![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার কাছে অনেক আইডিয়া আছে এবং আমি তা ব্লগে এপ্লাই করি! জানেনই তো, পৃথিবীর সব কিছুর মূলে রয়েছে আইডিয়া!
'১' (এক) সংখ্যাটায় কি রহস্য?...........আমি জানি না!!!
যিনি 'এক'... তিনি '0' (শূন্য) থেকে সব 'সৃষ্টি' করতে পারেন।
তারমানে, ১ এবং 0 কি আলাদা স্বত্বা?...........আমি জানি না!!!
যিনি ১, তিনি 0 থেকে মহাবিশ্ব তৈরি করার পরে ২ মানব - মানবী সৃষ্টি করেছেন। তাহলে, 0 এর স্থান ১- এর আগে হতে পরে না। গণিতবিদরা কেন ১- এর আগে 0-কে স্থান দেন?...........আমি জানি না!!!
আর, যদি 0 = অস্তিত্বহীনতা বুঝায়, ১ দিয়ে আল্লাহ, ২ দিয়ে সৃষ্টি হলে, আল্লাহর নুর বা আলোকে কোন সংখ্যা দিয়ে বুঝানো যাবে?
আল্লাহর নুর অর্থ কি আল্লাহর গুণ বুঝায়? যদি তাই হয়, খোদার গুণবাচক নামের সংখ্যা ৯৯। সেই অর্থে, নুর = ৯৯?
...........আমি জানি না!!!
কিন্তু, মানুষ আলো-কে একটি একটি শক্তির মর্যাদা দিয়েছে। আর, বিজ্ঞানীরা বলেন, শক্তির কোন বিনাশ নেই। শক্তি এক রূপ থেকে আরেক রূপে রূপান্তর হয়। এভাবে, আলো যদি একটি শক্তি হয়ে থাকে, তাহলে, আলোর মান কত?...........আমি জানি না!!!
সূর্যের আলোয় চাঁদ আলোকিত হয়ে পৃথিবীর অন্ধকারকে দূরীভূত করে। সূর্য যখন থাকে না, তখন সে চাঁদকে আলোকিত করে। কিন্তু, যখন সূর্য ও চাঁদ দুটোই পৃথিবী থেকে দেখা যায় না, তখন? অমাবস্যা হয়। তবে, অমাবস্যায় তারার আলো ঠিকই অন্ধকারকে কিছুটা হলেও দুর করে। অন্ধকারের মান কত হতে পারে?...........আমি জানি না!!!
সৃষ্টির সেরা জীবের মান ২ হয়ে থাকলে, উপরে বর্ণিত অন্যান্য সৃষ্টিগুলোকে কিছু সংখ্যা বা মানের মধ্যে আনা গেলে ভালোই হতো! কিভাবে সম্ভব?...........আমি জানি না!!!
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:০৮
কামাল১৮ বলেছেন: যা নেই সে সম্পর্কে জানা অসম্ভব।
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:১৬
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: আমরা জানি আল্লাহ সৃষ্টিকর্তা। উনি ছাড়া এরকম একটা ইউনিভার্স নিজে নিজে সৃষ্টি হতে পারে না। আল্লাহ বলেছেন, একটা নির্দিষ্ট সময়ের আগে তোমরা আমায় দেখতে পাবে না। সেই সময়টুকুই এই পৃথিবীর সময়। তবে তিনি তাঁর নিদর্শন দিয়ে রেখেছেন যা দেখে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে, কেউ সেগুলো না মেনে অবিশ্বাসীই থেকে যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:২৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আসল আরবি ভাষায় 'শূন্য' (০) ধারণার অনুপস্থিতি ইসলামের মূল শিক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশ করে: আল্লাহকে বোঝাতে সংখ্যা ব্যবহার করা ইসলামের মৌলিক শিক্ষা নয়। এই 'শূন্য' ধারণাটি মূলত পরবর্তীতে ভারতীয় গণিত থেকে এসেছে এবং কুরআন নাযিলের সময় আরবিতে এর ব্যবহার ছিল না। কুরআন ও হাদিসে আল্লাহর পরিচয় সংখ্যায় নয়, বরং তাঁর নাম ও গুণাবলীর মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে।
"আল্লাহ এক" - এই উক্তিটি দ্বারা সংখ্যাগত 'এক' বোঝায় না, বরং বোঝায় যে তিনি একক, অদ্বিতীয় এবং তাঁর কোনো শরীক বা অংশীদার নেই। আরবিতে "আহাদ" (أحد) এবং "ওয়াহিদ" (واحد) শব্দ দুটি তাঁর এই একত্ব (Tawhid) এবং অনন্যতাকে স্পষ্টভাবে প্রকাশ করে।