![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা শিখেছি, সেখান থেকেই কিছু বলার ও করার চেষ্টা করি
পরীক্ষার দিন সকালে আন্ডা খাইলে পরীক্ষায়ও আন্ডা পাওয়া যায়, এই কথন অনেক পুরাতন। তবে আমি আমার জীবনে পরীক্ষার দিন সকালের নাস্তায় আন্ডা না খাইয়া(রোজা ব্যতিত) পরীক্ষা দিতে গেছি এমন মনে পড়েনা। যতদিন নাস্তা মায়ের নিয়ন্ত্রনে ছিল ততদিন আম্মাজান নিজ দায়িত্বই খাওয়াইছে যদিও কুসংস্কার মা-খালারা বেশি মানেন। কিন্তু আমার আম্মা কেন মানেন না তা আমি জানিনা।
বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পরে যখন নাস্তা আমার নিয়ন্ত্রনে তখনো আমি পরীক্ষারদিন সকালে আন্ডা খাওয়া কাজা করিনাই।
মজার বিষয় হইতাছে আমি এই পর্যন্ত কোন পরীক্ষায় আন্ডা(ডাবল জিরো) পাইনাই। (ফেল করিনাই এমন মনে করার দরকার নাই)।
যেটা বলতে চাইতাছি তা হইলো, এখন আমার মাস্টর্স ফাইনাল পরীক্ষা চলছে। এই পর্যন্ত আমি প্রায় চারশত পরীক্ষা দিছি এবং সবগুলাই আন্ডা খাইয়া দিছি। আর যে কয়টা বাকি আছে সেগুলাও আন্ডা খাইয়াই দেওয়ার ইচ্ছা আছে।
যদি বাদবাকি পরিক্ষাগুলায় duck safe করতে পারি তাইলে নিজেরে একটা কুসংস্কারের পূর্নাঙ্গ সংস্কারক বইলা দাবি করা যাইতেই পারে। ঈশ্বরচন্দ্র, রামমোহন রায়ের মত আমার নামটাও সমাজ সংস্কারকের তালিকায় আসতেই পারে।
আর না আসলেও সমস্যা নাই। আন্ডা খাওয়া চলছে, চলবে
©somewhere in net ltd.