![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ বড় একটা গেইমে পড়তে যাচ্ছে আর এই গেইমের ট্র্যাম্পকার্ড সন্তু লারমা!!
আমি হাসিনারে বিশ্বাস করলেও এই সন্তুরে বিশ্বাস করতে চায়না। সন্তু মোদি আব্বার কাছে যাচ্ছে শান্ত্ব পাহাড়কে অশান্ত করার প্রেসক্রিপশন আনতে।
সন্তুরা পার্বত্য চট্টগ্রামকে 'জুম্মল্যান্ড' বানাতে চায়। বাংলাদেশ থেকে পাহাড়কে বিচ্ছিন্ন করে সন্ত্রাসী নেতৃত্ব দিতে চায়।
"ঐদিকে জাতিসংঘের সদর দফতরে দাঁড়িয়ে সন্তু লারমার নাতনি অগাস্টিনা চাকমা দাবি করেছেন ,পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে নিরাপত্তা বাহিনী সরিয়ে নিতে হবে, আর পুনর্বাসিত বাঙালিদের তাড়িয়ে দিতে হবে। সোজা কথায়, বাংলাদেশের ভেতরেই আরেকটা “স্বাধীন জোন” বানাতে চান তারা।
এরা সেই সুবিধাভোগী নাগরিক, যারা সরকারি বরাদ্দ খায়, কিন্তু বিদেশে গিয়ে দেশের পিঠে ছুরি বসায়। জাতিসংঘের মঞ্চে দাঁড়িয়ে দেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে কথা বলে কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে সে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন করে দেয়ার দরকার পড়ে না। সবাই জানে কারা কাদের হাতে খেলছে"।
সন্তু কে জানেন??
বাঙ্গালীর ঘাতক সন্তু লারমা, ওর হাতে হাজারও বাঙালি ,উপজাতির রক্ত লেগে আছে। পার্বত্য তিন জেলার সন্ত্রাসীদের ক্যাডার! ওর বিরুদ্ধে বাঙালি তো দূরের কথা উপজাতিরা পর্যন্ত মুখ খুলতে পারেনা।
লারমা কিন্তু সরকারের অংশ তারপরেও নিজেই বহুবার হরতাল-অবরোধ ডাকছে পাহাড়ে নৈরাজ্য সৃষ্টির ইন্ধন দিছে। ১৯৭৫ সালের শেষাংশে এই ঘাতক সন্তু দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করছিলো।
সন্তুর কথায় পাহাড় কাপে, সরকার কাপে। সন্ত্রাসী কয়েকটা গ্রুপের মধ্যে জেএসএস ,আরএসএস,ইউপিডিএসহ আরো কয়েকটা সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আছে যারা নিয়মিত সেনাবাহিনীর বিজিবির সাথে যুদ্ধে লিপ্ত।
পার্বত্য ৩টি জেলায় অবাধ বিচরণ তাদের সেল্টার দেয় দাদারা, তাদের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্র আছে, যাদের মদদদাতা আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র দাদারা, নিয়মিত অপহরণ ও হত্যা করে বাদ পড়েনা উপজাতিরাও।
ছিনতাই, লুটপাট, রাহাজানি, খুন, চোরাগোপ্তা হামলা, অপহরণ ও জিম্মি করে মোটা অংকের মুক্তিপণ আদায়সহ মারাত্মক অপরাধবৃত্তিতে মেতে আছে সন্ত্রাসীরা। তারা আবার প্রতিনিয়ত অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদ, ক্যাডার, গোপন তহবিল সংগ্রহের প্রতিযোগিতা করছে পরস্পরকে পাল্লা দিয়ে।
নিরীহ বাঙালি ও উপজাতীদের কাছে চাঁদাবাজি দাবি করে। আর সবসময় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে করেই।
তাদের আধিপত্য সন্ত্রাসী দমন করতে অর্থাৎ সার্বভৌমত্ব ও মানচিত্র রক্ষা করতে দেশদ্রোহীদের গুলিতে পাহাড়ের অলি-ঝুপলি-ছড়াতে কত সেনা সদস্যর লাশ পড়েছে তার কোন হিসেব নাই।
তারা চায়, প্রথমে দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে বাধাবে সংঘর্ষ। এর মধ্যে পাহাড়ি বাঙালি ও সেনাবাহিনীদের জড়াবে। তারপর মিডিয়া ফুলিয়ে ফাপিয়ে দেখাবে 'অস্থির পাহাড়' এখন দরকার জাতিসংঘের শান্তি মিশন! সবটা প্ল্যানের মাস্টারমাইন্ড এই সন্তু আর দাদারা।
দাদারা অস্ত্র দিবে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের। অলরেডি পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের যুদ্ধের জন্য আধুনিক অস্ত্র ও কৌশলগত টানেল তৈরি করা আছে যা দাদাদের দেওয়া।
"বিচ্ছিন্নতাবাদ" বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তি বড় ডেঞ্জারাস! আর সেই শক্তি কাজে লাগাতে দাদারা মরিয়া হয়ে কতোইনা প্ল্যান করছে! দাদারা ও পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী মদদে পার্বত্য চট্টগ্রামকে এ দেশ থেকে আলাদা করে স্বাধীন "জুম্মল্যান্ড"প্রতিষ্ঠা করার প্ল্যানটা কয়েক যুগের।
সরকারের প্রচুর কনসার্ন হতে হবে পার্বত্য তিন জেলা নিয়ে।বেশি করে নজরদারি করা ও যে সকল আর্মি ক্যাম্প সরিয়ে আনা হয়েছে সেগুলো আবার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা, তা না হলে হারাতে হবে এই তিন জেলা,ভারত বসে নেই একদিন না একদিন পার্বত্য জেলার উপজাতিদের কাজে লাগিয়ে আক্রমণ করবেই।
এরা সুযোগে কাজ করে কৌশলটা দেখেন,—কাশ্মীর ইস্যু, ভারতের সাথে টান টান উত্তেজনা , করিডোর ইস্যু, রাজনৈতিক অস্থিরতা এগুলো নিয়ে ব্যস্ত, ঠিক তখনই এরা আন্তর্জাতিক মঞ্চে গিয়ে আবার আব্বার কাছে গিয়ে "কান্নাকাটি তত্ত্ব" চালু করে।
এসব মুখোশধারী দালালদের এখনই প্রতিরোধ না করলে, ভবিষ্যতে এরা বিষাক্ত ফল দেবে দেশের বুকেই।
তবে আর না! বিদেশি সকল ষড়যন্ত্র সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করার দীর্ঘমেয়াদী প্ল্যান চাই!
©️Anisur Rahman।ফেসবুক
০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ৯:০৪
শাহ আজিজ বলেছেন: ছিঃ এমন করে বলতে নেই ।
২| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ৮:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জুম্মল্যান্ড হয়ত বাইরের অনেক রাষ্ট্রও চায়। তারা চাইবে স্বাধীন হতে, আমরা আমাদের মানচিত্র ঠিক রাখতে চেষ্টা করব। অবশেষে যোগ্যতমের জয় হয়। মুসলিম যোগ্যতা হারিয়েই বিপদে আছে। আমাদের উচিত হবে বিষয়টা সহনশিলতার মাধ্যমে হ্যান্ডেল করা। ভারত বাংলাদেশ স্বাধীন করতে সহায়তা করেছে। জুম্মল্যান্ড স্বাধীন করতেও তারা সহায়তা করতে পারে। পূর্ব তীমুর ইন্দোনেশিয়া এবং দক্ষিণ সুধান সুদান ধরে রাখতে পারেনি। পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধে ভারত জয়ী হলে জুম্মল্যান্ড স্বাধীন করতে তারা দ্রুত পদক্ষেপ নিতে পারে। সেজন্যই হয়ত সন্তু ভারত গেছে। আমরা আসলেই মনে হয় সংকটে আছি।
০৬ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:০৪
শাহ আজিজ বলেছেন: গভীর দৃষ্টি নিয়ে দেখলে মনে হয় আমরা সংকটের মুখে ।
৩| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ৮:২৯
লুধুয়া বলেছেন: আরো বলো ইউনুস সাহেব কে চেটাং চেতাং করতে । ইউনুস সাহেব কে কে বুদ্ধি দিচ্ছে বার বার সেভেন সিস্টার্স দখল করার জন্য। ভারত এতদিন চিটাগং অঞ্চল নিয়ে চুপ ছিলো। র একবার যদি প্রবেশ করে বাংলাদেশের ১২ তা ভেজে যাবে।
৪| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ৯:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আরো বলো ইউনুস সাহেব কে চেটাং চেতাং করতে । রংপুর ও চট্টগ্রাম বিষয়ে ভারতীয় প্লান আগে থেকেই ছিল। ইউনুস সাহেব ভারতকে মনে করিয়ে দিচ্ছেন তারা উল্টা-পাল্টা কিছু করলে তারাও বিপদে পড়তে পারে। সংঘাতের জন্য ভারত অনেক উস্কানী দিচ্ছে, আর আমরা বরাবর সেটা এড়িয়ে যাচ্ছি। অবশেষে ঝামেলা গায়ে এসে পড়লে সেটা না সামলিয়ে উপায় থাকবে না। রাখাইন তো মায়ানমারের হাতছাড়া হয়েই যাচ্ছে।
৫| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ৯:৪১
ঊণকৌটী বলেছেন: বড় ভাই সবচেয়ে সহজ উপায় নর্থ ইস্ট খাইয়া লান ,আমরাও তাইলে মাঝে মাঝে সমুদ্রে যাইতে পারমু |
৬| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ৯:৪৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এসব এজেন্টদের ধরে পানিতে চুবিয়ে রাখতে হবে।
৭| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ১০:২০
লুধুয়া বলেছেন: @মহাজাগতিক ভয় ২০ বছর ধরে পাহাড়ে কিছু হয়েছিল।RAW পাকিস্তানের isis nah শুধু শুধু প্রবলেম করবে। যদি ইনডিয়া পার্বত্য এলাকাই প্রবলেম করতে চাইতো তাহলে এটা কাশ্মীর বা বেলচিস্তান এর মতো হতো।ভারতের সাথে হাসিনা সরকারের ভালো সম্পর্ক ছিল পাহাড়ও শান্তি ছিলো। এখন ইউনুস ভাইএর খুঁজলি হচ্ছিল তাই মনে হয় র কিছু করতে যাসছে।
৮| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ১১:৪৫
ঊণকৌটী বলেছেন: ভারতের লেজের দিকে না চাইয়া নিজেদের দিকে তাকিয়ে দেখেন, স্বপ্নের মধ্যেও ভারত ভারত করেন, যদি ইন্দিরা চাইতো তো 1971 রাইখা দিতে পারতো | নিজেদের দেশ নিজেরা সামলাতে চেষ্টা করেন, আর যাই হোক ভারত পাকিস্তানের মত না তবে পাকিস্তানের মত আচরণ করলে, পাকিস্তানের মতোই ট্রিটমেন্ট করবে এইটা গ্যারান্টি |
৯| ০৫ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: @ ঊণকৌটী আপনি কথায় কথায় বলেন ভারত এটা দেয় ওটা দেয় (মনে হয় ফ্রি দেয়); ভারত না দিলে না খেয়ে বাংলাদেশীরা মরবে ইত্যাদী ইত্যাদী, ভারতের সংগে বাংলাদেশে বানিজ্য কমেছে প্রায় ৭৭% এখন কী বাংলাদেশ না খেয়ে মরছে? বরঞ্চ আরো ভালো করছে বাংলাদেশ। সবসময় হুমকি দেন আয়তনে ছোট দেশগুলোকে। গালওয়ান উপত্যকা যখন চিন আপনাদের ম্যাসাকার করলো তখন চিনের কি ব*ল ছিড়েছেন? দূর্বলের ওপর ছড়ি ঘোড়ানো খুবই সহজ, তাই না?
একটা কথা জেনে রাখবেন বাংলাদেশ নিয়ে আপনারা ভ্রান্ত ধারনার মধ্যে আছেন। বাংলাদেশ নিয়ে মাথা না ঘামালে উভয়ের জন্যই ভালো।
১০| ০৬ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ৮:১৮
কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের যেমন পাকিস্তান থেকে পৃথক হওয়া ঠিক ছিলো তেমনি পাহাড়িদের বাংগালীদের থেকে আলাদা হবার অধিকার আছে।এখন এটা আরো ন্যায্য।বাংলাদেশ এখন নিজেই একটা সন্ত্রাসী রাষ্ট্র।