিযোগে শিশুসাহিত্যিক টিপু কিবরিয়া ও তার দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি পুলিশ।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) গতকাল বুধবার ও আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মুগদা ও খিলগাঁও থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
সিআইডি’র পুলিশ সুপার (অর্গানাইজড ক্রাইম) আশরাফুল ইসলাম জানান, বিদেশি ক্লায়েন্টদের চাহিদা অনুযায়ী পর্নোছবি বানিয়ে জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, সৌদি আরব ও যুক্তরাজ্যে পাঠাতেন শিশুসাহিত্যিক টিপু কিবরিয়া। এই অভিযোগ পাওয়ার পর রাজধানীর পৃথক এলাকায় অভিযান চালিয়ে টিপু কিবরিয়া ছাড়াও তার আরও দুই সহযোগীকে পর্নোছবি তৈরির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত বাকি দু’জন হলেন, নুরুল আমিন নুরু ও শাহারুল ইসলাম।
তাদের গ্রেফতারের পর বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টায় সিআইডি’র সদর দফতরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানান সিআইডি’র পুলিশ সুপার (অর্গানাইজড ক্রাইম) আশরাফুল ইসলাম।
তিনি জানান, ৩ থেকে ৪ শ’ টাকার লোভ দেখিয়ে পথশিশুদের দিয়ে টিপু দীর্ঘদিন ধরে পর্নোগ্রাফি তৈরি করে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন দেশে সরবরাহ করে আসছিলেন। তারা মূলত ছেলে শিশুদের দিয়ে পর্নোগ্রাফি বানাতেন।
টিপু কিবরিয়ার আসল নাম টি আই এম ফকরুজ্জমান। তিনি মূলত একজন ফ্রি-ল্যান্সার ফটোগ্রাফার। আর এসবের আড়ালে তিনি পর্নোছবি বানিয়ে ব্যবসা করতেন বলেও জানান আশরাফুল ইসলাম।
তিনি জানান, সম্প্রতি আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের অনুরোধে শিশু পর্নোছবি বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করে সিআইডি। এর ধারাবাহিকতায় রাজধানীর খিলগাঁও এলাকার তারাবাগের বাসা থেকে টিপু কিবরিয়াকে আটক করা হয়।
তার দেওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে মানিকনগরের মুগদা এলাকায় অবস্থিত পর্নোছবি বানানোর স্টুডিওতে অভিযান চালিয়ে আপত্তিকর অবস্থায় নুরুল ইসলামকে আটক করা হয়। এ সময় এক ভিকটিম শিশুকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় বিপুল পরিমাণ পর্নোছবি,কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক, স্টিল, ভিডিও ক্যামেরা, ল্যাপটপ ও ৭০টি লুব্রিকেটিং জেল উদ্ধার করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত ডিআইজি ( অর্গানাইজড ক্রাইম) শাহ আলম জানান, এ পর্নো ছবিগুলো বিক্রি করে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মানি এক্সটচঞ্জের মাধ্যমে বিদেশ থেকে টাকা আনতেন টিপু। এক একটি পর্নোছবি মোটা অংকের টাকায় বিক্রি হত বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে মুগদা থানায় ২০১২ সালের পর্নোগ্রাফি আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওই মামলায় গ্রেফতারকৃতরা তিন দিনের রিমান্ডে আছেন। মামলাটি তদন্ত করছে সিআইডি।
আরেকটি ঘটনা না বলে পারছিনা। আমি নিজেও শিশুসাহিত্যিক হিসেবে চরম লজ্জিত ও অপমানিত এসব কুলাঙ্গারদের জন্য।
আমি ১৯৭৭ সাল থেকে লেখালেখি করি কিন্তু কখনো ব্যবসায় করিনি সাহিত্যের নামে। অনেকেই আমাকে আমার বই ছাপানোর বা যৌথগ্রন্থ ছাপানোর নামে টাকা চাইলেও আমি দেইনি। ফলে প্রায় ৪০ বছর লেখালেখি করেও আমি নিজের টাকায় এখনো কোনো মৌলিক বই ছাপিনি।
অথচ টিপু কিবরিয়ার মতোই ভোরের কাগজের সহ-সম্পাদক তথাকথিত এক ছড়াকার অশোকেশ রায় বাচ্চাদের ছড়াছাপানোর নামে দীর্ঘদিন লাখ লাখ টাকা মেরে দিয়ে ব্যবসায় করে খাচ্ছে। ২০০৬ সালে এই প্রতারকের লেখা আহবানের ফলে আমার দু'মেয়ের অনুরোধ ও দাবিতে তাদের ছড়াছাপানোর জন্য আমি নিজহাতে জনপ্রতি ৫০০/= দেই অশোকেশ রায়কে।
ঘোষণানুযায়ী তার বইয়ের নাম হবে'' ছড়াগুলো লিখেছে ছোটরা'' কিন্তু আজ ২০১৪ সালেও সেই বই সে বের করেনি। ছোটদের কাছে নেয়া টাকাগুলোও ফেরত দেয়নি এই প্রতারক। সে কতো টাকা কামাই করেছে শিশুদের নামে, ভাবুন তো? আসলে এদের সবার চরিত্র এক।
১৩ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
শাহ আলম বাদশাহ বলেছেন: দেখুন--
১/ https://www.facebook.com/tipu.kibria/about ২/ https://www.flickr.com/photos/tipukibria/, ৩/ Click This Link ৪/ https://www.youtube.com/watch?v=XWscGFFa_tU
৫/ http://www.somewhereinblog.net/blog/TipuKibria ৬/ Click This Link ৭/
২| ১৩ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
হ্যাপি পেঙ্গুইন বলেছেন: অশোকেশ রায় কে ব্যক্তিগত ভাবে চিনি। বাট ভিতরে ভিতরে তার এতোকিছু আছে জানা ছিলনা।
১৩ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:০০
শাহ আলম বাদশাহ বলেছেন: এরা হঠাৎ লেখক কিনা--উদ্দেশ্য টাকা ও খ্যাতি দুটোই কামায়।
বাটপার সে--একবার ফোনে টাকা ফেরত দিতে বললে--জানায় অফিসে এসে নিয়ে যান। কিন্তু গিয়েও খুজে পাওয়া যায়নি।
কেনো টাকা দিয়ে দায় পড়েছে কি তাকে খুঁজে বেড়ানোর? নিজদায়িত্বে কি তা ফেরত দেয়া যায়না যদি বাটপারি না থেকে?
৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০
অবন্তিকা বলেছেন: ভাই শাহ আলম বাদশাহ
আমি অশোকেশ রায়, বর্তমানে অনলাইন নিউজপোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোরে আউটপুট এডিটর (বার্তা সম্পাদক) হিসেবে কর্মরত।
আড়াই মাস পরে আজ হঠাৎ আপনার পোস্টটি চোখে পড়ায় সেটি পড়ে মনে কষ্ট পেলাম।
ছড়াগুলো লিখেছে ছোটরা বইটির তিনটি সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল। আপনার কাছে বইয়ের কপি বোধ হয় এখনও আছে। এর পরে গল্পগুলো লিখেছে ছোটরা নামে ছোটদের লেখা গল্প নিয়েও একটি বই প্রকাশিত হয়েছে।
আপনার মেয়ে দু’টির ছড়া ছড়াগুলো লিখেছে ছোটরা বইয়ের চতুর্থ সংস্করণে প্রকাশিত হওয়ার কথা ছিল। এ বইয়ের নিয়ম ছিল, পর্যায়ক্রমে বর্ধিত সংস্করণ করে করে ছোটদের লেখা ছড়া প্রকাশ করা। বইটির মূল্য ৫০ টাকা হিসেবে ১০ কপির অগ্রিম মূল্য নিয়ে বইটি প্রকাশিত হয়ে আসছিল। আপনার দু’মেয়ে বিধায় সম্ভবত, দু’জনের জন্য এক হাজার টাকা না নিয়ে পাঁচশ’ টাকা নেওয়া হয়েছিল। আর যদি এক হাজার টাকাও নেওয়া হয়, তাও ফেরত দিতে আমি অঙ্গীকারাবদ্ধ।
বইটির চতুর্থ সংস্করণ নানা কারণে প্রকাশিত না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত টাকাটা ফেরত নিতে আমি আমার সে সময়কার কর্মস্থল ভোরের কাগজে আসতে বলেছিলাম। কেন আপনি আমাকে গিয়ে পেলেন না, বুঝতে পারলাম না। কারণ, আমার মোবাইল নম্বর (০১৭১১১১৪৫৭৯) আপনার কাছে ছিল। কিন্তু পরে আর যোগাযোগ করেননি। নিজ দায়িত্বে আমি ফেরত অবশ্যই দিতাম। এখনও দিতে চাই।
দয়া করে আপনি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করুন। আপনার মোবাইল নম্বর দিন। আমি নিজেই যোগাযোগ করে টাকা অবশ্যই দিয়ে আসবো, যেখানে বলবেন।
আপনি না জেনে না বুঝে আমাকে প্রতারক-বাটপার বলে ব্লগে পোস্ট দিয়ে ফেলেছেন। আমি কিছুই জবাব দেবো না। শুধু বলবো, আপনি শিশু সাহিত্যিক ও তথ্য কমিশনের কর্মকর্তা বিধায় সহজেই আমার সম্পর্কে খোঁজ-খবর করে প্রকৃত বিষয়টি জানতে পারতেন।
৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫
অবন্তিকা বলেছেন: আপনার ছাড়া আর একজনের মাত্র টাকা ছিল আমার কাছে, যিনি জোর দিয়ে অনুরোধ জানিয়েছিলেন যে, তার মেয়েদের লেখা চতুর্থ সংস্করণে ছাপতেই হবে। তাকে এবং আপনাকে ষ্পষ্ট করে বলা হয়েছিল, বইটির চতুর্থ সংস্করণ সময়মতো প্রকাশ করতে না পারায় টাকাটা ফেরত নিতে। আমি জোর করে টাকা দিতে গেলেও তিনি মৃদু হেসে টাকা ফেরত না নিয়ে আমাকে ঋণী করে রেখেছেন। আপনি এবং আপনার পক্ষ থেকে আপনার পরিচিত একজন বার বার যোগাযোগ করেছিলেন। বার বার টাকা নিয়ে যেতে বলেছিলাম, ফ্লেক্সিলোডও করতে চেয়েছিলাম। তখন বিকাশ থাকলে অবশ্য পেয়েও যেতেন।
বাকি যে ১২ জনের লেখা চতুর্থ সংস্করণে প্রকাশের কথা ছিল, তারাও বিষয়টি জেনেছে। তবে তাদের কারো কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়নি বিধায় আপনার সবাইকে নিজ দায়িত্বে ফেরত দেওয়া বা শিশুদের ছড়া ছাপানোর নামে দীর্ঘদিন লাখ লাখ টাকা মেরে দিয়ে ব্যবসায় করে খাচ্ছে বা প্রতারক-বাটপার বলাটা অবান্তর ছিল।
আপনাকে জবাব দেব না বলেছিলাম। তারপরও বলি, ছড়া ও গল্পের মোট চার সংস্করণেই আর্থিক অসঙ্গতি বা নানা কারণে বেশিরভাগ শিশু লেখকদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়নি। বই প্রকাশের পর তারা তাদের বরাদ্দকৃত বই ঠিকই পেয়েছে। আসলে ছোটদের মেলা নামক প্রতিষ্ঠানটির আওতায় এটি ছিল একটি নতুন ধরনের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ, যা শিশু প্রতিভার বিকাশে যথেষ্ট কাজ করেছে। কিন্তু তখন পর্যন্ত আমরা আর্থিকভাবে সক্ষম না হওয়ায় এভাবে প্রকাশনা ব্যয়ের সামান্য অংশ উঠিয়েছিলাম। শিশুদের অভিভাবকরা যা দিয়েছিলেন, বাকি থাকা তার প্রায় চারগুণ টাকা আমি দিয়েছিলাম।
টাকা দেওয়া বা না দেওয়া লেখকদের প্রত্যেকের কাছে গায়ের মূল্যের সমপরিমাণ বইগুলো পৌঁছে দিয়েছিলাম। সেটি ছিল ১০টি করে। এটি ছিল, অগ্রিম দিয়ে বই কিনে নিয়ে ছড়া-গল্প প্রকাশের একটি ভালো উদ্যোগ। অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতির কারণে ছড়াগুলো লিখেছে ছোটরা বইটির তৃতীয় এবং গল্পগুলো লিখেছে ছোটরা বইটির প্রথম সংস্করণ প্রকাশের পর এ উদ্যোগ এগিয়ে না নিতে পারার কষ্ট আমাদেরকে অনেক বেশি কষ্ট দেয় এখনো।
বিজ্ঞপ্তিতে আমার মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে, যেটি আপনি এই পোস্টে দিয়েও দিয়েছেন। তাই নাম্বার না থাকার কথাও ঠিক নয়।
আপনার মেয়েরা এবং সম্ভবত আপনিও অসুস্থতায় ভুগছিলেন। সবাই সুস্থ আছেন নিশ্চয়ই। আপনি নিশ্চয়ই জানেন, আমি শিশু সংগঠন খেলাঘর এবং শিশুদের জন্য লেখালেখি নিয়েই আছি আজ ৩২ বছর, ১৯৮২ সাল থেকে। তাই মেয়ে দু’টিকে কষ্ট দিতে আমি চাইনি। তারপরও অনিবার্য কারণে কষ্ট দিয়ে ফেলে আমিও কষ্টে আছি। এ কারণে আমিও দুঃখিত।
কিন্তু আপনি পোস্ট দিয়ে এবং টাকা পাওয়ার শর্তে পোস্ট এডিট করবেন বলে জানিয়েছেন। আপনার টাকা পেয়ে যাবেন। পেয়ে প্রাপ্তি স্বীকার করলেই আমি খুশি। পোস্ট এডিটের দরকার নেই। এটি তো প্রথম আলোর ব্লগেও দেখলাম। সেখানেও থাক না আমার অপারগতার কষ্টের প্রতীক হয়ে।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
শাহ আলম বাদশাহ বলেছেন: বিতর্ক বাড়িয়ে লাভ নেই---আমরা কেউই অসুস্থ ছিলাম না, ফোনেও কথা হয়েছিলো। ভোরের কাগজে গিয়েও ছিলাম। আমি ছাড়া আমার পক্ষে আর কেউ টাকা ফেরত চায়নি ভাই।
আমার মোবাইলে আপনার নম্বর থাকলেও পরে ডিলিট করেছিলাম টাকার আশা ছেড়ে দিয়েই। আর মেয়েদের আপনারসহ লেখকদের প্রতি অবিশ্বাস-হতাশা এবং বিরূপ মানসিকতার বিষয়টিই ছিলো দুঃখজনক এবং লেখাছাপানোর বিনিময়ে সেই সামান্য টাকা ছিলো গৌণমাত্র।
যতোই যেভাবে আমরা সাফাই গাইনা কেনো--পাওনাদারকে যথাসময়ে বিশেষতঃ প্রতিশ্রুতিপালনের বিফলতার সাথেসাথেই টাকা ফেরত দেয়া একটা বাধ্যবাধকতা ও নৈতিকতার মধ্যেই পড়ে।তা যেভাবেই হোক পরিশোধ করা জরুরি যদি তা শিশুদের বিষয় হয়ে থাকে, সেটা আরো জরুরি।
যাহোক--টাকা পেলে প্রাপ্তিস্বীকার করবো।
৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
অবন্তিকা বলেছেন: আপনি কি আগের মন্তব্যটা ডিলিট করেছেন? তাই সেটির পরম্পরা এখন আর থাকলো না, দুঃখ প্রকাশ করেও এবার এসব কি বললেন?
সাফাই গাইছি না, বিতর্কও বাড়াচ্ছি না।
সত্য কথাগুলো বলেও এবারের মন্তব্যে আপনার রুঢ় আচরণের স্বীকার হলাম।
ভালো থাকবেন।
৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪০
অবন্তিকা বলেছেন: আগের মন্তব্যটা ডিলিট করায় আপনার মোবাইল নাম্বারটিও হারিয়ে ফেললাম, ব্যস্ততায় টুকে রাখতে পারিনি, আবার দিন প্লিজ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
শাহ আলম বাদশাহ বলেছেন: নাহ ভাই কোনো মন্তব্য স্বেচ্ছায় ডিলিট করিনি।
তবে আপনার কথামতো খুঁজে দেখালাম অসাবধানতায় একটি মন্তব্য ডিলিট হয়েছে, যেখানে বিকাশ নম্বর ছিলো। যাক আবার দিলাম আমার বিকাশনম্বর--০১৮১৭১১৭৯২৯/০১৯১৫৫৩৭৬২৩
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬
পথহারা সৈকত বলেছেন: স্যার কেমন আছেন.......? টিপু কিবরিয়ার এবং একটা বিশেষ ছাত্র সংগঠন নিয়ে কিছু আবাল বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে, দেখলাম আপনি এটা কড়া প্রতিবাদ করেছেন।
শাহ আলম বাদশাহ বলেছেন: আমি নিজেই একজন শিশুসাহিত্যিক হিসেবে লজ্জিত ও বিব্রত। টিপু কিবরিয়াকে আমি চিনি এবং আমার বহু লেখা সে রহস্য পত্রিকায় ছেপেছে যখন সেখানে চাকরি করতো।
কিন্তু অবাক হলাম যে লোক নামাজের ধার ধারেনা, ইসলামবিরোধী--তাকে ছাত্রশিবিরের সাথে সম্পৃক্ত করার মতো জঘন্য অপকর্ম আপন কেনো করলেন, বুঝলাম না।
সে শিবির করলে (যদিও ছাত্র ছাড়া কেউ শিবিরে যোগ দিতে পারেনা বলেই জানি) পুলিশ তো সংবাদ সম্মেলন করে জাহির করতোই তা?
কেনো এমন অপপ্রচার করলেন--তার প্রমাণ তো আপনাকে দিতেই হবে নতুবা কান ধরে তওবা করতে হবে।
আপনি কি ঐ কুলাঙ্গার কে চিনেন ? কিছু তথ্য যদি দিতেন খুব উপকার হত।