|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 সত্যপথিক শাইয়্যান
সত্যপথিক শাইয়্যান
	আমার কাছে অনেক আইডিয়া আছে এবং আমি তা ব্লগে এপ্লাই করি! জানেনই তো, পৃথিবীর সব কিছুর মূলে রয়েছে আইডিয়া!
লেখকঃ সৈয়দ হোসাইন উল হক
এম-ফিল, ইসলামিক স্টাডিজ এন্ড হিস্টোরি, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি।
সাহেবজাদা, ঐতিহাসিক সুরাবই সাহেব বাড়ি,  দরবার শরীফ,হবিগন্জ। 
  
জামেয়া আহমদিয়া চিটাগাং আর কাদেরিয়া তৈয়বিয়ার হারামী-কুলাঙ্গারদের কথাবার্তা ও ভাবসাব দেখলে মনে হয় এদেশের মানুষের সুন্নীয়তে ঠিকাদারি থেকে শুরু করে সব ঈমান আক্বীদা তোদের দিয়াই হইছে, বাকী সব বাতিল। তোরা কথায় কথায় খালি ফতোয়ায়ে রেজভিয়া মারিস। কিরে এটা কি তোদের কোরআন? তোরা কি কোরআন পড়িস নাই ? আয়াতে তাতহীরে আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত ইরশাদ করেন: 
إنما يريد الله ليذهب عنكم الرجس أهل البيت ويطهركم تطهيرا 
"—হে আহলে বাইতের (আলী, ফাতেমা, হাসান ও হোসাইন) সদস্যবর্গ। আল্লাহ কেবল চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতাকে দূরে রাখতে এবং তোমাদেরকে পূর্ণরূপে পূতঃপবিত্র রাখতে—"।
—সুরা আহযাব:-৩৩।
মদপানের ঘটনার প্রায় আড়াই বছর পূর্বেই আল্লাহ্ পাক সূরা আহযাবের ৩৩ নং আয়াতে আহলে বাইতকে সমস্ত নাপাকি থেকে পবিত্র রাখার ব্যাপারে অঙ্গীকার করেছেন।তাহলে তোরা এই বোঝাতে চাইলি যে আল্লাহ্ পাক স্বীয় অঙ্গীকার রক্ষা করেন না, নাউজুবিল্লাহ!
আমার মওলা আমিরুল মু’মিনীন আলী ইবনে আবি তালিব (আ.) কি পবিত্র কোরআন মতে পুতঃপবিত্র নন? তবে কিসের তাড়নায় তোরা মওলায়ে কায়নাত কে মাতাল বলিস! আরে তোরা মাতাল,মওলা আলী আঃ কে যারা মাতাল বলে মানে তারা আর যাইহোক হালালি হতে পারে না। আরে মাওলা আলী যদি মদ খেয়ে থাকতেন তাহলে মদ হারাম হতো না, হালাল হতো। হাদিস টা কি তোদের পড়ায় নাই, মওলা মুহাম্মদ ( ﷺ) বলেছেন যে,- "আলী রয়েছে হক্ব‘র সাথে এবং হক্ব রয়েছে আলী’র সাথে, ইয়া আল্লাহ্ ! হক্ব সেই দিকে ঘুরিয়ে দাও যেদিকে আলী যায় ”। হক যেদিকে সেদিকে আলীকে ঘুরাতে বলেন নাই। আলি যেদিকে সেদিকে হক্ব-কে ঘুরাতে বলেছেন।
দুনিয়ার বুকে সর্বোচ্চ সম্মানিত যে কাবাঘর, যে ঘরের দিকে মুখ করে সর্বকালের বিশ্ব মুসলিম তাদের স্রস্টার উদ্দেশ্যে নিবেদিত সর্চোচ্চ ইবাদাত সালাতে কিয়াম করে আর শিজদা দেয়- সেই ঘরটাই যার আতুরঘর- তাঁর প্রকৃত মর্যাদা বুঝার ক্ষমতা তোদের নাফসে নেই। আর এমনটা যে হতেই পারে, সে ব্যাপারে রাসূল (সা.) নিজেই বলে গেছেন। তিনি বলেছেন, "আল্লাহ এবং আমি ছাড়া আর কেউ আলীকে চেনে না।" 
আবার অন্যত্র বলেছেন- "আল্লাহ এবং আলী ছাড়া আর কেউ আমাকে চেনে না।" 
এ থেকে অনুমিত হয় যে হযরত আলী (আ.) কে মূল্যায়নের ক্ষমতা সবার নেই। আবার রাসূলকে জানার এবং বোঝার ক্ষেত্রে সবচে যোগ্যতম এবং অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি হলেন হযরত আলী (আ.)। তাঁকে মূল্যায়ন করতে গিয়ে হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন- "তোমরা যদি আদমের জ্ঞান, নূহের ধার্মিকতা, ইব্রাহিমের অনুরক্তি, মূসার সম্ভ্রম এবং ঈসার সেবা ও মিতাচার দেখতে চাও, তাহলে আলীর উজ্জ্বল মুখের দিকে তাকাও।"
কথায় আছে, বিদ্যার সাথে প্রজ্ঞা যুক্ত না হলে তা ইবলীসি মীরাস হয়ে যায়। ধিক তোদের শত কোটি ধিক তোদের এলেমের। যে নাফস বিলায়তের মর্যাদা করতে শিখেনি, আর যার নাফসে আলী আঃ নেই, ওরা কি করে আলেম হতে পারে? তোদেরর মত নাপাক কুলাঙ্গারগুলাকে দেখলে বিশ্বাস হয় যে সেই যুগেও ইয়াযিদের পোষা তিনশত জন রাজ দরবারী মুফতি হযরত মাযলুম ইমাম হুসাইন (আঃ) কে হত্যা করা ফরজ বলে ফতোয়া দিয়েছিল!
আফসোস, নির্বোধ মানুষগুলো মনে করে যে, শান্তি বিনষ্টকারী এই মোল্লারাই ইসলামের রক্ষক ও ধারক বাহক । কিন্তু প্রকৃত সত্য হচ্ছে যে, কোন ধর্মের মৌলবাদীরাই সে ধর্মের মূলে নেই; বরং সর্বযুগেই তারা সত্যের গৃহ হতে ছিটকে গিয়ে স্ব স্ব ধর্মেরই প্রেরিত পুরুষদের বিরোধীতা করে এসেছে। আর মুসলমান ধর্মের মোল্লারা তো ধর্মের সত্য হতে এমনভাবে বেড়িয়ে গেছে যেভাবে ধনুক হতে একটি তীর বেড়িয়ে যায় । সমাজে আজ যাদেরকে মানুষ মুসলমান বলে মনে করছে এরাই কারবালার ময়দানে মহানবির ধর্মদর্শন ও নবি-পরিবারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে মূল ইসলাম থেকে ছিটকে গিয়ে টুপি-দাঁড়ি মার্কা অনুষ্ঠানসর্বশ্ব ভোগবাদী এক এজিদী ইসলামের সূচনা করেছিল যা এখনও প্রচলিত আছে; সেই নবগঠিত ইসলামের খাঁটি উত্তরসুরিই বর্তমান কালের মোল্লা-মুন্সি ও মুফতি-মাওলানারা । ইসলামের চেহারাকে পাল্টে দেয়া হয়েছে, এজিদী ধর্মকেই মোহাম্মদী ধর্ম বলে সমাজে, ধর্মগ্রন্থে, জনমনে বলপূর্বক চাপিয়ে দেয়া হয়েছে । তাই কোন ঐশী মহামানবই এইসব মোল্লাদের ধর্মমতকে সমর্থন করেননি; মোল্লাদের ধর্মচর্চাকে সত্য-শুদ্ধ বলে স্বীকৃতি দেননি । কবি আল্লামা ইকবাল মোল্লাদের নিয়ে লিখেছেন: মুশরিক আজ মুসলিম বেশে করিতেছে কোলাহল !!
ইয়া আল্লাহ, ওরা আপনার নাফস কে অপবিত্র ঘোষণা করতে চায়, অথচ আপনি নিজে তার থেকে সকল অপবিত্রতা দুরে রাখতে চান। ওরা প্রমান করতে চায় আপনি স্বীয় অঙ্গীকার রক্ষা করেন না, নাউজুবিল্লাহ! ইয়া রাসুলুল্লাহ ( ﷺ),ওরা আপনার ওয়াসী, মওলা আলী (আ)'কে মাতাল বানিয়েছে,আপনার আহলে বাইতকে তো ধ্বংশ করেছেই, ওরা আপনাকেও ছাড়েনি! অসীম লানত আহলে বাইত বিদ্বেষী এসব দুর্গন্ধময় নর্দমার কীটগুলোর উপর! ওয়াক থু থু ...  
============ 
লেখকঃ সৈয়দ হোসাইন উল হক
এম-ফিল, ইসলামিক স্টাডিজ এন্ড হিস্টোরি, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি।
সাহেবজাদা, ঐতিহাসিক সুরাবই সাহেব বাড়ি,  দরবার শরীফ, হবিগন্জ।
=============================================
 ২০ টি
    	২০ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  বিকাল ৫:১৯
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  বিকাল ৫:১৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: 
আপনাকে আমি নাস্তিক বলিনি। ইনফেক্ট, এই শব্দটাই আমার না-পছন্দ। 
আর, আসল শিয়ারা কখনো কুপাকুপি করে না।  আর, আসল শিয়া তাঁরাই যাদের কথা পবিত্র কুরআনে এভাবে বলা আছে- 
وَ اِنَّ مِنۡ شِیۡعَتِهٖ لَاِبۡرٰهِیۡمَ
অনুবাদঃ আর নিশ্চয় ইবরাহীম তার দীনের অনুসারীদের অন্তর্ভুক্ত।  [সূরা আস-সাফফাতঃ ৮৩) 
দেখুন, কোরআনে شِیۡ (শিয়া) শব্দটি আছে। 
পবিত্র কোরআনে আরও আছে- 
فَوَجَدَ فِيهَا رَجُلَيْنِ يَقْتَتِلَانِ هَـٰذَا مِن شِيعَتِهِ وَهَـٰذَا مِنْ عَدُوِّهِ ۖفَاسْتَغَاثَهُ الَّذِي مِن شِيعَتِهِ عَلَى الَّذِي مِنْ عَدُوِّهِ...
অনুবাদঃ আর সে শহরে প্রবেশ করল, যখন তার অধিবাসীরা ছিল অসতর্ক। তখন সেখানে সে দু’জন লোককে সংঘর্ষে লিপ্ত অবস্থায় পেল। একজন তার নিজের দলের এবং অপরজন তার শত্রুদলের। তখন তার নিজের দলের লোকটি তার শত্রুদলের লোকটির বিরুদ্ধে তার কাছে সাহায্য চাইল। অতঃপর মূসা তাকে ঘুষি মারল ফলে সে তাকে মেরে ফেলল। মূসা বলল, ‘এটা শয়তানের কাজ। নিশ্চয় সে পথভ্রষ্টকারী প্রকাশ্য শত্রু’। [সূরা আল কাসাসঃ ১৫] 
দেখুন, এই আয়াতেও شِيعَتِهِ (শিয়া) শব্দটি এসেছে। 
'শিয়া' অর্থ 'নবী বা রাসূলের অনুসারী' যা কোরআনে বর্ণিত। সেই অর্থে, প্রত্যেক মুসলমানই শিয়া। আমিও তা-ই। 
ধন্যবাদ নিরন্তর। 
২|  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  দুপুর ২:৩৪
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  দুপুর ২:৩৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সৈয়দ হোসাইন উল হক সাহেব কি শিয়াপন্থী?
৩|  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  দুপুর ২:৫১
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  দুপুর ২:৫১
বিটপি বলেছেন: সহীহ কোন মুসলিমের আকীদা কি হতে পারে কোপাকুপি করা? একজন আপনার মাওলা আলী (রা) কে মাতাল বলেছে, তাতে আপনার এত রাগ ধরে গেলে তো মুশকিল! ধৈর্য ধরেন। এই ব্লগেই কিছু কুলাঙ্গার আছে, যারা সুযোগ পেলেই আল্লাহ রাসূল (স) কে পর্যন্ত আজেবাজে কথা বলতে ছাড়েনা। সময় হলেই এদের দেখতে পাবেন।
৪|  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  দুপুর ২:৫৩
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  দুপুর ২:৫৩
নতুন বলেছেন: সামনেরা দিনে ধর্ম বিক্রি করে কইরা কাইটা খাওয়া কস্টকর হবে তখন এক দল আরেক দলের সাথেই কামড়া কামড়ি করিতে থাকবে।  
৫|  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সন্ধ্যা  ৭:৫২
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সন্ধ্যা  ৭:৫২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হায়রে অবস্থা!
শিয়া শব্দের অর্থ অনুসারী, কিন্তু আপনি কুরআনের নামে মিথ্যাচার করে বলেছেন, 'শিয়া' অর্থ 'নবী বা রাসূলের অনুসারী' যা কোরআনে বর্ণিত।
প্রথম যে আয়াতটি দিয়েছেন, সেটিতে  শিয়া অর্থ দেখানো হয়েছে ইব্রাহিম আলাইহি ওয়াসাল্লাম দ্বীনের অনুসরণ করেন। ওখানে বলা হয়নি যে ইব্রাহিম আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন নবী বা রাসূলের অনুসরণ করেন।
দ্বীতিয় যে আয়াতটি দিয়েছেন, ঐ আয়াতের ভিতরে দুইবার শিয়া শব্দটি এসেছে। প্রথমবার এসেছে নিজের দলের অনুসারী বুঝাতে, দ্বীতিয়বার এসেছে বিপক্ষের অনুসারী বুঝাতে।
আর আপনি বানিয়ে দিলেন শিয়া শব্দের অর্থ নবী বা রাসুলের অনুসরণ!
কুরআনে مَغْضُوبِ ও ضَّالِّينَ শব্দ দুইটি এসেছে, তাই বলে কি আমরা সেটা?
আপনি শিয়াদের দ্বারা প্রভাবিত মনে করেছিলাম, কিন্তু এখন মনে হচ্ছে আপনি তাদেরই একজন, অথবা তাদের খুব কাছের কেউ।
শিয়াদের কলেমা আলাদা এটা অবশ্যই জানার কথা। কিন্তু তারা যে কত বড় ধোঁকাবাজী করে বেড়ায় সেটা কি জানেন? না জানলে আর একবার শিয়া শব্দের অর্থটা দিয়েই শুরু করতে পারেন।
  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ১১:০৪
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ১১:০৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: 
আপনার মন্তব্য থেকে বুঝা গেলো, আপনি দুটি জিনিস বুঝেছেন- 
১) কুরআনে 'শিয়া' শব্দটি এসেছে, 
২) 'শিয়া' শব্দটি'র অর্থ 'অনুসারী'। 
দুটি ক্ষেত্রেই আপনা ধারণা সঠিক। এবারে, আপনার কাছে প্রশ্ন- 
আমি ১নং কমেন্টের প্রতিউত্তরে আমি যে আয়াত দুটো দিয়েছি, তাতে সূরা আস-সাফফাতে কার 'শিয়া' হযরত ইব্রাহিম (আ)? তিনি যার শিয়া আমিও তাঁর 'শিয়া'। 
বুঝেছেন এখন 'শিয়া'-এর অর্থ?
  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ১১:১৭
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ১১:১৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: 
আমি সূরা আস-সাফফাতের ৭৯ - ৮৪ নং আয়াত উল্লেখ করছি-
নিখিল বিশ্বে নুহের উপর শান্তি নামুক (আর);
নেককারদের এভাবেই দিই আমার পুরস্কার।
সে ছিলো আমার মুমিন বান্দাগণের অন্যতম,
বাকিদের আমি পানিতে ডুবাই (আবর্জনার সম)।
ইবরাহিমও তারই অনুগত ছিলো একজন, ওরে।
সে এসেছে তাঁর রবের নিকট বিশুদ্ধ অন্তরে।
আশা করি, এখন বুঝতে পারছেন। ধন্যবাদ নিরন্তর।
৬|  ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ১০:২০
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ১০:২০
নতুন বলেছেন: শিয়ারা রাজনিতিক বিভক্তির উপরে ভিক্তি করে এখন অনেক আজগুবি ধর্মীয় কাহিনি বানিয়ে সুন্নিদের বিরোধিতা করে নিজেদের দলকে মোটিভেট করে আসছে।
৭|  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ১২:২২
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ১২:২২
সোবুজ বলেছেন: নবীই বলে গেছেন ,তার উম্মতরা ৭৩ দলে বিভক্ত হবেন।
৮|  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ২:১৩
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ২:১৩
শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: ভাই, এত আজিব আইডিয়া দিয়ে শুধু রাজনীতিই করা যায়। ধর্ম চলে না। শিয়া শব্দ এসেছে বলেই যদি শিয়া দল ভালো হয়ে যায়, তাহলে তো ইহুদিরাও ভালো হয়ে গেলো, ইবলিশও ভালো হয়ে গেলো।
যতবারই শিয়া শব্দটি এসেছে, সেটা বৈশিষ্ঠ্য হিসাবে এসেছে। কি ছিলো - ফলোয়ার ছিলো।
কিন্তু আপনি যেভাবে শিয়া শব্দ এসেছে বলেই আপনি নিজেকে শিয়া দাবি করতেছেন, এটাতো বিপদের।
শিয়াদের একটা বড় বৈশিষ্ঠ্য হচ্ছে, তারা প্রয়োজনে ইচ্ছামত মিথ্যা গল্প বানাতে পারে; ইচ্ছা মত সেটা নিয়ে লড়াই ঝগড়া করতে পারে।
ইয়েমেনে মুসলিম মারতে পারে, আবার দুনিয়ার কাছে বলতে পারে যে সৌদী আরব নাকি ইয়েমেনের সাথে যুদ্ধ করতেছে! বিশ্বের ত্রাণ আটকে দিতে পারে, নিজেরা খেতে পারে, আবার বলতে পারে মানুষজন নাকি না খেয়ে আছে।
রাসুলের নব্যুয়াত নিয়েও এরা মিথ্যা বলতে পিছপা হয়নি। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দেওয়া কলেমাও এরা পরিবর্তন করতে পিছপা হয়নি।
  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সকাল ১১:৫৫
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সকাল ১১:৫৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: 
শফিউল আলম চৌধূরী ভাই, 
আপনার কমেন্ট পড়ে প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে চেয়েছিলাম, কারণ, আপনি ধর্ম এবং রাজনীতি আলাদা করেছেন। 
কিন্তু, পরে দেখতে পেলাম আপনিও ঐ রাজনীতিই টেনে আনলেন। সৌদি - ইয়েমেন কনফ্লিক্ট এখানে টেনে আনা এখানে কি দরকার ছিলো? নিজের দেশের বগলে যেখানে গন্ধ? হুসেনী দালানে বোমা আক্রমণের কথা কি ভুলে গিয়েছেন? এটাই কি ধর্মের স্বাধীনতা? জাজদের উপর আক্রমণের কথা ভুলে গিয়েছেন? আর্টীসানে আক্রমণের কথা ভুলে গিয়েছেন? নেত্রীর উপর বোমা আক্রমণের কথা ভুলে গিয়েছেন? 
যা হোক, আমি ব্লগার ঋণাত্মক শূণ্য-এর কমেন্টের উত্তরে বলেছি আমি কেন নিজেকে 'শিয়া' বলি। আর, আপনিও বলেছেন, এভাবে শিয়া বলাটা 'বিপদজনক'। যদিও কারণটা জানাননি। আশা করি জানাবেন। 
ধন্যবাদ।
৯|  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ২:৩৪
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  রাত ২:৩৪
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উত্তর আর একজন দিয়েছেন দেখলাম। আমার মন্তব্যের একটা অংশের উত্তর আপনি দেন নাই!
কুরআনে مَغْضُوبِ ও ضَّالِّينَ শব্দ দুইটি এসেছে, তাই বলে কি আমরা সেটা?
১০|  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সকাল ৮:০২
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সকাল ৮:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ রকম সত্য পথিক আমাদের দরকার নেই।
১১|  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সকাল ৯:১৮
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সকাল ৯:১৮
জ্যাকেল বলেছেন: প্রাথমিক ইসলামী যুগের মানুষগণ ছিলেন স্বয়ং নবী সাঃ এর সাক্ষাৎপ্রাপ্ত অনুসারী। আপনি তাঁদের নিয়ে কুৎসা রটনা করিতেছেন। আপনার ইনটেনশান ভাল ঠেকতেছে না।
১২|  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সকাল ৯:৩৬
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সকাল ৯:৩৬
নীল আকাশ বলেছেন: @ ঋণাত্মক শূণ্যঃ অবাক হয়েছেন? আমি হিনি। এইকাজ এদের জন্মগত আচরন। এদের আরো কান্ড দেখুন?   
কুরআন সম্পর্কে শী’আ দের আক্বিদা:
শী’আদের সবগুলো শাখার সম্মিলিত বিশ্বাস কুরআন পরিবর্তন করা হয়েছে (নাউযুবিল্লাহ)। বর্তমান আকারে যে কোরআন মজিদ মুসলমানদের হাতে আছে , তা নির্ভেজাল কোরান নয় বরং তা হযরত উসমান (রাদিয়াল্লাল্লাহু আনহু) কর্তৃক সংকলিত কোরআন।তারা দাবি করে। রাসূলে কারীম(সাল্লাল্লাহু আলাহিস ওয়াসাল্লাম)এর নিকট অবতীর্ণ হয়েছিলেন তার মধ্যে ১৭০০০(সতেরো হাজার) আয়াত ছিল। কিন্তু, বর্তমানে মুসলমানদের নিকট যে কোরআন শরীফ বিদ্যমান আছে , সে কোরআনের মধ্যে হযরত আয়শা(রাদিয়াল্লাল্লাহু আনহা) এর গণনানুযায়ী মাত্র ৬৬৬৬ (ছয় হাজার ছয়শত ছেষট্টি)টি আয়াত রয়েছে। এছাড়াও তারা নিজেরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে কুরআন বিকৃত করার চেষ্ঠায় লিপ্ত হয়েছে। যেমনঃ 
এক. কুরআনের সহীহ বা সঠিক আয়াত হলো- إِنَّ اللَّهَ اصْطَفَىٰ آدَمَ وَنُوحًا وَآلَ إِبْرَاهِيمَ وَآلَ عِمْرَانَ عَلَى الْعَالَمِينَ ( آل عمران: 33 ) নিঃসন্দেহে আল্লাহ আদম (আঃ), নূহ(আঃ), ও ইব্রাহীম (আঃ), এর বংশধর এবং এমরানের খান্দানকে নির্বাচিত করেছেন।
কিন্তু শী’আরা বলে, মক্কা-মদিনাসহ আমাদের মুসলিমদেশ গুলোতে, কুরআনে বিদ্ধমান উল্লেখিত আয়াতটি ভুল বরং সঠিক আয়াত হলো- وَآلَ عِمْرَانَ এর পরে آل محمد শব্দ ছিল৷ যা কুরআন থেকে উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে৷ (ترجمہ حیات القلوب: جلد 3 صفحہ 123 ) نعوذ بالله من ذالك
দুই. কুরআনের সহীহ বা সঠিক আয়াত হলো- إِنَّ عَلَيْنَا لَلْهُدَىٰ ( اليل: 12 ) আমার দায়িত্ব পথ প্রদর্শন করা।
আর শী’আরা বলে,কুরআনে বিদ্ধমান উল্লেখিত আয়াতটি ভুল বরং সঠিক আয়াত হলো- إْنَا علي لَلْهُدَىٰ অর্থঃ আলী এবং তার বংশধরগণ হেদায়াতের উপর আছে। অর্থাত্ শব্দটা عَلَيْنَا নয় বরং علي! (ترجمہ حیات القلوب: جلد 3 صفحہ 275 ) نعوذ بالله من ذالك
তিন. কুরআনের সহীহ বা সঠিক আয়াত হলো- انْظُرْ كَيْفَ ضَرَبُوا لَكَ الْأَمْثَالَ فَضَلُّوا فَلَا يَسْتَطِيعُونَ سَبِيلًا (فرقان:9) দেখুন, তারা আপনার কেমন দৃষ্টান্ত বর্ণনা করে! অতএব তারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, এখন তারা পথ পেতে পারে না।
ইসলাম নিয়ে এদের যে কোন কথা, মতবাদ, আলোচনা, সিদ্ধান্ত, কোট বা এই ধরনের যাই লিখে না কেন সেটাই সর্বদা পরিতাজ্য। এদের মহাবীর পরিবার বা আহলুল বাইয়াত নিয়ে সব কান্নাকাটি হচ্ছে মজিদের লালসালুর ব্যবসার পুজিপাট্টা। 
১৩|  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সকাল ১১:২৯
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  সকাল ১১:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার খালু শ্বশুরের নাম বেলায়েত। আমরা তাঁকে যথেষ্ট মর্যাদা করি।
  ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  বিকাল ৫:১০
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  বিকাল ৫:১০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: 
আপনি বেলায়েত নিয়ে তামাশা করছেন। এই তামাশার ফল পাবেন একদিন। 
আপনার সব কমেন্ট আমি মুছে দেবো এখন থেকে। 
১৪|  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  দুপুর ১২:১৭
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  দুপুর ১২:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: কঠিন কিছু মন্তব্য করার ইচ্ছা ছিলো। অবশ্য ধর্মীয় পোষ্ট দেখলেই আমার মেজাজ গরম হয়। বর্তমানে সকল ধর্ম অপ্রয়োজনীয়। বরং ধর্ম থেকে দূরে থাকাই মঙ্গল। ধর্মের আসল সমস্যা হলো ধর্মে লজিক নাই। 
দীর্ঘদিন যাবত আমি ''জেনারেল'' হয়ে আছি। চাঁদগাজীর পর মনে হয় আমিই সবচেয়ে বেশি বার ''জেনারেল'' হয়েছি। এই জেনারেল হওয়ার ভয়েই আপনাদের ধর্মীয় পোষ্টে মন ভরে মন্তব্য করতে পারি না। দেশ স্বাধীন। অথচ মন ভরে বলতে পারি না। অথচ এটা ভাষার মাস।
  ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  বিকাল ৪:৫৭
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  বিকাল ৪:৫৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: 
আপনি আমার পোস্টে যে কোন ধরণের মন্তব্য করতে পারেন, এমনকি তা যদি আমাকে আঘাত দিয়েও হয়, আমি কিছু মনে করবো না!  তবে, অন্য কাউকে আমার পোস্টে গালি-গালাজ না করলে ভালো লাগবে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  দুপুর ২:২৭
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২  দুপুর ২:২৭
সাসুম বলেছেন: আমরা যারা নাস্তেক নাসারা দের এজেন্ট- আমরা সেই অনাদি কাল থেকেই একটা কথা বলে আসছিঃ যখন আর কোপানোর মত নাস্তেক নাসারা পাবেন না আপ্নারা ইস্লামিস্টরা তখন কোপানোর জন্য নিজেদের মধ্য থেকেই শত্রু ক্রিয়েট করবেন।
গত কিছু দিন ধরে- আপ্নাদের সুন্নতী ভাইদের আর শিয়া বা নন সুন্নতী কিংবা একটু ভিন্ন ধারার হাদিস মানা ভাইদের যে কোপাকুপি দেখছি তাতে আমাদের নাস্তেক নাসারাদের অনুমান একদম সহীহ হিসাবে পরিণতির দিকে যাচ্ছে।
আমার আফসোস- আমার এই নিয়ে জ্ঞান না থাকার কারনে অংশ নিতে পারছিনা আলোচনায়, তবে আপনাদের কামড়া কামড়ি, গালাগালি, কোপাকুপি, মারামারি, একে অপরকে কাফের , বেঈমান, মুনাফেক উপাধি দেয়া বেশ উপভোগ করছি।
চালিয়ে যান।
জাজাকাল্লাহ খায়রান