নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বই পড়, বইকে বন্ধু বানাও, এই বন্ধু কখনও তোমাকে ছেড়ে যাবে না।
(ছবি, নেট)
আজকাল প্রচন্ড বিপ্লবী হতে ইচ্ছে করে
একজন খাঁটি সমাজন্ত্রের সৈনিক হয়ে রাজপথে দাঁড়িয়ে বলতে ইচ্ছে করে
অধিকার চাই, ভাতের অধিকার।
প্রতিদিন ছিন্ন পোশাকে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভিক্ষা করা বৃদ্ধকে দেখে, ইচ্ছে করে, এখনি দাঁড়িয়ে-
চিৎকার করে বলি- এই বৃদ্ধের মেীলিক অধিকার রাষ্ট্র তুমি দিচ্ছো না কেন?
কিছু প্রশ্নের মুখোমুখি হই
সমাজতন্ত্র কি আসলে মুক্তির সহজ পথ?
দিতে পারে কি ভাতের নিশ্চয়তা? মেীলিক অধিকারের নিশ্চয়তা?
বিনিয়মে আমাকে কি দিতে হবে?
আমার দুচোখ- ইতিহাস খুঁজে
স্পষ্ট দেখি-
আমার ডানা কেটে ফেলা হবে
কথার অধিকারের সীমানা প্রচীরের মত নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে
আমি চাইলেও খেয়াশ-খুশি থাকবে না।
আমার কবিতার শব্দগুলো হতে হবে তাদের লিখিত অভিধানের শব্দের
আমার গল্পের কল্পিত চরিত্রও থাকবে অদৃশ্য রশিতে বাঁধা।
ক্ষুধা নিবারণের জন্য এত ত্যাগ কি ঠিক? নাকি-
বিকল্প সংগ্রামের পথ খোঁজা উচিত?
গণতন্ত্র, এখন দস্যুতায় রুপ নিয়েছে
পুঁজির শক্তিতে আজ রক্ত সমুদ্র পৃথিবীতে
রক্ত-ঘামে কারোর জুটে না দুমুঠো ভাত
অথচ বিলাসী জাহাজে উলঙ্গ নৃত্যে মত্ত
গণতন্ত্রের লেবাসধারী হায়েনার পাল ।
কথা ছিল-
অন্ন দিবে, বস্ত্র দিবে, শিক্ষা দিবে
চিকিৎসা দিবে, দিবে এক টুকরো ভিটা
কিছু দেয়নি ওরা।
মিথ্যা আশ্বাসে- যুগে যুগে রক্ত চুষে আজ ওরা দখলদার
ইচ্ছে করে রাজপথে দাঁড়িয়ে শরীরের সব শক্তি দিয়ে চিৎকার করে বলি-
তোরা বেজন্মা, মিথ্যাবাদী- ক্ষমতা ছাড়।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১০
কামাল১৮ বলেছেন: জীবনের প্রায় সবটাই কাটিয়ে দিলাম সমাজতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করে করে।বুঝতে পারলাম সঠিক মার্কসবাদী পার্টি ছাড়া এ অর্জন সম্ভব না।এটাই বা কম পাওনা কি।এখনো সমর্থন আছে।আজীবন থাকবে।