নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“Living is too hard right now”

মৌন প্রতিজ্ঞা

আমি বোকা হতে পারি, খ্যাৎ হতে পারি, অনেক খারাপ ছাত্র হতে পারি, দেখতে অনেক কালো হতে পারি। কিন্তু আমার মায়ের কাছে আমিই শ্রেষ্ঠ সন্তান।

মৌন প্রতিজ্ঞা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মরণঘাতী ‘’ইবোলা ভাইরাস’’

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

আফ্রিকার একটি নদীর নামে সর্বপ্রথম বাদুর প্রাণী থেকে ছড়িয়ে পড়া মরণঘাতী ‘’ইবোলা ভাইরাস’’ মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে সারা আফ্রিকায়।

ইতিমধ্যে জাতিসংঘ জরূরী অবস্থা জারি করেছে। ভয়ের ব্যাপার হচ্ছে, এই রোগের কোন প্রতিষেধক আজতক পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। আরো ভয়ংকর ব্যাপার হচ্ছে, সম্প্রতি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এই রোগ সনাক্ত করা গেছে।



একবার যদি এই রোগ কাঁটাতারের বেড়া পার হতে পারে তাইলে শেষ!



আসুন, এই রোগের উপসর্গ এবং প্রাদুর্ভাব কিভাবে হয় জেনে নি-



১. আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত, প্রস্রাব, মল, বীর্য ও অন্যান্য শারীরিক তরলের সংস্পর্শে ভাইরাসটি অন্যের শরীরে প্রবেশ করে। প্রভাব দেখা যায় ২ থেকে ২১ দিনে।



২. রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা ও শ্বেত রক্তকণিকা ধ্বংস করে।



৩. আক্রান্ত কোষগুলো সারা শরীরে ভাইরাসটি ছড়িয়ে দেয়।



৪. রক্ত জমাট করে ফেলে এবং এ কারণে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে যায়।



৫. রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে এমন বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছায় যে সেটি নিজের বিরুদ্ধেই কাজ করতে থাকে।



৬. রোগটি মানুষের মস্তিষ্ক, যকৃৎ, কিডনি, অন্ত্র, চোখ, যৌনাঙ্গসহ শরীরের সব অঙ্গ-প্রতঙ্গে আক্রমণ করতে পারে।



৭. সার্বিক রক্ত সংবহনব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যায়। শরীরের ভেতরে ও বাইরে রক্তক্ষরণ হতে থাকে।



অঙ্গ বিকল হয়ে গিয়ে অথবা অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে হৃৎপিণ্ড অকার্যকর হয়ে রোগীর মৃত্যু হতে পারে।



** সুস্থ হয়ে উঠা পুরুষেরা বীর্যের মাধ্যেমে ৭ সপ্তাহ পর্যন্ত ভাইরাসটি ছড়াতে পারে।



এই রোগের একমাত্র চিকিৎসা হচ্ছেঃ

• পানিশূন্যতা পূরন

• রোগীকে পর্যবেক্ষণ

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.