নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবার উপরে দেশ - আমার স্বদেশ। ভাল লাগে সততা, সরলতা। খারাপ লাগে নোংরামি, মিথ্যা, অহমিকা, কুটিলতা।
সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। বিজয়ের এই দিনে কেউ কেউ শুখের খোয়াব দেখলেও মা আজ অপমানিত। ব্যথাতুর শরীর মন মননে বিজয়ের কোন আবহনই অবশিষ্ট নেই। ক্ষমতার মোহ আর জামাত শিবির নিধনের নামে সরকার আজ হত্যার এক নতুন রাজনীতি চালু করেছে। লক্ষিপুর, কোম্পানীগন্জ, সাতক্ষীরা, জয়পুর হাট থেকে শুরু করে সর্বত্রই আজ শৃংখলা বাহিনী বা তাদের সহযোগী হিসাহে সরকার দলের ক্যাডারদের এই হত্যার রাজনীতি দেখে যারা শুখের আবেশে মুখ গুচছেন, তৃপ্তির ডেকুর তুলছেন তাদের বলছি - এই কলংক যে ধ্বংসের বীজ বপন করছে তা আপনারা অনুমানও করতে পারছেন না। সময় এতই দ্রুত পুরিয়ে যাচ্ছে যে তা কল্পনারও অতীত।
সরকারকে বলতে চাই - আপনারা হয়ত আগামী এক বছরে ৫০০০ জামাত শিবির কর্মী হত্যা করবেন, কিন্তু তারপর কি হবে। হত্যার এই রাজনীতি জনজীবনকে এতই ক্রমাবনতিশীল করছে যে মানুষ এখন আর আপনাদের পাগলা ভয়ার্ত চেহারাটাও দেখতে চাচ্ছেনা। গুছিয়ে আরও অনেক কথাই লিখতে ইচ্ছে করে, কিন্তু কি লাভ লিখে। কে শুনে কার কথা। শেখ হাসিনারে তো ভারত নামক পাগলা কুকুরে কামড় দিয়েছে। ফলে সে এখন সবকিছুতেই যুদ্ধাপরাধী জামাতী জলাত্নংকে ভূগছে।
সরকারের কাছে আকুল আবেদন - ফিরে আসুন শান্ত সহনশীল বাংলাদেশে। আর ভাল লাগছেনা এই অনিশ্চয়তা। আপনারা যতই নিরাপদে থাকেন না কেন - এই হত্যার রাজনীতি আপনাদেরকে চোবল মারবেই। আমরা একটু শান্তি চাই। এই বিকলাংগ, বুলেট বারুদের সরকার চাইনা। একটি সরকার জনবিচ্ছিন্ন হলেই কেবল বুলেটের উপর নির্ভর করে। পরিনামে দেশের জন্যে ধ্বংস ডেকে নিয়ে আসে। এই ধ্বংস আরও ত্বরান্বিত হয় তখন, যখন মিডিয়া চেতনা ধারনের নামে অধর্মকেও ধর্ম বানায়। প্রথমআলো গংগরাই আজ এই কাজে বড়ই ব্যাস্ত। এই দেশে কেউ কি নেই দেশটাকে বাঁচাবার...।
©somewhere in net ltd.