নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাট ইয়োর বডি এর্কোডিং টু ইয়োর ইমেজ

শরৎ চৌধুরী

তুমি তোমার ইমেজ মতইপ্রোফাইল বানাওকি ব্লগেকি জীবনে

শরৎ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার চোখে মে দিবস

০১ লা মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০

শ্রম এবং উদ্বৃত্ত মূল্যের অসম খেলায় পরাজিত এই বৈষম্য-সমাজ। নীচের ছবি গুলোতে আমি ধরতে চেষ্টা করেছি, শ্রমকে। সিরিজে চারটি সাদাকালো ও একটি রঙ্গীন ছবি ব্যবহার করেছি। পেশা অর্থে, কৃষি, দৈনিক শ্রমিক, বাস ও ট্রাকের সহকারী ও চালক সাবজেক্ট হিসেবে থেকেছেন। বিশ্রাম, দৈনন্দিনতা সামনে এসেছে। সকল চরিত্র সচেতনভাবে পুরুষ নেয়া হয়েছে। নারী শ্রমিকের ছবি দেয়া সম্ভব হয়নি কারণ এক্সেস ও সময়ের অভাব। ফলে এটা প্রথমেই পরিষ্কার করা দরকার যে ছবিতে গল্পের ৫০ভাগ মাত্র এসেছে।





ও আজ মে দিবস, মাটি কাটার দরকার নেই? ছাদহীন দুপুরে ঘুমিয়ে নেই তাহলে।



বাবা মার দোয়া, আল্লাহ ভরসা আর প্রযুক্তি দিয়ে জীবন হয়তো চালিয়ে নিচ্ছি কিন্তু সামাজিক অসমতার বিচার হবে কি?



বাস পরিষ্কার করি। এনজিও বলে শিশুশ্রম। কিন্তু অপরাধ করার চাইতে এটা কি শ্রেয়তর নয়? বাসা সামলাই। কিন্তু শ্রম আবর্তে আমার ভবিষ্যৎ কি?



আমি অপেক্ষাকৃত বড়। তরুণ বলতে পারেন আমাকে। কিন্তু চারীগ্রাম আসা যাওয়াই কি আমার জীবন। নতুন স্বপ্ন কি দেখবো?



আমি কৃষক, আমার একটা মোবাইল আছে নোকিয়া। কিন্তু আমার ধানি জমিতো শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমি তো নতুন শ্রমিক। আমার শ্রমের নিশ্চয়তা কোথায়?





শুভেচ্ছা সবাইকে।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর+

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম।

২| ০১ লা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০২

মামুন রশিদ বলেছেন: জরুরী প্রশ্ন! উত্তর দিবে কি দেশ!

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৯

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: উত্তর তো দিতেই হবে, মামুন। হয়ত সময় দেবে কিংবা মানুষ। শুভেচ্ছা অশেষ।

৩| ০১ লা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে চাই ?

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৯

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: চাই তো সবাই।

৪| ০১ লা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫

লিরিকস বলেছেন: ++++

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ০১ লা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪

এনামুল রেজা বলেছেন: শ্রমিক তার প্রাপ্য মূল্য পেলে এদেশ বদলে যেত!

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: হ্যা রেজা খুব ঠিক।

৬| ০১ লা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: শ্রমিকের মূল্য ভাই শুধু মাত্র একটি নির্দিষ্ট দিনেই। এই দেশটা টিকে আছে এই সব মানুষের উপর! এরা সহজে পরাজয় মানে না! এরা যেদিন পরাজিত হয়ে যাবে- সেদিন এই দেশটাও পরাজিত হবে।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩১

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: দেখো একটা মজার বিষয় বা প‌্যারাডক্সই বলি, অর্থনীতির সুত্রে এরা কিন্তু পরাজিত আর এজন্যই অর্থনীতি জিতে যাচ্ছে।

এরা মানুষ হিসেবে কি পরাজিত? জানিনা এর উত্তর। এর উত্তর এত সহজ নয়।

৭| ০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

সুন্দর পোষ্ট। এ প্রশ্নগুলোর উত্তর চাই।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩২

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ শোভন।

৮| ০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪

পেন আর্নার বলেছেন: মনে হলো, আরও ছবি থাকলে হতো।

পোস্ট এর উদ্যোগটা ভাল লেগেছে।

৯| ০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

শাহ আজিজ বলেছেন: স্বাধীনতার পর বামদের একটি বৈপ্লবিক অভিযাত্রা দেখলাম তা হচ্ছে কাস্তে হাতুড়ির প্রাধান্য । দ্বিধা বিভক্ত বামদের একাংশ সরকারের বিরুদ্ধে আর মনি সিংহর কম্যুনিস্ট পার্টি মুজিব সরকারের সাথে রইল । তারা কৃষক শ্রমিককে স্বপ্ন দেখাল বুনিয়াদি জীবনের । ভালই লাগত আর মনে মনে সমর্থন দিতাম বাম বিপ্লবীদের । খুব শীঘ্রই আমার স্বপ্ন ভাংতে শুরু করল । বামরা উর্দিধারী জেনারেলের দেওয়া সুবিধা নিয়ে কৃষক শ্রমিককে মাঠে ফেলেই পিছু হটলেন ।চীনে গেলাম বড় আগ্রহ নিয়ে । তখনও সেখানে চিকিতসা আর বাস স্থান ফ্রি ছিল । সংস্কারের খড়গে সংকুচিত হতে লাগল জমি চাষের অধিকার । তবে শ্রম মুল্য কিন্তু ভাল এবং উপযুক্ত ছিল এখন আছে । চাষের জমি ভাগ হয়ে গন কমুউন বাদ দিয়ে প্রডাকশন ব্রিগেড এর আওতায় চলে এল। লক্ষ চাষী কর্মহীন হল । ৯০এর পর ফ্রি চিকিৎসা , স্কুল বন্ধ হল । চাষবাসে অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে কিন্তু এই মুহূর্তে ৬০ কোটি লোক দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করে । দেশটির একদিক অসম্ভব উজ্জ্বল ,বিপরিতে আরেকদিক অন্ধকারাচ্ছন্ন । কাস্তে হাতুড়ির স্বপ্ন দেখেনা ওই অভুক্ত জনপদ। বাংলাদেশে কমরেডরা এসি গাড়িতে বিপ্লব করে কিন্তু তার গাড়ি চালককে পর্যন্ত পর্যাপ্ত বেতন দেন না কৃষক শ্রমিককে কি দেবেন ? মে দিবসের ভাবনা আমাদের দেশে একটি প্রতারনা ছাড়া আর কিছু না । হ্যা মে দিবস আসলেই ঘুমানোর দিন ।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ঐতিহাসিক পরিবর্তনের একজন আশাহত বিপ্লবীর কষ্ট কি শুনতে পেলাম? সমাজ পরিবর্তনের এই দায় কি কেবল বামদের? মধ্যবিত্তের?

মডারেট ডানপন্থী মেইনস্ট্রীম দলগুলোকে কি বলার আছে?

অনেক শুভেচ্ছা শাহ আজিজ।

১০| ০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: ++++++++

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা অনেক :)

১১| ০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

জমরাজ বলেছেন: এ প্রশ্নগুলোর উত্তর চাই।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৯

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: হ্যা এগুলো খুব জরুরী প্রশ্ন।

১২| ০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

বোকার ডায়রী বলেছেন: ভাল পোস্ট।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৮

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক।

১৩| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ৮:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্যমনস্ক শরৎ ,



আজ বেশ অন্যমনস্ক বোধহয় আমরা সবাই ।
শ্রম বলতেই আমরা শারীরিক শ্রমকেই বুঝি কেন ? কেন, মেধার শ্রম বুঝিনা ?
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে বসে যিনি মেধা বিক্রি করেন তিনি ও শ্রমিক । আবার ঘাম ঝরিয়ে যিনি ঠেলাগাড়ি ঠেলেন তিনি ও শ্রমিক । আমরা সবাই শ্রমিক বিভিন্ন ক্যাটেগরীতে । আমরা প্রায় সবাই ই শ্রম বিক্রি করি ।
সেই প্রায় আদিকাল থেকেই মানুষকে শ্রম বিক্রি করতে হয়েছে বেঁচে থাকার জন্যে । এর বিনিময়ে তার হয়তো মজুরী মিলেছে আবার কারো হয়তো মেলেনি কখোনও। দাসদের তো বিনা মজুরীতে শ্রম দিতে হতো ।
আসলে মানুষ জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে দুটো শ্রেনীতে বিভক্ত - শাসক আর শোষক । মাঝখানে আর কোনও শ্রেনীধাপ নেই । বৃহত্তর শোষক শ্রেনী কেন বারবার মুষ্ঠিমেয় শাসকদের হাতে নিপীড়িত - শোষিত , এই সাদা প্রশ্নটি কি আমরা করেছি নিজেকে কখোনও ?
এই যেমন , সবাই মে'দিবসটিতে কতো কথাই তো লিখছেন এখানে সেখানে । এরা সবাই কিন্তু শ্রমিক । যেমন আপনি, তেমনি আমিও । শাষকেরা কিন্তু মে'দিবসের জন্যে লেখেনা । এদিনটিতে আমরা শুধু কায়িক শ্রম যারা করেন তাদের জন্যেই কেঁদে মরি ।
ভালো করে ভেবে দেখুন আপনারা, " দুনিয়ার মজদুর এক হও " এই শ্লোগানটি বিশেষ কোনও শ্রেনীর জন্যে নাকি সবধরনের শ্রম বিক্রেতার জন্যে ? । নাকি আমরা অজান্তেই এটাকে শারীরিক শ্রম বিক্রি করা একটা শ্রেনীতে আবদ্ধ করে ফেলেছি ? সবার মতো আপনার এই ব্লগ পোষ্টটিও তেমনি একটি । বিশেষ শ্রেনীর জন্যে ।

ভুল বুঝবেন না । সবধরনের শ্রমিকের কথা যেদিন আমরা সবাই অনুভব করতে পারবো , তাদের গান গাইতে শিখবো , সেদিন হয়তো শ্রমজীবি মানুষের ভেতরের অলিখিত শ্রেনী বৈষম্য দুর হয়ে শ্রমবিক্রেতারা একাট্টা হতে পারবেন । তাদের অধিকার আদায় করতে পারবেন । কারন শাসকশ্রেনীকে শাসক বানাতে আমাদের মতো কোনও না কোনও ধরনের শ্রমজীবিকেই প্রধান ভূমিকা নিতে হচ্ছে । তারা কেউ না কেউ শাষকশ্রেনীর মন্ত্রনাদাতা ( মেধা বিক্রয়কারী ) । এদের ছাড়া শাসকশ্রেনী একদম অচল । এই ধরনের শ্রমিকদের কে বোঝাবেন ? কবে ? কবে ....... কবে....


ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আহমেদ জী এস চমৎকার বলেছেন :)

তবে শ্রম শোষণের ইতিহাসে কায়িক শ্রমকে গুরুত্ব দেবার প্রয়োজন রয়েছে কেননা শিল্পের বিকাশের সাথে আদি ইনপুট যে শ্রম তা প্রথম উদ্বৃত্ত তৈরি করার কাজটি করে। শোষক ও শোষিতের আধুনিক শিল্পায়িত ব্যবস্থাটি কিন্তু পূর্বের সামন্তবাদী পদ্ধতি থেকে ভিন্ন। এটা মনে রাখা খুব দরকার। পূর্বের সকল জমিদারই যে পরবর্তীতে শোষকের ভূমিকায় থাকতে পেরেছে তা কিন্তু ঘটেনি।

এখন আসি মানসিক শ্রমের বিষয়টিতে: মুখ্যত মধ্যবিত্তকে এই গন্ডীতে ফেলা হয়। ফলে আদতে সম্র্পকের প‌্যাটার্ণ শোষক শোষিতের দেখালেও মাঝামাঝি শ্রেণী আছে, যারা অস্তিত্বশীল।

এই তিন শ্রেণীকে গুলিয়ে ফেলা কিন্তু সমস্যাজনক। বাস্তবতা অনেক সময় ঘোলাটে মনে হলেও এসি রূমে সামাজিক সম্মানে একজন শিক্ষিতের ৩০০০০-৫০০০০টাকা কামানো আর মুড়ি বিক্রী করে ৩০০০০+ টাকা কামানো কিন্তু এক বিষয় না।

আদিবাসী কোটা/বাসে নারী সিটের বিষয়টা নিয়ে আমরা যেমন কূতর্কে যাই অনেকটা সেরকম হয়। নারী-পুরুষ তো সমান বাসে আলাদা সিটের দরকার কি এই টাইপ।

আপনার তর্কের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট, "সবধরনের শ্রমিকের কথা যেদিন আমরা সবাই অনুভব করতে পারবো , তাদের গান গাইতে শিখবো , সেদিন হয়তো শ্রমজীবি মানুষের ভেতরের অলিখিত শ্রেনী বৈষম্য দুর হয়ে শ্রমবিক্রেতারা একাট্টা হতে পারবেন ।" এর মানে কি? এর মানে হল একজন মধ্যবিত্তের পূর্বের যে তৃপ্তি ছিল তা আর নেই। মধ্যবিত্ত নিজে শ্রমিক কিন্ত সে বলতে পারেনা সে শ্রমিক। সে ধনী হতে চায় কিন্তু হয়তো এক জীবনে তা সম্ভব হবে বলে মনে করেনা।
ফলে একটি বিমর্ষ অতৃপ্ত মধ্যবিত্ত শ্রেণী কিন্তু ভীষণ বাস্তব। তাহলে শ্রম শোষণের রাজনীতিতে মধ্যবিত্ত ভীষণ প্রান্তিক বোধ করে। আর এখানেই যে কথা বলার তা হল যে দেশে শক্তিশালী মধ্যবিত্ত নেই সে দেশে বৈষম্য ভয়াবহ। আর দিন পরিবর্তন করে কিন্তু মধ্যবিত্ত, আপনার কমেন্টও কিন্তু সেটাই বলে।

অনেক শুভেচ্ছা আর কৃতজ্ঞতা।




১৪| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

আহমেদ জী এস বলেছেন:
অন্যমনস্ক শরৎ ,


সংশোধনী -------

বৃহত্তর শোষক শ্রেনী কেন ,
এর বদলে "শোষিত শ্রেনী " হবে ।

১৫| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

আহমেদ জী এস বলেছেন:
অন্যমনস্ক শরৎ ,


সংশোধনী -------

বৃহত্তর শোষক শ্রেনী কেন ,
এর বদলে "শোষিত শ্রেনী " হবে ।

১৬| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১১:১৭

কাউছার চৌধুরী বলেছেন: ভাল লিখেছেন

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৫

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আসলে ছবি দিয়ে বলার চেষ্টা করেছি। শুভেচ্ছা অনেক।

১৭| ০২ রা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: জানিনা কি হবে এর উত্তর

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৬

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা মাহমুদ, উত্তরটা যাই হোক সেখানে লেখা থাকবে বদল।

১৮| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:২৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল পোষ্ট।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.