নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ ঠাণ্ডার মাত্রা তেমনি আছে কিন্তু দুপুরের পর রোদ ওঠায় শীতের তীব্রতা কমেছে । আজ বিকেলটা ভালই কেটেছে । শীতে সক্ষম পরিবারগুলোর জন্য পিঠা খুব আনন্দময় খাবার । গুগল থেকে পিঠার ছবি নামিয়ে ভাবলাম আপনাদের লোভ লাগিয়ে দেই । আপনাদের পিঠার কিছু বৈচিত্র্য থাকলে ছেপে দিন । ঢাকাতে অনলাইনে কিন্তু পিঠা বিক্রি হয় । বাড়ির পাশে কারো কাছে অর্ডার করুন , সময়টা আনন্দে কাটান ।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
শাহ আজিজ বলেছেন: শুভেচ্ছা নয়ন । আজ বিকালে ভাপা পিঠা খেয়েছি ।
২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বানিয়ে খাওয়ানোর মতো কেউ নেই শহরে। আপাতত ফুটপাতের ভাঁপা আর চিতই পিঠে খেয়ে কাজ চালানো হচ্ছে।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: আমিও তাই খাচ্ছি হা হা হা । চিতই এর সাথে বিবিধ ভর্তা বেশ মজা ।
৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৯
জুন বলেছেন: কুলুই পিঠাটা এবছর খাওয়া হয় নি আজিজ ভাই
এটা কি অনলাইনে পাওয়া যায়?
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৪
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি কুলুই পিঠা ঠিক চিনলাম না । আরেকটুঁ বলতে হবে ।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: কুলি পিঠা নাকি , নারকেল গুড় এর পুর দেওয়া থাকে
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৪
শাহ আজিজ বলেছেন:
৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: ডিসেম্বরে গিয়ে প্রানভরে খেয়ে আসলাম আপনার আপ্লোড করা অধিকাংশ পিঠা । অনলাইন অর্ডারের কারনে পিঠা এখন অনেক সহজলভ্য হয়ে গেছে দেশে।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৯
শাহ আজিজ বলেছেন: সৌভাগ্যবান আপনি । আমরা একদিন অপ্রচলিত পিঠা অনলাইনে এনে খাব ।
৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৭
শাহ আজিজ বলেছেন: এটা আমাদের আঞ্চলিক পিঠা।
শীত এলেই গ্রামবাংলায় শুরু হয় নবান্ন উৎসব, তৈরি হয় নানা রকম বাহারি পিঠা। অঞ্চলভেদে পিঠার রয়েছে বিচিত্র নাম ও ভিন্ন স্বাদের ঐতিহ্য। বাগেরহাট অঞ্চলের তেমন একটি ঐতিহ্যবাহী পিঠা হলো ‘সেমাই পিঠা’। বাগেরহাটের স্থানীয়দের কাছে এটি মূলত ‘শিয়েই পিঠা’, শেয়াই পিঠা’ বা ‘শিয়াই পিঠা’ নামেই পরিচিত।
বছরের যেকোনও সময়ই বিশেষ করে বাড়িতে মেহমান এলে এই পিঠা বানানো হয়। একটা সময় ছিল যখন এ অঞ্চলের মানুষ মেহমান আপ্যায়নে খাবারের অন্যতম প্রধান পদ হিসেবে রাখা হতো এই পিঠা। এখনো মেহমান এলে বিভিন্ন বাড়িতে এই পিঠা বানানো হয়। নতুন জামাইকে আপ্যায়নসহ যেকোনও অনুষ্ঠানে বা বিশেষ দিনগুলোতে এ অঞ্চলের মানুষ ভাতের বিকল্প হিসেবে দুপুরে ও রাতের খাবারে শেয়াই পিঠা খেয়ে থাকেন। শীতের শুরুতে বাগেরহাটের বিভিন্ন স্থানে শেয়াই পিঠার উৎসবও হয়ে থাকে।
৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫০
এম ডি মুসা বলেছেন: লোভনীয় এই শীতে কেউ বানিয়ে খাওয়ানোর মত নেই
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫৪
শাহ আজিজ বলেছেন: পিঠার দোকান গুগল করে খোজ করুন , তারপর হজম করুন
৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৪
জুন বলেছেন: শাহ আজিজ ভাই ৬ নম্বরটা
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , ওটাও আমার খুব প্রিয় । মা বেচে থাকতে শীতে কুলি বানাতে ভুলতেন না ।
৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: পিঠাঘর সহ বেশ কিছু দোকানে পিঠা কিনতে পাওয়া যায়।তাছাড়া বাসায় বানিয়ে অনেকে বিক্রি করে।পিঠার কোন অভাব নাই।অভাব হলো রাস্তার পাশে বসে খাওয়া।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০০
শাহ আজিজ বলেছেন: আমেরিকা , কানাডা , লন্ডনে বাঙালী কম্যুনিটির প্রতাপ বেশী এবং সেখানে বাঙ্গালিদের রসনা মিটিয়ে থাকে এই এরাই ।
আমি রাস্তার পাশে যত মজা পাই বাসায় এনে তত মজা থাকেনা ।
৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: শাহ আজিজ,
এরকম বেহুদা লোভ দেখানো ঠিক নয়।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২২
শাহ আজিজ বলেছেন: বেহুদা লোভ কেন দেখামু ? ইউরোপে অনেক বাঙালী রেস্টুরেন্ট আছে যারা এসব করে ।
১০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মেরা পিঠাকে চট্টগ্রামে ছাইন্না পিঠা বলে। নারিকেল দেয়া হয় ভেতরে। গরুর মাংসের / মুরগির মাংসের ঝুলের সাথে খেতে অসাধারণ। আম্মু বানায়।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২৫
শাহ আজিজ বলেছেন: সবার মা বানাতেন এবং এখন বানান না , এখনকার প্রজন্ম বার্গার খেয়ে বেড়ে উঠছে ।
১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:০৭
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: আগে বেশ আয়োজন করে বাড়িতে পিঠা বানাতো মা। এখন আর ওসব হয় না। খেতে ইচ্ছা করলে কিনে খাই, অসময়ে খেতে ইচ্ছা করলে ঢাকা শহরে কত কত পিঠা ঘর সেখানে চলে যাই। তবে সেই ছেলেবেলার স্বাদ আর পাই না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: ছেলেবেলার সেই স্বাদ আর পাওয়া যাবে না কখনো কারন মায়েরা আর ফিরে আসবে না । তবু আমরা চাই খেতে আর তাই গজিয়ে উঠেছে অনেক পিঠা ঘর , ওতেই আমরা খুশি । ঐ ছেলেবেলা আর পাওয়া যাবে না ।
১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি এক পিঠাখোর মাল রে ভাই!!!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৩
শাহ আজিজ বলেছেন: হা হা হা তপা , খাই নন সুগার ওয়ালা । মালসে কামাল হো গায়ি ---------
১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১২
নাহল তরকারি বলেছেন: আমরাই শেষ প্রজন্ম যাদের মা পিঠা বানাতে পারে। আমাদের প্রজন্ম ও পরের প্রজন্মের বউয়েরা পিঠা বানাতে পারবে না। ওরা পিৎজা, পাস্তা ও নুডুস বানাতে পারবে। পিঠা মনে হয় হারিয়েই যাবে?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি মা হারিয়েছি , এখন পিঠাঘরই ভরসা । এই পিঠার কারিগররাই টিকিয়ে রাখবে পিঠা সংস্কৃতি ।
১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: জনাব বিবিখানা পিঠা কি খেয়েছেন? এট আমাদের বিক্রমপুর অঞ্চলের খুবই জনপ্রিয় পিঠা। খেতে দারুন স্বাদ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪
শাহ আজিজ বলেছেন: না খাই নাই । খাওয়াইবা ?
১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: শাহ আজিজ,
বেহুদা পিঠার ছবি দিয়েই তো লোভ বাড়ালেন। সেই লোভে পড়ে ইউরোপের বাঙালী রেস্টুরেন্টে যাবো ? তা পয়সাটা দেবে ক্যাঠা ???
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৩
শাহ আজিজ বলেছেন: আমার নাম লইয়া নিজ পকেট হাতাইবেন হে হে হে
১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আহহা!! এইডা কোন কাম করলেন আপনি?
আমার এখন খিদে পেয়ে গেলো।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫৮
শাহ আজিজ বলেছেন: গুগল করেন । পিঠা ঘরে দিয়ে যাবে ।
১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪৬
বিজন রয় বলেছেন: বাহ! পিঠার আড্ডা জমে উঠেছে।
শীতও পড়ছে জম্পেশ।
গতকালের থেকে ঢাকায় আজ শীত বেশি।
আপনার অবস্থা তো তাহলে আরো কাহিল!!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫৬
শাহ আজিজ বলেছেন: হট ওয়াটার ব্যাগ নিয়ে বসে আছি ।
১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮
বিজন রয় বলেছেন: পিঠাগুলোর ছবি খুবই সুন্দর।
হট ওয়াটার নিয়ে বসে আছেন, ওয়াটার এভাবে কতক্ষণ হট থাকে।
আপনি কি বিশ্বাস করবেন, আমি এবছর এখনো গরম পানিতে স্নান করিনি!
প্রতিসকালে ৭-৭.৩০ এর মধ্যে আমি ঠান্ডা পানিতেই স্নান করসি, আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
জানিনা কিভাবে পারছি।
প্রকৃতির উপর নিজেকে ছেড়ে দিয়েছি।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪
শাহ আজিজ বলেছেন: যখন ঠাণ্ডা হয়ে যায় তখন ভরে নেই ।
আপনি সুপারম্যান , এই ঠাণ্ডা ফান্ডা আপনাকে কাবু করতে পারবে না ।
আমি গরম পানি ছাড়া গোসল চিন্তাই করতে পারি না ।
১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
শীতের সাত সকালে ঘুম হতে উঠে লেপটপ খুলেই বাহারী শীতের পিঠা
দিনটা ভালই যাবে, মনে হল সবগুলি পিঠাই যেন একসাথে সকালের
প্রাতরাসে পাতে পড়েছে ।
আমার পছন্দের কয়েকটি পিঠা এখানে পরিবেশন করে গেলাম ।
কলাপাতায় মোরানো তালের পিঠা
ব্রান্মনবাড়িয়ার চডা পিঠা
বীচি কলার ( ভুইত্যা কলার) রসে ভিজা সুই পিঠা
বাহারী নক্সি পিঠা
মচমচা ডালপুরী পিঠা(অবশ্য এটাকে কেও পিঠা নামে ডাকেনা)
শুভেচ্ছা রইল
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ আলী তিন রকম নতুন ধরনের পিঠার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য । উপর থেকে তিন পর্যন্ত । দেশের আনাচে কানাচে এরকম কত পিঠা আছে জানিনা তবে বঙ্গ দেশ যে পিঠা , খাবার আর গানে সমৃদ্ধ তা বলার অপেক্ষা রাখে না ।
২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আমার আরো একটি পছন্দের পিঠা আছে । সেটা ময়মনসিংহ এলাকায় বেশী হয় ।
সেটা হলো পুটি মাছের সিধল শুটকি পিঠা যা চেপা মাছের শুটকী নামেই বেশী
পরিচিত।
এই চেপা শুটকীর পিঠা দেশের দক্ষিন পশ্চিম জেলা সমুহ বিশেষ করে
পুর্বের বৃহত্তম খুলনা বিভাগের মানুষজন খেতে পারেবন না কারণ সে অঞ্চলের
বেশীর ভাগ মানুষই শুটকি খেতে অভ্যস্ত নন । জানিনা আপনি কোন এলাকার ।
ঐ এলাকার মানুষ হলে এটা আপনার জন্য নয়। তবে বাংলাদেশের পুর্বাঞ্চলের
উত্তরে বৃহত্তর ময়মনসিংহ হতে দক্ষিনের কক্সবাজার পর্যন্ত মানুষ জনের কাছে
এটা খেতে তেমন অরুচী হবেনা। যাহোক পিঠার পোষ্ট বলে কথা, তাই এখানে
এটাকে যুক্ত করে গেলাম ।
উল্লেখ্য এই পিঠার জন্য ব্যবহৃত চেপা শুটকিটি বাজারে বেশ দামী শুটকী ।
ঢাকার কাওরান বাজারে মাছের বাজারে কিনতে পাওয়া যায় । তবে ঢাকার
বাজারে পাওয়া চেপার বেশীর ভাগই ভেজাল চেপা । আসল চেপা পাওয়া যায়
লালপুরে আর কুলিয়ারচড়ে। এই চেপা তৈরী বেশ জটিল ও এর শুরু হতে তৈরী
পর্যন্ত গেসটেশন পিড়িয়ড প্রায় ৬ মাস লম্বা, তাহলেই কেবল এটা ভাল হয় ।
এটা বেশ দামী একটি শুটকী । ব্রাম্ননবাড়ীয়ার নবিনগর উপজেলার লালপুর গ্রাম
( ভৈরবের উপারে মেঘনা নদীর তীরে ) আর কিশোরগঞ্জের কুলিয়ার চড়ে তথা
মেঘনা নদীর পারেই এই সিধল পুটিমাছের চেপা তৈরি হয় বানিজ্যিকভাবে
বিশেষ পদ্ধতিতে, পুটিকে কেটে কুটে হালকা লবনে মেখে রোদে শুকিয়ে পুটি
মাছের তেল মাখিয়ে খুব করে চেপে চেপে বড় মাটির মটকিতে ভরে
মটকির মুখ ভাল করে বন্ধ করে তার পর মটকীকে চেপা ঘরের মেজেতে মাটি খুরে
পুতে রাখতে হয় প্রায় ৬ মাস ধরে। তার পর এটা আসল চেপা শুটকিতে পরিনত হয় ।
এই চেপা ঘরেও যে কেও বানাতে পারে ।
নীচের ভিডিউ লিংকে ক্লিক করলে দেখা যাবে পদ্ধতিটি ।
এই চেপা শুটকীকে খুবই ঝাল শুকনা মরিচ , কাচা মরিচ , পেয়াজ, রসুন , পরিমানমত লবন
মিছিয়ে শিল পাটায় পিশে ভর্তা বানিয়ে আতপ চাউলের গুড়া গরম পানিতে গুলে ডো তৈরী
করে চেপ্টা মেরা পিঠার মত করে বানিয়ে তার ভিতরে পুর্বে তৈরীকৃত চেপা শুটকীর ভর্তা
ভরে পিঠা তৈরী করে মেরা পিঠার মত ভাপে সিদ্ধ করে নিয়ে তার পর সেটিকে ঠান্ডা করে
পরে তাওয়ায় ভেজে খাওয়ার জন্য পরিবেশন করা হয় ।
অনেকে এটাকে মেরা পিঠার মত ভাপে না দিয়ে সরাসরী তাওয়ায় ভেজে খাওয়া উপযোগী
করে পরিবেশন করেন । নীচে ভিডিউতে এর তৈরীর পদ্ধতিটি দেখা যেতে ।
শুভেচ্ছা রইল
১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৫
শাহ আজিজ বলেছেন: বেশ সময় নিয়ে চেপা শুটকির মাহাত্ন বর্ণনা করেছেন । আমি চেপা খাইনা । আমার প্রয়াত স্ত্রী খুব পছন্দ করে খেতেন , আমার কন্যাও খুব পছন্দ করে কিন্তু বাসায় আনেনা আমি খাইনা বলে । কিন্তু সামুদ্রিক মাছের শুটকি খুব ভাল রাধে ও আমি হৈ চৈ করে খাই । বেশ কিছুদিন শুটকি খাওয়া হয়না । খুলনার মানুষ শুটকি খায়না । এখন অল্প অল্প করে খেতে শিখেছে । কক্সবাজারে গেলো বার ছুরি শুটকির ভর্তা বা সালাদ বলা চলে খেয়ে আমি হতভম্ব এতো স্বাদ হয় । ছুরিও আমার প্রিয় মাছ ।
ধন্যবাদ আলী সাহেব ।
২১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনার পুরাতন পোষ্টে বেশ সময় লাগিয়ে করা
মন্তব্যটি দেখে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ । অনেকের
হালনাগাদ পোষ্টে এর থেকেও বড় বড় করে আমার
প্রাসঙ্গিক কথামালাসমৃদ্ধ লেখাও এখনো পড়ে আছে
অদেখাতেই। তবে তাঁরা ব্লগে আছেন নিয়মিতই,
তাদের নতুন লেখা নিয়ে ।
খুশী হলাম মুল্যবান প্রতি মন্তব্যের কথা শুনে ।
আপনার প্রয়াত স্ত্রীর জন্য দোয়া রইল তিনি
যেন সেখানে সূখে থাকেন । শুটকী প্রিয় কন্যার
প্রতি শুভেচ্ছা রউল। অধুনা খুলনার মানুষজন
অল্প করে হলেও শুটকী পছন্দ করছেন
শুনে ভাল লাগল । ছুরি মাছের শুটকী
আসলেই খুব মঝাদার । অফিসিয়াল ভ্রমনে
প্রায়ই কক্সবাজার যেতে হতো , সে সময়
মহেষখালী গিয়ে প্রচুর শুটকী নিয়ে এসে
নীজেরা খেতাম, প্লাস পরিচিত জনদেরকে
শুভেচ্ছা স্বরুপ সে সব শুটকী কিছু দিতাম।
সামুদ্রিক মাছের শুটকীর ভিতর
কক্সবাজারের রূপ চান্দার শুটকী
আমার কাছে বেশ প্রিয় ।
নিরন্তর শুভ কামনা রইল ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩২
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ আলী আবারো শুটকির টানে পোস্টে মন্তব্য করার জন্য । শুটকিতে প্রোটিন বেশী থাকে বিধায় উচ্চ রক্তচাপের মানুষের তা সীমিত খাওয়া উচিত , বলেছিলেন একজন বিজ্ঞ সচিব ।
২২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনি ঠিকই বলেছেন শুটকিতে প্রোটিন বেশী থাকে
Drying fish removes the water content, resulting in a higher concentration of nutrients,
including protein. As a result, dried fish generally has a higher protein content per weight
compared to fresh fish
মার্কিন যুক্তরাষ্টের ন্যশনাল সেন্টার ফর বায়োকেমেস্ট্রি ইনফরমেশনও আপনার বিজ্ঞ সচিবের মতই বলেছে -যদিউ
সাম্রতিক কিছু স্টাডি বলেছে যে উদ্ভিদজাত প্রোটিন গ্রহনে ব্লাড প্রসার কমলেও প্রাণীজ প্রোটিন তা হয়না ।তারা শেষ
কথা হিসাবে অবশ্য বলেছে যে এ সমস্ত স্টাডি ফাইনডিংস পর্যাপ্ত ডাটার উপর ভিত্তি করে করা হয়নি , তার মানে
এনিমেল প্রোটিন উচ্চ রক্তচাপ বৃদ্ধিতে সহায়ক হতেও পারে।
Recent evidence suggests that an increased intake of protein, particularly plant protein,
may lower blood pressure and reduce the risk of cardiovascular disease. However, the
data are not sufficiently compelling to advocate an increased consumption of protein.
সুত্র : https://pubmed.ncbi.nlm.nih.gov/12544662/
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৯
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ আলী বিস্তারিত লেখার জন্য । এ কারনেই শুটকি ভর্তা মাঝে মধ্যে খাই যদিও লোভ হয় প্রচণ্ড ।
২৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭
শাহ আজিজ বলেছেন:
@ ডঃ আলী
‘ঝাল চাপড়ি’র সুস্বাদু মুখরোচক এ খাবারের গল্পের শুরুটা ২০-২৫ বছর আগে টাঙ্গাইল পৌর শহরের আদালত চত্বর এলাকায়। এখন জেলার ১২ উপজেলা জুড়েই বিস্তৃত। কেউ-কেউ আবার একে ‘ঝাল চাপটি’ বলে থাকেন। এটির কদর বাড়ছে দিন-দিন। দাম কম হওয়ায় সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছেই এখন পছন্দের তালিকায় থাকছে ‘ঝাল চাপড়ি’।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: শীতকালীন পিঠার শুভেচ্ছা দাদা...