নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যের পরাজয় বলতে কিছু নেই, পরাজিত বলতে যা দেখি তা হল কুচক্রিদের সাময়কি সাফল্য, সত্যের জয় চিরন্তন
লীগ সদ্য বিতাড়িত কিন্তু তাদের সাংগঠিক কাঠামো এখনো পূর্বের মতই শক্তিশালী শুধু ছোবল দিতে পারছে না, স্থানীয় নেতারা বিএনপির নেতাদের বড় অংকের টাকার বিনিময়ে ইতিমধ্যে এলাকায় প্রবেশ করছে তবে মুখে লীগ শব্দটি আপাতত বন্ধ রেখেছে কিন্তু অন্তর, শরীর জুড়ে লীগ আর লীগ কারণ গত সতের বছর হালুয়া রুটির খেয়ে যে শরীর তারা তৈরী করেছে তা সহজে সুন্দর জীবনের জন্য প্রস্তুত নয়।
পরবর্তী নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে এটা মোটামুটি নিশ্চিত যদি সেনাবাহিনী ক্ষমতার কেন্দ্র দখল করার ইচ্ছা না করে, যদি সেনাবাহিনী ক্ষমতার কেন্দ্র চায় তাহলে তারা জামায়াতে কে সামনে রেখে এগুবে তবে সে সম্ভবনা ১০%ও কম বলে আমি মনে করি।
বিএনপি ক্ষমতায় এলে লীগ পুরোপুরি মাঠে নামার সুযোগ পাবে কারণ টাকা। তিতা হলেও সত্য হলো বিএনপির ৩০% নেতা আছে যাদের চরিত্র আর লীগের নেতাদের চরিত্র একই এরা টাকা ছাড়া কিছুই বুঝে না আর লীগের আছে অফুরন্ত চুরির টাকা যা বিএনপির ঐ সকল নেতারদের মুখে গুঁজে দিলেই তারা চুপচাপ।
কিন্তু এই নোংরা দলটি আবার মাঠে নামুক তা সাধারণ জনগনের চায় না কিন্তু তারা নামবে, নামতে দিতে হবে কারণ গণতান্ত্রিক দেশে চোরও রাজনীতি করার অধিকার রাখে তাহলে আমাদের করণীয় কি? আমাদের কাজ হলো গণতান্ত্রিকভাবে তাদেরকে মোকাবেলা করা আর এই জন্য প্রয়োজন সংস্কার, সংসদ সদস্য নির্বাচিত পদদ্ধি যদি ভোটের আনুপাতিক হারে করা যায় তাহলে লীগ কখনো ক্ষমতায় যেতে পারবে না তাছাড়া এই পদদ্ধি অনুসরণ করলে প্রতিটি ভোটের মূল্যায়ণ হবে।
আমাদের দেশে বর্তমান সমর্থন ভিত্তি করে যদি একটা আনুমানিক ছক তৈরি করি তাহলে এই রকম দাঁড়াবে, বিএনপি ৩৫% ভোট ১০৫ টি আসন লীগ ৩৫% ১০৫টি আসন, জামায়াত ১৫% ৪৫ টি আসন, জাতীয় পার্টি ১০% ৩০ টি আসন বাদ বাকি হয়তো খেলাফত মজলিস, ইসলামী ঐক্যজোট পাবে আর বামদের নিয়ে চিন্তা করতে হবে না তারা ১% নিচে ভোট পাবে অতএব তারা মিডিয়ার মাধ্যমে আরো কিছুদিন হয়তো বেঁচে থাকবে।
আমি এই প্রস্তাবটি সংবিধান সংস্কার কমিটির অনলাইনে প্রস্তাব করেছি।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৮
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
সংস্কার তারা শুধু করবে এরকম না বড় ধরণের সংস্কার হবে সেটা ডিসেম্বরের শেষের দিকে স্পষ্ট হবে, সমস্যা হচ্ছে এই সংস্কারে অনেক কিছু বিএনপির ক্ষমতার লাগাম টেনে ধরবে আর এই জন্য এই দলটি সারাক্ষণ নির্বাচন নির্বাচন করেই যাচ্ছে। এক খুনি শুয়োরের পাল খেদিয়ে সেখানে শকুনের পাল বসুক তা চাই না, যে বসবে সে যেন মানুষ হয়ে বসে বা বসতে বাধ্য হয় সেই ব্যবস্থা ইনশাল্লাহ হচ্ছে এবং হবেই সহস্র জীবনের মূল্য আছে তা যেনতেন নির্বাচন জন্য তারা জীবন দেয়নি।
২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আনুপাতিক নির্বাচন ইরাক, নেপাল ও ইসরায়েলে সফল হয় নি। বার বার জোট ভাঙবে। কাজ ব্যহত হবে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৪
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
কোথাও সফল হয়নি বলে আমাদের এখানে হবে না এরকম নয়, তাছাড়া এই পদদ্ধি কাউকে দানব অন্তত হতে দিবে না। চেষ্টা করে দেখতে দোষের নয়।
ভাবুন, একটি আসনে একজন এমপি ৪০% ভোট পেয়েও নির্বাচিত হচ্ছে অথচ তার বিপক্ষে ৬০% বিপক্ষে ভোট দিয়েছে মানে সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ তাকে অপছন্দ করে অথচ তিনি তাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত হোন এটা কিভাবে গনতান্ত্রিক হয়?
৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৯
জটিল ভাই বলেছেন:
সংবিধান সংস্কার কমিটির ব্লগ আইডি কোনটি?
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন: কষ্ট করে এখানে একটু উঁকি দিন তাহলে ফকফকা মনে হবে সব। কষ্ট করে দাঁত কেলিয়ে থাকতে হবে না।
view this link
৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশে আরো হবে না। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ঐক্য নেই। যে সব দেশে জনসংখ্যা কম সেখানে হতে পারে। মার্কা দিয়ে আওয়ামীঈগেত ফিরে আসা সহজ। প্রথম আলো বড়ো সব দৈনিকে এটার পক্ষে বিপক্ষে লিখা হয়েছে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৬
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
হবে না এই শব্দটি আমি বিশ্বাস করি না, একদিন, দুইদিন, এক মাস,এক বছর, এক যুগ, এক শতাব্দী? হতেই হবে। পৃথিবী যে সব দেশ আজ পূর্ণ গণতান্ত্রিক তারাও কেউ এক সময় স্বৈরাচার দ্বারা নির্যাতিত ছিল কেউ ছিল রাজা রাণীর দখলে তবুও তারা আজ সফল।
৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ডঃ আলী রিয়াজের প্রস্তাব জনসংখ্যার ভিত্তিতে সরকার গঠন - সবচাইতে বাজে প্রস্তাব। কম বসতিপূর্ণ এলাকায় কোনো উন্নতিই হবে না, কারণ, ক্ষমতাসীনদের অ্যাটেনশন থাকবে অধিক বসতিপূর্ণ এলাকায়। এ সমস্ত সমস্যা যাতে না হয়, সেজন্যআমেরিকার নির্বাচন পদ্ধতি উত্তম।
কোনো নির্বাচন পদ্ধতিই কার্যকর হবে না, যদি একটা সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব না হয়। বাংলাদেশের বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতিতে কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু এ পদ্ধতি সঠিক ভাবে প্রয়োগ করা হয় নি বিগত ২০১৪, ১৮ আর ২৪-এর নির্বাচনে, কারণ, স্বৈরাচারী হাসিনা সব ক্ষমতা নিজের হাতে রেখে আগের দিনের ভোট আগের রাতে নিয়ে নিয়েছেন। এতে জনসংখ্যার ভিত্তিতেই হোক, আর বর্তমান পদ্ধতিতেই হোক, বিজয়ী হবে ক্ষমতাসীনরাই।
আওয়ামী লীগকে বাইরে রাখার জন্য জনগণের মানসিকতা পরিবর্তন আবশ্যক। একটা সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের প্রয়োজন। সেনাবাহিনীকে পুলিশি ক্ষমতা দিয়ে নির্বাচন দেয়া হোক, সেই নির্বাচন সুষ্ঠু না হয়ে যাবে না। আর সেই নির্বাচনই হতে পারে ১৯৯১ সালের নির্বাচনের মতো এ দেশের ইতিহাসে সেরা আরেকটি নির্বাচন, যাতে সত্যিকারের জনমত প্রতিফলিত হবে।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৫৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন: আমেরিকার পদদ্ধি উত্তম!! সেখানে জনসংখ্যাই তো মূল!! ক্যালিফোর্নিয়া কলেজিয়েট ভোট গতবার ছিল ৫৫টি এবার ৫৪টি শুধুমাত্র জনসংখ্যা হিসেব করে এবার একটি কম করা হয়েছে!!
বর্তমান নির্বাচন ব্যবস্থা ভাল!!
১৯৯১ সালে বিএনটি ৩০৮১% (১৪০টি আসন) লীগ ৩০.০৮% (৮৮ টি আসন)
১৯৯৬ সালে লীগ ৩৭.৪৬% (১৪৪ টি আসন) বিএনপি ৩৩.৬১% (১১৬ টি আসন)
২০০১ সালে বিএনপি ৪০.৯৭% (১৯৩ টি আসন) লীগ ৪০.১৩% (৬২ টি আসন)
বলুন তো যারা ক্ষমতায় গেছে তা কি প্রদত্ত ভোটের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষের রায় পেয়েছে? প্রায় কাছাকাছি ভোট পেয়েও দল গুলোর প্রতিনিধি পার্থক্য আকাশ পাতাল!! এই পদদ্ধি কিভাবে গণতাতিন্ত্রক হয়?
কম বসতিপূর্ণ এলাকায় কোনো উন্নতিই হবে না। যে এলাকায় জনসংখ্যা বেশি সেখান থেকে সরকারের আয়ও বেশি স্বাভাবিকভাবে সে এলাকায় উন্নয়ণ বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক, এখন পার্বত্য অ্ঞ্চল আর ঢাকাকে সমান উন্নয়ন বাজেট দেওয়া কি যুক্তিসঙ্গত হবে?
৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৫১
ইলি বলেছেন: যা কিছুই করেন না কেন ভুলেগেলে চলবে না দেশের ৩০ থেকে ৩৫ % ভোট আওমিলিগের, এরা গ্রামের সাধারন ভোটার, তাই তাকে বাদ দিয়ে নির্বাচন বা সস্কার কিছুই সম্ভব না। যদিও বা আগামি নির্বাচন সম্ভব, বি এন পি বা যারাই ক্ষমতায় আসুক তারা পূর্ণ মেয়াদে টিকে থাকতে পারবে না আওমিলিগ তাদের টেনে নামাবেই। ধন্যবাদ
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:০১
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
দিও বা আগামি নির্বাচন সম্ভব, বি এন পি বা যারাই ক্ষমতায় আসুক তারা পূর্ণ মেয়াদে টিকে থাকতে পারবে না আওমিলিগ তাদের টেনে নামাবেই। স্বপ্ন দেখা ভাল তবে অতিরিক্ত নয়।
এখন বিএনপি জামায়াতকে খুব শত্রু শত্রু মনে হলেও লীগকে থামানোর জন্য তারা এক হবে এক সেকেন্ডে কারণ তারা জানে লীগ কি পরিমাণ জল্লাদ।
৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬
আহরণ বলেছেন: ভাইয়া, আমাদের ইসলামে গনতন্ত্র হারাম। সামরিক আইন, তালেবান আইন, ইরানের মোল্লা আইন দিয়ে ট্রাই করেন। গাধার দেশে BMW দিয়ে হবে না।
৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০২
তাবরিযি বলেছেন: "ভোটের আনুপাতিক হারে" বলতে কি বুঝিয়েছেন তা একটু স্পষ্ট করলে ভাল হয়। আর এ পদ্ধতিতে যে লীগ কখনো ক্ষমতায় যেতে পারবে না তা কিভাবে নিশ্চিত হলেন? সিমুলেশন বা কোনও গাণিতিক/যৌক্তিক প্রমাণ থাকলে জানাবেন প্লিজ।
৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩
প্রামানিক বলেছেন: গণতন্ত্র এদেশের জন্য না, এদেশে পেটনতন্ত্র দরকার
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩০
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
প্রিয় ছড়াকার, হতাশ হলেও চলবে না, আমরা ধরেই নিয়েছিলাম শেখ হাসিনা মরার আগে তাকে কেউ ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না কিন্তু সেই হাসিনা পলাতক। চেষ্টা করলে সুফল আসবেই একদিন।
১০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এত কিছু না করে প্রেসিডেন্সিয়াল পদ্ধতি চালু করলেই হয়। কারণ, সংখ্যা অনুপাতে আসন দিলে আওয়ামী লীগ ১০০ আসন পেয়ে যাবে। অথচ এরা আগামী ২০ বছরও মাথা তুলে দাঁড়ানোর কথা না। আসন পেলেও ২০/২৫ এর বেশী পাবেনা বর্তমান পদ্ধতিতে। তাহলে এই সময় ঐ পদ্ধতির কথা না আনাই ভাল...
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৮
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
আসন পেলেও ২০/২৫ এর বেশী পাবেনা বর্তমান পদ্ধতিতে। লীগ প্রচীন রাজনৈতিক দল, তারা পাক্কা খেলোয়াড় তাদেরকে বড়জোর ৫ বছর আপনি থামিয়ে রাখতে পারবেন এরপর তারা মাঠে নামবেই, বিএনপি জামায়াতের মোট ভোট সব সময় লীগের সমষ্টি চেয়ে বেশি থাকবে তারা যদি কোয়ালিশন করে চলতে পারে তাহলে লীগ সহজে ক্ষমতার মসনদে যেতে পারবে না, আর বিএনপি জামায়াত যদি আলাদা হয়ে যায় তাহলে বর্তমান পদ্ধিতে তাদের ক্ষমতায় আসার সম্ভবনা থাকবে। ১৯৯৬ সালের নির্বাচন নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করলে বুঝতে পারবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৮
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন ই ভরসা ।
সংস্কার এদের কাজ না।
এদের কাজ হলো নির্বাচন দেওয়া।