নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অলস গল্পকার

মাথায় অনেক গল্প আসে; কিন্তু লেখার মত পর্যাপ্ত ধৈর্য-শ্রম-অধ্যবসায় নেই। গল্পগুলোকে তাই ছোট করে কবিতা বানাই...

শাহেদ খান

আমি খুব ভাল একটা ছেলে। আমার সবচেয়ে ভাল দিক হল, কথাটা আমি বিশ্বাস করি ! :) ব্লগের বাইরে যোগাযোগে: [email protected]

শাহেদ খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী-জীবনের গল্প নিয়ে নির্মিত দেখার মত কয়েকটা ছবি

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৯





পাঁচটা ভিন্ন দেশের পাঁচটা চলচ্চিত্র। আরও ভালভাবে বলতে গেলে পৃথিবী'র পাঁচটা ভিন্ন অঞ্চলের (দূর প্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া, মধ্য প্রাচ্য, মধ্য ইওরোপ আর স্ক্যান্ডিনেভিয়া), তাই পাঁচটা সম্পূর্ণ ভিন্ন সংস্কৃতিতে নারী'দের জীবন নিয়ে নির্মিত পাঁচটা চলচ্চিত্র নিয়ে এই পোস্ট। চলচ্চিত্র'কে আমি 'নারীবাদী' নামে কোনও ক্যাটাগরিতে ফেলতে চাই না, তবে এই পোস্টের মুভিগুলো বাছাই করেছি বিভিন্ন কালচারে নারী'দের জীবনের গল্প থেকে। মুভি বিষয়ে আমার প্রথম পোস্ট এটা। দেখা যাক কেমন হয়।



Raise the Red Lantern

দেশ: চীন

ছবিমুক্তির সন: ১৯৯১

পরিচালক: Zhang Yimou







এশিয়া'র শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রগুলো'র মধ্যে একটা মনে করা হয় এই মুভিটাকে। মুভি'র শুরুটা হয় এক তরুণী'র তীব্র কষ্ট চেপে রাখা চেহারা দেখানোর মাধ্যমে। বাবা'র আকস্মিক মৃত্যুর কারণে ইউনিভার্সিটি ত্যাগ করে এক সম্ভ্রান্ত লোকের ঘরে চতুর্থ বউ হয়ে আসতে বাধ্য হয় তরুণী সঁলিয়ান(অভিনেত্রী গং লি)। আর এই ঘরে পা রাখতেই নতুন এক জীবন, নতুন এক পৃথিবী উপস্থিত হয় তার সামনে। কড়া রক্ষণশীল পরিবারে চার বউয়ের জীবন ওই পাথুরে দেয়ালে বন্দী, এর মাঝে শুরু হয় আরেক প্রতিযোগীতা। স্বামী তার খেয়াল-খুশিতে ঠিক করবেন - কোন ঘরে তিনি রাত কাটাবেন। যে ঘরে তিনি রাত কাটাবেন, সেই ঘরে সে রাতে লাল লন্ঠন জ্বালানো হবে, সেই স্ত্রী পাবেন বাড়তি সমাদর। তাই বাইরের পৃথিবী থেকে এক প্রকার বিচ্ছিন্ন সতীনদের মাঝে শুরু হয় নিজেদের পৃথিবীতে জেতার লড়াই। বিশ্বাস আর ছলনা, মমতা আর রুঢ়তা - বিচিত্র সব অভিজ্ঞতার মাধ্যমে জীবনকে আবিস্কার করতে থাকে সঁলিয়ান। এক সময় সে নিজেই জড়িয়ে পড়ে কুটিল বুদ্ধিতে। তাদের সবার জীবনের লক্ষ্য হয়ে পড়ে একটাই - লাল লন্ঠন জ্বালানোর অধিকার !

পাথুরে দেয়ালের মাঝে বন্দী কয়টা জীবন নিয়ে যেভাবে শ্বাসরুদ্ধকর একটা ছবি বানিয়েছেন, তার জন্যে পরিচালকের মুন্সিয়ানা স্বীকার করতেই হবে। ছবির ঘটনাকাল ১৯২০-এর দশকের চায়না। সিভিল ওয়ার শুরু'র কিছুকাল আগে। তাই শুনেছি, কোনও কোনও 'বুদ্ধিবণিক' মনে করেন, এই ছবিতে আসলে ওই সময়ের বিভিন্ন রাজনৈতিক মতপন্থীদের ক্ষমতা দখলের প্রতিযোগীতাকে রূপক হিসেবে দেখানো হয়েছে ! তবে ছবির পরিচালক সেই সম্ভাবনা পুরোপুরি নাকচ করে দিয়েছেন। আমিও তাই মনে করি - কেন অনর্থক এত রূপক খুঁজতে যাওয়া? সেই সময়ের রক্ষণশীলতার বেড়াজালে মেয়েগুলো'র অসহায়ত্ব আর তাদের অপরাধপ্রবণ হয়ে ওঠা'কে যেভাবে দেখানো হয়েছে - থিম হিসেবে সেটাই কি যথেষ্ঠ মারাত্মক না?

সঁলিয়ানের চরিত্রে অভিনেত্রী গং লি'কে নিয়ে আলাদা করে বলতেই হয়। তার অভিনয় দেখে আমার প্রথম ইম্প্রেশন ছিল - শার্প এবং স্মার্ট ! (এখনও ইম্প্রেশন তা-ই আছে) কোনও নায়িকাসুলভ ন্যাকামি নেই, এক্সপ্রেশনের বাড়াবাড়ি নেই - এক কথায় অনবদ্য। আমার দেখা যেকোনও মুভিতে নারী চরিত্রে অন্যতম শ্রেষ্ঠ রূপায়ন !



ছবিতে আমার রেটিং: ৯/১০











Kandahar

দেশ: ইরান

ছবিমুক্তির সন: ২০০১

পরিচালক: Mohsen Makhmalbaf







ফারসী ভাষায় ছবিটা'র মুল টাইটেল 'সফর-ই-গান্ধাহার' (Safar-e-Ghandehar)। নামেই অনেকটা বলে দিচ্ছে - পুরো ছবিটা কান্দাহার যাত্রা'র এক সফরকে কেন্দ্র করে নির্মিত। ভূমিকা বিস্তারিত না করে গল্পে চলে যাই। আফগানকন্যা নাফাস বহুকাল আগে দেশত্যাগ করে কানাডা চলে যায়। তবে তালেবান অধ্যুষিত দেশে পেছনে পড়ে থাকে তার বোন। বহুদিন পর নাফাসের হাতে হঠাৎ বোনের লেখা একটা ভয়াবহ চিঠি এসে পৌঁছে। চিঠিতে বোন জানায়, পরবর্তী সূর্যগ্রহনের দিন সে আত্মহত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সে দেশে বেঁচে থাকা আর সম্ভব হচ্ছে না। চিঠির তারিখ দেখে নাফাস বুঝতে পারে, রিফিউজি ক্যাম্প পার করে চিঠি এসে পৌঁছাতে এর মাঝে কয়েকমাস দেরী হয়ে গেছে; হাতে আছে আর মাত্র অল্প ক'টা দিন ! বোনকে বাঁচাতে তৎক্ষণাৎ কান্দাহারের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে নাফাস।

শুরু হয় ভয়ানক বিপদসঙ্কুল আর অদ্ভূত সব অভিজ্ঞতায় ভরপুর এক যাত্রা। শুরু হয় আমাদের সিনেমা'র কাহিনী।

আমি সবকটা মুভি রিভিউ'তে কাহিনী'র ব্যাকগ্রাউন্ডটা শুধু বলে যাচ্ছি। কিন্তু যাত্রাপথের কিছু বলব না। আপনার মুভি দেখার মজাটা নষ্ট করার অধিকার আমার নেই। তবে এটুকু বলতে পারি, নাফাসের সাথে যাত্রার পথে পথে বিভিন্ন সময় আমি থতমত খেয়ে গেছি, কখনও শিউরে উঠেছি, আর শেষটায় মরুভূমির বুকে একটা উদাস মন রেখে ফিরেছি। তৎকালীন আফগানিস্তানের পথে-প্রান্তরে একা একটা নারীর চলাফেরা যে কী পরিমাণ অসম্ভব আর অকল্পনীয় - সেটা দেখে মানুষ হিসেবে নিজেকে মাঝে মাঝে অসহায় মনে হচ্ছিল ! মানুষ হিসেবে তাদের কোনও অধিকারেরই বালাই নেই যেন - অথচ নারী'রাই কি পৃথিবী'র অর্ধেক জনসংখ্যা না?

মহসেন মাখমালবাফ এখন ইরানের একজন ডাকসাইটে নির্মাতা। শোনা কথা, এই ছবি রিলিজ দেয়ার পর প্রথমদিকে খুব একটা মানুষের নজরে আসে নি। তবে ৯/১১'র পর হঠাৎ আফগানিস্তান পুরো পৃথিবী'র আকর্ষণের কেন্দ্রে চলে আসে, আর 'কান্দাহার' মুভিটা হয়ে ওঠে তৎকালীন আফগান পরিস্থিতি'র এক অসামান্য দলিল। ছবি'র কিছু অংশ সেই তালেবান-শাসিত আফগানিস্তানে শ্যুটিং করতে গিয়ে এর নির্মাতাও অসামান্য সাহসের পরিচয় দিয়েছেন।



ছবিতে আমার রেটিং: ৮/১০









Forbidden Fruit (Finnish title: Kielletty hedelmä)

দেশ: ফিনল্যান্ড

ছবিমুক্তির সন: ২০০৯

পরিচালক: Dome Karukoski







দুই কিশোরী বান্ধবী'র গল্প। মারিয়া আর রাকেল। ছোট এক মফস্বলের কড়া রক্ষণশীল পরিবশে দুজনের বেড়ে ওঠা। এদের মাঝে মারিয়া একটু অধীর-অস্থির টাইপের, আর রাকেল পুরোপুরি শান্ত-অচঞ্চল। ঘটনা শুরু হয় যখন একদিন মারিয়া হঠাৎ 'থাকবো নাকো বদ্ধ ঘরে, দেখবো এবার জগৎটাকে' - এই পণ করে ঘর ছেড়ে বড় শহরে পা বাড়ায়। সমাজের লোকজনের টনক নড়ে ওঠে। অনেক আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, মারিয়াকে ফিরিয়ে আনবার জন্যে রাকেলকে শহরে পাঠানোর। সে-ই শুধু পারবে, মারিয়াকে বুঝিয়ে ফিরিয়ে আনতে। ফলে রাকেলও গিয়ে উপস্থিত হয় বিগসিটি'র উদ্দাম-অস্থির জীবনে।

পুরো ছবির কাহিনী এক অচেনা জগতে অজানা মানুষদের মাঝে দুই বান্ধবী'র জীবনকে আবিস্কার করার গল্প নিয়ে। তাদের দুজনের চোখে বাইরের পৃথিবী ধরা দেয় সম্পূর্ণ ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে। একের পর এক ঘটনায় এলোমেলো হয়ে যেতে থাকে দুজনের চিন্তা-ভাবনা। শহরকে নয়, তারা আবিস্কার করে নিজেদেরকে; আর নিজেদের ফেলে আসা কঠোর রক্ষণশীল সমাজকে। একসময় দুই মেয়ে আবার পা বাড়ায় বাড়ির পথে। কিন্তু আরও কিছু গল্প বাকি থেকে যায়... এই অল্প ক'দিনে অনেককিছু পাল্টে গেছে ওদের...

ছবিটা দেখেছিলাম অনেক আগে, কিন্তু মনে আছে ছবিটা 'দেখার আনন্দ' পেয়েছিলাম। উত্তর ইউরোপের ছবি দেখেছি মাত্র হাতে-গোণা কয়েকটা, কিন্তু ছবিগুলোতে পরিচ্ছন্নতা, ঝকঝকে-তকতকে পরিবেশ ইত্যাদি কারণে 'দেখে' একরকম আরাম পাই। কাহিনী বলার স্টাইলও সরল আর সুন্দর, কোনও জটিলতা নেই। এই সিনেমা'র শেষের বোধটা হয়ত চিরায়ত, কিন্তু আচ্ছন্ন করে রাখার মত। ভাল লাগার যথেষ্ঠ কারণ আছে বলে মনে হয়েছে।



ছবিতে আমার রেটিং: ৭/১০









Mozart's Sister (French title: Nannerl, la sœur de Mozart)

দেশ: ফ্রান্স

ছবিমুক্তির সন: ২০১০

পরিচালক: René Féret







কিংবদন্তী কম্পোজার উলফগ্যাং মোযার্টের বোনের গল্প নিয়ে এই সিনেমা। উলফগ্যাং-এর মত তার বড় বোন নানের্ল-ও ছিল যন্ত্রসঙ্গীতশিল্পী, বাবার হাত ধরেই দুই ভাই-বোনের সঙ্গীতে আসা, কিন্তু বাবা কিছুতেই মেয়ের শিল্পীসত্তায় বিশ্বাসী না। নানের্ল তার নিজের করা সুর যখন ভাইয়ের নামে চালায়, তখন তার বাবা সেই সুর শুনে উচ্ছসিত হয়ে ওঠে; কিন্তু পরে যখন তাকে জানানো হয়, এই সুর তার ছেলের করা নয়, মেয়ের করা - তখন তার বিস্ময়সূচক বিরক্তি ছিল দেখার মত। মেয়ের যে সৃষ্টিশীলতা থাকতে পারে - একথা স্বীকার করা দূরে থাক, তিনি চিন্তা করতেও চাইতেন না। ছবি'র একপর্যায়ে তার মা অসহায় হয়ে বলে বসেন, “At least can she have talent?”... সৃষ্টিশীল হওয়ার অধিকার না থাকুক, অন্তত 'প্রতিভাবান' হওয়ার অধিকারটুকু কি তার আছে? এ ধরণের দৃশ্যগুলোর সামনে থমকে যেতে হয়।

ভাবছেন, শাহেদ তো পুরো গল্পই বলে দিল ! না, এতটা অবিবেচক হইনি। গল্পের শুরু মোযার্ট পরিবারের এক গ্র্যান্ড-ট্যুরের মাধ্যমে, আর পুরো ছবির কাহিনী এই ট্যুরের সাথে এগিয়েছে। যাত্রাপথে এক র‌য়্যাল-প্রিন্সেসের সাথে নানের্লের বন্ধুত্ব হয়, এক প্রিন্সের সাথে মন ভাঙ্গা-গড়ার খেলা হয়, এক পর্যায়ে সে সম্পূর্ণ নিজের পায়ে দাঁড়াতে ছুটে বেরিয়ে পড়ে। কিন্তু হয় না; মেয়ে হওয়ার কারণে তার কিছু পাওয়া হয় না। পৃথিবী তার বিপক্ষে অটল দাঁড়িয়ে থাকে, আর সিনেমা শেষে তাকে এক অনাকাঙ্খিত পরিণতি'র দিকে নিয়ে যেতে থাকে।

ছবিটা দেখার পর দীর্ঘশ্বাস চলে আসে। ছবি'র প্রধান চরিত্র আর পার্শ্ব-চরিত্রে পরিচালকের দুই মেয়ে অভিনয় করেছে, আর দুই কিশোরী বোনের অভিনয় এক কথায় অনবদ্য। যদি এখনও না দেখে থাকেন, তবে বলব, মোযার্ট পরিবারের সাথে দুই-ঘন্টা কাটিয়ে আসুন। যাত্রাপথের অবাক আর শ্বাসরূদ্ধকর কিছু অভিজ্ঞতা আপনাকে আলোড়িত করবে !



ছবিতে আমার রেটিং: ৮/১০









সূর্য দীঘল বাড়ি

দেশ: বাংলাদেশ

ছবিমুক্তির সন: ১৯৮০

পরিচালক: শেখ নিয়ামত আলী







সবশেষে, আমার ভাষার একটা ছবি। খ্যাতনামা সাহিত্যিক আবু ইসহাকের ক্ল্যাসিক উপন্যাস থেকে মসিহউদ্দিন শাকেরের চিত্রনাট্য আর শেখ নিয়ামত আলী'র পরিচালনায় একটা অনন্য সিনেমা - "সূর্য দীঘল বাড়ি"। চিরায়ত গ্রামীন সমাজে এক নারী'র ক্রমাগত সংগ্রাম নিয়ে এই ছবি'র গল্প। ঘরে কোনও কর্তা পুরুষ না থাকা সত্বেও এক নারী নিজের চেষ্টায় স্বাবলম্বী হয়ে যাচ্ছে, গাঁয়ের প্রভাবশালীদের কাছে এ তো রীতিমত অসহ্য একটা ব্যাপার ! একলা যুবতী মেয়েমানুষ, অথচ কারও দয়ার মুখাপেক্ষী না, তার উপর প্রভাব খাটানো যায় না - এ হয় নাকি? না, হয় না। হয়ও নি। তার প্রতি পদে বাধা'র সৃষ্টি করা হয়, জীবিকা উপার্জনের পথ বন্ধের হরেক চেষ্টা করা হয়, এমনকী তার কিশোর ছেলেটার কানেও তার নামে বাজে কথা বলা হতে থাকে। আর সেই সমস্ত বাধা-বিপত্তি'র সঙ্গে তার নিরন্তর সংগ্রামের নীরব সাক্ষী হয়ে থাকে তার সূর্যদীঘল বাড়ি।

এই পোস্টে অন্য যেসব ছবি'র কথা বললাম, সবক'টা আপনি টরেন্টেই পাবেন, কিন্তু এই মুভি'র ডাউনলোড লিঙ্ক কোথায় পাওয়া যাবে আমি জানি না (কেউ জানলে জানিয়ে যাবেন কমেন্টে?)। মুভি'টা আমি দেখেছিলাম টি-এস-সি'তে এক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে। আর দেখার পর অবাক হয়েছিলাম ! এর আগে অনেককেই আমি পছন্দের বাংলা ছবি'র রেটিং করতে দেখেছি, কিন্তু কারও রেটিং-এ উপরের দিকে এই ছবি'র নাম শুনিনি বলে অবাক লেগেছে।

কেন্দ্রীয় চরিত্রে ডলি আনোয়ার চমৎকার অভিনয় করেছেন, আর বিশেষ ব্যাপার হল প্রতিটা পার্শ্ব-চরিত্র এমনকি রেলের হকারের মত ক্ষুদ্রতম চরিত্রগুলোও মনকাড়া বাস্তব অভিনয় করেছে। কাহিনী'র ব্যাপারে আগেই বললাম - ক্ল্যাসিক। সেই একবার দেখার ভাল লাগা'র তীব্রতা আমার মাঝে এখনও ভাল রকম রয়ে গেছে। মুভিটা আমি অবশ্যই আবার দেখতে চাই !



ছবিতে আমার রেটিং: ৯/১০









** প্রথমবারের মত 'মুভি' নিয়ে লিখলাম। কেমন লাগল জানাতে পারেন।

** পোস্টের প্রথম ছবিটি অভিনেত্রী গং লি (Gong Li), যার কথা প্রথম মুভি-রিভিউতে বলা হয়েছে।

** এক ভাষায় নামের উচ্চারণ অন্য ভাষায় বিভিন্নভাবে করা যেতে পারে। পাঠকের সার্চের সুবিধার কথা ভেবে তাই মুভি-টাইটেল আর পরিচালকের নামগুলো আর বাংলায় উচ্চারণ করে লিখলাম না; ইংরেজীতেই রাখলাম।

** আমার রেটিং ব্যাপারটা'র স্থায়িত্বের কোনও গ্যারান্টি নেই। সময়ের সাথে পরিবর্তনশীল হওয়ার সম্ভাবনা প্রকট। অবশ্য, পরিবর্তনের মাত্রা হবে অল্প-বিস্তর।

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর । খুব ভালো লাগলো। আরও চাই...

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৩

শাহেদ খান বলেছেন: 8-|

চেষ্টা করব তাহলে।

২| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৯

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর । খুব ভালো লাগলো। আরও চাই..

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১৯

শাহেদ খান বলেছেন:
জবাবে লেখক বলেছিলেন: 8-|

চেষ্টা করব তাহলে।

৩| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমি প্রতিটি ছবির ঘটনা খুবই মনোযোগ দিয়ে পড়লাম,,,,,,,,
প্রথম ছবিতে আমি ভাই তোমার সাথে একমত যে উক্ত সমাজেরই প্রতিফলন ছিল উক্ত নায়িকার আচরণে,,,,,,এটাই স্বাভাবিক,,,,,,,,আর যদি না হতো তা হলেই তা হতো অস্বাভাবিক,,,,,,,,,,সোসালাইজেশন বলে কথা,,,,,,,,,,,,

আমার ভীষন কষ্ট হয় আফগান নারীদের জন্য,,,,,,,,,,,আসলে সেখানে পুরুষরাও যে খুব এগিয়ে তাও নয়,,,,,,,এর জন্য দরকার শিক্ষার আলো,,,,,,,,,একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ,,,,,,,,এখনো প্রচ্ছন্নভাবে জালের মতো বিদেশী আগ্রাসন !!

এত সুন্দর করে ছবি বিশ্লেষনের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ তোমাকে ভাইয়া

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

শাহেদ খান বলেছেন: পোস্ট নিয়ে এমন আলোচনায় আমি অনেক আনন্দিত, লায়লা'পু ! এই টাইপের প্রথম পোস্ট করলাম, নিজেই বুঝতে পারছিলাম না - কতটুকু কী হয়েছে !

রূপক হোক বা না হোক, সমাজব্যবস্থাই সঁলিয়ানদের ওই পরিণতি'র দিকে ঠেলে দিচ্ছিল, তা সত্য।

আর, 'কান্দাহার' ছবিটা বানানো হয়েছিল আফগানিস্তানে আমেরিকা'র আগ্রাসনের আগে। তারপরও 'শিক্ষার আলো'র অভাবের কথা'টায় একমত। মুভিতেও তখনকার আফগান শিক্ষা-ব্যবস্থার ভয়াবহ রূপ দেখানো হয়েছে !

অনেক শুভকামনা, আপু।

৪| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪২

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
লিংক কই?
মাইনাস রেখে গেলাম :)

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫১

শাহেদ খান বলেছেন: আবার লিঙ্কও দিতে হয় নাকি? বড় ঝামেলা ! #:-S

এত কষ্ট করে লিখলাম, বাকিটা টরেন্টে গিয়ে খোঁজ চালালে হয় না? :P

৫| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
টরেন্ট থেকে নামানো টা পারি না।
অনেক চেষ্ঠার পর ও।

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১০

শাহেদ খান বলেছেন: সে কী ! আমি লিঙ্ক দিলে তো টরেন্টেরই দিতাম ! তাহলে লাভটা কী হত? /:)

৬| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৪

সায়েম মুন বলেছেন: ছবি কটা দেখতে হবে। সূর্য দীঘল বাড়ির নাম শুনেছি। আর কান্দাহারের নাম শুনেছি। কোনটাই দেখা হয়নি।

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১১

শাহেদ খান বলেছেন: ভাল লাগার কয়েকটা ছবি। পারলে দেখবেন, সায়েম ভাই। আর সূর্য দীঘল বাড়ি'র কোনও ডাউনলোড লিঙ্ক পেলে জানাবেন?

৭| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ছবি নামানোর লিঙ্ক থাকলে পোষ্ট পুরা পরিপূর্ণ হতো। তবে Raise the Red Lantern ,kandahar, forbidden fruit এই তিনটা ছবি দেখার আগ্রহ জাগলো।

ভালো থাকবেন ।

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১৭

শাহেদ খান বলেছেন: মুভি ডাউনলোড লিঙ্ক দিয়ে-নিয়ে অভ্যস্ত নই। এই টাইপের এই প্রথম পোস্ট ! যদি কখনও পারি, পোস্টে লিঙ্ক যোগ করে দিব তাহলে...

ভালো থাকবেন আপনিও। 8-|

৮| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১৫

অসাদুল ইসলাম বলেছেন: ভাল লাগল, চালিয়ে যান.....................।। :)

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১৮

শাহেদ খান বলেছেন: কমেন্টে ভাল লাগা, আর ব্লগে স্বাগতম ! :)

৯| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২০

আমার মন বলেছেন: সূর্য দীঘল বাড়ী দেখেছি, বাকি গুলো দেখতে চেষ্টা করব।

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২৫

শাহেদ খান বলেছেন: ওকে 8-|

১০| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২২

আশকারি রহমান বলেছেন: সুন্দর !!

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২৭

শাহেদ খান বলেছেন: অনেক অনেকদিন পর, আশকারি ! কেমন আছো?

কেমন চলছে পড়ালেখা আর প্রোগ্রামিং? পোস্ট ভাল লাগা'য় ভাল লাগা জানবে।

ভাল থাকা হোক সবসময়।

১১| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২৮

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ভাল একটা পোষ্ট

একটাওতো দেখা হয়নি

ডাউনলোডে দিলাম

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৫২

শাহেদ খান বলেছেন: আশা করি, ভাল লাগবে 8-|

১২| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:০৩

রাতুল_শাহ বলেছেন: দেখি পোলাপাইনের কাছে পাই নাকি। একটা পেন ড্রাইভ সার্চ দিতে হবে।

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

শাহেদ খান বলেছেন: পাওয়া গেল কিছু?

১৩| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৫

আরজু পনি বলেছেন:

Raise the Red Lantern দেখছিলাম ... সত্যিই অসাধারণ!

আর সূর্য দীঘল বাড়িতো বলাই বাহুল্য।

মাঝের তিনটা দেখতে হবে।
সিনেমা পোস্ট হিসেবে কিন্তু দারুণ লিখেছেন...অবশ্য যে লিখতে পারে, সে মনে হয় সবতাতেই পারে!

শুভ কামনা রইল।।

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

শাহেদ খান বলেছেন: সবতাতেই পারছি কিনা জানি না, তবে সবতাতেই আপু'র উৎসাহ পাচ্ছি। :)

অনেক ভাল লাগা আর শুভকামনা !

১৪| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ২:০৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সবগুলা ছবি তালিকায় এডিত হল

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

শাহেদ খান বলেছেন: জেনে ভাল লাগল ! :)

১৫| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ২:২৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: প্রিয়তে :)

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

শাহেদ খান বলেছেন: B-)

১৬| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:১৪

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: Kandahar, Mozart's Sister এবং সূর্য দীঘল বাড়ি দেখা আছে। বাকি গুলো দেখতে হবে।
সুন্দর পোস্ট। ++++++

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

শাহেদ খান বলেছেন: :)

দেখবেন। আর এমন আরও ছবি'র কথা জানা থাকলে শেয়ার করতে পারেন !

১৭| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:৪৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

শাহেদ খান বলেছেন: B-)

১৮| ২৮ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:০০

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। প্রতিটি ছবিই দারুণ। এর সাথে আর একটি ছবির নাম করতে চাই সেটা হল টু ওমেন। সোফিয়া লরেনের সবচেয়ে বিখ্যাত সিনেমা এটি। সম্ভাবনা আছে ছবিটা দেখেছেন। না দেখে থাকলে দেখে ফেলুন।

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

শাহেদ খান বলেছেন: সাজেশনের জন্যে অনেক ধন্যবাদ ! :)

ভিত্তোরিও ডি সিকা'র 'টু উইমেন' ছবিটাও একটা ক্লাসিক, কিন্তু ঐ ছবির প্লট ছিল যুদ্ধ-পরিস্থিতির। আমার এই পোস্টের থিম ছিল বিভিন্ন কালচারে কোনও চলমান সামাজিক ব্যবস্থায় নারী'র জীবন নিয়ে নির্মিত কিছু ছবি, যুদ্ধাবস্থা বা বিশেষ কোনও পরিস্থিতিতে নয়। হয়তো অমন থিমের কিছু মুভি নিয়ে আবার একটা আলোচনা হয়ে যাবে কখনও !

মুভি সাজেস্ট করার জন্যে আবারও ধন্যবাদ, আর আরও ভাল মুভি সাজেস্ট করার জন্যে অনুরোধ থাকল। 8-|

১৯| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

ভালবাসা007 বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। প্রতিটি ছবিই দারুণ।

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

শাহেদ খান বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।

২০| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

যদি আরও একটি পর্ব করেন বা ধারাবাহিক ভাবে কয়েকটি করেন আরও কিছু নারী চরিত্রের উপর ভিত্তি করে সিনেমা নিয়ে তবে দুর্দান্ত একটি কাজ হবে। পোষ্টে অসংখ্য ভাল লাগা অনেক কষ্ট করেছেন ভাই পোস্ট পড়েই বোঝা যায়।

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

শাহেদ খান বলেছেন: ঠিক এই থিমের উপর আরও পর্ব/ধারাবাহিক পোস্ট করার চিন্তা-ভাবনা আসলে করিনি। সত্যি কথা বলতে, মুভি নিয়ে আরও পোস্ট দিব - এমন চিন্তাও আগে করিনি ! তবে এখন ইচ্ছা আছে, বিভিন্ন সময় ভিন্ন ভিন্ন থিমের কিছু মুভি নিয়ে হয়তো এমন পোস্ট দিতে পারি। অথবা, উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মুভি পেলেও এই থিমেও পোস্ট দেয়া যাবে আবার।

8-|

কষ্ট আর কী করেছি ভাই, একটা মুভির'ও লিঙ্ক পর্যন্ত দেই নি - একটা স্বাভাবিক অভিযোগ ! শুধু মুভিগুলো নিয়ে নিজের ভাবনাটা বলে গেলাম। ভাল লাগায় আমিও ভাল লাগা জানাচ্ছি।

২১| ২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চরম লিখেছেন..


+++++++++++

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

শাহেদ খান বলেছেন: কত্তগুলা প্লাস ! :)

২২| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: মজার ব্যাপার হৈল, এই মুভিগুলার মধ্যে সবচেয়ে আনকমন যেটা আমি খালি সেটাই দেখসি। ফরবিডেন ফ্রুট। ভালো ছবি।

২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

শাহেদ খান বলেছেন: পাঁচটার মধ্যে ওই ছবিটাই আমারও প্রথম দেখা ! এর অনেক পরে 'সূর্য দীঘল বাড়ি', তাও প্রায় বছরখানেক হবে হয়তো। আর বাকি তিনটা তো অতি-সাম্প্রতিক সময়ে দেখা।

২৩| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১৮

বোকামানুষ বলেছেন: অনেক সুন্দর আর সাবলীল বর্ণনা দিয়েছেন
পোস্ট পড়ে ছবিগুলো দেখতে ইচ্ছে করছে সময় করে সংগ্রহ করে দেখতে হবে

সূর্য দীঘল বাড়ি মুভিটার চেয়ে এর বইটা পড়ার আমার বেশি ইচ্ছা এই বইটা আমি গত ২ বছর ধরে বইমেলায় খুঁজতেসি পাই না অন্য অনেক যায়গায় খুঁজেছি পাইনি

২৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

শাহেদ খান বলেছেন: বইটা আমারও পড়া হয়নি ! মুভিগুলো ভাল লাগবে আশা করছি।

২৪| ২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: Darun akta post Shahed!

Tomar onek gulo post pora hoyni, ajke ak ak kore sob gulo porbo vabchi.......

Suvo din :)

২৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

শাহেদ খান বলেছেন: :)

শুনে অনেক ভাল লেগে উঠল ! গত দু'তিনটা পোস্ট রহস্য-গল্প নিয়ে। হয়তো সময় করে পড়বে কখনও, রেজু'পা !

২৫| ২৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: একটাও দেখি নাই , কালেক্ট করতে হইবে :/

২৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

শাহেদ খান বলেছেন: আচ্ছা, কালেক্ট করে দেখবেন। ভাল লাগবে, আশা করছি।

২৬| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:৩৯

নস্টালজিক বলেছেন: সূর্য দীঘল বাড়ি তো দারুন! দেখার ইচ্ছে আছে কান্দাহার!

শাহেদ এর পোস্ট কাজে লাগবে!

রিভিউ ভালো লাগসে!


শুভেচ্ছা নিরন্তর!


ভালো থেকো!

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫

শাহেদ খান বলেছেন: পোস্ট কাজে লাগলেই সার্থক। রানা ভাই, 'সূর্য দীঘল বাড়ি'র কোনও ডাউনলোড লিঙ্ক জানা থাকলে জানাবেন?

শুভেচ্ছা, সবসময়ের জন্যে। 8-|

২৭| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪

বোকামন বলেছেন:



রিভিউ বেশ ভালো লাগলো !

৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১৯

শাহেদ খান বলেছেন: জেনে ভাল লাগল :)

২৮| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ৩:১০

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: ২০+++++

কি খবর? কেমন আছেন?

০১ লা জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

শাহেদ খান বলেছেন: অনেকদিন পর, ফারজুল ভাই ! আমি ভাল আছি, আপনি?

২৯| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২২

অজানিতা বলেছেন: প্রিয়তে।

১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

শাহেদ খান বলেছেন: ভাল লাগল জেনে 8-|

৩০| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৫

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: মুভি নিয়ে প্রথম লিখা, বোঝাই গেলনা !! দারুন মুন্সিয়ানার সাথে বর্ননা দিয়েছেন অসাধারন মুভিগুলোর !!

চমৎকার লেখনী।

++++++++

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:১০

শাহেদ খান বলেছেন: কমেন্ট'টা পড়ে অনেক আনন্দিত ! অনেক উৎসাহ দিয়ে গেলেন ! :)

ভাল লাগা জানবেন। শুভেচ্ছা !

৩১| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০১

তাসজিদ বলেছেন: ভাল লাগল। তবে লিস্ট বেশি ছোট হয়ে গেল না।

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

শাহেদ খান বলেছেন: এই টাইপের প্রথম পোস্ট ! নিজেই খানিক সন্দিহান ছিলাম। তাই অল্পের উপর দিয়ে গেলাম !

ভাল লাগায় ভাল লাগা :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.