![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কাল একাকি বসেছিলাম আমি রাস্তার পাশে, আমার পিছনে কার পারকিং, একটা গাড়ি যায় ত আর একটা আসে সারাক্ষনই চলছে এমন।খানিক দূরে রেল লাইন কয়েক মিনিট পর পরেই ট্রেন যায়। মাঝে মাঝে দূর দিগন্তে রক্তিম সূ্র্যটার পরিবর্তন দেখছিলাম।লাল আভায় আমার হাত মুখ সব লাল দেখাছ্চিল।খারাপ লাগছিল না।সময় চলে যাচ্ছিল যেমনটি প্রতিদিন যায়।আস্তে আস্তে সূর্য ঘুমিয়ে যায়।পাখি আর কাজ ফেরা মানুষ জন ঘর মুখী হয়।নিয়ন আলোর বাতি গুলো আস্তে আস্তে জলে উঠে।
এক বন্ধুর বাসায় যাওয়ার কথা, সে রকম প্রস্ততি নিয়ে ঘর থেকে বের হয়েছিলাম। আমার আবার প্রস্ততি , জানুয়ারি বলে ঠান্ডা একটু বেশিই এখন, তাই গায়ে একটা জ্যাকেট জরিয়ে নিয়েছিলাম পরনের ট্রাওজার আর স্যন্ডেল। বন্ধুর বাসা বলে কথা, সাব্বির আর লিজা ভীষন পছন্দ করে আমাকে।ওদের আজ প্রথম বিবাহ বার্ষিকী। ও একটা মজার ব্যাপার না বললেই নয়,,,ওরা দুজন দুই বার বিয়ে করেছে এবং দুই বিয়েতেই আমি ছেলে পক্ষের অন্যতম বর যাত্রী কারন সাব্বিরের একটা চাচাতো বোন ছাড়া বলার মত কেউ এখানে থাকে না। তাই আমিই একমাএ হর্তা কর্তা বলা যায়,,,,,,,,,কিন্ত মজার ব্যাপার হল, গত কাল রাত দুই টায় লিজা আমাকে কাদো কাদো গলায় ফোন করে , আমি ত ভয়ে কিনা কি হল,,,অনেক চেষ্টার পর জানলাম ওদের ঝগড়া হয়ছে কোন ম্যারিজ এ্যনিভারচারি পালন করবে সেটা নিয়ে, লিজা বলে দুই টায় করতে সাব্বির বলে সেকেন্ড টা যেটা ফ্যামিলির সম্মতিতে ফোনে্ হয়েছে। আমি লাইনেই ছিলাম ওরা পরে একমত হল দুই টায় পালন করবে, বেচারা সাব্বিরের জন্য মায়া হচ্ছিল কত গুলা টাকা গরচা যাবে, আমি জানি ও এই চিন্তা করেই একটা পালনের কথা বলছিল। শেষে আমাকে নিমন্ত্রন করে ফোন ছাড়ে।
আমার পিঠের কাছের ল্যাম্প পোষ্টার উপর হঠাৎ কোন এক পাখির ডাকে আমার ঘোর কাটে, পাখি টাকে চিনতে পারিনি বিলেতী কোন পাখি হবে।উঠতে ইছ্চে করছে না, আজকের সন্ধাটা ভীষন টানছে আমায়। কেমন মায়াময়ী এক সন্ধা, ছলনা ময়ীর মত ভীষন আলিঙ্গনে আমায় জড়িয়ে নিচ্ছে।রাতের আগ মূহুর্ত হওয়ার কারনে তেমন মানুষও ছিল না আশে পাশে। আমার মত আমি হারিয়ে যাচ্ছিলাম নেশার অতলে, স্তৃতি হাতড়িয়ে। কেমন সুখের সে নেশায় হারিয়ে যাওয়া আমি জানি,,,কারন নামতে নামতে খুজে পায় আমার হারানো আমিত্ব কে। আজ থেকে ছয় বছর আগে, এই আমি ছিলাম অন্য ইরন। অনেক প্রানবন্ত, চন্চল একটা উদ্যমী মানুষ ছিলাম সব কিছুতে ছিল আমার ছিল স্বার্থক পদচারনা। সে দিন গুলো এখন দগ দগে ক্ষত আমার শরীরের, মনের।একটি সাজানো স্বপ্ন ছিল, স্বপ্নে যাওয়ার রাস্তা ছিল,,,,রাস্তায় নুড়ি পাথর বিছানো পিছ ডালাই য়ের অপেক্ষা শুধু। সে অপেক্ষায় এখনো আমি প্রহর গুনি। ১৯৯৮ য়ের জুন মাসের সে দিন ছিল শুক্রবার,,,আমি কাজ করছিলাম হঠাৎ বাবার ফোন,,বাবা কেমন জানি অস্থির কন্ঠে কথা বলতে পারছিলেন না, তো্তলাচ্ছিলেন , বাবার অবস্থা বুঝে আমি উনাকে শান্ত করার চেষ্টা করি, বুঝতে পারছিলাম না কি ঘটেছে। আমরা যে এলাকা টাতে থাকি ওখানে সব সময় একটু আধটু ঝামেলা লেগেই থাকে, ওয়ালথামস্টও টে ব্ল্যাক রা বেশী থাকে তাই মনে করে সবাই ,,,কিন্তু এমন কি হবে যে আব্বুর এই অবস্থা,,আমাদের বাসা্ই কেউ ঢুকার চেষ্টা করেনি তো কারন গত মাসে আমাদের পাশের বাসায় ওরা ডুকতে গিয়ে ধরা পরে, পরে পুলিশ এসে সব নিয়ন্ত্রনে আনে। আমি কি সব আজে বাজে চিন্তা করছি, আর ওই দিকে আমার জীবনের সবছেয়ে মূল্যবান মানুষটি ঘরের মেঝে তে পড়ে কাতরাচ্ছেন, আব্বু ততক্ষনে দম নিয়ে আমাকে যে খবর টি দিল ,,সেটি আমি ব্যাক্ত করতে পারবনা,,,আমার ভাষা নেই। এক মিনিট বোবা হয়ে দাড়িয়ে রইলাম, আব্বু কে অ্যাম্বুলেন্স ডাকতে বলে। আমার কথা বলার ধরন বুঝতে পেরে কলিগ রা কাছে আসে,,,ম্যানেজারেরকে বলে রওয়ানা দিলাম আমার চি বি আর ৬০০ এফ বাইক টা নিয়ে , অত স্পীড কখনো ব্যাবহার করিনি ,কাজের স্থান থেকে বাসায় যেতে ৪৫ মিনিট সময় লাগে এমনিতে এখন আমার ইচ্ছা হচ্ছিল ৪৫ সেকেন্ডে যায়,, কিন্তু বিধি আমার ইচ্ছার সাথে মনে হয় একমত ছিলেন না,,,১৫ মিনিটের মাথায় যখন বাসার কাছের মোর টায় মোর নিচ্চি টিক তখন যে ঘটনা ঘটল তাতে আমার জীবনে দ্বিতীয় অধ্যায়ের জন্ম হল।
২৮ ঘন্টা পর জানলাম আমার মা, আমার জননী,যাকে জীবনের সব কিছু দিয়ে খুশী রাখতে চাইছিলাম যখন থেকে আমি সক্ষম ছিলাম। আমার সে মা,,,গর্ভধাত্রী আর নেই। শুনে কিচুক্ষন চুপ থাকলাম নাকি আসলে বলার মত ভাষা ছিল না,,মনে পড়ছে এখনো অপলক চাহনি একদম স্থির ছিল শুন্যে, শুধু দু গন্ড বেয়ে উষ্ণ জল ধারা বয়ে নিয়ে যাচ্ছিল আমার সব ক্লান্তি, বিষাদ,,ডুকরে কেদে ওটা শব্দহীন বুকটার অস্থির ওঠা নামা দেখে ডাক্তার সবাই কে রুম থেকে যেতে বলছিল। বার বার আম্মুর মুখ টা চোখের সামনে ভেসে ওটছিল, ইচ্ছে হচ্ছিল দোরায়ে গিয়ে জরায়ে ধরে মা, মা গো বলে ডাকি। আবার আগের মত আম্মু বলে ডেকে সব মাতিয়ে রাখি।আর তখনই পা নাড়াতে গিয়ে টের পেলাম কি হয়েছিল আমার সেদিনের অ্যাকসিড্যান্টে। ডাক্তার আমার চোখ দেখে মনে হয় বুঝছিল, বলে কিছু হয়নি অল্প কিছু দিনের মধ্যে আপনি আবার হাটতে পারবেন ।আর আপনার অনেক ভাগ্য ভাল আপনি এই যাত্রাই বেচে গেছেন।
ডাক্তার যে মিথ্যা বলেছিল তখনই বুঝছিলাম, আর ক্লিয়ার হল দুপুরে আব্বু র কাণ্না দেখে। কিন্তু আমার আপসোস, আমার পা গেল কিন্তু বিধাতা কেন মা কে নিল। আমার মা কে, মানতেই পারছিলাম না,,কত দিন যে রাগ করে নামাজ পড়ে নি। পরে শুন লাম আমার পা ঠিক হতে দুই থেকে আড়াই বছর লাগবে । তাও আগের মত সব করতে পারবো না।
যার কথা বলার জন্যে স্তৃতির এত গহবরে আমার যাওয়া, সেই নারী যাকে আমি নির্ধিদ্বায় বলতে পারি গর্ভধারিনীর পর বেশী ভালবেসেছি, ও আমার ইভা ।ও কে আমি ইভানু বলে ডাকতাম, সে দিন বিকেলে ও কাদো কাদো চেহারা নিয়ে আমার সামনে আসল। কি যে মলিন আর পবিত্র সে চেহারা। বাবা বললেন, গত একদিন ও পুরো এখানে ছিল, তোরা কথা বল বলে বাবা বেরিয়ে গেলেন। আমি নিজেকে আর ধরে রাখতে পারিনি, হাও মাও করে ডুকরে কেদে ওটলাম, ইভা আমাকে জড়িয়ে ধরল, অনেক কাদছিলাম,জমে থাকা সব কষ্ট অশ্রু হয়ে বের হয়ে এল,ওর ওড়না টা ভিজে গিয়েছিলো আমার চোখের পানি আর মুখ মুচে দিতে।ইভাও অনেক কেদেছিল, ওকে আম্মু অনেক আদর করত। আমাকে অনেক বুঝালো শান্তনা দিল, পায়ের কথা বললো ঠিক হয়ে যাবে আমি অপেক্ষা করব তুমি চিন্তা করো না, আমাকে এই বলে আশস্ত করে। রাতে আমাকে খাইয়ে ইভা চলে যায়। এর পরদিন ইভা আর আসেনি, রাতে ফোন করে খবর নেই।আমি জিঙ্গেস করি কি হয়েছিল সারাদিন, বলে ঘুমায়ছি কাল আসব। আমার ইভানুর কন্ঠ টা কেমন অপরিচিত মনে হয়েছিল, ভারী ভারী। পর দিন ও আসেনি ফোন করেনি আমার ফোনও ধরেনি। ঐ দিন আব্বু বলে ওর মা বাবাও আসছিল আমাকে দেখতে, ওরা ডাক্তারের সঙ্গেও কথা বলেছিল, বাবা বললো।৪ দিন পর শুনলাম ও লন্ডনে নেই, কার্ডিফের টওব্রিজে গেছে ওর বোনের বাসায় । প্রতিটা দিন আমি ওকে হসপিটালের বেডে শুয়ে শুয়ে ফোন করেছি, ও আমার ফোন ধরেনি, প্রতিবারই ভয়েজ ম্যাসেজ রেখেছিলাম কনো উত্তর পায়নি।শেষে ১২ দিনের মাথায় এক টা ম্যাসেজ পায় ভাল থেকো,,আমায় ক্ষমা করো। এরপরেও আমি অনবরত ফোন করেছি।তার এক সপ্তাহ পর শুনলাম ওর বিয়ে হয়েছে, ইভার আমেরিকা প্রবাসী কাজিনের সাথে।এর পর থেকে আর ফোন করেনি। তখন মনে হচ্ছিল, আমার ইভানু কে আমি সেদিন হারিয়েছি যে দিন আমার মা, আমার চলার শক্তি হারায়ে যায়।কিন্তু এমন ত কথা ছিল না,,,আমার মনে পরে এই যে গত বছরও যখন আমরা হো্য়াইট চ্যাপলের আলতাফ আলী মাঠে বৈশখী মেলায় দুজনে হাত ধরে হাটছিলাম আমি কেমন বাচ্চার মত করে বলছিলাম তুমি কি সারা জীবন আমার হাত ধরে হাটতে পারবে? ইভানু ওর বিখ্যাত মিষ্টী হাসি টা হেসে বলে, পাগল টা এই সব কি বল, তুমি ছাড়া আমি কার হাত ধরব। তখন বলি, আমি যদি মরে যাই, এটা শুনে সে কি রাগ ইভার।ঐ দিন আমার সথে ঘুরে নি, কেদে কেদে বাসায় চলে যায়। রাতে ফোন করে ইভানুর সে কি ঝগড়া, আমি যেন কোন দিন আর এমন কথা না বলি, ওর সে কি উদ্যেক আমাকে প্রমিজ করাবে যেন আর কখনো না বলি, আমার খুব মজা লাগছিল এটা ভেবে যে, আমার ইভানু আমাকে কত ভালবাসে। গর্বে বুকটা ভরে গিয়েছিল। গত পাঁচ বছর ইভানু আমার সাথে, আমাদের বাসায় ইভার নির্বগ্ন আসা যাওয়া কত মধুর ছিল। তার পরদিন ইভানু কে নিয়ে অনেক দূরে গিয়েছিলাম ক্রোয়ডন ব্লু ওয়াটারে সারা দিনছিলাম ও শপিং আর এটা দেখা সেটা দেখা নিয়ে ব্যাস্ত, আমি ওর পিছন পিছন।
কিন্তু আজ কি হল, তুমি সব ভুলে গেছো, কেমন করে সম্ভব ইভা। কয়েক দিন পর আমি সব মেনে নেই। এই ভেবে যে, আমার মত একটা পঙ্ঘু ছেলের জন্যে কেন ইভা অপেক্ষা করবে। বাবা অনেক মন খারাপ করে আমাকে বলে তোকে আমি আরও একটা ভাল, সুন্দর মেয়ে কে বিয়ে করাব। আমি বাবার কথা শুনে হাসি, কিন্তু ভিতরে যে,কি রকম ঝড় আমাকে সামলাতে হচ্ছিল, যেটি বারংবার আমাকে তচনছ করে দেচ্ছিল।ঝড়ের রাক্ষসী থাবায় আমার ভিতর টা ফেটে চোচির হচ্ছিল।
এর পর ছয় ছয়টি বছর কেটে গেছে, আমার এই অভিশপ্ত জীবনে বাবা কে রাখিনি। দেশে বড় ভাই্যার কাছে পাঠিয়ে দেয়। ভাইয়া ভাবী আমাকেও চলে যে্তে বলে, আমি যাইনি কারও গল গ্রহ কেন হব। আজ ২৫ দিন আমি আমার পায়ে হাটছি। হুইল চেয়ার টা আমাকে পাগল করে দিচ্চিল।আজ পন্ঞম দিন আমি পায়ে হেটে ঘর থেকে বের হলাম সাব্বিরের বাসায় যাওয়ার জন্যে।
আমি হয়ত অপেক্ষা করছিলাম।ভেবে পাছ্চিলাম না অপেক্ষা কেন বা কার জন্যে এই ভাবেই আমার মূহুর্ত কাটে, দিন যায়।আমি নিজের ছায়ায় আত্না খুজি বেচে থাকব বলে স্বপ্ন দেখি, তবুও নিঃশেষ হতে হয় আমাকে প্রতি নিয়ত।আস্তে আস্তে রাত বাড়তে থাকে , বাসার দিকে পা বাড়ায় ,আর অবসান্ন দেহে ঘুমিয়ে যায় তবুও জেগে থাকি কিছু প্রশ্নের মাঝে।বোবা প্রশ্ন গুলো আমায় দিনের পর দিন বন্ধী রাখে।
আমি আক্রোশে দাতে দাত চেপে চিৎকার দিতে থাকি।আমাকে ওরা ছেড়ে দেয় না। আমি ঘুমাতে পারি না, ইভানু কেন আসে না।
আমি জানি বিশ্বাসের নয়, তবুও সত্যি আমি নিজেকে আবার গড়ে তুলি যেভাবে মিস্ত্রী একের পর এক ইট দিয়ে দেয়াল গড়ে । কিন্তু কিসের যেন অলিক ছোয়ায় আমার সব কিছু নিজের অজান্তেই এলো মেলো হয়ে যায়। স্বপ্ন ভগ্নের কষ্টে পুরো পৃথীবি টাকে সত্যি কেমন জানি ভয় লাগে, বড় আশ্চর্যের জায়গা এটি।বেচে থাকার নেশায় আমি প্রতি মূহুর্ত শ্বাস নিতে থাকি নাক উচিয়ে। ভয়ে আমি চারপাশ তাকিয়ে দেখি।
আমার বোবা ইন্দ্রীয় গুলো ডুকরে কেদে ওঠে, নিঃশব্দে মুখ দিয়ে বের হয় "আমার সাথে কেন এমন হল"।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫২
কিছু আবেশ বলেছেন: বুঝি না,আমি নিজেও ,বুহুবার নিজেকে শুধিয়েছি শুলে চড়িয়ে,জানেন ;শুল পূর্যন্ত কেদেছে আমার কষ্ট দেখে,আবার অবাক হয়েছে আমার নির্লিপ্তায়......কিভাবে বলি,সব যে এলো মেলো..............
২| ২১ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:০৮
ভোরের তারা বলেছেন: ভাল লাগল আপনার চিন্তা ভাবনা গুলো। তবে কি জীবনের অনেক কঠিন নির্মম বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছি বলে জানি, ছাত্রাবস্হার জীবন সবচেয়ে আনন্দের। জানি না আপনি ছাত্র কিনা আর আপনার কষ্ট গুলো কি ধরনের। আপনার লেখার হাত ভাল। লিখতে থাকুন। জীবনের প্রতিটি ক্ষনকে উপভোগ করুন। ।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:০৫
কিছু আবেশ বলেছেন: খুব ধন্যবাদ,,,,,,,,,,,কিন্তু আমি অনেক অস্থির, ধৈর্য নেই একদম,,,,,,
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৩১
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: জ্বি। সবাই কেমন এলোমেলো, অগোছালো!