নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্যদের সেভাবেই দেখি, নিজেকে যেভাবে দেখতে চাই। যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, আমি তাঁদের একজন। সহজ-সরল চিন্তা-ভাবনা করার চেষ্টা করি। আর, খুব ভালো আইডিয়া দিতে পারি।

সত্যপথিক শাইয়্যান

আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে

সত্যপথিক শাইয়্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশে এই নতুন শাসন ব্যবস্থা কায়েম করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা হোক

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:১৭

দেশের শাসক কোথা থেকে আসবেন, তাঁর জীবনের ইতিহাস কি হবে? সেই শাসক কিভাবে নির্বাচিত হবেন? নির্বাচিত হবার পরে কিভাবে দেশের মানুষকে শাসন ও লালন করবেন? একটি দেশকে চালাতে তিনটি অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এর উত্তর একেকজনের কাছে একেক রকম। দেশের জনগণকে শাসন করতে চাওয়া দলগুলোর কাছ থেকে জনগণ এই তিনটি প্রশ্নের উত্তর চায়। অনেক চিন্তা করে, আমি এই ৩টি প্রশ্নের উত্তর বের করেছি।

শাসকঃ
শাসক আসবেন দেশকে সঠিক ভাবে শাসন করা অতীতের পরিবার বা গোত্র থেকে। দেশকে শাসন করা বর্তমান পরিবারগুলো ব্যর্থ। আর, নেতৃত্ব এমন একটি গুণ যা তৈরী করা যায় না। এটা গড গিফটেড। রাজনৈতিক পারিবারগুলো ছোটবেলা থেকেই পরিবারের নেতা তৈরি করে। অতীতে তা-ই দেখা গিয়েছে। তাই, পারিবারিক কেন্দ্রিক নেতা বেছে নেওয়া সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত। বাংলাদেশের অতীত সাফল্যমণ্ডিত ছিলো পারিবারিক নেতারদের ছত্রছায়ায়, এটা মনে রাখতে হবে।

দেশের শাসক যেভাবে নির্বাচিত হবেনঃ
এই পরিবারগুলো শাসন ক্ষমতার জন্যে নির্বাচনে দাঁড়াবেন। আমাদের ভূমিতে অতীতে যেসব পরিবারগুলো নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁরা কয়েক বছর পর পর নিজেদের পরিবারের নেতাদের জনগণের সামনে ভোটে দাঁড় করাবেন। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে দেশের নেতা নির্বাচিত হবেন। ভোটের মাধ্যমে দেশের নেতা নির্বাচিত হবে এইসব পরিবার থেকে নির্বচনে দাঁড়ানো ব্যক্তিদের মধ্য থেকে।

নির্বাচিত নেতারা আল্লাহর বিধান দিয়ে মুসলমানদের শাসন করবেন, অন্যান্যদের তাঁদের বিধান দিয়েঃ
নির্বাচিত নেতারা দেশের যেসব মানুষ শাসন ইসলামী শাসনতন্ত্রের মাধ্যমে। খোদার বিধানই সর্বাগ্রে। তাই, আমাদের ভূমিতে যেসব ধর্মের অনুসারী আছেন, সেসব ধর্মের অনুসারীদের তাঁদের ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী শাসন করবেন।

আর, এভাবেই সম্ভব দেশে শান্তি নিয়ে আসা।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:১৩

এ পথের পথিক বলেছেন: গণতন্ত্র একটি ধোকার শাসন ব্যবস্থা যা কখনই পৃথিবীতে সফলতার মুখ দেখেনি, শান্তি বয়ে আনতে পারেনি আর পারবেও না । ইসলামী শরিয়া আইনই একমাত্র সমাধান ।
ইসলামী শাসন ব্যবস্থা চালু হলে ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন হবে ইনশাআল্লাহ্‌ ।
বিঃদ্রঃ ইসলামী শাসন ব্যবস্থা বা শরিয়া আইন চাওয়া মানে জামাত এজেন্ট গিরি না । জামাত নিজেরাই গণতন্ত্রের ধোকার মাইর প্যাচে পড়ে আছে ।

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:০৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই শাসন ব্যবস্থার নাম কি? রাজতন্ত্র?

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:০২

রাজীব নুর বলেছেন: বড় কঠিন বিষয় নিয়ে লিখেছেন।
এবিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.