নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৮২ সালের মার্চ মাসে কলিকাতায় প্রথম গেলাম । বেশ হেটে একটা হোটেলে আশ্রয় নিলাম । আমরা দশ জন । পরদিন সকালে নাস্তা খেয়ে একাই ঘুরতে বেরুলাম । একটা লাল পুরাতন দালানের গায়ে লেখা নিউমার্কেট । সব দোকান খোলেনি তখনও আর আমার কোন শপিং নেই । ফুল বিক্রি হচ্ছে , তাজ্জব ব্যাপার । মানুষ ফুল কেনে এখানে ? বাশের ফালি দিয়ে তৈরি টবে ফুল সাজানো হচ্ছে । আমাকে ওরা শুধালো কি ফুল চাই ? বিব্রত হয়ে আমি বললাম আমি ফুল কিনব না , দেখব , পারব দেখতে । ওদের দয়া হল । আমার এত ফ্রেশ লাগছিল যে কি বলব । দশ পনেরো মিনিট পরে জিজ্ঞাসা করলাম এত ফুল দিয়ে কি করে । কম বয়েসি কিশোরের মায়া হল আর তাছাড়া গাহাকের ভিড় নেই । ও আমায় বলল পুজো অর্চনা , বিয়ে , জন্মদিন , মেয়েরা খোপায় বাধা এইরকম অনেক কিছু । বাহ ফুলের ব্যাপারটা ঢাকায় এমন নেই । লোকজন আসতে শুরু করেছে । যাদের আগাম অর্ডার ছিল তারা তৈরি ফুলের তোড়া নিয়ে যাচ্ছে । বয়স্ক লোকটি একটু খেকিয়ে উঠলো আপনার কি চাই বাবু ? আমি মাথা নাড়ালাম , সে বলল আমরা এখন ব্যাস্ত , যান ।
অনেক পরে ৯৫,৯৬, ২০০০,২০০১ সালে গেছি কলিকাতায় । চেন্নাই দিল্লি ঘুরে ফেরত আসার পথে শপিং । আমরা অনেক শপিং করতাম । পুরো নিউমার্কেট এলাকা চষে ক্লান্ত হয়ে কোক খেতে বসতাম , একটা বিড়ি ধরিয়ে । আমাদের আশপাশে অনেক বাঙালি শপিং করছেন , ভাষা শুনে বুঝতাম । হোটেল গুলো বাংলাদেশী লোক দিয়ে বোঝাই । একজন আমায় ঠাট্টার ছলে বললেন আমরাই শপিং করি ম্যাক্সিমাম , লোকাল মানুষ কি শপিং করে । তাই ই মনে হল । ওরা জানে কি কি চাই আমাদের আর জিনিসপাতিও সেভাবে বানায় । খারাপ লাগতো নিজেদের প্রোডাক্ট নেই দেখে । আমি বা আমরা কখনও শপিঙের উদ্দেশ্যে কলিকাতা যাইনি । ব্যাবসা , চিকিতসা ইত্যাদি কারনে যাওয়া ।
তো সেই বিখ্যাত নিউমার্কেট এখন বসে গেছে গাহাকের অভাবে বিশেষ করে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া গাহাকের অভাবে । শুধু নিউমার্কেটে দৈনিক বিক্রি হত ৭ কোটি রুপি। যার অর্ধেক আসত শুধু বাংলাদেশী ক্রেতাদের কাছ থেকে। সেই হিসাবে কলিকাতার শুধু এই একটি মার্কেটে বাংলাদেশিরা প্রতি বছর খরচ করে ১৫০০ কোটি টাকা!!! প্রায় ২ হাজার ৩০০ দোকান আছে এই নিউ মার্কেটে । অনেক দোকান বন্ধ হয়ে গেছে কারন কর্মচারীর খরচটুকু পর্যন্ত উঠছে না । এক দোকানী , তিনি আবার নেতা , জানালেন, নিউ মার্কেটের ১৪৪ বছরের ইতিহাসে এমন দুর্দিন আগে কখনো আসেনি।পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হবে জানি না, তবে বাংলাদেশ থেকে মানুষ ভারতে আসা শুরু করলে আমাদের আবার কিছু ব্যবসা হবে' জানালেন কসমেটিকসের দোকানদার একজন ।
আমাদের ঢাকা বা জেলা শহরেও একই অবস্থা । কলিকাতার রেফারেন্স দিলাম এজন্য যে আমাদের ওপর দাড়িয়ে নিউমার্কেটের অর্থনীতি কিন্তু আমাদের পানি দিয়ে ভাসিয়ে দিচ্ছ, সীমান্তে পাখির মত মানুষ মারছ । বাজার আবারও চাঙ্গা হবে এবং আমাদের মানুষরাও ভুলে যাবে সবকিছু কিন্তু নদীর পানির কোন সুরাহা হবেনা হবেনা বন্ধ সীমান্ত হত্যা ।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৪৫
শাহ আজিজ বলেছেন: মিটবে কি ? সস্তার ফুর্তি কলকাতায় , দামি ফুর্তি ব্যাংকক ।
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:১৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কলকাতার শপিং, স্বল্প মূল্যে খাবার বাংলাদেশীদের যেমন পছন্দ। বাংলাদেশের জামদানী, ইলিশ মাছ এসবও তাদের বড়ই পছন্দের।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৪৭
শাহ আজিজ বলেছেন: সহজ যোগাযোগ , সস্তা বলেই এদেশের মানুষ কলকাতা মুখি ।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৫০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: বড় আফসোস তারকাটায় ঝুলে ফেনালী । বি এসএফ যে কোন লোক মেরে বলবে গরু চোর । আমরা পানিতে ভেসে ভেসে মরবো তারপরও বলবো রক্তের সম্পর্ক ।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: হা হা
৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১:০৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: স্যার আপনার প্রথম কলকাতা ভ্রমণ আমার জন্মেরও আগে!!
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৪৯
শাহ আজিজ বলেছেন: তাই বুঝি ? আমার মনে হয় এই সেদিন --------
৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১:০৯
জোবাইর বলেছেন: ওরা আমাদের পানি দিয়ে ভাসিয়ে দিচ্ছে, সীমান্তে পাখির মতো মানুষ মারছে। তারপরেও আমরা দেশের টাকা দিয়ে ওদের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করছি। একদিকে রাজনীতি ও ধর্মের লেজ ধরে ভারতের চৌদ্দ গোষ্ঠি উদ্ধার করি। আবার ঈদ আসলে কোলকাতায় গিয়ে বাজার করি। আর প্রতিদিন না হলেও সপ্তাহে একটা হিন্দী সিনেমা না দেখলে এবং ভারতে গিয়ে চিকিৎসা না করলে প্রেস্টিজ থাকে না।
নিজেরা গিয়ে কোটি কোটি টাকা দিয়ে আসলে সমস্যা হয় না। কূটনৌতিক সৌজন্যতা হিসাবে মমতা দিদিকে সরকার দুটো ইলিশ দিলে "বাংলাদেশের সব ইলিশ শেষ হয়ে গেল" বলে আম জনতার চিৎকার! যে দেশে শাহেদ করিম'এর মত টাউট প্রতি ঘরে ঘরে সে দেশের অবস্থা ভালো হবে কীভাবে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৫১
শাহ আজিজ বলেছেন: আসলে মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে সবাই মুক্তভাবে বিচরন করবে ।
৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:০০
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের প্রায় ৫০ হাজার লোক প্রতিদিন ভারতে যেতো। পানিরে মতো এদশের বৈদেশিক মুদ্রা সেদেশে খরত হতো। এখন এটা বন্ধ হয়েছে।হিসাব মতো টাকার মূল্যমান রুপির চেয়ে বেশী হওয়া উচিত,কিন্ত সেটা হচ্ছে না।
এদেশের লোকরা যেভাবে ভারতে যায়, ভারতের লোকজন, এমনকি পশ্চিমবঙ্গের % লোকও এখানে বেড়াতে আসে না।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৫৩
শাহ আজিজ বলেছেন: আসে তবে তবে বেড়াতে ।
৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:০৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের প্রায় ৫০ হাজার লোক প্রতিদিন ভারতে যেতো। পানিরে মতো এদেশের বৈদেশিক মুদ্রা সেদেশে খরচ হতো। কিন্ত এজন্য ওদের কেোন কৃজ্ঞতা বা ভদ্রতাবোধও নাই। কাষ্টমস, বিএসএফ, ট্যাক্সি চালক,মুদ্রা ব্যাবসায়ী,হোটেল-খাবার দোকানের লোকজন, হাসপাতালে কর্মচারী- বেশীরভাগেরই আচরণ খারাপ।
এখন এটা বন্ধ হয়েছে।
হিসাব মতো টাকার মূল্যমান রুপির চেয়ে বেশী হওয়া উচিত,কিন্ত সেটা হচ্ছে না।
এদেশের লোকরা যেভাবে ভারতে যায়, ভারতের লোকজন, এমনকি পশ্চিমবঙ্গের % লোকও এখানে বেড়াতে আসে না।
*প্রথমটা বাদ দেবেন।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৫৬
শাহ আজিজ বলেছেন: এবার মহামারিতে সেই সকল কাষ্টমস, বিএসএফ, ট্যাক্সি চালক,মুদ্রা ব্যাবসায়ী,হোটেল-খাবার দোকানের লোকজন, হাসপাতালে কর্মচারী একধরনের রক্তশূন্যতায় ভুগছে । ওরা রাম রাম বলে পুজো দিচ্ছে ---- এসো হে বাঙ্গাল এসো এসো
৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:১৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কোলকাতা সফরের ওপর আমার একটা লেখা আছে। পোস্ট দেব একদিন।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৫৬
শাহ আজিজ বলেছেন: দিন , ভাল হবে ।
৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:১৮
দারাশিকো বলেছেন: কলকাতায় শপিং করা নিয়ে আমাদের মনে একটা কষ্ট আছে - বাংলাদেশীদের উপর নির্ভর করে তারা যে পরিমাণ ব্যবসা করে যাচ্ছে গত কয়েকযুগ ধরে - সেটা মেনে নেয়া কষ্টকর। কলকাতা এবং ভারতের পুনেতে আমার শপিং অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাদের শপিংমলগুলো যে পরিমান কাস্টমার ফ্রেন্ডলি এবং তাদের প্রোডাক্ট-এর প্রাইস ও কোয়ালিটির যে মান তাতে এসব জায়গা ঘুরে দেখার পর ভারতের প্রডাক্ট কেনার জন্য আগ্রহ না থাকার কোন কারণ দেখি না।
ছোট্ট কয়েকটা উদাহরণ দেই। বাংলাদেশ গার্মেন্টস শিল্পে বিশ্বের অন্যতম প্রধান রপ্তানীকারক। অথচ, এখানে পণ্যের দাম দেখুন। এখানে দুই হাজার টাকা খরচ করে আমি যে কোয়ালিটির শার্ট কিনতে পারবো, সেই একই কোয়ালিটির শার্ট একই পরিমান টাকা খরচ করে দেশ থেকে গিয়ে-এসে কোলকাতা থেকে কেনা সম্ভব। এদেশে গরুর চামড়ার দাম না পেয়ে চামড়া পানিতে ফেলে দিচ্ছে, তা সত্ত্বেও লেদার প্রোডাক্টস এর দাম কমে না। পুনেতে রাস্তার পাশে যে লেদার গুডস বিক্রি হয়, তার কোয়ালিটি না দেখলে বিশ্বাস করবেন না। কোলকাতায় জুতার একটি ব্র্যান্ড আছে - তাদের প্রোডাক্ট একবার যে ব্যবহার করেছে, সে বাধ্য না হলে বাংলাদেশের বাটা-এপেক্স এর ধারে-কাছেও যাবে না। বাংলাদেশে সুপারস্টোর মানে হলো - গলাকাটার বিশাল ব্যবস্থা। গায়ের দামে পণ্য বিক্রি করবে এবং তার উপর ভ্যাট, সস্তার পণ্য স্টোরে রাখা মানে ইজ্জতের ঘাটতি অথচ ভারতের সুপারস্টোরগুলোতে গিয়ে দেখেন - শুধু ডিসকাউন্টেড প্রোডাক্ট কিনলে আপনাকে পিকআপ ভাড়া করে নিয়ে আসতে হবে।
যত যাই বলেন - পাবলিক অপেক্ষাকৃত কম দামে কোয়ালিটি প্রোডাক্ট চায়। সেটা যদি কলকাতায় পাওয়া যায় তবে সেখানে যাবেই। যেহেতু নিজের গাটেঁর পয়সা খরচ করে কিনতে হয় - দেশপ্রেম এখানে গুরুত্ব পাবে না সেটা বলাই বাহুল্য।
আপনার চমৎকার পোস্ট পড়ে ভালো লাগল। ধন্যবাদ স্যার।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:০১
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , এসব ভাবনা আমাদেরও আচ্ছন্ন করে । সবাই সাশ্রয়ী দামে বাজার করতে চায় আর ওরা সেটাই দিতে পারছে । আমরা পারছি না ।
১০| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: উপলব্ধি আর পরিসংখ্যান দুটোই দারুন!
ভাল লাগল
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:০১
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
১১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৩০
পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ মোটের উপর সত্যি। বাংলাদেশী ক্রেতা/পর্যটকের উপরেই দাঁড়িয়ে আছে কলকাতার বাজার ও স্বাস্থ্য অর্থনীতি। এটা একটা বড় ধরনের প্যারাডক্স যে পশ্চিমবঙ্গবাসী এই সত্যটা মানবেও না আবার বাংলাদেশি ক্রেতাদের প্রতি যে পিরিতি, সেটাও ছাড়বে না। বাংলাদেশি পেশেন্ট/ক্রেতা কলকাতায় যাওয়া বন্ধ করে দিলে কি হয়, তা তো আপনি লিখেছেনই।
ব্লগার দারাশিকোর কমেন্টের সাথে ঐক্যমত রেখেও বলতে চাই, কলকাতার প্রোডাক্ট কেনার পেছনে শুধু যে 'কমদামী'-ই ফ্যক্ট, তা নয়, বরং 'বিদেশী' টার্মটার প্রতি আমাদের চিরাচরিত আদিখ্যেতাও প্রযোজ্য।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:১৯
শাহ আজিজ বলেছেন: ক্রেতার স্বাধীনতা এখানে মুল বিষয় । এই যে বড়সড় ক্রেতা যাদের টিকিয়ে রাখতে ভারতের সরকারের উচিত বিবিধ সুবিধা সম্প্রসারন করা কিন্তু নাহ তাতে তাদের কোন মুভমেন্ট গেল ৪০ বছর দেখিনি । কোথাও যেন বাধা আছে যার কারনে যাতায়াতের উন্নয়ন , কাস্টমস , সস্তায় থাকা ইত্যাদির কোন দৃশ্যমান পরিবর্তন দেখিনা । চীনের পরিবর্তন অস্বাভাবিক দ্রুত গতিতে হয়েছে যার সাক্ষী আমি নিজেই । আমাদের উৎপাদকেরা কি পারেনা উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে পন্যের বৈচিত্র্য আনতে ? গোটা দেশ সিন্ডিকেটের পাল্লায় । মধ্যস্বত্বভোগী হও আর জীবনটা আরামে কাটাও ।
১২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "পানি দিয়ে ভাসিয়ে দিচ্ছে আবার সীমান্তে লোক মারছে।"ছোট্ট কথায় অথচ চমৎকার ভাবে জাতির যন্ত্রণার কথা তুলে ধরলেন।
কিন্তু বিষয়টি দুটি প্রতিবেশী দেশের বিদেশ নীতির অন্তর্ভূক্ত। সেখানে মাথা উঁচু/নিচু করে বাঁচাটা সরকারের উপর নির্ভরশীল।আর সরকারের ব্যর্থতা হলে সে দায় জনগণের ঘাড়ে পরোক্ষভাবে এসে পড়ে। উল্লেখ্য যে নেপাল এতদিনে যেখান থেকে বের হতে পেরেছে।
প্রতিবেশী দেশ হিসেবে জনগণ এখানে ওখানে যাবে, ঘোরাঘুরি কেনাকাটা, চিকিৎসার মতো নানান কাজে যাবে। সেক্ষেত্রে উভয়দেশের জনগণের আর্থিক সামর্থ্য ও কিছুটা স্ট্যাটা্রস মেন্টেনও বটে। আপনি নাও মানতে পারেন। বিয়ের কেনাকাটা করার মতো বাজার কি গোটা বাংলাদেশে নেই। বগুড়া ও নওগাঁয় আমার পরিচিত কিছু মানুষ আছেন যাদের বাসায় বিয়ে মানে কলকাতার বড়বাজার ও নিউমার্কেট এলাকায় আসা। এমনকি পালাপার্বনেও কলকাতায় আসা চাই।স্ত্রীর সুবাদে বার দুয়েক এই দলের সভ্যদের সাথে সামনাসামনি কথা হয়েছে।এসে ভারতের গুষ্ঠি উদ্ধার করে দেবে। অথচ কলকাতায় না এলে ওনাদের পেটের ভাত হজম হয় না। সামান্য চিকিৎসার জন্যোও এরা কলকাতায় আসে। তবে ক্রনিক হলে পরিচিতি আত্মীয় স্বজনদের নিয়ে কখনও ভেলোর বা বম্বের টাটা মেমোরিয়ালের রওয়ানা দেয়। আমি অবাক হই, ওরা ভারতের চিকিৎসা সম্পর্কে এত ওয়াকিবহাল জেনে। অথচ এই সমস্ত জায়গায় এমন পরিসেবা নেওয়ার কথা আমরা ভাবতেই পারি না।
এমনকি আমাদের সামুর একজন ব্লগারের বাসায় যাবতীয় বিয়ের কেনাকাটা নিউমার্কেট থেকেই হয়েছে।
কাজেই বলার যে বাংলাদেশের জনসংখ্যার একটা সিংহভাগ অংশের যাদের হাতে যথেষ্ট পয়সা আছে, তারা যদি নিজের দেশকে প্রকৃত ভালোবাসেন, নিজের দেশের সহায়-সম্বল লোকের মত স্বদেশের সমস্ত কিছু ব্যবহার করেন তাহলে বোধহয় দেশের আর্থিক ভিত্তিও মজবুত হবে পাশাপাশি কলকাতা আসার প্রবণতাও বন্ধ হবে।
শুভেচ্ছা নিয়েন।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:০৫
শাহ আজিজ বলেছেন: ১১ নম্বরে কিছু উত্তর দিয়েছি , পড়ে নেবেন ।
আমার ব্যাক্তিগত কোন সমস্যা নেই কি চিকিতসায় কি কেনাকাটায় । শুধু দেখালাম আমরা কি ভয়ানকভাবে অপরের ওপর নির্ভরশীল । আবার নিউমার্কেটের বিক্রেতারা পরম নির্ভরশীল বিদেশি ক্রেতার জন্য ।
কলকাতায় যাবেনা কেন ? যাবে , বেড়াবে , কেনাকাটা করবে । আমাদের নির্ভরশীলতা কাটছে না এই হচ্ছে দুঃসংবাদ ।
১৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৩৭
জুন বলেছেন: আমরা একটি নতুন প্রজন্ম যারা অপ্রয়োজনীয় পয়সা খরচ করতে পছন্দ করি। আমার ছেলে বলে "তোমাদের যা কিছু বেচে টেচে ঘুরে বেড়াও, জীবনটা উপভোগ করো। আমার জন্য এইসব ভ্যাজাল রাইখা যাইও না"। তাদের কাছে ভবিষ্যতের কোন চিন্তা নাই, বর্তমানই আসল । তবে এই করোনা মানুষের ভেতর একটা সঞ্চয়ী মনোভাব সৃষ্টি করবে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:২০
শাহ আজিজ বলেছেন: করোনা আমাদের জীবনের অর্থ , সংজ্ঞা তামাম খোল নলচা পাল্টে দেবে । একটা ভ্যাক্সিন নির্ভর জেনারেশন তৈরি হয়ে যাচ্ছে । বাংলাদেশের মত জায়গায় শুধু মুল্যস্ফীতির কারনে জন জীবন সমস্যায় পড়বে । আমি নিজেও বাড়তি কিছু খরচ করিনা । হ্যা সবাই সঞ্চয়ে মনোযোগী হয়েছে । কিন্তু সঞ্চয়পত্র আর ব্যাঙ্কের লাভ কমছে । সঞ্চয়ী হবার সুযোগ কই , দিচ্ছেনা তো প্রশাসন ।
১৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:১৮
পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে আমাদের দেশের বাঙ্গালীদের উপর রাগ হচ্ছে।
ভারত আমাদের করুনার চোখে দেখে তারপরও আমরা নিজের টাকা ওদেশে ছড়িয়ে আসছি।
ওরা ব্যবসা ভালই বোঝে, লকডাউন না থাকলে আমাদের কীর্তি এভাবে প্রকট হয়ে চোখে ধরা পড়তো না।
এখন ওরা ভিসা দেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে, চিন্তার কোন কারন নেই, আমরাও বেহায়ার মত ঠিকই ঝাপিয়ে পড়বো, মনে থাকবেনা কটা ইন্ডিয়ান এসে এখানে শপিং করে।
আমরা বরঞ্চ ওদের ওখান থেকে আরো সিইও আনবো এবং আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরো ধ্বংস করে ওদের জন্য চাকরির বাজার তৈরী করবো। এই না হলে আমরা দেশপ্রেমিক কিভাবে হবো ?
ফেলানী টেলানীরা হলো ফকির মিসকিন, আমার আপনার গায়ে তো আচড় পড়ছে না ! ওদের কথা কথা ভুলে যান।
রোহিঙ্গা টোহিঙ্গার ব্যাপারে ভারতের ভূমিকাও মনে রাখা বোকামী ।
আমাদের আনন্দভ্রমনে যেন ব্যঘাত না ঘটে সেদিকেই আমাদের মন দেওয়া উচিৎ।
কুকুরের লেজ সোজা করার প্রচেষ্টা ছাড়ুন।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪৪
শাহ আজিজ বলেছেন: আমার এই পোস্ট ঠিক ভারত বিরোধিতা বা স্বদেশ প্রেমে চাঙ্গা হবার জন্য নয় । আমাদের একসময় এক ও অভিন্ন সীমানা , যাতায়াত , ব্যাবসা সব ছিল । কলকাতা আমাদের বাজারটা ধরতে পেরেছে যেমন পিছিয়ে থাকা চীন ভারত বাংলাদেশ দুটিকেই ধরেছে । আমরা কেন জাগিনি এই আমার মনব্যাথা । দুটি রাষ্ট্রই আমার কাছে অনেক পরিচিত, চীন এবং ভারত । স্রেফ আমরা ঘুমিয়ে থাকছি । অথচ আমাদের সুযোগ বেশি করে ছিল । অশিক্ষা ভিন্ন বিষয় , তেমনি মূর্খতা আরেক বিষয় কিন্তু ধূর্তামি এক ভয়ানক রোগ যা জেনারেশন খেয়ে ফেলে । ফেলানি নিয়ে তেমন মাথাব্যাথা নেই কারন সে তারকাটার বেড়া অতিক্রম করতে গিয়ে নিহত । বাকি হত্যাকাণ্ড স্রেফ গরুর টাকার ভাগ বি এস এফকে না দেওয়ার কারনে । আমাদের সীমান্ত এলাকায় ঘুরলে দেখা যাবে প্রায় ৫০ লাখ মানুষ চোরাচালানে জড়িত । এদের ভিন্ন কোন কাজ নেই । একদম চুপ থাকা অসম্ভব । তাই মাঝে মধ্যে একটু ইনিয়ে বিনিয়ে কিছু বলার চেষ্টা করি ।
১৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:২৭
অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: ছোট থেকেই দেকেহ এসেছি শাঁখারিবাজারে ঠিক এভাবেই প্রতিদিন ফুল বিক্রয় হয় পুজর-অর্চনার জন্য । ওদিকের লোক ছাড়া অনেকেই জানেন না অবশ্য । তবে , মানবিক দিক বিবেচনা করলে ব্যবসা হয় না আর এ নীতিতেই প্রতিবেশী দেশ বেশ স্বিদ্ধহস্ত । আর আমারও পঙ্গপালের মতো উড়তে ভালোবাসি তাই আমরাও উড়ে বেড়াই কদিন । আপনার পোস্ট ভালো লাগলো আমার কাছে ।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: ৮২ সালে তো আমার জন্মও হয়নি।
কলকাতার প্রতি আমাদের পরিবারের অন্য রকম একটা টান আছে। আমার নানা নানী, এবং দাদা কলকাতায় ব্যবসা করতেন। দাদা তো কলকাতায় ব্যবসা করতে গিয়ে একটা দোতলা বাড়িই কিনে ফেললেন। সেই বাড়ি অবশ্য এখন আমাদের অধিকারে নেই। মাঝে মাঝে আমরা করলকাতায় গেলে সেই বাড়িটায় যাই। দেখে আসি। সেই বাড়িটার সমস্ত কাগজ পত্রও আছে।
আমি দুই বছর আগে কলকাতায় গিয়েছিলাম। নিউ মার্কেট এলাকার কাছেই এক হোটেলে ছিলাম। একটা সারাদিন পুরো নিউ মার্কেট এলাকায় ঘুরে বেড়িয়েছি। আমার স্ত্রী একদিনে ৪০ হাজার টাকার কেনা কাটা করেছে। দরকারী কোনো জিনিস কিনে নাই সে। সব হাবিজাবি জিনিসপত্র কিনেছে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:২৯
শাহ আজিজ বলেছেন: হা হা হা । হাবিজাবি মার্কেটিং
১৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:০৬
পুলক ঢালী বলেছেন: আমার মন্তব্যে মনে কষ্ট নেবেন না আজিজ ভাই ।
১৫০০ কোটি টাকার হিসাব দেখে মাথায় রক্ত চড়ে গিয়েছিল ।
কলকাতা আমাদের বাজারটা ধরতে পেরেছে
ফেয়ার ব্যবসায়িক মনোভাব যদি ভারত দেখাতো তাহলে আমরাও অনেক আগেই কোলকাতা, আগরতলার ব্যবসা/বাজার ধরতে পারতাম।
আমাদের পন্যের উপর ট্যাক্স বা এমবার্গো দেওয়ার জন্য ওরা মনেহয় রীতিমত গবেষনা করে।
অযৌক্তিক এন্টি ডাম্পিং আরোপ করে। এমন এমন পন্যে ছাড় দেয় যেগুলো আমরা প্রোডাকশনও করিনা।
আমি দেশের কিউট কোম্পানীর প্রোডাক্ট ব্যবহার করিনা, আরো ভাল পন্য আমাদের দেশেই তৈরী হয়, অথচ' সেই কিউট পন্যের জন্য দেখলাম কলকাতায় আমাদের আত্মীয়রা পাগল তখন বুঝলাম মার্কেট আছে কিন্তু আমরা আইন এবং নিয়মের বেড়াজালে যাতে আটকাই সে ব্যবস্থাও করা আছে।
তাদের স্যাটেলাইট প্রোগ্রাম আমাদের দেশে বাধাহীনভাবে চলে এবং মিলিয়ন ডলার আয়ও করছে। আমাদের প্রোগ্রাম ব্রডকাষ্ট হয় নাই বহু বৎসর এখন কতটুকু হয় জানিনা।
আপনার শেষ প্যারায় বৈষম্যের কথা লিখেছেন। পোষ্টের প্রথমদিকের এবং শেষ দিকের বক্তব্যকে উপজীব্য করেই মন্তব্য করেছি।
কুকুরের লেজের উপমা দিয়ে কথাটা বলা উচিৎ হয়নি, নেট আসে যায় তাই তাড়াহুড়া করে পোষ্ট করেছি আর পোষ্ট করেই বিব্রত হয়ে ভাবছি আমার কমেন্ট আমি যেন এডিট করতে পারি এমন ব্যবস্থা যদি থাকতো তাহলে ভাল হতো।
ঐ কথাটি লেখার জন্য আমি দুঃখীত আজিজ ভাই।
ভাল থাকুন।
১৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রথম অবৈধভাবে কলকাতা গিয়েছি ১৯৮৭ সালে বাড়ি থেকে পালিয়ে। দুইমাস ওখানে ছিলাম, কিন্তু নিউ মার্কেটের দেখা তখন পাইনি। আমি ছিলাম রাজা বাজার ও হাতিবাগান এলাকায়। পরে ২০১১ সাল থেকে বৈধভাবে যতোবার গিয়েছি নিউ মার্কেটে ঢু মেরেছি সব সময়ই। আমাদের টাকায় অর্থনীতি সচল রেখে আমাদেরকে কখনো ডোবায় কখনো পুড়ায় এটা সত্যিই মেনে নেওয়া কঠিন..........ভালো থাকবেন ভাইজান।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের আর ভারতের সম্পর্ককে একটু ভিন্নভাবে দেখে সবাই । আসলে আমাদের দেশে চীনাদের তৈরি মালামাল ব্যাপক হারে আসে । কিন্তু ওই যে একটা সম্পর্ক যা তেতো স্বভাবের তা আমাদের বারবার টেনেটুনে নিয়ে যায় বিবাদের উৎসে । এই পোস্ট স্রেফ নিউ মার্কেট এর ব্যাবসা নিয়ে আলাপ ভিন্নতর কিছু নয় । গরিবের দৌড় চেন্নাই আর বেঙ্গালুরু পর্যন্ত ।
১৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:০১
অনল চৌধুরী বলেছেন: দারাশিকো যা বলেছেন, বেশীররভাগ ঠিক কিন্ত ভারতের সাথে বাংলাদেশের তুলনা করলে চলবে না কারণ ১৪০ কোটি আর ১৭ কোটি লোকের দেশের জিনিসপত্রের দাম একরকম না হওয়ারই কথা। তার উপর এদেশের ব্যবসায়ীদের টাকার লোভ খুব বেশী।
তবে চামড়ার জিনিসের দাম এদেশে অত্যাধিক বেশী কিন্ত শ্রীলেদার্স অনেকসস্তায় জুতা দেয়।
তবে এখানে দুই হাজার টাকা খরচ করে আমি যে কোয়ালিটির শার্ট কিনতে পারবো, সেই একই কোয়ালিটির শার্ট একই পরিমান টাকা খরচ করে দেশ থেকে গিয়ে-এসে কোলকাতা থেকে কেনা সম্ভব। - এটা ভূল তথ্য।কোন ব্র্যান্ড সেটা, তিনি নাম বলেন।
ব্যাবসা মানে দুই পক্ষেরই লাভ।কিন্ত ভারতীয়রা শুধু দিতে চায় নিতে চায় না কিছুই।
৭ বোনে বাংলাদেশী পণ্যের প্রচুর চাহিদা, কিন্ত ওরা ঢুকতে দেবে না।
২৮ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা একটা উপযুক্ত বাজার গড়তে পারিনি বরং বাজার করতে ভিন দেশে যাই অথচ কাচামাল জায়গা সবই মজুদ আছে এখানে , ইচ্ছেটা নেই । আসলে পোশাকের কাটিং , ডিজাইন কেমন তার ওপর নির্ভর করে দাম । আমি ব্র্যান্ড ছাড়াও ভাল জিনিস পাই গার্মেন্টস বাতিল মালে । ওটা শো রুমে উঠলে অনেক দাম হাঁকানো হয় । মাড়োয়ারি পন্থার আমি সমর্থক এজন্য যে ওরা সীমিত লাভে বাজার ও বাজারি দুটোকেই বাচিয়ে রাখে । অন্যরা সিজনাল , একবারে লাভ করে অন্য পথে হাটতে চায় ।
২০| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৫:৫৮
সোহানী বলেছেন: শুধু শপিং নয়, হোটেল, অস্থায়ী বাসা ভাড়া, হাসপাতালগুলো পর্যন্ত পথে বসবে। সেই সাথে বাংলাদেশে কাজ করা বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স বৈধ অবৈধ উপায়ে যাওয়া বন্ধ হবে। আর এ বন্ধ বেশী দিন থাকবে না। শীঘ্রই ওরা খুলে দিবে, অতো বোকা ওরা না। আর আমাদের গুলি করে মারবে, বর্ষায় পানি দিয়ে মারবে, গ্রীষ্মে পানি বন্ধ করে মারবে, খাবারের বিষ সাপ্লাই দিয়ে মারবে, নেশার উপকরন সাপ্লাই দিয়ে মারবে.................. মারতেই থাকবে। কারন আমরা রক্তের বন্ধনে আছি যে
২৯ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: রক্তের বাইরে বিছানার বন্ধনও আছে কিন্তু
হুম , প্রচুর বাড়ি ভাড়া করে বাঙ্গালিদের থাকার বন্দোবস্ত করেছিল কলকাতার বাঙ্গালিরা । কারো কারো কেনা ফ্লাটের সন্ধান পেয়েছিলাম আমরা । খাওয়া দাওয়ার সব আয়োজন থাকাতে সুবিধাই হত ঢাকার মানুষদের । সবকিছু বন্ধ । মহামারী আমাদের কানে আর নাকে ধরে শিক্ষা দিল ।
২১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৪:১২
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের চিকিৎসকরা ঠিকমতো চিকিৎসা করলে ওখানে রোগী খুব কম যেতো। কয়েক হাজার কোটি টাকা বছরে বাচতো।
তবে বেড়ানো আর কেনাকাটার জন্যও ওদের মতো নিজের দেশকে প্রাধাণ্য দিতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:০৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: চীন যে প্রকল্প হাতে নিচ্ছে তিস্তার উপর তাতে করে পানি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে,মার্কেটিংয়ের সমস্যার ও সমাধান হয়ে যাবে একদিন কিন্তু চিকিত্সা ও ফুর্তি করতে যত লোক যায় এবং তারা যত টাকা খরচ করে সেই সমস্যার সমাধান কি করে হবে।