নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যের পরাজয় বলতে কিছু নেই, পরাজিত বলতে যা দেখি তা হল কুচক্রিদের সাময়কি সাফল্য, সত্যের জয় চিরন্তন
ছবি- নেট।
একবার এক মনিষী স্বপ্নে আমাকে বলেছিলেন- "অপরিচিত মানুষকে বিশ্বাস করবি ৫০% তার অর্ধেক বিশ্বাস করবি স্ত্রীকে, তার অর্ধেক বিশ্বাস করবি চোর-ডাকাতকে আর তার অর্ধেক বিশ্বাস করবি রাজনীতিবিদদের"
তাজউদ্দীন আমি কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হবো!! এ দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় মানুষটিও ক্ষমতার কাছে নত হয়ে গিয়েছিল, যাইহোক রাজনীতিতে শেষ বলে কোন কথা নেই, আদর্শ তো নেই বললেই চলে বিশেষ করে আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা খোলস পাল্টায় সুযোগ আর সুবিধা পেলেই।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা এখন ক্ষমতার কাছকাছি বা তাদের কিছু আধিপত্য আছে কিন্তু নির্বাচনে পরে থাকবে না তখন তাদেরকে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে তখন তাদের কে রক্ষা করার জন্য সহজে কেউ নামবে না তাদেরকেই নামতে হবে তখন দরকার হবে একটি প্লাটফর্ম আর সেটা রাজনৈতিক শক্তি হলে ভাল হয় বলে আমি বিশ্বাস করি।
বিএনপির গরম ভাত (ক্ষমতা) খেতে পারছে না মূলত এই বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কারণে, বিএনপি খুবই বিরক্ত তাদের উপর কিন্তু জোরে সোরে কিছু বলতেও পারছে না কারণ বিএনপি জানে চেয়ার এখনো অনেক দূর, আমার ধারণা বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের অন্যতম শক্তি সম্ভবত আমাদের ডিপ স্টেটের একটি শক্তিশালী অংশ যারা খুনি হাসিনাকে সরাতে অনেক কাজ করেছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের রাজনৈতিক প্লার্টফর্ম থাকার দরকার আরো একটি কারণ হিসাবে এভাবে বলা যায়, আমাদের দেশে উদার মধ্যমপন্ত্রী দল মাত্র একটি (বিএনপি) সেই কারণে আরো একটি উদার মধ্যমপন্ত্রী দল দরকার আর সেটা যদি পরিবারতন্ত্র বাহিরে হয় তাহলে আরো ভাল হবে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা সেই লক্ষে কাজ করছে বলে মনে হচ্ছে।
বিএনপি ব্লগাররা, অনলাইন একটিভিস্ট সাথে মাঠে রাজনীতিবিদরা বলতে চাইছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা ক্ষমতার ছায়ায় দল গড়ছে তা করলে মানুষ গ্রহণ করবে না কিন্তু বিএনপি কিভাবে তাদের শিঁকড় ভুলে গেল? বিএনপির জন্ম ঠিক এরকমভাবে এই রকমের কাছাকাছি অবস্থায় তখন পরিস্থিতি বিএনপির মত একটি দলের প্রয়োজন ছিল আর এখন পরিস্থিতি দাবি নতুন বাংলাদেশের নতুন স্বপ্নের জন্যে নতুন প্রজন্ম নতুন প্লার্টফর্মের।
বিএনপি খুব জোরে জোরে বলছে তাদের ৩১ দফা সব সংস্কারের কথা আছে, বিএনপির কাছে আমার প্রশ্ন পরিবারতন্ত্র মুক্ত করতে দলের ভিতর কি সংস্কার প্রস্তাব আছে একটু বলবেন?
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:১৬
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
এ দেশে নতুন করে ধর্মীয় দল জন্ম নিবে না। নিলেও এক ব্যক্তির দল হিসাবে দাঁড়াবে যা গুরুত্বপূর্ণ নয়।
লীগ যদি শিক্ষা ব্যবস্থা আধুনিকতার নামে ধর্মকে ছেটে না ফেলতো তাহলে দেশে হাজার হাজার কওমী মাদ্রাসা গড়ে উঠতো না। ভিন্ন কিছু কারণেও কওমী মাদ্রাসা গড়ে উঠেছে তবে তা রাজনৈতিক কারণে নয় অর্থনৈতিক বিষয় জাড়িত।
২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৪
মাস্টারদা বলেছেন: Ruhin বলেছেন: নতুন দল হলেও তা জামায়াত ইসলামের কাছাকাছি হবে।
ধর্মে বিশ্বাসী আধুনিক দেশপ্রেমিক দল হবে। জামাত-ঘেঁষার উগ্র গন্ধ থাকবে না।
"…১৯৫০ থেকে সাধারণ মেয়েরাই মিনি স্কার্ট, শর্ট ড্রেস, স্লিভলেস ড্রেস,বিকিনি পড়ত,এমনকি সৌদির রানীও মিনি স্কার্ট পড়তো। আর বাংলাদেশীরা তখনও শুধু শাড়ি!! এত রক্ষনশীল ছিল বাংলাদেশ।"
উৎপাদন কী হয় ___সেটা একটা বিষয়। অর্থনীতি, আঞ্চলিক নিজস্ব সংস্কৃতি, সামাজিক জ্ঞান-বন্ধন, অপসংস্কৃতি গেলার মানসিকতা __এমনি কতগুলো নিয়ামক সংস্কৃতি নির্ধারণ করে। অন্যের অন্ধ অনুকরণ করে স্কার্ট পরা উদারতার চিহ্ন যেমন নয় তেমনি স্থানীয়ভাবে উৎপন্ন কাপড় পরার প্রচলনকে রক্ষণশীল নয় বরং এক বিচারে দেশপ্রেম বলা যায়।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:১৮
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
পরিতন্ত্রের বাহিরে উদার মধ্যম দল হয়ে উঠবে যা বিএনপির জন্মলগ্নে ছিল বলে এত জনপ্রিয়তা পেয়েছিল, এখন তো পুরো জিয়া পরিবার রাজতন্ত্রের ধারাবাহিকতা নিয়য়ে চলে আসছে।
৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:১১
মাস্টারদা বলেছেন: পচা চাল আর কাঁকড়াযুক্ত চালের বাইরে নতুন দল দরকার। এটা অভূতপূর্ব একটা এক্সিস্ট্যান্ট-সার্ভাইভাল সিচুয়েশন। ছাত্ররা রাজনৈতিক দলগুলোর ব্যর্থতায় এমন পরিস্থিতির মধ্যে এসে পড়েছে। তারা রাজনীতি সচেতন কিন্তু ক্ষমতায় থাকবে এমনটা ভাবেনি। তার প্রশাসনে চাকরির জন্যে পড়ে কিন্তু সরকার চালানোর চিন্তা নিশ্চয়ই ছিল না।
এখনই মরেছে কয়েকজন।
... নির্বাচনের পরে প্লাটফর্ম করতে গেলে কী হবে তা আমরা জানি। এদেশীয় রাজনীতিবিদদের সংস্কৃতি ছাত্ররা পড়ে, রিসার্চও করতে হয়।
বিগত প্রায় ১৫টা বছর ধরে বিশেষ করে সাম্প্রতিক ২/২.৫ বছরে নেত্রীর মুক্তি, কর্মী মুক্তির বাইরে জনগণের চাওয়া অ্যাজেন্ডায় আন্দোলন কটা করেছে? __ মনে করলেই চলবে।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:২২
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
বিগত প্রায় ১৫টা বছর ধরে বিশেষ করে সাম্প্রতিক ২/২.৫ বছরে নেত্রীর মুক্তি, কর্মী মুক্তির বাইরে জনগণের চাওয়া অ্যাজেন্ডায় আন্দোলন কটা করেছে? __ মনে করলেই চলবে।
এই কারণেই লীগের নির্মম জুলুমের হয়েও জনগন বিএনপি ডাকে মাঠে নামেনি যখন জনগন দেখলো একদল স্বপ্নবাজ যুবক সামনে দাঁড়িয়ে তখনই পুরো দেশ গর্জে উঠেছ, খুনি ফলাফল পালিয়েছে।
বিএনপি ঢাকায় অনেক বড় বড় শো-ডাউন করেছে কিন্তু ঢাকার মধ্যবিত্তকে নামাতে পারেনি সে জন্য কত হাহাকার দেখেছি তাদের অনলাইনে।
৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৫৭
মাস্টারদা বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই কারণেই লীগের নির্মম জুলুমের হয়েও জনগন বিএনপি ডাকে মাঠে নামেনি যখন জনগন দেখলো একদল স্বপ্নবাজ যুবক সামনে দাঁড়িয়ে তখনই পুরো দেশ গর্জে উঠেছ, খুনি ফলাফল পালিয়েছে।
বিএনপি ঢাকায় অনেক বড় বড় শো-ডাউন করেছে কিন্তু ঢাকার মধ্যবিত্তকে নামাতে পারেনি সে জন্য কত হাহাকার দেখেছি তাদের অনলাইনে।
আপনি যে সময়ের কথা তুললেন তখন তো বৈষম্য বিরোধী এই প্লাটফর্ম ছিল না। তাদের প্রোগ্রাম অ্যাজেন্ডা দেখে হতবাক, সবকিছু নেত্রীর মুক্তি নিয়ে! এ মধ্যযুগ না ভাই। নাগরিক চিন্তার যুগ। আপনারা নির্যাতিত কিন্তু আমার কথাও তো বলতে হবে। নিজেদেরকে টোকাই দিয়ে রাজনীতিকারী বানালে কিভাবে হবে!
৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
দুই নাবালক উপদেষ্টা তাদের পাপের রেকর্ড রাখতে চায় না বলে সচিবালয় আগুন ধরিয়ে তাদের নথিপত্র সব পুড়িয়ে দিয়েছে ।
এটা অবশ্যই সাজানো নাটক।
এর কঠিন বিচার হওয়া দরকার।
৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৮
আদিত্য ০১ বলেছেন:
জামাত নতুন শাখা হিসেবে তো আছেই। যাতে আরও ভালোভাবে লুটপাট করা যায় । প্রতিটা ছাত্র নেতা যা ইচ্ছে করছে তাই করছে। পদোন্নতী বানিজ্য আবার নিজেদের দুর্নীতি ঢাকতে সচিবালইয়ে আগুন, তাদের শরীরে যে ত্যালেত্যালে ভাব আর দামী গাড়ি হাকানো এগুলা করা আরও সহজ হবে।
৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এমনিতেই তাদের যন্ত্রণায় সারাদেশের মানুষ অতিষ্ঠ ।
আবার যদি তারা রাজনৈতিক দল করে তাহলে তো সোনায় সোহাগা হয়ে দেখা দিবে।
৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: শিবিরের লোক দিয়ে শিবিরই হবে নাম যাই হোক।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪১
Ruhin বলেছেন: নতুন দল হলেও তা জামায়াত ইসলামের কাছাকাছি হবে।
১৯২০-৯০ এর মধ্যপ্রাচ্য আর তখনকার বাংলাদেশের অবস্থা দেখলে খুবই অবাক হই ।
১৯২০ থেকেই ইরান, মিশর, জর্দান, ইরাকের রানীরা মিনি স্কার্ট, ওয়েস্টার্ন ড্রেস পড়ত । আর ১৯৫০ থেকে সাধারণ মেয়েরাই মিনি স্কার্ট, শর্ট ড্রেস, স্লিভলেস ড্রেস,বিকিনি পড়ত,এমনকি সৌদির রানীও মিনি স্কার্ট পড়তো। আর বাংলাদেশীরা তখনও শুধু শাড়ি!! এত রক্ষনশীল ছিল বাংলাদেশ।