![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি চিৎকার করে কাদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার বুকের ব্যাথা বুকে চাপায়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার।
১৯৭১ সালে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ, গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য পাকিস্তানের চিহ্নিত সেনা কর্মকর্তাদের বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এ জন্য তদন্তপ্রক্রিয়া শুরু করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। ১৯৭৪ সালে ত্রিপক্ষীয় চুক্তির আওতায় যে ১৯৫ জন তালিকাভুক্ত যুদ্ধবন্দি পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তাকে ফেরত পাঠানো হয়েছিল তাঁদেরই বিচারের মুখোমুখি করা হবে। এরই মধ্যে তদন্ত সংস্থা ও ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন টিমের মধ্যে কয়েক দফা আলোচনাও হয়েছে বিষয়টি নিয়ে। প্রসিকিউশন ও তদন্ত সংস্থার সদস্যরা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দলিলপত্র ঘেঁটে জানা যায়, ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান ত্রিপক্ষীয় চুক্তি অনুসারে অভিযুক্ত ১৯৫ জন যুদ্ধবন্দি সেনাকে পাকিস্তানের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল শর্ত সাপেক্ষে। পাকিস্তান তখন অঙ্গীকার করেছিল, দেশে নিয়ে ওই যুদ্ধবন্দিদের তারা নিজেরাই বিচার করবে। কিন্তু সে অঙ্গীকার রক্ষা করেনি দেশটি।
Click This Link
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২
শামীম মুসতফা বলেছেন: জয় আমাদের হবেই .........
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: হেইগে এদের বিচার চাইলে জামাত-শিবির বুঝতে পারবে যে, তাদের বাবাদেরও বিচারের সন্মুখীন করা হচ্ছে!
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: ধ্বংস হোক রাজাকারের বংশ
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২
শামীম মুসতফা বলেছেন: ধ্বংস হোক রাজাকারের বংশ ............
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পাকিস্তানে চাকুরিরত বাংগালী ৩০-৪০ হাজার সেনা ও আধা সামরিক সহ ৪ লক্ষ হতভাগ্য বাঙ্গালিদের ৭১ সাল থেকে ৭৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানে প্রায় তিন বছর যাবত যুদ্ধবন্দির মত জিম্মি করে রাখা হয়েছিল এই ১৯৫ জন পাকি যুদ্ধাপরাধির বিপরিতে।
বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান ত্রিপক্ষীয় চুক্তি অনুসারে অভিযুক্ত ১৯৫ জন যুদ্ধবন্দি সেনাকে পাকিস্তানের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল। শর্ত সাপেক্ষে।
পাকিস্তান তখন অঙ্গীকার করেছিল, দেশে নিয়ে ওই যুদ্ধবন্দিদের তারা নিজেরাই বিচার করবে। কিন্তু সে অঙ্গীকার রক্ষা করেনি দেশটি।
Click This Link
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫
শামীম মুসতফা বলেছেন: চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনী। ......
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪২
হরিপদ কেরাণী বলেছেন: এই বিচার করতে পারলে বুঝা যাবে সরকারের কোমরে জোর আছে। বন্দি কাদেররে ফাঁসি দেয়ার মধ্যে তেমন কোনও কৃতিত্ব নাই। পারলে এদের পাকি বাবাদেরকে ধরে এনে ফাঁসি দাও। এরাই মূল হারামি।
৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫১
HHH বলেছেন: ১৯৭২ সালের কাজ ২০১৪ সালে কইরা কি লাভ? ওই হারামিদের এখন তো আর ধরা যাবে না
৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৮
গ্রাম্যবালক বলেছেন: ১৯৫জন পাকিসেনার বিচার করবে হাসিনা সরকার ভাল কথা কিন্তু এই সেনারা যাদের হুকুমে এই হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল তারা কি নিরাপরাদ ফেরেস্তা???
দেশের ভিতরে জামাতের বিচার করতে সরকার হিমশিম খাইতেছে। ৫ বছর ঝিমাইয়া ১টার ফাসি দিতে পেরেছে মাত্র। পাকি সেনাদের লেজ ধরতে ৫০০ বছর অপেক্ষা করতে হবে।।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: এটা একটা দরকারী পদক্ষেপ, হেইগে বিচার চাওয়া দরকার!