নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্ঞান দুনিয়া দুর্বল ছাএ।

সাহনিয়াজ

সমকাল,সমাজ ও রাজনীতি মানুষের জীবনকে নানাভাবে প্রভাবিত করে। নিত্যদিনে নিত্যনতুন প্রতিবেশ ও পরিবেশ থেকে যে শিক্ষা গ্রহন করি তা দিয়ে চলমানতার উপযোগী করে তুলি। সমকাল যাপন করি সমাজ কে দেখি আর রাজনীতি কে উপভোগ করি __

সাহনিয়াজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীরউত্তম তিন স্তরে রোহিঙ্গা সমস্যা মোকাবেলায় কাজ করেন

২০ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:০৫


১. মানবিক সহায়তা: আশ্রয় প্রদানের পাশাপাশি খাদ্য ও চিকিৎসার মাধ্যমে তাদের সহযোগিতা প্রদান করেছিলেন। 


‎২. আন্তর্জাতিক সংযোগ: সেসময় জিয়াউর রহমান সরকারের অন্যতম সফলতা ছিল যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাকে সম্পৃক্ত করে বিষয়টিকে বৈশ্বিক মানবিক সংকট হিসেবে উপস্হাপন করা, ঢাকা ও রোহিঙ্গাদের যৌক্তিক অবস্থান বোঝাতে পারা এবং বাংলাদেশের সাপোর্টে রাখতে পারা।
‎জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাকে সম্পৃক্ত করে বিষয়টিকে বৈশ্বিক মানবিক সংকট হিসেবে উপস্থাপন করে জিয়া সরকার।


কূটনৈতিক তৎপরতা: রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সবচেয়ে বড় সফলতা ছিলো মায়ানমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন করানো। ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান মায়ানমার সরকারকে স্পষ্ট বার্তা দেন "Either you take them back or face them"। কক্সবাজারে একটি ক্যান্টনমেন্ট স্হাপন করে বলেন যে রোহিঙ্গাদের ফেরত না নেয়া হলে এদেশের সেনাবাহিনী তাদের সামরিক প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র সহযোগিতা প্রদান করবে যেনো তারা সশস্ত্ররূপে তাদের নিজ দেশে ফেরত যেতে পারে। এরই ফলস্বরূপ ১৯৭৮ সালের ৭-৯ জুলাই ঢাকায় অনুষ্ঠিত মায়ানমারের জেনারেল নে উইন -এর সোশালিস্ট প্রোগ্রাম পার্টি-র সরকার এবং বাংলাদেশের জিয়াউর রহমানের সরকারের মধ্যে "Repartitian Agreement" নামে একটি ঐতিহাসিক দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিলো যেখানে বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মায়ানমার সরকার তাদের দেশের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলো। 

সংগ্রহ ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.