নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যের পরাজয় বলতে কিছু নেই, পরাজিত বলতে যা দেখি তা হল কুচক্রিদের সাময়কি সাফল্য, সত্যের জয় চিরন্তন
পথে-ঘাটে প্রায় একটা উক্তি শোনা যায় - " আওয়ামলীগ হল এক আজব মেশিন যার এক প্রান্ত দিয়ে রাজাকার ঢুকালে অন্য প্রান্ত দিয়ে মুকিযোদ্ধা বের হয় " অফিসে কেও কাউকে দুষ্টামি করে রাজাকার বললে সেও একখানা হাসি টেনে বলে ভয় কিসের মুকিযোদ্ধা তৈরির মেশিন আছে না।
মূল লেখায় আসি--
নারায়ণগন্জ্ঞ -১ আসনের বর্তমান এম,পি গাজী গোলাম দস্তগীর, যিনি গাজী গ্রুপের কর্ণধার, জি,টিভির মালিক। তার নির্বাচনী এলাকার একটি গ্রামের নাম চনপাড়া। অন্য দশ গ্রামের মত এখানেও সব দলের লোকজন রয়েছে। গাজী সাহেব এই এলাকাটি খুব ভালবাসেন, এখানে স্কুল-মহিলা কলেজ সহ- রাস্তা-ঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন, এখনও করছেন। এর মূলে অবশ্য একটি কারণ ও আছে এম, পি মহাদয়ের সভা-সমাবেশের লোক-বলের সিংহ ভাগ এই এলাকা থেকে পূরণ হয়।
অন্য দশ গ্রামের মত এখানেও জামায়াত ইসলামের লোকজন রয়েছে, গত মাস দু'য়েক আগে জামায়াতের স্থানীয় তিন নেতা লীগে যোগদান করে-যারা জামায়াতের শপথধারী রোকন। দু'মাস আগেও স্থানীয় লীগ নেতারা যাদের রাজাকার বলত এখন তারাই তাদের পাশে বসে সভা-সমাবেশের করছেন।
অনেকে হয়তো বলবেন মানুষ নিজের ভুল বুঝে ফিরে এলে- দোষের কি?
কিন্তু পিছনের ঘঠনা অন্য রকম, গত এক বছর এই তিন জনের সকল ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়, নানান হুমকি ধামকি চলে লীগে যোগ দেওয়ার জন্য।
তিন জনের একজন ডিগ্রিধারী হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার, একজন লোকাল ডাক্তার, আর একজন পেশায় শিকক্ষ, লীগে যোগ দিয়ে তারা এখন দিব্যি তাদের ব্যাবসা-কাজ-কর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন।
এখন প্রশ্ন হল - যারা সেচ্ছায় লীগে এল না তাদের কেন জোর-পূর্বক মেশিনে ঢুকিয়ে মুক্তিযোদ্ধার আদর্শে আনা হল।
তাহলে কি, লীগের লোকবল কমে গেছে নাকি ক্ষমতায় টিকে থাকার নব কেীশল।
গণতন্ত্রের চোখে এটাকে কি বলতে পারি----
রাজনীতি নাকি অরাজনীতি।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২০
শাহিন-৯৯ বলেছেন: ভাই ঠিকই বলেছেন
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২৯
মামুন ইসলাম বলেছেন: কিছু বলার নাই।