![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মনে বিষ আছে এবং আমি তা ব্লগে এপ্লাই করি! জানেনই তো, পৃথিবীর সবচেয়ে দামী ঔষধ বিষ দিয়েই তৈরী হয়! আর, আপনারা তা ফ্রিতে পাচ্ছেন।
আরবের দেশগুলোকে আমাদের দেশের নারী আন্দোলনের নেত্রীরা দেখতে পারেন না হিজাব ইস্যুর কারণে। অথচ, আরব দেশ কাতার বি,এন,পি'র চেয়ারপারসনকে চার্টারড প্ল্যানে করে দেশে পাঠাচ্ছে। আরো কিছু উদাহরণ দেই। আওয়ামী লীগ এতো অত্যাচার করার পরেও, মওলানা শফি হুজুর শেখ হাসিনার সাথে প্রকাশ্যে হাত মিলিয়েছিলেন। কওমী ঘরানার প্রতিদ্বন্দ্বী দল জামায়াতে ইসলামী নারী নেতৃত্বাধীন বি,এন,পি ও আওয়ামী লীগের সাথে জোট বেঁধেছিলো। অন্যান্য ইসলামী দলগুলোও ব্যতিক্রম নয়।
ইসলাম নারীকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে। এটা যারা অস্বীকার করেন, তারা দুষ্টু মানুষ। দেশে নারী গৃহকর্মীদের অত্যাচার, কিংবা নারীদের অবমাননার কত পর্সেন্ট ইসলামী ঘরানার মানুষের দ্বারা হয়, বলুন তো? এটা একটা ইন্টারেস্টিং রিসার্চ হতে পারে। তবে, আমি যতগুলো ঘটনা জানি, সেগুলোর বেশিরভাগই সেকুলার মাইন্ডের মানুষদের দ্বারা হয়েছে।
যারা ব্লগে নারী অবমাননা নিয়ে লিখছেন, তারা কতজন নিজেদের ঘরের নারী গৃহকর্মীকে নিজেদের টেবিলে ভাত খেতে দেন? চলুন না এই নিয়ে আলোচনা করি।
০৩ রা মে, ২০২৫ রাত ১১:৫৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ধন্যবাদ।
দুষ্টু লোক সকল ক্ষমতা হারিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলছেন।
২| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ১২:২৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পেশা জীবনে দেখেছি নারীই বেশি নারীদের অত্যাচারের কারণ। গৃহকর্মী নামক কোনো পেশা থাকা উচিত নয়, এই পেশা তৈরি করেছে নারী।
০৪ ঠা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:০০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমার অভিজ্ঞতাও তা-ই বলে।
নারীদের সাথেই গৃহকর্মীরা বেশি সময় পার করেন।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
৩| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ১২:৪৬
Sulaiman hossain বলেছেন: ইসলাম নারীকে দিয়েছে উচ্চ মর্যাদা, সম্মান ও অধিকার। পবিত্র কুরআন ও হাদীসে নারীর মর্যাদা প্রতিষ্ঠার অসংখ্য দৃষ্টান্ত রয়েছে। ইসলাম আগমনের পূর্বে নারীরা সমাজে অবহেলিত ও অবমূল্যায়িত ছিল। ইসলামই প্রথম তাদের মানবাধিকার, শিক্ষা, উত্তরাধিকার, মতামত প্রকাশ এবং সম্মানজনক জীবনের নিশ্চয়তা দেয়।
নারীকে মা হিসেবে জান্নাতের চাবিকাঠি বলা হয়েছে। হাদীসে এসেছে, “তোমার মায়ের অধিকার, অতঃপর তোমার মায়ের, অতঃপর তোমার মায়ের, অতঃপর তোমার পিতার।” (বুখারী ও মুসলিম)। ইসলাম নারীদের শিক্ষা অর্জনের নির্দেশ দিয়েছে—“জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলিম নারী-পুরুষের উপর ফরজ।” (ইবনে মাজাহ)
সহধর্মিণী হিসেবে নারীকে সহানুভূতি, ভালোবাসা ও সহযোগিতার ছায়া হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। ইসলাম স্বামীকে নির্দেশ দিয়েছে স্ত্রীদের সাথে সদ্ব্যবহার করতে—“তোমরা তাদের সাথে সুন্দরভাবে জীবনযাপন করো।” (সুরা নিসা: ১৯)
ইসলামে নারী কখনোই পুরুষের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং পরস্পরের সহযোগী। তাদের মর্যাদা নির্ধারণ হয় তাকওয়া ও সৎকর্মের ভিত্তিতে—“পুরুষ হোক বা নারী, কেউ সৎকর্ম করলে আমি তাকে উত্তম জীবন দান করব।” (সুরা নাহল: ৯৭)
সুতরাং, ইসলাম নারীকে দিয়েছে পরিপূর্ণ মর্যাদা, যেটা তাকে সম্মানজনক জীবন যাপনে সাহায্য করে মানবিকতা ও ন্যায়বিচারের আলোকে।
০৪ ঠা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:০১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমাদের ব্লগারদের কত জন পুরো কোরআন বাংলায় পড়েছেন, একটু জিজ্ঞাসা করে নেওয়া দরকার।
ধন্যবাদ।
৪| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ১:০২
রানার ব্লগ বলেছেন: হক কথা। নারী এদের আয় ইনকামের প্রধান বস্তু। সারাদিন নারী অন্তর্বাস নিয়া না টানাটানি করলে এদের আয় রোজগার হয় না। বিদ্বেষি হলে চলবে?
০৪ ঠা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:০৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপনার দেখি ঐ অন্তর্বাসের দিকেই বেশি মনোযোগ!!!
ব্যাপারটা ভালো ঠেকলো না!
৫| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ রাত ১:৫১
Ruhin বলেছেন: আরবে উল্টো নারীরা বেশি খোলামেলা চলাফেরা করে , বাংলাদেশের থেকে হাজার গুন
০৪ ঠা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:০৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
নারী স্বাধীনতার পক্ষে যারা কথা বলেন, তারা কেন যেন এই ব্যাপারাটা এড়িয়ে যান!
ধন্যবাদ।
৬| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ সকাল ৯:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: মোল্লারা ভয়ংকর।
০৪ ঠা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:০৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
অথচ আপনি ছোটবেলায় মোল্লা নাসিরউদ্দিনের বই পড়তেন!
ধন্যবাদ।
৭| ০৪ ঠা মে, ২০২৫ সকাল ১০:৪৩
Sulaiman hossain বলেছেন: নিন্দা জানাই বুদ্ধিজীবীদের নৈতিক বিপর্যয়ে
আমরা গভীর উদ্বেগ ও দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, সমাজে নারীর প্রকৃত অধিকার ও মর্যাদার প্রশ্নে যখন সাধারণ মানুষ সঠিক দিকনির্দেশনার অপেক্ষায় থাকে, তখন একদল তথাকথিত বুদ্ধিজীবী নারী কমিশনের নাম ব্যবহার করে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। এদের অবস্থান স্পষ্টতই পক্ষপাতদুষ্ট, একপেশে ও বাস্তবতা-বিবর্জিত।
এই বুদ্ধিজীবীরা নারী-অধিকারের নামে এমন সব অবস্থান নিচ্ছেন, যা পরিবারব্যবস্থা, ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সামাজিক সাম্যকে বিনষ্ট করছে। তারা তথাকথিত আধুনিকতার নামে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনাকে উপেক্ষা করে নারীর মর্যাদাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন। অথচ একজন নারীর প্রকৃত সম্মান, নিরাপত্তা ও অধিকার ইসলামী বিধানে পূর্ণভাবে সংরক্ষিত।
আমরা মনে করি, এই বুদ্ধিজীবীদের কথিত প্রগতিশীলতা আসলে একটি গভীর সংকটের বহিঃপ্রকাশ—যেখানে নৈতিকতা, ধর্মীয় জ্ঞান ও বাস্তবতাবোধ হারিয়ে গেছে। নারী কমিশনের পৃষ্ঠপোষকতায় যেসব বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য ও অবস্থান নেওয়া হচ্ছে, তা সরাসরি সমাজের স্থিতিশীলতা ও ইসলামী মূল্যবোধের প্রতি হুমকি।
অতএব, আমরা এই বিভ্রান্তিকর বুদ্ধিজীবীচক্রের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি, এবং সর্বস্তরের চিন্তাশীল মানুষকে আহ্বান করছি—সত্য, ন্যায় ও ইসলামী আদর্শের আলোকে নারীর অধিকার সংরক্ষণের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হোন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মে, ২০২৫ রাত ১১:৪২
নকল কাক বলেছেন: ভাল লিখেছেন