নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

শ।মসীর

At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।

শ।মসীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের তুই (দ্বিতীয় জন) -১ম পর্ব & সামুতে বর্ষপূর্তি (১১ বছর ১ দিন) !!!

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫



আমার বয়স বাড়ে আমি বাড়ি না - তেমন ভাবে ব্লগিং করা হয়না কিন্তু অনুভবে ব্লগ ঠিকি আছে আগের মতন । অদ্ভুত এক ডায়ালামার মাঝে আছি- লেখালেখি হয়না বলে ব্লগিং করিনা নাকি ব্লগিং করিনা বলে লেখালেখি হয়না । দুই টাই মনে হয় সমান ভাবে সত্য । মাঝে মাঝে আসি, কিছু লেখা পড়ি, হঠাত হঠাত নিজেও দুকলম লিখি !!! এটাই হচ্ছে গত কয়েক বছরের ব্লগিং । নিয়ম করে একটা বর্ষপূর্তি পোস্ট অবশ্য প্রতিবছরই দিয়ে গেছি । জীবনের বড় একটা অংশ জুড়ে আছে সামহ্যোয়ারইন । ভাবলাম এই বছর বর্ষপূর্তিতে আমাদের পরিবারের নতুন অতিথী কে নিয়ে লেখাটা পোস্ট করা শুরু করি :)
........................................................................................................

২১ শে অক্টোবর'১৬- ১১.১৫ পি. এম.

আজকে প্রথম বারের মত আমি তোর অস্তিত্ত্ব টের পেলাম । গুটুগুটু করে মার পেটে হালকা টোকা দিয়ে চলেছিস তুই । যদিও কাজটা শুরু করেছ গত কয়েকদিন হল, তোর মা টের পাচ্ছিল । কিন্তু যখনই সে আমাকে ডাকত তোকে ছুঁয়ে দেখার জন্য তখনই তোর জানান দেয়া বন্ধ হয়ে যেত । যাক আমার সাথে করা এই দুষ্টুমির অবসান হল বেশ কয়েকদিন পর । তুই যখন ওভাবে জানান দিতি তখন তোর মায়ের চেহারাটা হত দেখার মত । কি অদ্ভুত মমতা নিয়ে সে নিজের পেটের দিকে তাকিয়ে থাকত , এটা সম্ভবত মা রা ছাড়া আর কারো পক্ষে সম্ভব নয় । সন্তান ধারন করার সময়কালটা যে কি পরিমান কষ্টে কাটে সেটা কেবল ঐ মা ই জানেন , আর কাছ থেকে যারা দেখেন তারা হয়ত কিছুটা টের পান । তোর মার ভাষ্যমতে সন্তানের মুখ দেখার সাথে সাথেই সব মা তার গর্ভকালীন সব কষ্ট ভুলে যায়, তখন কেবল তার একটাই চিন্তা মাথায় কাজ করে যাতে কোন ভাবেই তার সন্তানের কোন কস্ট যেন না হয় ।

যদিও তোর আগমন আমরা টের পেয়েছিলাম বেশ কয়েকমাস আগে এবং সেটা ছিল রোযার ঈদের দিন । ঈদের দিন সকালে ঘুম থেকে তুলে তোর মামনি আমাকে প্রথমে বলল ঈদ মোবারক আর হাসিহাসি মুখে জানাল তোর আগমনী সংবাদ । ঈদ এমনিতেই অনেক আনন্দের , সাথে নতুন একটা প্রানের আগমনের খবর সে আনন্দকে বাড়িয়ে দিল কয়েক গুন । তোর মার সবকিছুতেই তাড়াতাড়ি, আর আমি হচ্ছি তার বিপরীত- আস্তে ধীরে করার পক্ষপাতি । তার ঈদের দিন সকালেই টেস্ট করতে হবে । আমি তাকে বললাম খবরটা সবাইকে এখনই না জানিয়ে আস্তে ধীরে জানাও, কিসের কি, ঈদের নামাজ পড়ে আসার আগেই তোর দিদা, নানী , মামী সবাইকেই জানানো শেষ ।
সবাইকে জানানোর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ যে ডিসিশান তোর মা নিয়ে নিল তা হল, ঈদের সব ধরনের ঘোরাঘুরির প্রোগ্রাম সে বাতিল করে দিল । ঈদের দিন সকালেই তোর আগমনী নিশ্চিত হবার জন্যই সে টেস্ট করেছিল , যাতে অতিরিক্ত ঘোরাঘুরির কারনে তোর কোন সমস্যা যেন না হয় । মোটামুটি বাসাতেই কাটিয়ে দিয়েছিল সে ছুটির পুরোটা সময় । কেবলমাত্র সন্তানের কথা চিন্তা করে মা রা নিজেদের জীবন থেকে সব প্ল্যান প্রোগ্রাম এক ঝটকায় দূরে সরিয়ে দেয়ার ক্ষমতা রাখে এবং সেটা তারা করেও দেখায় । আমাদের প্রিয় আর পছন্দের কাজ ঘোরাঘুরির সব পরিকল্পনা স্হগিত হয়ে যাবার পাশাপশি শুরু হল প্রতীক্ষার সময় । নিজেদেরকে তোর জন্য প্রস্তুত করা আর তোকে কাছে পাবার অপেক্ষা ।

অবশ্য এই অপেক্ষায় কেবল আমরা দুজন নই, যার অপেক্ষা আর মোটেই সহ্য হচ্ছেনা সে হল আলফী, তোমার বড় ভাই । অনেকদিন ধরেই যার একটাই প্রশ্ন আমাদের বাসায় কেন কোন ছোট বেবী নেই । যেকোন বাসায় গেলে ছোট কোন বেবীর দেখা পেলেই যে সেই বেবীকে সাথে করে নিয়ে আসার জন্য বায়না ধরে , আসার পথে নিয়ে না আসতে পারার কারনে মন খারাপ করে সে জানতে চায় আমাদের বাসায় বেবী কবে আসবে !
প্রথম সন্তানের ক্ষেত্রে বাবা মা চয়েস নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামায়না, কিংবা সন্তানের আগমনের আনন্দে আর টেনশনে সেটা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময়ও পায়না । দ্বিতীয় সন্তানের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা মনে হয় একটু ভিন্ন । নতুন একটি প্রানের আগমনের উত্তেজনা অনুভূতি সেটা সবসময়ই অন্যরকম, তবে প্রথমবারের মত অত টেনশন তখন আর থাকেনা । যেহেতু তারা একবার এই প্রসেসের মধ্য দিয়ে গিয়েছে তাই তারা বরং টেনশনের পরিবর্তে নানা রকম পরিকল্পনায় সবকিছু সাজিয়ে তোলার সুযোগ পায় । আর মানুষ মাত্রেই তার চাওয়ার পারদ সবসময় আকাশ ছোয়া । সে সবকিছুই তার নিজের মত করে চায়, এই চাওয়ার সময় ভুলে যায় সবকিছুর কিংবা অন্যভাবে বললে কোন কিছুরই নিয়ন্তা আসলে সে নয়। চাওয়ার সময় সে অনেকটা লোভী হয়ে উঠে ।

সন্তানের বিষয়েও ব্যাপারটা তাই । প্রথম সন্তান পেয়ে যাবার পর সে তখন নিজের মত করে চায় । যার একটি ছেলে আছে সে নিশ্চিত ভাবেই চায় তার একটি মেয়ে হউক আর যার মেয়ে আছে সে উল্টাটা সম্ভবত । লুকোনোর কিছু নেই তোর কাছে, আমরাও মানুষ হিসেবে অমনই ছিলাম । মুখ ফুটে না বললেও যেহেতু আমাদের প্রথম "তুই " ছেলে তাই মনে মনে আমরাও ভাবছি এইবার মেয়ে হলে ভাল হবে । কিছু সময় এই ভাবনা কাজ করলেও পরবর্তীতে আমরা নিজেরাই নিজেদের কাছে লজ্জা পেয়ে যায় । পরম করুনাময় আল্লাহ আমাদেরকে আরেকটি সন্তান দিতে যাচ্ছেন, শুধুমাত্র এই জন্যই আমাদের তার কাছে পরিপূর্ণ কৃতজ্ঞ থাকা উচিত । সেটা না করলে আসলে অপরাধই হবে ।

তোর আগমনের আনন্দ উত্তেজনা কিছুটা নিয়ন্ত্রনে আসার পর আমরাও সম্বিত ফিরে পায় । নিজেদের চাওয়া কে একেবারে নির্দিষ্ট করে দেয়ার জন্য আমরা আসলে লজ্জিত হই, তখন তোর মামনি আর আমার আসলে আল্লাহর কাছে একটা বিষয়ই চাওয়ায় পরিনত হয় আল্লাহ যেন আমাদেরকে সুস্হ সন্তান দান করেন । নামাযের শেষে, অবসরে সব সময় আমরা কেবল এই একটা বিষয়ই কামনা করে চলেছি এখন আল্লাহ যেন তোকে সবসময় সুস্হ রাখেন , মায়ের পেটে থাকাকালীন এবং এই পৃথিবীতে আগমনের পরও । যতটুকু সম্ভব সাবধনতা আমরাও অবলম্বন করার চেষ্টা করে যায় ।
তবে আমাদের ক্ষেত্রে চাওয়ার ব্যাপারে শুরুতে একটু চয়েস থাকলেও প্রথম থেকেই যার এই বিষয়ে মতামত নির্দিষ্ট সে হচ্ছে তোর ভাইয়া আলফী । আমরা যখন আস্ত আস্তে তাকে বাসায় একটা নতুন অতিথীর আগমনের সাথে এডাপ্ট করার জন্য বিভিন্ন বিষয় শেয়ার করছিলাম, সে কেমন বেবী চায় জানতে চাচ্ছিলাম তখন সে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেয় সে একটা ছেলে বেবী চায় । বাসায় একটা ছেলে বেবী আছে, আরেকটা মেয়ে বেবী হলে ভাল হয় - আমাদের হাসতে হাসতে বলা এইসব কোন কথায় সে গ্রহন করেনি । তার একটাই কথা সে ছেলে বেবী চায় । কারন ও সে স্পষ্ট করে বলেছে , ছেলে বেবী হলে সে সবসময় তার সাথে খেলতে পারবে, তার একটা খেলার সঙ্গী হবে । এরজন্য অবশ্য কারন ও আছে, তোর মামাত বোনরা কেউ ই আলফীর পছন্দের খেলা ফুটবল ক্রিকেটের ব্যাপারে খুব একটা উতসাহী নয়, কেবল তোর মামাত ভাই শায়নই এই সব ব্যাপারে আগ্রহী । তাই নিজ স্বার্থ বিবেচনায় তার মনে হয়েছে ছেলে বেবী হলেই কেবল সে একজন মনের মত রানিং মেট পেতে পারে ।

অবশ্য তার এই মতামতও মাঝখানে সামান্য দোদুল্যমান অবস্হা পেয়ে গিয়েছিল, যখন তোর সব চেয়ে ছোট মামাত বোনটির আগমন হল অল্প কিছুদিন আগে, তাকে দেখার পরত আলফী বায়না ধরে বসল ঐ বেবীকে সে বাসায় নিয়ে আসবে, সেটা যখন বুঝল সম্ভবনা তখন সে বলতে লাগল আমাদের একটা মেয়ে বেবী হলে ভাল হয় !! যদি এই ভাবনা তার মাঝে বেশী দিন সাস্টেইন করেনি, যখন টিভিতে বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলা চলে তখনই তার আর অপেক্ষার বাঁধা সইতে ইচ্ছা করেনা, সে কেবলই জানতে চায় কখন ছোট বেবী আসবে, সে বোলিং করবে ছোট বেবী ব্যাটিং করবে । ছোট বেবীর সাথে বেশী শক্ত বল দিয়ে খেলা যাবেনা, কাঠের ব্যাট না নিয়ে প্লাষ্টিকেরটা দিয়ে খেলতে হবে, কত রকম যে ভাবনা । আমি নিশ্চিত একটু শক্ত হয়ে হাঁটা শুরু করার পর বাসার ছোট্ট বেবীটাকে যে আলফীর কত রকম পরিকল্পনার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হবে সে সব বলে শেষ করা যাবেনা , এটা নিশ্চিত তুই ছেলে বা মেয়ে যাই হইসনা কেন বড় ভাইয়ের এইসব কর্মকান্ড খুবই উপভোগ করবি ।
আমি আর তোর মা তারপরও মাঝে মাঝে চিন্তা করতে থাকি তুই মেয়ে হলে কেমন হবে, ছেলে হলে কেমন হবে । পরক্ষনে দুজনই আবার নিজেদের সামলে নিয়ে ভাবি এত চিন্তার কিছু নেই, আল্লাহ যেটা ভাল মনে করবেন সেটাই হবে । একটা ছেলে একটা মেয়ে কিংবা দুটা ছেলে - আমাদের জন্য দুটা সন্তানই এক । তারপর আবার আলোচনা করতে থাকি পরিচিত যাদের দুসন্তান তাদের কার কেমন । ছেলে মেয়ে, নাকি ছেলে ছেলে কিংবা মেয়ে মেয়ে । উপরিওয়ালা মানুষকে একটু ভাবনার অবকাশ দিলেই আসলে সে লাগামছাড়া হয়ে যায় । কল্পনাই কিছুদূর এগিয়ে আমরা আবার গোড়াতে ফিরে আসি, আমাদের আল্লাহর কাছে একটাই চাওয়া সুস্হ্য সন্তান ।

মেয়ে হলে কি কি করা হবে সে নিয়ে তোর মা ভাবতে থাকে ,আমিও ভাবি । পরিচিত যাদের মেয়ে আছে তারা ফেসবুকে মেয়েকে কত সুন্দর পুতুল পুতুল বানিয়ে কতইনা ছবি শেয়ার করে । কারো কারো আছে দুটা মেয়ে, দুই বোনের একই রকম জামা কাপড় পড়ে দেয়া ছবি গুলো আমরা দেখি, মাঝে মাঝে আমি তার কাছে জানতে চায় ঐ মাথার ব্যান্ড কই পাওয়া যাবে , ঐ পুতুল কোথায় পাওয়া যায় । আবার কোন কোন প্রিয় বন্ধুর এক ছেলে এক মেয়ে- দুটাকে একসাথে দেখতেও বেশ লাগে, হা হা হা পরক্ষনেই আবার আমরা নিজেদের চাওয়ার লাগাম টেনে ধরি ।

আবার মজার বিষয় হচ্ছে আমার খুব প্রিয় আর পছন্দের অনেকগুলো মানুষের সবারই দুটো করে ছেলে । সেলিম আযাদ ভাইয়ের দুটো ছেলে , তাদের বয়সের ব্যবধানও হবে তোদেরই মত, কি চমতকার দু ভাইয়ের চাল চলন । খালিদ রায়হান ভাইয়েরতো তিন ছেলে , দারুন লাগে তাদের কর্মকান্ড ।
এরপর আমার অফিসে ডিপার্টমেন্টাল হেড চমতকার একজন মানুষ মুরাদ ভাইয়েরও দুই ছেলে । একদিনত আড়ং এ গিয়ে দেখি দুই ভাই দোকানেই ফ্লোরে বসে খেলাধূলা শুরু করে দিয়েছে । অফিসের বিভিন্ন প্রোগ্রামেও থাকে দুইজনের সরব উপস্হিতি । আমার আগের বস এবং সবসময়ের শুভাকাংখী উপল দার ও দুটো ছেলে কিংবা বর্তমান বস ও আমার খুব পছন্দের একজন মানুষ জিয়া ভাইয়েরও দুটা ছেলে । এর বাইরে দেখি কলিগ ও বন্ধু খালিদ, শাহজাহান আর শাহীনেরও দুটো করে ছেলে । এই সব দুই ভাইদের সরব উপস্হিতি সবসময় আমার আশেপাশে । কাজেই তোরা যদি দুই ভাই হস সেটাও হবে নিশ্চিত ভাবে অনেক উপভোগ্য । বিশেষ করে শাহীনের দুই ছেলের বড় জন ইয়াফি , আলফীর ক্লাশমেট হলেও তার ছোট ছেলে জাহীর সাথে ও আলফীর চরম সখ্যতা , খুবই আদর করে সে তাকে ।

যাই হউক আমি আর তোর মা ভাবতে থাকি, ছেলে আর মেয়ে যেটাই হউক কোন বিষয়না, আমাদের পারিবারিক আনন্দকে দ্বিগুন আর আরো উপভোগ্য করে তুলতে আল্লাহ নতুন আরেকজন কে আমাদের কাছে পাঠাচ্ছেন এটাই বড় কথা । আল্লাহর কাছে প্রার্থনা আর অপেক্ষা করে আমরা আগামী দিন গুলোর দিকে তাকিয়ে আছি । আমরা নিজেদেরকে তোর জন্য প্রস্তুত করছি, সে সাথে আলফীও তোর জন্য পথ চেয়ে বসে আছে ।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সামুতে ১১ তম বর্ষ পূর্ণ করায় শুভেচ্ছা!:)


আপনার এবং আপনার পরিবারে আগত নতুন অতিথির জন্য শুভ কামনা রইলো!:)


০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৩

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।

২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আভিনন্দন বন্ধু। ভাবিকেও আমার অভিনন্দন জানাস। সেই সাথে ১১ তম বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০২

শ।মসীর বলেছেন: বন্ধু তুমি কই, তোমারে মনে মনে কতদিন খুজতেছি কোন সাড়াশব্দ নাই দেখে । ঘটনা কি ?

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: কেবল ধন্যবাদ দিলেই কি চলবে???

মিষ্টি কই ভাই??:):)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮

শ।মসীর বলেছেন: হবে ইনশা আল্লাহ :)

৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ!

একসাথে দুই উপলক্ষ্য :)

এটা পূর্নতার আরেকটা অপেক্ষার :)

অভিনন্দন শুভেচ্ছা উভয়টিতে। আপনাদের তুই এর শুভাগমন সুস্থ, সুন্দর, নিরাপদ হোক।
১১ বর্ষ পূর্তির ১১ লাল গোলাপ শুভেচ্ছা সিনিয়ার :)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

শ।মসীর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ :) শুভকামনা ।

৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭

মধুমিতা বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা :)

৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা বাবুটার জন্য!!!!!!!! :)

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

শ।মসীর বলেছেন: দোয়া করবে আপু আমাদের জন্য।

৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


অভিনন্দন।
আপনার শুরুর দিকের সাথী ব্লগারদের নিক মনে আছে?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮

শ।মসীর বলেছেন: হুমম সবার নাম ই মনে আছে, অনেকের সাথে ফেসবুকেও যোগাযোগ আছে ।


শুভকামনা আপনার জন্য ।

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:

আপনার এবং আপনার পরিবারে আগত নতুন অতিথির জন্য শুভ কামনা রইলো! :)
১১ বছর পূর্তিতে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!



০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু ।

৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সুমন কর বলেছেন: লেখাটি হৃদয় ছুঁয়ে গেল। অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো।
+।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।

১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬

মোহাম্মদ খলিফা বলেছেন: এবং আপনার পরিবারে আগত নতুন অতিথির জন্য অনেক দোয়া রইলো।
১১ বছর পূর্তিতে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাইয়া।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৩

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।

১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪

জুন বলেছেন: অভিনন্দন ও শুভকামনা শামসীর আপনি ও আপনার পরিবারের সবার জন্য । বিশেষ করে আমাদের তুই নিশ্চয় মাশাআল্লাহ অনেক বড় হয়ে গেছে । তার জন্য রইলো অনেক দোয়া । দিন কেমন করে চলে যায় । আমারও আগামীকাল রাত দশটায় সাত বছর পুর্ন হবে সামুতে অবস্থানের । কি করে এতদিন রইলাম সামুতে ! নিশ্চয় কোন যাদু আছে, যেখানে আমি একমিনিট কোথাও স্থির হয়ে বসি না :)
আবারো শুভেচ্ছা শামসীর ।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু । আমাদের বড় তুই এখন স্কুলে যায় :)
আসলেই সময় যে কিভাবে যায় । ।

আপনাকেও শুভকামনা । ব্লগিং আসলে নেশা :)

১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮

জুন বলেছেন: ওহ হ্যা আমাদের দ্বীতিয় তুই এর জন্য অগ্রীম শুভকামনা :)

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১০

শ।মসীর বলেছেন: :)

১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সামুতে ১১ বছর পূর্তিতে আপনাকে অভিনন্দন।

লেখাটি হৃদয়গ্রাহী। আপনার ও আপনার পরিবারের সকলের জন্য শুভকামনা রইল।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।

১৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০১

আরজু পনি বলেছেন:
অনেক দোয়া রইল 'আমাদের তুই ২য় জনের জন্যে, যেনো বড় মনের মানুষ হয়।

আপনার জন্যে রইল অনেক অভিনন্দন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।

১৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:০৫

টুশকি বলেছেন: শুভকামনা :)

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪

শ।মসীর বলেছেন: :)

১৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:২৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ১১ বছর পূর্তিতে আপনাকে অভিনন্দন। আপনার লেখাটা যখন মনোযোগ দিয়ে পড়ছিলাম, তখন কল্পনায় কোথায় যেন হারিয়ে গেছিলাম। নতুন অতিথির জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।

১৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

আমি ইহতিব বলেছেন: প্রথমেই ১১ বছরের বর্ষ পূর্তির অভিনন্দন। বড় অভিনন্দন আলফীর জন্য। আমার ছোট বেলা মনে পড়ে গেলো আলফীর কথা জেনে। আমিও ছোট বেলায় যার বাসায় ছোট বেবি এনেছে শুনেছি আম্মুর সাথে সেই বাসায় বেবি আনার এক সপ্তাহের মধ্যেই নিয়ে যাওয়ার জন্য বায়না করতাম। আর বেবি যত ছোটই হোকনা কেন আমি তাকে কোলে নিতামই। আমার প্রবল আগ্রহের কারনে কিনা জানিনা, আমার ছোট বোন এসেছিলো আমার ১০ বছর বয়সে :)

অভিনন্দন আপনাকে ও সুপার লেভেলের মিষ্টি হাসির অধিকারিণী ভাবিকে। (আপনার হাসি ও অনেক সুন্দর ভাইয়া :) )

আমাদের তুই ২য় জনের জন্যে অনেক অনেক দোয়া আর শুভ কামনা। আপনার সেই দারুণ লেখা দারুণ সিরিজ আবার নতুন করে শুরু করার জন্য ধন্যবাদ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৫

শ।মসীর বলেছেন: হা হা হা হা :)

অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপু । দোয়া করবেন আমাদের জন্য ।

১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ১১ বছর পূর্তির অভিনন্দন। সাথে আপনার এক যুগ পূর্তি দেখার আশাবাদ ব্যক্ত করে গেলাম :)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৪২

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা । ইনশা আল্লাহ বেঁচে থাকলে হবে :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.