১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩

বাকপ্রবাস বলেছেন: সকাল বিকাল মৃত্যু হাতে নিয়ে ঘুমায় ফিলিস্তিনিরা

২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম ছবি গুলো আমাকে ভীষন কষ্ট দেয়। আমি সহ্য করতে পারি না।

৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৪

শেরজা তপন বলেছেন: আহা!!!

৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: এ এক মর্মান্তিক দৃশ্য। আর যেন সহ্য করতে পারছি না। সারা বিশ্ব হতে তীব্র প্রতিবাদের ঝড় না উঠলে ইসরাইলের গণহত্যা বন্ধ হবে না।

৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩

অহরহ বলেছেন: এ দৃশ্য তাকানো যায় না, চোখে পানি চলে আসে.......

৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৬

দি এমপেরর বলেছেন: অথচ এই দৃশ্যগুলো কিছু নরপশুর মনে কোনোরকম চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে না

৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আহা! কী যে হৃদয় বিদারক!!

৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: ইউরোপ-আমেরিকা যে আবর্জনা পবিত্র জেরুজালেম এলাকায় ফেলে দুর্গন্ধ ছড়িয়েছে এর পরিনতি তাদেরও ভোগ করতে হবে। কারনঃ হামাস-ফিলিস্তিনি থাকুক বা না থাকুক ইসরাইল যে নিশ্চিহ্ন হবে এটা নিশ্চিত। ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ এবার করে ফেলেছে।

৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:০৩

অরণি বলেছেন: আহা! অত্যন্ত হৃদয় বিদারক দৃশ্য!!

১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই , কি বলব ।
বলার কিছু নেই।
দুনিয়ার বিবেক বলে যারা পরিচিত (ইউরোপ-আমেরিকা) তারা এই ইহুদি নামক ড্রাকুলার অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য মুসলমানদের ঘাড়ে চাপিয়ে শান্তির নিঃশ্বাস ফেলছে আর মানবতার জয়গান গাচছে।

সেই ড্রাকুলার অত্যাচারের হাত থেকে এবং তার জন্মদাতাদের ভন্ডামি থেকে আল্লাহপাক মুসলিমদেরকে রক্ষা করুন।

১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:০২

স্প্যানকড বলেছেন: ভালো লাগেনা এগুলা আর দেখতে তবু দেখতে হচ্ছে ! মানুষ হয়ে জন্মানো ওদের জন্য মস্ত বড় ভুল। ভালো থাকবেন।

১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৫৯

কামাল১৮ বলেছেন: এমন ছবি না ছাপানোই ভালো।চোখে জল এসে যায়।

১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৩৫

কামাল১৮ বলেছেন: বাইপাস আছে।হৃদপিন্ডে একটা মোচড় অনুভব করি।ভয়টা সেখানে।

১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বছর দশক আগেও হয়তো অনুভূতি এতটা গাঢ় ছিলো না আমার। নিজের সন্তান হওয়ার পর থেকে প্রতিটি বাচ্চার দিকে তাকালেই নিজেকে ওদের বাবার মতো বলে মনে হয়। ফিলিস্তিনের বাচ্চাগুলোর কোন ছবি দেখাই আমার জন্য বেদনাদায়ক। অফিসের কাজ করছিলাম, সামুতে ঢুঁ দিতে গিয়ে আপনার পোস্টে আসা, চোখের পানি মুছতে মুছতে মন্তব্য লিখলাম। এগুলো আমার জন্য সহ্য করা কঠিন। রাব্বুল আলামিন ওদের ভালো রাখুন, আর দশটা বাচ্চার মত ওদের সুন্দর জীবন দিন এটাই শুধু চাই।

১৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৮

ক্লোন রাফা বলেছেন: এই ছবি মহাসাগরে শিশির বিন্দুর মত মাত্র। প্রতিদিন লাইভ দেখছি একটা থেকে অরেকটার বিভৎসতা।শুধু অশ্রু বিসর্জন করে দোয়া ছাড়া কিছুই করার মত শক্তি নেই। আর যে কেন সময়ের চাইতে এখন তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব মনে করছি আমি। ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর আশা’র কথা শোনাতে পারি আমরা।
আমি বিশ্বাস করি অন্ধকার যত গভীর হবে আলোর দেখা পাবে তত দ্রুত ফিলিস্তিনের নিপিরীত মানুষ।
আল্লাহ্ তাদের সহায় হোন।
ধন্যবাদ,শা. আজীজ ।