নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যের পরাজয় বলতে কিছু নেই, পরাজিত বলতে যা দেখি তা হল কুচক্রিদের সাময়কি সাফল্য, সত্যের জয় চিরন্তন
আচ্ছা সবাই বলুন তো- মানুষ নির্বাচন করে কেন?
নিশ্চই উত্তর দিবেন-নিজের মৃধা দিয়ে জনকল্যাণমূলক কাজ করার জন্য।
কিন্তু বর্তমান সময়ে নির্বাচনের পর নির্বাচিতরা সম্ভবত বাংলাদেশের সবচেয়ে দামি বস্তুতে পরিণত হন, কারণ তাদেরকে প্রয়োজনের সময় দিনের বেলায় হারিকেন জ্বালিয়েও খুঁজে পাওয়া যায় না। যদি কপাল গুণে হদিস মেলে তখন আবার তাদের হাতে সময় থাকে না।
নানান কাজে তারা ব্যাস্ত হয়ে পড়ে, এই যেমন- বিয়ের দাওয়াত, সেমিনার, কুস্তিখেলার উদ্বোধন ইত্যাদি ইত্যাদি।
এবার বলুন তো-এত ব্যাস্ততা নিয়ে কি দেশের কথা ভাবার সময় হয় তাদের।
কিন্তু তাই বলে কি দেশের কপালে কিছু জুটবে না?
অবশ্যই জুটবে এবং এরাই করবে সব, শুধু প্রয়োজন কঠোর আইন, কিভাবে?
একটু পরে বলছি।
একটি দেশের পরিবেশের স্বাভাবিকতা ধরে রাখতে আয়তনের কত পাসেন্ট বনায়ণ থাকা উচিত? আমার জানামতে ২৫% বনায়ন থাকা উচিত, কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশে সম্ভবত বনায়ণ আছে ৭-৮% যা আমাদের পরিবেশকে স্বাভাবিক রাখতে ব্যার্থ। বড় ধরণের প্রাকৃতিক র্দূযোগ থেকে বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে অতি দ্রুত বনায়ন প্রয়োজন কিন্তু করবে কারা, নিশ্চই জনপ্রতিনিধিরা। কিন্তু তাদের তো হাতে সময় নেই। তাই নির্বাচন কমিশনে নতুন আইন করতে হবে-যদি কেউ এম,পি প্রার্থী হতে চায় তাহলে তাকে আগে উপজেলা কৃষি অফিসের মাধ্যমে ১০০০০ (দশ হাজার ) গাছের চারা লাগাতে হবে, আর যে নির্বাচিত হবে তাকে প্রতি বছর একই পরিমাণ চারা লাগাতে হবে, এই আইন উপজেলা, ইউনিয়নসহ সকল জনপ্রতিনিধিদের বাধ্যতামূলক করতে হবে। কেউ না করলে তার আসন শুন্য হবে।
এভাবে আমাদের জাতীয় জীবনে গুরুপূর্ণ সমস্যাগুলো সমাধান করতে হবে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫৪
শাহিন-৯৯ বলেছেন: প্রথমে সুন্দর মন্তব্যের জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।
আপনার কথা ১০০% সঠিক, তবুও যদি ক্ষমতা হারনোর ভয়ে কিছু ঠিকঠাক লাগায় তাহলে বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় উপকারটা হবে।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:১৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: প্রস্তাব সুন্দর।
কিন্তু আমাদের দেশে কে শুনে কার কথা।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৩৫
শাহিন-৯৯ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৪১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: প্রস্তাব সুন্দর। তাছাড়া সরকারতো গাছ রক্ষণাবেক্ষনের জন্য অনেককে খরচও দেয়। আগে বিটিভি-তে অনেক নাটিকা দেখতাম এসব বিষয়ে...
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬
শাহিন-৯৯ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আইন কি নির্বাচন কমিশন করে? আইন কিভাবে তৈরি হয়, সেটা যদি আপনি ব্লগার হয়েও না জানেন, সাধারণ মানুষ জানবে কি করে?
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: সরকারের মধ্যে কেউ পরিবেশ নিয়ে মাথা ঘামাতে দেখি না।
বরং বন জঙ্গলের সব গাছ কাটা হয়ে যাচ্ছে। সরকারি কর্মকর্তাদের সহযোগিতায়।
পরিবেশ মন্ত্রনালয় যেন বধির-কালা।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আইনতো করবে এমপিরা যারা কিনা বেশী ভাগই দেশের জন্য নূন্যতম ভালোবাসা দেখাতেও ব্যর্থ।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮
শাহিন-৯৯ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
ময়না বঙ্গাল বলেছেন: তাই নির্বাচন কমিশনে নতুন আইন করতে হবে-যদি কেউ এম,পি প্রার্থী হতে চায় তাহলে তাকে আগে উপজেলা কৃষি অফিসের মাধ্যমে ১০০০০ (দশ হাজার ) গাছের চারা লাগাতে হবে, আর যে নির্বাচিত হবে তাকে প্রতি বছর একই পরিমাণ চারা লাগাতে হবে, এই আইন উপজেলা, ইউনিয়নসহ সকল জনপ্রতিনিধিদের বাধ্যতামূলক করতে হবে। কেউ না করলে তার আসন শুন্য হবে। খুবই গঠনমূলক এবং পরিবেশ বান্ধব প্রস্তাব ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
শাহিন-৯৯ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রস্তাব দিছেন । আইন করে কাজে বাস্তবায়ন করতে পারলে বেশ সুফল দিবে ।
তবে জাল সার্টিফিফেট দেয়ার সম্ভাবনা বেশি ।
এছাড়া পরীক্ষা করার জন্য চাড়া গুণতে গেলে বলবে ১০০০০ লাগিয়েছিলাম পরে সব মারা গেছে বা গরু ছাগলে খেয়ে ফেলছে!!!
কেও অাবার বলবে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের কর্মীরা রাতের আধারে গাছের চাড়া উঠিয়ে ফেলছে!!!
শুভেচ্ছা রইল