নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকালে তৎপর মিডিয়া দেখাচ্ছিল বাবার মোটর বাইকে চড়ে মিন্নি কোর্টে এসেছে মাস্ক পরে । এই তিনটার সময় বাবা মিন্নি ছাড়াই বাইক নিয়ে ফিরে গেল । মিন্নির ফাসির আদেশ হয়েছে ।
আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় তার স্ত্রী মিন্নিসহ ৬ জনের ফাঁসির দণ্ড দিয়েছেন আদালত। দণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেকের ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
খালাস পেয়েছেন চারজন।
বুধবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বরগুনার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান ২০০ পৃষ্ঠার এ রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মজিবুল হক কিসলু জানান, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন আয়শা সিদ্দিকা মিন্নি, রাকিবুল হাসান রিফাত ওরফে রিফাত ফরাজী, আল কাইয়ুম ওরফে রাব্বী আকন, মোহাইমিনুল ইসলাম সিফাত, রেজওয়ান আলী খান হৃদয় ওরফে টিকটক হৃদয় ও মো. হাসান। খালাস পেয়েছেন মো. মুসা, রাফিউল ইসলাম রাব্বী, মো. সাগর এবং কামরুল ইসলাম সাইমুন।
গত ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা সরকারি কলেজ রোডের ক্যালিক্স একাডেমির সামনে স্ত্রী মিন্নির সামনে রিফাত শরীফকে কুপিয়ে জখম করে নয়ন বন্ড ও রিফাত ফরাজীর সহযোগীরা। গুরুতর অবস্থায় রিফাতকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রিফাত মারা যান। এরপর রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ বাদী হয়ে সাব্বির আহম্মেদ ওরফে নয়ন বন্ডকে প্রধান আসামি করে ১২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও পাঁচ/ ছয়জনের বিরুদ্ধে বরগুনা থানায় হত্যা মামলা করেন। এ মামলায় প্রথমে মিন্নিকে প্রধান সাক্ষী করেছিলেন নিহত রিফাতের বাবা।
পরে ২ জুলাই ভোরে জেলা সদরের বুড়িরচর ইউনিয়নের পুরাকাটা ফেরিঘাট এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ প্রধান আসামি নয়ন বন্ড (২৫) নিহত হন।
প্রাথমিক অবস্থায় পুলিশ বিষয়টি আমলে না নিলেও ফেসবুকে এ হত্যাকাণ্ডের ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর নড়েচড়ে বসে বরগুনার পুলিশ প্রশাসন। দেশব্যাপী ওঠে সমালোচনার ঝড়। এরপর চেকপোস্ট, কড়া নিরাপত্তা ও তল্লাশিতে একে একে ধরা পড়ে অভিযুক্তরা।
হত্যাকাণ্ডের ২০ দিন পর গত বছরের ১৬ জুলাই মিন্নিকে তার বাবার বাসা থেকে বরগুনা পুলিশ লাইনে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এ হত্যায় তার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে মনে হওয়ায় ওইদিন রাতেই মিন্নিকে গ্রেফতার দেখায় পুলিশ।
পরে গত বছরের ১৭ জুলাই মিন্নিকে বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাতদিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। পরে শুনানি শেষে আদালত মিন্নির পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে গত বছরের ২০ জুলাই পাঁচদিনের রিমান্ডের তৃতীয় দিন একই আদালতে রিফাত হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন মিন্নি। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম গাজী।
এরপর ৪৯ দিন কারাভোগের পর গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা না বলার শর্তে উচ্চ আদালতের নির্দেশে বরগুনার কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হন মিন্নি। জামিনের পর থেকে বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোরের জিম্মায় বাড়িতে ছিলেন তিনি।
মামলার তদন্তকারী সদর থানার কর্মকর্তা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) হুমাউন কবির ১ সেপ্টেম্বর ২৪ জনকে অভিযুক্ত করে প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্তবয়স্ক; দুইভাগে বিভক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। এর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ১০ জন এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৪ জন রয়েছেন। মামলার চার্জশিটভুক্ত প্রাপ্তবয়স্ক আসামি মো. মুসা এখনও পলাতক।
গত ১ জানুয়ারি রিফাত হত্যা মামলার প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত। এরপর ৮ জানুয়ারি থেকে প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করেন আদালত। মোট ৭৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে এ মামলায়।
রিফাত হত্যা মামলার প্রাপ্তবয়স্ক আসামিরা হলেন- রাকিবুল হাসান রিফাত ফরাজি, আল কাইউম ওরফে রাব্বী আকন, মোহাইমিনুল ইসলাম সিফাত, রেজওয়ান আলী খান হৃদয় ওরফে টিকটক হৃদয়, মো. হাসান, মো. মুসা, আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি, রাফিউল ইসলাম রাব্বী, মো. সাগর এবং কামরুল ইসলাম সাইমুন।
এদিকে, অপ্রাপ্তবয়স্ক আসামিরা হলেন- হাজতে থাকা রিসান, রিফাত হাওলাদার, রায়হান, অলিউল্লাহ (অলি), নাঈম, তানভীর এবং জামিনে থাকা চন্দন, রাতুল, নাজমুল হাসান, নিয়ামত, মারুফ বিল্লাহ, মারুফ মল্লিক, আরিয়ান শ্রাবণ এবং প্রিন্স মোল্লা।
মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় শিশু আদালতে রিফাত শরীফ হত্যা মামলার অপ্রাপ্তবয়স্ক আসামিদের ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামি পরীক্ষা করা হয়।
এ সময় আদালতে উপস্থিত সব আসামি নিজেদের নির্দোষ দাবি করে বক্তব্য দেন। আগামী ৫ থেকে ৭ অক্টোবর পর্যন্ত আসামি ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের দিন ধার্য করেন আদালত।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২২
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , মিন্নি একিসাথে দুই স্বামীর ঘর করেছে । রায় কি বলে অপেক্ষা করব ।
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২২
জুন বলেছেন: রাস্ট্রপক্ষের আইনজীবী বলেছে মিন্নি নাকি এই ঘটনার মাস্টার মাইন্ড। এই দুনিয়ায় কাকে যে মানুষ বিশ্বাস করবে সেটাই বিরাট চিন্তার বিষয়।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৭
শাহ আজিজ বলেছেন: মিন্নি সম্পর্কে খবর নিয়েছি । সে একই সাথে দুই পুরুষকে বিয়ে করেছে কিন্তু নয়নকে তালাকও দেয়নি । বরগুনার ব্রান্ডেড দুর্ধর্ষ মহিলা বটে ।
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: এবারে রায় বাস্তবায়নের অপেক্ষায় দিন গোণার পালা....
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৮
শাহ আজিজ বলেছেন: তাই । একটা টেনশন রয়ে গেল ।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩১
ঢাবিয়ান বলেছেন: মিন্নিকে গনমাধ্যমের সাথে কেন কথা বলতে দেয়া হচ্ছে না? তার কথাগুলোও সবার জানা প্রয়োজন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬
শাহ আজিজ বলেছেন: জামিনের শর্ত ছিল মিন্নি কারো সাথে কথা বলতে পারবে না । রায়ের কপি প্রকাশ হলে সব জানা যাবে ।
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: কিছু কিছু আওয়াজ শোনা যাচ্ছে, মিন্নিকে "বলির পাঁঠা" বানানো হয়েছে। এটা কি সত্য হতে পারে?
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮
শাহ আজিজ বলেছেন: মুলত মিন্নি এই দুইজনকে বিয়ে করে শেষ রিফাতের বাড়িতে কাটাচ্ছিল সংসার জীবন । নয়নকে তালাকও দেয় নাই । রিফাতকে কলেজে মিন্নিই নিয়ে এসেছিল ।
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: রায় বাস্তবায়ন হোক তাই চাই
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮
শাহ আজিজ বলেছেন: দেখা যাক হাই কোর্ট কি করে ।
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২১
রাজীব নুর বলেছেন: মিন্নির ফাঁসি হবে না। সে উচ্চ আদালতে আপিল করবে। কিছু বছর জেল হবে বড় জোর।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪০
শাহ আজিজ বলেছেন: দেখা যাক কি হয় । মিন্নির কারনেই এই হত্যাকাণ্ড ।
৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩৯
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: প্রেম ও রিম্যাণ্ড নামে একটি গল্প লিখেছিলাম।
মন্দপ্রেমের ও সম্পর্কের পরিণতি কত ভয়াবহ হতে পারে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪২
শাহ আজিজ বলেছেন: ছোট শহরে এক পিস নাহয় দুই পিস মিন্নি থাকে আর থাকে নয়ন আর রিফাতের মত কয়েক পিস আবাল ।
৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এরপর হাইকোর্ট আছে, সুপ্রিম কোর্ট আছে, রিভিউ আছে, টাকা পয়সার খেলা আছে। অতএব রায় বাস্তবায়ন সুদুর পরাহত। খুনিদের ফাঁসির আদেশ হয়েছে বলে খুশি হওয়ার কিছু নাই।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭
শাহ আজিজ বলেছেন: যাহোক প্রাথমিক রায় তো হল । বাকি সময়ের উপর ।
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপিলে মিন্নির ফাঁসি রদ হতে পারে। ভিডিওতে দেখা যায় সে বাঁচানোর চেষ্টা করছে। যদিও তার ইশারাতেই রিফাতকে আঘাত করা হয় তবে সে হয়তো হত্যা চেয়েছিল না। রিফাতকে শায়েস্তা করতে গিয়ে বাড়াবাড়ির কারণে হত্যা কাণ্ড ঘটে যায়। আসলে মিন্নি সহ এরা সকলেই মূলত নেশাখোর। সবাই কম বেশী অপরাধী। আর মিন্নির একই সময়ে একাধিক বিয়ে হত্যা কাণ্ডের কারনের মধ্যে পরবে না বলে মনে হয়।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫
শাহ আজিজ বলেছেন: বাংলাদেশে প্রথম কোন মেয়ে একই সাথে দুইজন স্বামী পেলেছে । মিন্নি নয়নকে তালাক না দিয়েই রিফাতকে বিয়ে করে সংসার করছিল । মুল সঙ্ঘাত এখানেই । কলেজে রিফাতকে ফুসলিয়ে মিন্নিই নিয়ে যাচ্ছিল একটা ফয়সালা করতে । কি সাংঘাতিক মেয়ে বাবারে । এই কেসের রায় পড়ার ইচ্ছে আছে আমার ।
১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৬
মিরোরডডল বলেছেন:
আমি কিউরিয়াস, কিছু বিষয় জানতে চাই ।
মিন্নিকে গনমাধ্যমের সাথে যেহেতু কথা বলতে দেয়া হয়নি, তাই বিষয়টা ক্লিয়ার না । কেনো দিচ্ছে না, তার স্টেটমেন্টটাও ওপেনলি শোনা উচিৎ সবার । এমনও হতে পারে ওকে প্রেশার দিয়ে স্বীকারোক্তি নেয়া হয়েছে । হু নোজ ?
যেহেতু ভিডিওতে দেখা গেছে সে খুনটা করেনি, তাহলে তার সম্পৃক্ত থাকার কারনে যাবতজীবন কারাদণ্ড হতে পারে, ফাঁসি কেনো হবে !
মুলত মিন্নি এই দুইজনকে বিয়ে করে শেষ রিফাতের বাড়িতে কাটাচ্ছিল সংসার জীবন । নয়নকে তালাকও দেয় নাই ।
এটা অবশ্যই একটা ভয়াবহ নিন্দনীয় কাজ, তার জন্য অবশ্যই শাস্তি হতে পারে কিন্তু এটার সাথে খুনকে সম্পৃক্ত করা বা এর জন্য ফাঁসি হতে পারেনা ! যদি না প্রমাণ হয় যে সে খুন করেছে ।
অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৪ জন যারা আছে, তারা ডিরেইল্ড । তাদেরকে সংশোধন কারাগারে রাখা উচিত ।
শোধরানোর সুযোগ দেয়া উচিত ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যার মাস্টারমাইন্ড বা মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন আয়শা সিদ্দিকা মিন্নি। আদালত রায়ের অবজারবেশনে এ তথ্য দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এম মজিবুল হক কিসলু।
তিনি বলেন, আমরা শুরু থেকেই বলে এসেছি যে রিফাত শরীফের হত্যাকাণ্ড মিন্নির কারণেই সংগঠিত হয়েছে। মিন্নি না হলে এ হত্যাকাণ্ড হতো না। আর আদালতের অবজারবেশনেও ছিল যে মিন্নির কারণেই এ হত্যাকাণ্ড হয়েছে।
১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৫
শায়মা বলেছেন: মাস্ক পরেও আর জীবন বাঁচবেনা তার। এই মেয়েটা এত সুন্দর দেখতে কিন্তু কিভাবে নিজের হাসব্যান্ডকে মারার জন্য মানে শিক্ষা দেবার জন্য আবার আরেক হাসব্যান্ডকে লেলিয়ে দিলো। নয়নবন্ডকে তালাক না দিয়েই না কি সে বিয়ে করেছিলো শরীফ রিফাতকে। এমনে বিয়ে করা যায় নাকি?
অতটুকু একটা শহরে এত অনাচার কেমনে হলো? এলাকাবাসী কি কানে আণ্ডুল আড় চোকভে পট্টি বেঁধে ছিলো??
তিনটা ফ্যামিলীর বাবাা ,মায়েরা কই ছিলো? তারা কি কানা খোড়া বোবা কালা!!!
মাথায় কত প্রশ্ন আসে দিচ্ছে না কেই জবাব তার।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২
শাহ আজিজ বলেছেন: বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যার মাস্টারমাইন্ড বা মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন আয়শা সিদ্দিকা মিন্নি। আদালত রায়ের অবজারবেশনে এ তথ্য দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এম মজিবুল হক কিসলু।
তিনি বলেন, আমরা শুরু থেকেই বলে এসেছি যে রিফাত শরীফের হত্যাকাণ্ড মিন্নির কারণেই সংগঠিত হয়েছে। মিন্নি না হলে এ হত্যাকাণ্ড হতো না। আর আদালতের অবজারবেশনেও ছিল যে মিন্নির কারণেই এ হত্যাকাণ্ড হয়েছে
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
মিন্নির বাবা মা ঠিক কেমন মানুষ জানিনা । তারা কি করে মেয়েকে দুইটি আলাদা জায়গায় বিয়েতে সম্মতি দিয়েছিল ?? নয়ন মাস্তান ছিল এটা অবশ্য গৌরবের । ছেলের দুই পরিবারের কাহিনী এবার বের হবে ।
এরা সমাজে সন্মানিত কেউ নয় , আমার এরকম মনে হয় ।
১৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪
নাসরিন ইসলাম বলেছেন: প্রতিটি অন্যায়ের কঠোর সাজা দাবী করছি। এবার পালা ধর্ষকদের। মূলোৎপাটন করার এটাই সময়।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শাহ আজিজ বলেছেন: হ্যা তাই । বিচার ব্যাবস্থা সেরে উঠুক ।
১৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশে এবং বিদেশে অবস্থানকারী এদেশীদের মধ্যে অগণিত মিন্নি আছে।
বিদেশ থেকে ভালো কিছু না শিখলেও অবাধ সম্পর্ক-মাদক-অনৈতিকতা সারা দেশের সব বয়সীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে।
দন্ডবিধির ১০৯ ধারা অনুযাযী অনুযায়ী হত্যাকান্ডসহ যেকোনো অপরাধে সহায়তাকারী সব অপরাধীর শাস্তি মূল অপরাধের সমান হবে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
শাহ আজিজ বলেছেন: স্পটে মিন্নি ছিল , রিফাত মিন্নির সাথেই রিকশায় গেছিল । আজ একজন জানাল মিন্নি বরগুনার উচুদরের কলগার্ল ছিল । কাল থেকে পত্রিকায় কয়েকদিন বিবিধ খবর বেরুবে ।
১৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শেষ পর্যন্ত মেয়েটাও ধরা খেয়ে গেল।
তবে বড় ত্যাদর মেয়ে। সে যদি সত্যিই মাস্টারমাইন্ড হয়ে থাকে তবে তার উচিত শিক্ষা হয়েছে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শাহ আজিজ বলেছেন: লুকিয়ে লুকিয়ে আর কত খাবে জল । এবার ধরা পড়ে গেল ।
১৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আপনার এসবের দিকে এতো আগ্রহ দেখে অবাক হই।অনেক ভাল কিছু নিয়ে লেখেন সেটাই ভাল।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৮
শাহ আজিজ বলেছেন: আামার আগ্রহ বিবিধ দিক নিয়ে । কবিতা বা গল্পের খুব পাঠক নেই আমার । তাই প্রায় সাংবাদিকতা গোছের কিছু করি যা পাঠক পছন্দ করে । ধন্যবাদ ।
১৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০১
ঢাবিয়ান বলেছেন: শায়মা আপু ঠিক বলেছেন যে মিন্নি একজনকে ডিভোর্স না করেই আরেকজনকে বিয়ে করেছিল। তাহলে এলাকাবাসী কি কানে আণ্ডুল আড় চোকভে পট্টি বেঁধে ছিলো?? তিনটা ফ্যামিলীর বাবাা ,মায়েরা কই ছিলো? এই বানোয়াট কাহিনী বিশ্বাস করার কোন কারন দেখি না । হতে পারে নয়ন বন্ডের সাথে মিন্নির আগে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এছাড়া মিন্নিকে প্রধান আসামী বানিয়ে হত্যাকান্ডের যে কাহিনী পত্রিকায় এসেছে তা একেবারেই বিশ্বাসযোগ্য নয়। সেই সময় বরং মিন্নি বরগুনার নয়ন বন্ড গ্যাং দের বিরুদ্ধে প্রচুর তথ্য সাংবাদিকদের দিয়ে আসছিল। এছাড়া বিভিন্ন পত্র পত্রিকাতেও বরগুনা সম্বন্ধে অনুসন্ধানী রিপোর্ট ক্রমান্বয়ে আসছিল। বিবিসি বাংলার নীচের এই রিপোর্ট পড়লেই অনেক কিছু পরিস্কার হয়ে যায়। https://www.bbc.com/bengali/news-49065365 । রিফাতের বাবা প্রাথমিকভাবে মিন্নির বিরুদ্ধে কিছুই বলেনি। কিন্ত পরবর্তীতে স্টেটমেন্ট বদলে ফেলে। আবার নয়ন বন্ডকেও ক্রস্ফায়ারে দেয়া হয়। মিন্নিকেও গনমাধ্যমের সাথে কথা বলা বন্ধ করে দেয়া হয়। এসব কিছু স্বাভাবিক কোন বিচার প্রক্রিয়া নয়।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: এটা পুরাতন বিষয় এবং আমি প্রায় ভুলেই গিয়েছিলাম যদিনা আজ সকালে নিউজফিডে মিন্নি ও তার বাবাকে না দেখতাম , এবং আজই কেসের রায় জানলাম ।
বেশ কয়েকটি স্মার্ট ফোনে তোলা ভিডিও এই মামলার গতিবেগ বাড়িয়ে দেয় । এই বাড়ানোর পেছনে ফেসবুকাররা দায়ী । পুলিশ বাধ্য হয় বিষয়টিকে সিরিয়াসলি নিতে। ক্রসফায়ারে কিভাবে গেল আমিও জানিনা । আমরা কয়েকদিন বাদে জানতে শুরু করব রায়ের কপিতে কি লেখা আছে । স্থানীয় একজন আমার জানাশোনা আমায় ফোনে বলল তুমি বোঝনা সুন্দরি মেয়েরা মাদক কিংদের সাথে ঘোরাফেরা করলে সমাজে ইজ্জত থাকে না ? এরা কল গার্ল , আমাদের সাধারন মেয়েদের চলাফেরার সুবিধাটুকু নষ্ট করেছে । তাইতো !!
তো ব্যাপার এই যা ।
১৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: পাপে বাপরেও ছাড়ে না । মিন্নি এখন জেলে তবসি গুণবে। রায়ের এক আসামি হাসির ছবি দেখলাম।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: সব ঘটনা মিন্নির কারনে তা কোর্ট বুঝে গেছে । কিন্তু অনেকেই সন্দিহান আহা এমন পুতুলের মত মেয়ে তার কি করে ফাঁসি হয় । বাঙ্গালির এই এক কুঅভ্যাস , চেহারা দেখে গলে যায় ।
রায়ের কপি আসুক ।
১৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মহিলারা যারা মা'যের জাত
তারা কি করে এত নিষ্ঠুর হতে পারে।
মেয়েরা হবে কোমল স্বভাবের থাকবে
সকল সংঘাত থেকে দূরে এটাই বাস্তব্তা
তবে কিছু কিছু মেয়েদের কিছু কিছু অস্বাভাবিক
কর্মসান্ড সব ওলট পালট করে দেয়।
তবে পৃথিবীতে কেউ অন্যায় করে পার পায়না
তার শাস্তি হবেই হয়তো এই দূনিয়ায় নয়কে ও পারে।
তবে শত অপরাধী মুক্তি পাক তবে একজন নিরাপরাধী
যেন শাস্তি না পায় তা নিশ্চিত করতে হবে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৫
শাহ আজিজ বলেছেন: এখন কিছু কিছু নয় একটা ব্যাপক সঙ্খ্যার নারীবাদী ক্রিমিনালদের সাথে সহকর্মে অংশ নিচ্ছে । তারাও কামাচ্ছে দেদার । মিন্নিকে স্বাধীন বিচার কমিশনের সামনে সাক্ষ্য নিয়ে ক্রাইমে নারিদের অংশগ্রহন নিবৃত করতে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত । এরা স্থানীয় পুলিশ আর বাবুদের খুশি করে চলত । সিন্ডিকেট ভাংতে এর বিকল্প নেই ।
২০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০১
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে সবার মন্তব্য গুলো মন দিয়ে পড়লাম। ভালো লাগলো।
২১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০২
জাহিদ হাসান বলেছেন:
২২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৫:৩১
জগতারন বলেছেন:
আমি এই পোষ্টটি খুব মনোযোগযুক্ত করিয়া পড়িলাম। এবং
রাজীব নূরের মতো সকলের মন্তব্য পড়িলাম।
হতভাগা রিফাত শরীফ -এর হত্যা কাহিনী জানিলাম।
বাংলাদেশের মুসলমানদের এই সমস্ত খবর পড়িয়া আমি শিহরিত হইয়া উঠি।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫৯
শাহ আজিজ বলেছেন: এটি ধর্মীয় কোন পোস্ট ছিল না ।
২৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩২
রাশিয়া বলেছেন: নিজ হাতে খুন করলেও কোন নারীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হবে - এটা মানতে কষ্ট হয়। একজন নারী ঠিক কতটুকু অপরাধ করতে পারে? মৃত্যুদন্ড অবশ্যই অনেক বেশি হয়ে যায় - যাবজ্জীবনই যথেষ্ট ছিল। এর আগে ঐশীর মৃত্যুদন্ডের ঘোষণায়ও কষ্ট পেয়েছিলাম। বাংলাদেশে ঐশির আগে কখনও কোন নারীর মৃত্যুদন্ড হয়নি।
তবে মিন্নির ব্যাপারটা ভিন্ন। রিফাত হত্যকান্ডের পরপরেই মিন্নি মিডিয়ায় যে সাক্ষাৎকার দেয়, সেখান থেকেই আপামর জনসাধারণ সন্দেহ করতে শুরু করে। সদ্য খুন হওয়া স্বামীর শোকে স্বাভাবিক ভাবে ভেঙে পড়ার কথা ছিল বা শক্ত মনের অধিকারী হলে চোখে মুখে শোকের ছায়া থাকার কথা ছিল, কিন্তু তার কাঁচা অভিনয় সবকিছু মোটামুটি স্পষ্ট করে দিয়েছিল।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫৮
শাহ আজিজ বলেছেন: খুনের ভিডিও , মিন্নির গ্রেফতারের পর স্বীকারোক্তি সব মিলিয়ে বিচারিকরা সিদ্ধান্তে আসেন মিন্নি এই গোলযোগপূর্ণ ঘটনার নায়িকা । আর এই কারনেই তাকে বাইরে রাখা নিরাপদ নয় । জেলা শহরে এক দুই পিস এরকম মাল থাকে যারা মাদক , নারী সাপ্লাই ইত্যাদি করে থাকে । মিন্নি ধরা খেয়ে গেছে এই যাহ ।
২৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: এমসি কলেজের ধর্ষকদের বর্তমান খবর টবর কি?
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৬
শাহ আজিজ বলেছেন: গরম ডিম চলতাছে
২৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত মতামত বিচার হয়তোবা সঠিক হয়নি। কারণ হলো মিন্নি সরাসরি হত্যাকান্ডে সম্পৃক্ত নয় তবে তার একই সংগে দুইজনকে বিয়ে করে দুই জনের সংগেই সমানতালে সহবাস করাটা অন্যায় কিন্তু কথা হলো তার পরিবার এবং তার দুই স্বামীর পরিবারই বা কি করে ইহা মেনে নিল সেটাও চিন্তার বিষয় হয়তো তারা সম্ভ্রান্ত কোন পরিবার না তারপরেও সমাজ বলে একটা কথা আছে। সর্বোপরি এই রায়ের রিভিউ প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি। এটা আমার একান্ত ব্যক্তিগত মতামত।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৩২
শাহ আজিজ বলেছেন: কথা সত্যি । পুলিশ লাইনে কি সাক্ষ্য দিয়েছিল যে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে এবং পরে বাপের জিম্মায় জামিন দেয় । হয়ত এর মধ্যে মোবাইল ফোন আলাপ সংযুক্ত হয়েছে যাতে রিফাতকে শাস্তি দেওয়ার কথা আছে । এইসব পরিবার গুন্ডা মাস্তান ভিত্তিক হওয়ায় এদের কোন সন্মানবোধ নেই । এসব মাল সারা বাংলাদেশে অনেক তবে দুই স্বামী নিয়ে সংসার করার ঐতিহাসিক কাহিনী জানা ছিল না । রায় আপিল হবে , হাইকোর্ট হবে , প্রেসিডেন্টের ক্ষমা চাইবে । আমরা আরও নাজানা কাহিনী জানতে পারব।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নির্মম বাস্তবতা ।