|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সািকল খান
মানুষের এই ক্ষণস্থায়ী জীবনটা যেন কেমন!!কে আপন, কে পর, কে বাঁধিয়া রাখিবে বুকের পর তা বুঝা বড়ই দায়।
এটা ঢাকা শহরের স্বাভাবিক একটি ছবি।
এর থেকেও ভয়ংকরভাবে মানুষ বাসের গেটে দাঁড়িয়ে থাকে।
ঢাকায় চলাচলের জন্য মধ্যবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্তের একমাত্র বাহন হচ্ছে বাস।
কিন্তু চলাচলের জন্য রাস্তায় বাস খুবই অপ্রতুল।
সবসময়্ই রানিং সরকার ক্ষমতায় আসার পর দলীয় নেতাকর্মীদের গাড়ি রাস্তায় চলাচলের ব্যবস্থা করে দেয় এবং আগের বেশীর ভাগ গাড়ী গায়েব হয়ে যায়।
তার প্রতিফলন রাস্তায় আমরা দেখতে পাই।
ঢাকা শহরে ঘুরলেই দেখা যায় বিভিন্ন বাস ষ্ট্যান্ডে যাত্রীগণ কত্ত অসহায়ভাবে বাসের জন্য দাঁড়িয়ে থাকে।
বেশ খানিকক্ষণ পর পর যাও গাড়ি আসে তাও থাকে বাদুরঝোলা, এরই মধ্যে আবার চেপে যেতে হয় ২/৪ জনকে।
এভাবেই চলছে, এভাবেই কি চলতে থাকবে?
এব্যবস্থা থেকে সম্ভবত কিছুটা হলেও মুক্তি দিতে পারে দ্বিতল বাস সার্ভিস।
ঢাকা শহরের বিভিন্ন রুটে পর্যাপ্ত সংখ্যক দ্বিতল বাস হয় জনসাধারনের কিছুটা দূর্ভোগ কমাতে পারে। এতে অনেক বেশী সংখ্যক যাত্রী বহন করা সম্ভব।
তবে দুখখের বিষয় হলো সরকারী পরিবহনগুলোয় রাজনীতির কষাঘাত এবং তদারকির অভাবে খুব অল্পদিনেই গাড়ির অবস্থা শেষ হয়ে যায়।
গতকালও বাদুরঝোলা বাসে উঠতে গিয়ে আমার এক নিকটজন বাসের গেট থেকে পরে যায় এবং বর্তমানে ক্রমা সেন্টারে চিকিতসাধীন।
আমাদের জন্য কে চিন্তা করবে?
ঢাকা শহরের যারা নগরবিদ ও পরিবেশবিদ হিসেবে কাজ করছে তারা যদি উদ্যোগ নেই তবে অগ্রীম আমরা স্বাগত জানাই।
কিমি প্রতি বাস ভাড়া বাড়ল ১০ পয়সা অথচ ভাড়া ৪৫০ থেকে কিভাবে ৫৫০ হল?? উদাহরন ঢাকা - রংপুর।
০ টি 
+০/-০©somewhere in net ltd.
