নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রায় প্রত্যেকের বয়স ১৩ থেকে ১৭ এর কোটায়। বাবা-মার কাছে অনেক অনুনয় বিনয়ের পর মিলেছে বাইক (বাই সাইকেল)। একজন বলল, পুরো তিন মাস অপেক্ষার পর, তবেই বাইক কিনে দিয়েছে বাবা। তো এই বাইক নিয়ে নতুন কি করার আছে?
আছে, জীবনের প্রথম রেসিং ডাবল শক বাইক কিনে বংশাল থেকে একটানে চালিয়ে এসেছিলাম মিরপুর। এরপর সেই বাইক নিয়েই ছোট্ট টিলা থেকে জাম্প। উল্টে পড়ে হাত পা ছড়ে গেলেও সেই উত্তেজনার কোন তুলনা নেই। খুব বুঝতে পারি এই সময়ের এই বয়সের উত্তেজনা।
এরা প্রত্যেকেই মিরপুর ১১ এর বাসিন্দা। স্কুল পড়ুয়ার দল। প্রতি শুক্রবারে কিংবা সময় সুযোগ পেলেই দল বেঁধে উপস্থিত, মিরপুর ডিওএইচএস, বিজয় সরণী কিংবা হাতির ঝিল। আর তখনি শুরু হয় বাইক নিয়ে নানা রকমের স্টান্ট। কখনো রোলিং, কখনো স্কিডিং, কখনো জাম্পিং। দেখতে চমৎকার মনে হলেও বাস্তবে কাজটা করা সহজ নয় মোটেও। দীর্ঘ অধ্যবসায়ের প্রয়োজন রয়েছে। রয়েছে বিপদের ঝুঁকি। এদের কারো শরীরেই গাড নামক বস্তুটির চিহ্নমাত্র নেই। গাড়ী চলাচলের রাস্তাতেই ফাঁকবুঝে স্টান্ট। নিজেদের গ্রুপের নাম দিয়েছে, "মন্সটার স্টান্ট বাইকারস"। ভবিষ্যতে পুরোপুরি স্টান্ট বাইকার হবার স্বপ্ন দেখে দু তিন জন। বাকীদের কাছে বিষয়টা শখ আর মজার। বিডি সাইক্লিস্টদের সাথেও যোগাযোগ রয়েছে টিমের কয়েকজনের। ইন্ডিয়ান রোডিস দেখে বেশ অনেকজন, অনেকের অনুপ্রেরণা সেখান থেকেই।
আমাদের কৈশোর ফাঁক খুঁজছে নিজেকে বিকশিত করার, সেটাই স্বাভাবিক। খুঁজে নিচ্ছে নিজেদের ইন্সপিরেশন। সবাই ব্যবহার করছে ফেইসবুক। এই মন্সটার স্টান্ট বাইকাররা শখ হিসেবে বইকেও আরো নিবিড় করে বেছে নিতে পারতো। কিন্তু নতুন নতুন দিগন্ত খুলে দেবার কাজটি কি আমাদের দেশ, সমাজ খুব আগ্রহ নিয়ে করছে?
২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: এরা সাইকেল চালনায় বিশেষভাবে পারদর্শী। সাথে থাকার জন্য অশেষ শুভেচ্ছা বাঙালী।
২| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: উড়াধুরা স্ট্যাইল
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: একদম ঠিক, অনেক শুভেচ্ছা নাজমুল।
৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২১
মোঃ মুনাব্বির হোসেন বলেছেন: পোলাপাইনের সাহস আছে!!
২০ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: পোলাপাইনের চমৎকার উদ্দীপনাও আছে, সেটাকে বাইকের সাথে সাথে বই মুখী করাটাও খুব দরকার।
৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৪
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
সবাই ব্যবহার করছে ফেইসবুক। এই মন্সটার স্টান্ট বাইকাররা শখ হিসেবে বইকেও আরো নিবিড় করে বেছে নিতে পারতো। কিন্তু নতুন নতুন দিগন্ত খুলে দেবার কাজটি কি আমাদের দেশ, সমাজ খুব আগ্রহ নিয়ে করছে?
প্রিয় শরৎ ভাই,
মার্ক্সীয় একটা উক্তি আছে:
"মানবকে যদি তার পরিপার্শ্বের মাঝে বড় হতে হয়,
তবে সেই পরিপার্শ্বকে আগে মানবিক করা প্রয়োজন ।"
আমাদের সমাজব্যবস্হা/রাষ্ট্র এমনকি অনেক পরিবারও
শিশু-কিশোরদের যথাযথ/স্বতস্ফুর্ত বেড়ে ওঠার পক্ষে সহায়ক নয় ।
বই পড়াকে শখ হিসেবে নিতে প্রতিটি পরিবারের ভূমিকা অগ্রগন্য ।
সহমত এবং অনেক ভালো লাগলো আপনার ভাবনাময় পোস্ট । ++
ভালো থাকুন নিরন্তর...।
২০ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ স্বপ্নচারী, আপনি পোষ্টের একেবারে মৌলিক জিজ্ঞাসাটাকে সামনে এনেছেন।
উন্মুক্ত সংস্কৃতি এবং মিডিয়া স্যাচুরেশনের এই সময়ে শিশু-কিশোরদের বড় হয়ে ওঠার পেছনে বইকে উৎসাহিত করার প্রয়োজন আরো বেশি করে স্পষ্ট হচ্ছে প্রতিনিয়ত। আর সেটাকে এগিয়ে নেবার কাজটি যেমন রাষ্ট্রের, তেমনি সমাজের। পারিবারিক ভূমিকার সৌভাগ্য সবার ক্ষেত্রে নাও থাকতে পারে। কিন্তু বয়সের এই উৎসাহ এবং উদ্দীপনাকে বইয়ের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াটা খুবই জরুরী।
৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সাইকেল চালনায় এরা খুব পারদর্শী ছবি দেখে বুঝা যায় ।
ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা আর ধন্যবাদ রঙ্গমেলা।
৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৫২
মদন বলেছেন: অনুমতি দিলে http://www.bicyclebd.com/ এখানে শেয়ার করতাম।
২০ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অনুমতি দেয়া হল।
৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:২৪
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: সাইকেল চালানো ভালো কিন্তু চালাতে হলে কিছু নিয়ম পালন করতে হয়। যেমন হেলমেট পরতে হবে আরো কিছু আনুসাঙ্গিক কাজ আছে। অনেক বাইকাররা এসব ব্যাবহার করে না পরিশেষে সাইকেল নিয়ে টুকটাক দুর্ঘটনা অহরহ লেগে আছে।
আর মোটরসাইকেল নিয়ে কিছু বলার জো নাই। মোটরসাইকেল এখন ঢাকার বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে। একটা নির্দিষ্ট বয়সের ছেলেদের মধ্যে রেসের প্রবনতা থাকে। আগে রেসগুলো হতো উত্তরার রাস্তাতে এখন হাতিরঝিলে।
প্রতিদিন পেপার খুললে অল্প বয়সী ছেলেদের মৃত্যুসংবাদ শুনলে মন খারাপ হয়ে যায়। তারপরও কিন্তু মোটরসাইকেল বা বাইসাইকেল এর চাহিদা দিনে দিনে বেড়ে যাচ্ছে।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: খুব দারুণ করে দুই বাহনের সতর্কতার অংশটুকু তুলে ধরেছেন রথি। এত টাকা দিয়ে বাইক কিনতে পারলে হেলমেট আর বডি গার্ড কেনাটা বাদ থাকবে কেন? নিরাপত্তার বিষয়টাতে মনোযোগ দিলেই বা কি সমস্যা ?
অল্প বয়সী ছেলেদের মৃত্যুসংবাদ শুনলে মন খারাপ হয়ে যায়, একদম টু দ্যা পয়েন্টে বলেছেন। এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটুক এমনটাই চাই।
৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৯
বৃষ্টিধারা বলেছেন: অবাক হয়ে গেলাম ....
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আমিও খানিকটা বিষ্মিত হয়েছি বৈকি। তবে খুব অবাক হইনি। আমাদের ছোটবেলাতেতো খুব সুবোধ ছিলাম না। হাহাহাহাহা। শুভেচ্ছা, বৃষ্টি।
৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:২২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
জোসস !
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫০
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা মুন।
১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মিরপুর ডিওএইচএসের যে রাস্তাটা কালসীর দিকে গেল, সেখানে একবার দেখেছিলাম সাইকেল আর বাইক নিয়ে একটা স্টান্ট! দূর্দান্ত এবং গা শিউরে উঠার মত। প্রথমে ভেবেছিলাম বুঝি কোন সিনেমার শুটিং হচ্ছে। পরে দেখলাম তারা নিতান্তই শখের বসে করছে।
আমি তরুনদের এই নতুন ইচ্ছা বা ক্রেজকে কিছুটা পজেটিভ হিসেবেই নিতে চাই। কেননা বর্তমানে আমরা নিজেরা জানি না আধুনিকতার সংজ্ঞা কি। আমাদের যাবতীয় আধুনিকতা পশ্চিমের উপর নির্ভরশীল। পুরো বিশ্বেই বই পাঠকদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। প্রযুক্তির কল্যানে জ্ঞান, আপনি হয়ত এখন আর শুধু বই পরে আয়ত্ম করতে চান না, কারন এখন আমাদের আছে ইণ্টারনেটের মাধ্যমে ইন্টারেক্টিভ জ্ঞান অর্জনের সুযোগ।
তবে আমাদের শৌশবে সেই বই পড়ে কাটানো চমৎকার সব দিনগুলো আমাকে এখনও রোমাঞ্চিত করে।
-ও তুমি বই পড়!! উহুহ! কোয়াইট বোরিং ম্যান!!
অল্প কয়েক বছর জুনিয়র পোলাপাইনদের কাছ থেকে এমন ডায়লগ আমাকে হতাশ করে না শরৎ দা বরং চিন্তিত করে ভাবায় যে - ওহে তোমার হয়ত বয়স হয়ে যাচ্ছে। আধুনিক হও।!
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আমি তরুনদের এই নতুন ইচ্ছা বা ক্রেজকে কিছুটা পজেটিভ হিসেবেই নিতে চাই। খুব দারুণ বলেছো কাভা....আমিও। নতুন কোনকিছুকে স্বাগত না জানানোর কোন কারণই নেই। বিশেষত আমাদের কৈশোর, আমাদের তারুণ্য যেখানে ভীষণভাবে অবহেলিত। আর ঠিক সেই কারণেই বই পড়ার নেশাটাও যুক্ত হওয়া খুব দরকার। সেটা কাগুজে বই হোক, পিডিএফ হোক কিংবা ইবুক। বই পড়ার নিজস্ব একটা ম্যাজিক রয়েছে যা সবসময়ই বহমান। সেটা থেকে আমাদের কৈশোর তারুণ্য বঞ্চিত হবে কেন?
১১| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬
মামুন রশিদ বলেছেন: দারুণ! আশাকরি তারা অধ্যাবসায় আর চর্চার মাধ্যমে বাইকিংয়ের চমৎকার সব টেকনিক আয়ত্বে আনতে পারবে । সবচেয়ে বড় ব্যাপার, ওরা মনিটরের সামনে থেকে সরে এসে ভাল একটা কিছু করার জন্য রাস্তায় নেমেছে । শুভকামনা, মনস্টার স্ট্যান্ট বাইকার্সদের জন্য ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: কেবল মনিটর নির্ভর সংস্কৃতি আমি চাইনা। আমি চাই বাইক এবং বই তারা একসাথে ভালোবাসুক। তাদের জন্য অশেষ শুভ কামনা। আর আপনাকে ধন্যবাদ এমন চমৎকার কমেন্টের জন্য।
১২| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পোষ্টের মূল কথাটা বুঝতে পারলাম, তবে ব্যাপারটা পজেটিভ ভাবেই দেখতে চাই। অন্ততঃ বাইরে তো বেরুচ্ছে!
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বই আর বাইক একসাথে ভালোবাসুক। এবং আপনার সাথে খুবই একমত যে পুরো বিষয়টা আমি পজেটিভ করেই দেখতে চাই। শুভেচ্ছা শঙ্কু।
১৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫২
বটবৃক্ষ~ বলেছেন:
পোস্টে ভালোলাগা।
বাচ্চাগুলো কে উতসাহিত করা যেতে পারে! তবে এখানে যথেষ্ট রিস্ক রয়েছে!
৪ , ১০ নং কমেন্টে শহমত!
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৩
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাচ্চাগুলোকে বাইক এবং বই দুটোতেই উৎসাহ দেয়া যেতে পারে। আর তখনি তারা রিস্কের বিষয়টা বুঝবে। শুভেচ্ছা বটবৃক্ষ।
১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৩
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: বাইক চালাইতে পারি না...মনে কষ্ট!!!!
কিন্তু নতুন নতুন দিগন্ত খুলে দেবার কাজটি কি আমাদের দেশ, সমাজ খুব আগ্রহ নিয়ে করছে? প্রশ্নটা থেকেই যায়।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বলেন কি?(চোখ কপালে তুলে ফেলার ইমো হবে) বাইক চালানো শিখে ফেলেন, জলদি জলদি। শুভেচ্ছা জানবেন।
১৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২১
এহসান সাবির বলেছেন: ভালো পোস্ট।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: সাবির, ধন্যবাদ ।
১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭
টুম্পা মনি বলেছেন: ওয়াও! দারুণ তো।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৫
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা টুম্পা।
১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ছবিগুলোতে সাইক্লিস্টদের খসরত দেখে মুগ্ধ।
আজকাল সাইক্লিস্টদেরকে খুব চোখে পড়ে। ফেইসবুকে তো বটেই। আমার কিছু পরিচিত ছোকরা এগুলোতে যুক্ত।
শখগুলো এক সময় বদলায়। পারিবারিক ঐতিহ্য ইতিবাচক থাকলে সাধারণত উন্নততর সখের দিকে এগোয়।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৬
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাইকের নেশার সাথে সাথে বইয়ের নেশাও ধরুক। পরিবার যেমন রয়েছে, সমাজ ও রাষ্ট্রও এগিয়ে আসুক। শুভেচ্ছা মইনুল।
১৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: সাইকেল চালানো একসময় আমার ধ্যানজ্ঞান চিলো। রেসিং সাইকেল দুই হাত ছেড়ে দিয়ে অনেকদূর চালাতে পারতাম। পোস্ট ভালো লাগলো।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা হাসান, সাইকেল যে কত বড় নেশা তা কেবলমাত্র নেশাগ্রস্তরাই বলতে পারবেন। হাত ছেড়ে দিয়ে চালানো, সামনের চাকা উচু করা, স্কিড করা, জাম্প করা, একটা শহরের পুরো ৩০ কিমি রেডিয়াস চষে ফেলা কতকিছুই না করেছি।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: নিঃশ্চয় এরা সাইকেল চালনায় পারদর্শি। তাই না?
চমৎকার হয়েছে আপনার পোষ্টটি। আপনার পোষ্ট চমৎকার না হয়ে পারেই না।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন নিরন্তর।