নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ সি ব্যাবহারকারিরা খেয়াল করুন

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪০



এসি এভাবে ব্লাস্ট হয় জানা ছিল না। এখন এসি ব্লাস্ট হচ্ছে, এসি রুমে অগ্নিকাণ্ডে মানুষ মারা যাচ্ছে।
গুগল করে একটা লেখা পেলাম, গরম অনেক বাড়ছে, এবং অনেকেই এসি কিনছেন খুব একটা চিন্তা না করেই। ইনভারটার শব্দটি দেখলেই লাফিয়ে পড়ছেন। তবে কষ্ট করে হলেও একটু দেখবেন যে কুল্যান্ট যেইটা ব্যাবহার হচ্ছে, সেইটার নাম R22 নাকি R410a নাকি R32
একটু উদ্ভট শুনালেও, এইটা বেশ ইম্পরট্যান্ট। ২০২০ সালের পর (মানে কয়েক মাস পরেই) মূলত R22 গ্যাসটি অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হচ্ছে। কারণ এইটা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক এবং ওজন লেয়ারের অনেক ক্ষতি করে।
কারণ বাজার সয়লাব আরও খারাপ কুল্যান্ট দিয়ে বানানো এসিতে, যেগুলো ফ্লেমেবল (আগুন ধরে)। উত্তরায় আস্ত এক ফ্যামিলি এসি ব্লাস্ট হয়ে আগুনে পুড়ে গেল না? সেইটা হয়েছিল কারণ এসির মধ্যে আগুন ধরে এমন কুল্যান্ট ছিল। কমদামী কুল্যান্ট এর মধ্যে আগুন ধরে। সহজ হিসাব। আজকে না ধরলে কালকে ধরবে। ধরবেই। মাফ নাই। স্টেডিয়াম মার্কেটে ব্রান্ড এর সিল মারা এসি গুলোতে মূলত এই ধরনের গ্যাস ব্যাবহার করা হয়।
R22 তে আগুন কম ধরে। কিন্তু তবুও আপনি কেন R22 থেকে দূরে থাকবেন? কারণ তিন চার বছর পর এই গ্যাসটির প্রডাকশন অনেক আংশেই কমে যাবে (অলরেডি যাচ্ছে, এবং উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই পাওয়া যায়না)। তো যেইটা হবে, তা হচ্ছে যে আপনি কয়েক বছর পর এসি নষ্ট হলে ঠিক করতে যেয়ে অসুবিধায় পড়ে যাবেন।
বাংলাদেশে পাওয়া যায় এমন অনেকগুলো এসিতেই কুল্যান্ট হিসেবে R22 ব্যাবহার হয়। থাইল্যান্ড এর জেনারেল, গ্রি, মিনিস্টার, ওয়াল্টন, চিগো, মিডিয়া, ইত্যাদি ব্র্যান্ডের অনেকগুলোর মধ্যেই R22 ব্যাবহার হয়।
তো কি কিনবেন? R410A/R32 কিনবেন। এটাতে আগুন ধরেনা। ওজন ডিপ্লিট করেনা। যদিও গ্লোবাল ওয়ার্মিং এইটা ব্যাবহারেও হয়, তবুও এইটা খারাপের ভাল।কিন্তু R32, R410A এর থেকেও ভালো। এটাতে গ্লোবাল ওয়ার্মিং ও কম আবার কম ফ্লেমেবল। এখন বেশিরভাগ এসি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানই R32 এর দিকে ঝুঁকছে।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমার বাসায় মেড ইন চায়না 'মিডিয়া' এসি আছে। আপনার জানামতে এটি কী বিপজ্জনক?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: সাপ্লাইয়ারসকে জিজ্ঞাসা করুন এতে কি গ্যাস আছে । যদি আর ২২ হয় তবে তাদের বলুন চেঞ্জ করে অন্য যা বলেছি উপরে টা দিতে ।

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৮

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: উপকারী পোষ্ট ।কিন্তু সাধারন জনগন যারা এসি ব্যবহার করে তারা এতো কিছু জানে না,জানার কথাও না।

কিন্তু এখন বাঁচতে হলে জানতে হবে।সরকারের উচিত বিপদজনক এসির বিক্রয় বন্ধ করে দেয়া।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৭

শাহ আজিজ বলেছেন: সরকারও প্রায় জনগনের মতই জ্ঞানী ।

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার যদি "কনজিউমার এনালিষ্ট" রেখে রিস্কি প্রোডাক্টসগুলোকে চিহ্নিত করে, জীবনটা সহজ হবে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৫

শাহ আজিজ বলেছেন: দুঃখের ব্যাপার হচ্ছে এসব ব্যাপারে কাগজ কলমে কিছু থাকতে পারে কার্যত বাকি সব এ সি ব্যাবসায়িরা সামলান । চীনারা পাছায় তালি বাজাইয়া সাপ্লাই দেয় । আরবে যে পরিবেশ বান্ধব এ সি বিক্রি করে তা আমায় দিল না কোন ভাবেই । কারন আরবিয়রা খুব বেশি দামি তাদের কাছে , আমরা ফালতু । যারা চীনাদের চেনে তারা কখনই চীনাদের ভ্যাক্সিন নেবেনা ।

৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শুকরিয়া!! এসিতে পুড়ে মরার ভয় হ্রাস পেল!!
এসি নাই তাই ভয় নাই। তবে ফ্রিজে কি গ্যাস
জানিনা। তবে ইনভারটার আছে!!

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৬

শাহ আজিজ বলেছেন: চেক করে নিয়েন ।

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫

আমি সাজিদ বলেছেন: চায়না সারাজীবন বিলো কোয়ালিটি প্রোডাক্ট প্রোডাকশন করে এখন দাদাবাবু সাজতে এসেছে ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০২

শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা বিলো কোয়ালিটির মানুষ , আমাদের আর কি দেবে ?

৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: জন গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট । অনেকের এসির ভিতর থাকলে হাঁচি কাশি হয় এবং শরীর ব্যথা করে । তা কেন হয় ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০০

শাহ আজিজ বলেছেন: মাঠে ঘাটে ঘুমানো পাবলিক এ সিতে লম্বা সময় ঘুমালে গায় ব্যাথাতো হবেই । তবে তা গ্যাসের জন্য হচ্ছেনা নিশ্চিত।

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

মসজিদে এসি লাগানো টা কি খুব বেশি জরুরি ছিল?
ফাউ সরকারি বিদ্যুৎ পেয়ে যা খুশি তাই করা ।

আমার ধারণা সেগুলো কখনোই বন্ধ করা হতো না।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ওখানে এ সি নয় গ্যাস লাইনে লিকেজ থেকে ব্লাসট হয়েছে জেনেছি ।


এ সিতে এবাদত খুব মনোযোগের সাথে হয় বলে আমি বিশ্বাস করি । আমার ভাল লাগে ।

৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: এখন তদন্ত কমিটি গঠিন করা হবে। এরপর এই তদন্ত কমিটি আর খুঁজে পাওয়া যাবে না।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: গেল ৫০ বছরে যে তদন্ত কমিটি হয়েছে তা কোথায় ?

৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: মাঠে ঘাটে ঘুমানো পাবলিক এ সিতে লম্বা সময় ঘুমালে গায় ব্যাথাতো হবেই । তবে তা গ্যাসের জন্য হচ্ছেনা নিশ্চিত।

দারুন বলেছেন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৯

শাহ আজিজ বলেছেন: হে হে হে :-B

১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪২

মা.হাসান বলেছেন: এসিতে বিস্ফোরন হবার সাথে এসিতে ইনভার্টার থাকা বা না থাকার কোনো সম্পর্ক নেই, বা কোন কুল্যান্ট গ্যাস ব্যবহার করা হয় এরও কোনো সম্পর্ক নেই।

এসিতে কুল্যান্টের পরিমান কমে গেলে, এয়ার ফিল্টার ব্লক হলে বা বেশি নোঙরা হলে, কয়েল (যে টিউবের মধ্যে দিয়ে হিট ঘর থেকে বাইরে যায়) ব্লক হলে বা ময়লা জমলে, ওয়্যারিঙ ত্রুটিপূর্ণ হলে, বা ভোল্টেজ হঠাৎ ওঠা-নামা করলে এসি বিস্ফোরন হতে পারে।

এসি বিস্ফোরিত হলে, যদি এর কুল্যান্ট দাহ্য হয়, তবে বিস্ফোরনের সাথা সাথে আগুনও ধরে যেতে পারে। যদি কুল্যান্ট দাহ্য না হয় তাহলেও বিস্ফোরনের সময়ে কুল্যান্টের তরল গরম হয়ে ছিটকে বার্ন ঘটাতে পারে।

এসির বিস্ফোরন এড়াতে নিয়মিত এয়ার ফিল্টার পরীক্ষা করা উচিৎ, প্রতি দু-তিন বছর পর পর সার্ভিসিঙ করানো উচিৎ, সার্টিফায়েড টেকনিশিয়ান ছাড়া হাতুড়ে কাউকে দিয়ে এসব করানো যাবে না।

এক সাথে পাঁচটি এসির বিস্ফোরন কুল্যান্ট বা ফিল্টারের সমস্যার কারনে হবার সম্ভাবনা শূন্যের কাছাকাছি। পত্রিকায় ভোল্টেজ ওঠানামার কথাও এসেছে। মসজিদে গ্যাসের পাইপ কি কারনে থাকবে তা বুঝতে পারি নি। হয়তো মসজিদ সংলগ্ন মাদ্রাসা আছে, সেখানে গ্যাস সংযোগ থাকতে পারে ।

যে ঘটনা নিবারন করা যেতো তাকে দুর্ঘটনা বলে না। গ্যাস লিকের কারনে হয়ে থাকলে ঘটনা রিপোর্ট না করা হলে দায় মসজিদ কমিটির। রিপোর্ট করার পর ব্যবস্থা না নিলে দায় গ্যাস সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠানের। ভোল্টেজ ওঠানামার কারণে দুর্ঘটনা হয়ে থাকলে দায় বিদ্যুত বিভাগের। যেই দায়ি হোক না কেনো, নরহত্যার অভিযোগ এনে বিচার করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি না দিলে এই ধরনের ঘটনা ঘটা থামবে না।

সাত নম্বর মন্তব্যে মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন যা বলেছেন তা কুৎসা রটনা। বাংলাদেশে কোনো মসজিদে আনলিমিটেড ফ্রি বিদ্যুত দেয়া হয় না। এরশাদ সাহেব ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় একটি বিধান করে গেছেন সেই অনুসারে মসজিদ-মন্দির-গির্জা-প্যাগোডা এসব প্রতিষ্ঠানে মাসে সর্বোচ্চ ১০০ ইউনিট বিদ্যুতের বিল মওকুফ পাওয়া যেতে পারে। এই অনুমতি পেতে গেলে যে আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেতে হয় (দুটা মন্ত্রনালয়ের অনুমতি লাগে, সাথে পেপার ওয়ার্ক) তাতে সচিবালয়ে নিকটাত্মিয় না থাকলে এই অনুমতি বের করা প্রায় অসম্ভব। খুব কম মসজিদই এই সুবিধা পায়। ১০০ ইউনিট বিল দিয়ে একটা এসিও চালানো সম্ভব না। এমন কি যে সব মসজিদে পানির মটর আছে শুধু পানির মটরের বিলও দেয়া সম্ভব না।

@ নূরু ভাই- ১ টনের একটা এসি প্রায় ৩০০০ ওয়াট বিদ্যুত খরচ করে, একটা সাধারন ফ্রিজ ৫০-১০০ ওয়াট বিদ্যুত খরচ করে। ফ্রিজে বিস্ফোরন হবার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন:
এসি বিস্ফোরিত হলে, যদি এর কুল্যান্ট দাহ্য হয়, তবে বিস্ফোরনের সাথা সাথে আগুনও ধরে যেতে পারে। যদি কুল্যান্ট দাহ্য না হয় তাহলেও বিস্ফোরনের সময়ে কুল্যান্টের তরল গরম হয়ে ছিটকে বার্ন ঘটাতে পারে।
জী আমরা এটাই বোঝাতে চেয়েছি । অনেকেই ১ হাজার টাকার জন্য এ সি পরিস্কার করেন না , ব্যাপারটা তাদের জন্যও বটে ।

ধন্যবাদ ।

১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: শাহ আজিজ ,




এসি বার্ষ্ট হওয়ার ব্যাপারে মা.হাসান এর মন্তব্যের পয়েন্টগুলো ঠিক মনে হলো। আর আপনি এসিতে ব্যবহৃত যে গ্যাস বা কুল্যান্টের কথা বললেন তা থেকে এসিতে দূর্ঘটনার পরে আগুন লাগতে পারে, বার্ষ্ট হওয়ার কথা নয়।

যাই হোক সতর্ক করার জন্যে আপনাদের দু'জনকেই যথাযথ ধন্যবাদ।

১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৫

জিকরুল বারী তমাল বলেছেন: কিছু প্রশ্ন থেকেই যায়। পুরনো টেকনোলজির কুল্যান্টের এসি আগে অন্যান্য দেশেও ব্যাবহার করা হয়েছে। সেখানেও কি এভাবে প্রায় পায় এসি বিস্ফারণ হতো? মসজিদের এই ঘটনা বাদেও অনেক এসি বিস্ফরণের খবর পাওয়া যায়। এর সাথে কি বাংলাদেশের আবহাওয়াগত কোনো কারণ আছে কি? কোন কম্পানির এসি বিস্ফরিত হচ্ছে বেশি?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫২

শাহ আজিজ বলেছেন: মা হাসানের মন্তব্যে কিছু ব্যাখ্যা স্পষ্ট করা আছে । ১০ নং ।

১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সব কিছুর রেস্টের প্রয়োজন আছে - যেমন মানুষ তেমনই পশুপাখি সহ মেশিনারিজ। আমার ধারণা এসি ছেড়ে ভুলে গিয়েছিলেন ঘরে এসি চলছে। বছরকে বছর এসি পরিস্কার করা হয় না। সার্ভিসিং করানো হয় না। তাহলে এটি তো কোনো একদিন এটম বোমাও হতে পারে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি কাটাসুরের একটি মসজিদে যেতাম । এক তালায় এসি হওয়াতে দুপুরের আগেই ভরে যেত । আমরা দোতালায় আশ্রয় নিতাম । এসি কিন্তু চলতে থাকত যতক্ষন না পারিষদবর্গ মসজিদ ত্যাগ করত । জায়গা বেশি এ সি কম , টানতেও সমস্যা , ফিল্টার হয়ত সাফ হয়না আর তাই একদিন ব্লাসট হয়ে আগুন ধরে গেল । তল্লায় মসজিদের নিচ থেকে গ্যাস লিক হচ্ছিল আগে থেকেই আর তাই বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটে গেল ।

১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যেই দেশের লাখ লাখ মানুষের ক্ষুধার অন্ন জোটে না, সামান্য ভাতের জন্য ঘর বাড়ি বিক্রি করেন বিদেশে পাড়ি জমাতে হয় সে দেশের কিছু মানুষ সরকারি বিদ্যুৎ খরচ করে কোটিপতিদের দান করা এসিতে আরাম করে এবাদত করবে এটা আমার কাছে খুবই বিলাসিতা মনে হয় ।

নামাজ পড়তে 15 থেকে 20 মিনিটের বেশি সময় লাগে না । এই সময়টুকুতে একটু কষ্ট করে নামাজ পড়লে আমার ধারণা আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বেশি সওয়াব দিবেন। নাকি নয়?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৯

শাহ আজিজ বলেছেন: এটি স্থানীয় যারা পরিচালনা কমিটি তাদের কাজ ।

১৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সিএফসি বা নন সিএফসি কোন এসি গ্যাসই (কুল্যান্ট) দাহ্য নয়। বরং ঠান্ডা।
বিভিন্ন কারনে এসিতে আগুন লাগতে পারে সেটা কম্প্রেসর ইউনিটে, সেটা বিল্ডিঙ্গের বাইরে থাকে। সেটার কিছু হয় নি।
বিষ্ফোরিত আগুন লেগেছে ভিন্ন কারনে। গ্যাস জমে তিতাস গ্যাস, মিথেন।
নীচে গ্যাস লাইন ছিল, লিক করা গ্যাস জমে বিষ্ফোরিত হয়েছে। এসির কুলিং ইউনিট ডাক্টিঙ্গে এই গ্যাস থাকায় সেটাও ফুটে গেছে।

বিষ্ফোরণ/আগুন লাগার কারন এসি না হলেও মুলত এসি বিলাসিতার কারনেই বিষ্ফোরণ। কারন এসির কারনে দরজার জানালা বন্ধ রাখাতে দিনের পর দিন গ্যাস জমে মসজিদটাই গ্যাস বোমায় পরিনত হয়েছিল, ডেটনেশনে দরকার ছিল একটি স্পার্ক। সাথে সাথে বিষ্ফোরণ। আগের মত ঘোলা জানালা, ফ্যান থাকলে এই দুর্ঘটনা হোত না।
২৪ ঘন্টা বাসায় এসি ছাড়া থাকতে পারলে কয়েক মিনিটের নামাজের জন্য মসজিদে এসি লাগাতে হবে কেন? আল্লাহর ইবাদত মুখ্য নাকি আরাম-আয়েশ বিলাসিতা মুখ্য?

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:১৭

শাহ আজিজ বলেছেন: অনেকেই দুপুরের ঘুমটা সাইরা লয় এ সিতে

১৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:১৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: বাড়ির এসি প্রতি ৬ মাস পরপর আর অফিসের হলে প্রতি ৩ মাস পর পার সার্ভিসিং করাতে হয়। আর মাসে দুইবার ফিল্টার সাবান-পানি দিয়ে পরিস্কার করতে হয়, যেটা সবাই করতে পারে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:১৪

শাহ আজিজ বলেছেন: এই সার্ভিসিঙে আমাদের অলসতা প্রবাদপ্রতিম ।

১৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: তথ্য শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি নিজে আমার এসি সার্ভিসিং করি।
প্রায় ২০ বছর ধরে দেখতে দেখতে শিখে গেছি।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১০

শাহ আজিজ বলেছেন: সেটাই ভাল । যত্ন হয় জিনিসের ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.