নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাট ইয়োর বডি এর্কোডিং টু ইয়োর ইমেজ

শরৎ চৌধুরী

তুমি তোমার ইমেজ মতইপ্রোফাইল বানাওকি ব্লগেকি জীবনে

শরৎ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্যা ট্রাম্প টেস্টঃ ইজ ট্রাম্প মেইড ইন বাংলাদেশ? (মজার প্রশ্ন ও বক্তব‍্যমালার সমাপ্তি )

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫৯


আপনাদের আন্তরিক ধন‍্যবাদ। জ্বী শিরোনামেই নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন। গত পর্বের মজার প্রশ্ন/বক্তব‍্য মালার একটিও আমার নয়। এটি ট্রাম্প এর ১৭মিনিট ১৭সেকেন্ডের প্রেসিডেন্সিয়াল উদ্বোধনী ভাষণের তর্জমা।

আমি বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে একজন ঘোষক (“জাতীয় বীর” হিসেবে নিজেকে কল্পনা করে) ট্রাম্প এর বক্তব‍্যকে কিছুটা ঘুরিয়ে লিখেছি মাত্র। একইসাথে উত্তরের চয়েসকে হ‍্যা ও না এর মধ‍্যে আটকে ফেলেছি। একই সাথে ১ ও ০ এর স্কোর বলার মধ‍্য দিয়ে স্কোরের দিকে, “দেশপ্রেমের”, “জাতীয় স্বার্থের”, “আশাবাদের” দিকে ঘুরিয়ে দেবার চেষ্টা করেছি।

এই প্রশ্নমালা একান্তই আমার নিজস্ব উদ্ভাবন। অনেকেই যখন ট্রাম্প ঘৃণা/প্রত‍্যাখ‍্যান ও প্রত‍্যাশা নিয়ে ব‍্যস্ত তখন আমার মনে হয়েছে যে ট্রাম্পকে নিয়ে মাতামাতিকে আমরা কিন্তু এড়াতে পারছিনা (সেটার বিবিধ কারণ আছে)। ট্রাম্পকে কেবল কর্পোরেট/মিলিটারি/ সিআইএ এর সিলেকশন আমার মনে হয়নি। আমার অনুমান দেশে ও বিদেশে একটি প্রবল জনসমর্থন তার আছে এবং সেটি সে প্রতিটি ধাপে ধাপে তৈরি করেছে। সেটাকে বোঝার চেষ্টা করেছি। আর সেটা বুঝতে চেয়েছি তার ভাষণের মধ‍্যে নিহিত বক্তব‍্য সমূহের যে ট্রাম্পকার্ড সেগুলোকে কিছুটা বিশ্লেষণের মধ‍্য দিয়ে।

আমি নিজে কতটুকু ট্রাম্প, ট্রাম্পের বক্তব‍্য আমি কতটুকু গ্রহণ করি, বাংলাদেশের কেউ এই কথাগুলো বললে আমি কীভাবে প্রভাবিত হতাম এই জাতীয় প্রশ্ন বারবার নিজেকে করেছি। প্রসঙ্গটা ট্রাম্প বিরোধীতা বা সমর্থনের মত নয়। কিন্তু দেখুন ভোটার হিসেবে চয়েস কিন্তু হ‍্যা ও না এ সীমাবদ্ধ করে দেয়া হয়।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ তে সকাল ৭:৪৯ এ এই পোষ্ট আমি দেই সামহোয়‍্যারইন… ব্লগে। এখন পর্যন্ত কমেন্টের সংখ‍্যা: ১২ টি তবে কন্টেন্ট খুব দারুণ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ তে ২২ ঘন্টা আগে প্রথমবারের মত এই পোষ্ট আমি দেই ফেইসবুকে। এখন পর্যন্ত কমেন্টের সংখ‍্যা: ১৫
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ তে ২০ ঘন্টা আগে নোট আকারে এই পোষ্ট আমি আবারো দেই ফেইসবুকে। এখন পর্যন্ত কমেন্টের সংখ‍্যা: ১৭

যাদের কে ট‍্যাগ করেছি এবং যারা সহ‍্য করেছেন, যারা কমেন্ট করেছেন, দেখেছেন তাদের সবাইকে অশেষ ধন‍্যবাদ।
আমার অনুবাদ কৌশল
১. রাজনীতিবিদরা ফাঁকা বুলি আওড়ায় শুধু। কাজের চেয়ে কথা বেশি বলে যারা তাদের প্রতিহত করবো।
We will no longer accept politicians who are all talk and no action -- constantly complaining but never doing anything about it.
২.সময়টা কথার নয় এ‍্যাকশনের।
The time for empty talk is over. Now arrives the hour of action.
৩.আমরা বাইরে হিন্দু মুসলমান খ্রীষ্টান বৌদ্ধ‍্য আদিবাসী হতে পারি কিন্তু আমাদের সবার শরীরে দেশপ্রেমিকের রক্ত। সেই রক্তের রং লাল।
that whether we are black or brown or white, we all bleed the same red blood of patriots
৪.আমরা সবাই স্বাধীন রাষ্ট্রের অধিবাসী এবং আমরা সবাই সেই লাল সবুজের পতাকাটাকেই সালাম করি।
, we all enjoy the same glorious freedoms, and we all salute the same great American Flag.
৫. উত্তরের তেতুলিয়া থেকে টেকনাফের সমুদ্র পর্যন্ত যে শিশু আজ জন্মগ্রহণ করল এবং যারা একটা স্বপ্ন নিয়ে খোলা আকাশের দিকে তাকালো তারা সবাই মহান স্রস্টার সৃষ্টি।
And whether a child is born in the urban sprawl of Detroit or the windswept plains of Nebraska, they look up at the same night sky, they fill their heart with the same dreams, and they are infused with the breath of life by the same almighty Creator.
৬.বাংলাদেশের যে প্রান্তে যে যেখানেই আছেন যেভাবে আছেন, শুনে রাখুন আপনাকে কেউ নগণ‍্য ভাবার সাহস করবে না।
So to all Americans, in every city near and far, small and large, from mountain to mountain, and from ocean to ocean, hear these words:
You will never be ignored again.
৭.ঢাকায় বসে যারা সমস্ত লাভ আর ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকেন তাদের দূর করবো, জনগণের কাছে ক্ষমতা এবং সম্পদ ফিরে যাবে।
For too long, a small group in our nation's Capital has reaped the rewards of government while the people have borne the cost. Washington flourished -- but the people did not share in its wealth.
৮.সমস্ত কলকারখানা চালু হবে, নতুন পণ‍্য তৈরি হবে, নতুন কর্মসংস্থান হবে।
For many decades, we've enriched foreign industry at the expense of American industry;
৯.বাংলাদেশী পণ‍্য কিনুন, বাংলাদেশীকে চাকুরী দিন।
We will follow two simple rules: Buy American and hire American.
১০. আমরা আমাদের সীমান্ত রক্ষা করবো, কাউকে মাতবরি করতে দেবো না।
We will bring back our borders.
১১. আমরা আমাদের বাজার রক্ষা করবো, কাউকে মাতবরি করতে দেবো না।
We must protect our borders from the ravages of other countries making our products, stealing our companies, and destroying our jobs. Protection will lead to great prosperity and strength.
১২. আমাদের দেশ আবার উন্নত হবে আবার বিকশিত হবে
We will not fail. Our country will thrive and prosper again.
১৩. আমাদের দেশ আরো উন্নত হবে ভবিষ্যৎ এর দিকে এগিয়ে যাবে
We stand at the birth of a new millennium, ready to unlock the mysteries of space, to free the Earth from the miseries of disease, and to harness the energies, industries and technologies of tomorrow
১৪. সকল বিভেদ মুছে আমরা গর্বিত জাতি হয়ে উঠবো।
A new national pride will stir our souls, lift our sights, and heal our divisions.
১৫. কাউকে বলতে দেবেননা যে আপনি পারেন না। কোন কিছু আমাদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না।
Do not let anyone tell you it cannot be done.
১৬. আমাদের লুট হয়ে যাওয়া সম্পদ ও মেধাকে ফিরিয়ে আনবো।
We will bring back our wealth. And we will bring back our dreams.
১৭. সকল প্রকার সন্ত্রাসবাদ দূর করবো। (উনি বলেছিলেন র‍্যাডিকাল ইসলামিক সন্ত্রাসবাস এবং বিপুল হাততালি)।
We will reinforce old alliances and form new ones -- and unite the civilized world against radical Islamic terrorism, which we will eradicate completely from the face of the Earth.
১৮. সবাই মিলে আমরা দেশটাকে গড়বো, আরো শক্তিশালী করবো, সবার জন‍্য নিরাপদ করবো, জাতি হিসেবে গর্বিত হবো, এবং অবশ‍্যই এই বাংলাদেশটাকে আমরা সোনার বাংলা করবো।
And yes, together, we will make America great again. Thank you. God bless you. And God bless America.

পর্যবেক্ষণ ১

ধর্মীয় আচার একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অনুসঙ্গ হিসেবে বারবার এসেছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে। অনুষ্ঠানের নানান পর্যায়ে ধর্মগ্রন্থ থেকে উদ্ধৃতি ব‍্যবহৃত হয়েছে যেমন, “হে মহান দেশের মহান প্রেসিডেন্ট আপনি যখন বক্তৃতা শুরু করলেন, তখনি বৃষ্টি শুরু হল, বাইবেলে এটি খুবই শুভ লক্ষণ হিসেবে বর্ণিত আছে। “
“The Bible tells us, "How good and pleasant it is when God's people live together in unity."

গসপেল, পাস্তুর, বাইবেল, প্রিস্ট, ধর্মীয় সমগিত ব‍্যবহৃত হয়েছে পুরো অনুষ্ঠানে।

পর্যবেক্ষণ ২

পরিবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এবং প্রদর্শিত হয়েছে। এই প্রদর্শন আমরা দেখতে পাই ব্রিটিশ রাজ পরিবারের বিয়ে, যুবরাজের সন্তান হওয়া থেকে অনেক কিছুর মধ‍্যে। মেলিনার নগ্ন ছবি কিংবা ট্রাম্পের প্রকাশ‍্যে কারো গোপনাঙ্গ ধরার স্মৃতিকে ছাপিয়েও সপরিবারে আমেরিকা ও বিশ্বের সামনে উপস্থিত হওয়া দরকার সেটা একটা প্রশ্ন।
স্ত্রী হিসেবে নারী থাকেন পেছনের সিটে এবং তিনিই বাইবেল ধরে রাখেন যেটার উপর হাত রেখে ট্রাম্প কসম খান।



পর্যবেক্ষণ ৩

পুরো অনুষ্ঠান বিশ্বমিডিয়ার (সোশ‍্যাল ও ব্রডকাস্ট) চাপে দেখেছেন অনেকেই। এমন একজনের কমেন্টের সারমর্ম (সরাসরি কথপোকথন, সোশ‍্যাল মিডিয়া নয়) ছিল এমন, “কি রাজসিক অনুষ্ঠান।! এই অনুষ্ঠান দেখলে বোঝা যায় আমেরিকা এখনো সবচেয়ে পাওয়ারফুল, কিসের চায়না কিসের কি, আমেরিকার ধারে কাছে কেউ নাই। “ ব্রডকাস্ট মিডিয়া কেবল নয়, সোশ‍্যাল মিডিয়ার আলোচনার কেন্দ্রে ছিল এই অনুষ্ঠান এবং ট্রাম্প স্বয়ং। বিশেষত সোশ‍্যাল মিডিয়া ট্রাম্প ঘৃণা বিশ্লেষণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থেকেছে। চারপাশে আমেরিকার ফ্ল‍্যাগ। স্থাপত‍্য। জনগণ।



দেশপ্রেম ও শ্রেণী; ধর্মের ও পারিবারিক মূল‍্যবোধের হাতে হাত ধরে যে আমেরিকান স্বপ্নের কথা ট্রাম্প বলছেন সেটা কি কেবলই ট্রাম্পের কথা? একটি পুরুষ (নারী পুরুষ তৃতীয় লিঙ্গ রোবট যেকেউ হতে পারে) জাতীয় বীর কি আমাদের মাথায় আছে?
তাহলে আমেরিকান টুপি বাংলাদেশে তৈরি হলে এত উচ্চবাচ্চ কেন আমাদের?
উন্নয়ন, গ্লোবালাইজেশন, টেররিজম, ফেইসবুক, গুগল কোথায়? এই যে সর্ববিস্তার, সেটাতো চেতনারও বিস্তার।

ট্রাম্প ইজ মেইড ইন বাংলাদেশ নাকি বাংলাদেশ মেইড ইন…। আমরা কি সবাই সবার দ্বারা মেইড না?

কোন শব্দের কতবার ব‍্যবহার?
আমরা ৪৯, আমেরিকা ৩৩, তোমরা ২৪

Time=17m17sec
Total Words=1443
We=49 Times
America=33 times
You=24
American=16 Times
Nation, national=13times
People=9 Times
Protect=7 Times
Great=6 Times
Dream= 6 Times
Never=6
New=6
God=4 times
Power=4 Times
Citizen= 4
World=4
Families=3
Border= 3 times
Pain=2 times
Big>Bigger= 2 Times.
Military=2 Times
Safe=2
Women=2
patriot=2 times but very effective
Hope=1 time
Soldiers= 1 time
United states of America= 1 time
Radical Islamic Terrorism= 1 time huge claps.
promise=1 Time
Fear=1 Time
Freedom=1Time
Voice=1
Change=1
Law=1 as law enforcement
Ruler= 1

পরিসংখ‍্যান তো নানান কিছুই বলে। শুনলাম এখনকার জামানায় মানুষের গড় মনোযোগ ৩০ সেকেন্ড। আপনারা যে আমাকে সেই সময়টুকু দিয়েছেন সেটার জন‍্য ভীষণ কৃতজ্ঞ। এই পোষ্ট এবং পূর্বের পোষ্ট নিজের চিন্তা আপনাদের সাথে শেয়ার করার উদ্দেশ‍্যে রচিত। কোনভাবে কাউকে আঘাত দিয়ে থাকলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

সূত্র: Click This Link
https://www.youtube.com/watch?v=4GNWldTc8VU
ফেইসবুক নোট: https://goo.gl/vGJZg7
সামু পোষ্ট: Click This Link

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার লেখাতে একাধিক ম্যাসেজ রয়েছে কিন্তু পাঠকের তা কাম্য নয়, পাঠক চায় একটি লেখাতে একটি ম্যাসেজ (বার্তা) থাকুক।

তারপরও আপনার তুলণা ও বর্ণনামূলক বিশ্লেষণ ভালো লেগেছে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৫৮

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আপনার কথাও ঠিক। কিন্তু কি করবো বলেন। গবেষকের অভ্যাস খারাপ হয়ে গেছে। অশেষ ধন্যবাদ।

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অন্যমনস্ক শরৎ ভাইয়া কি পর্যবেক্ষণ লিখলে এটা!:)


বুঝতে গিয়ে আমার নিউরনের অবস্থাতো ১৩টা ভাইয়া!:)

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৫৯

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: খুব সহজ তো। অশেষ ধন্যবাদ। ট্রাম্ট ১২ট বাজাতে পারলে আপনি ১৩ টা এমনি বাজাতে পারবেন।

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩১

শামীম সরদার নিশু বলেছেন: গোলমাল

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৫৯

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ট্রাম্প এর কামাল সব। অশেষ ধন্যবাদ।

৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: প্রথম ছবি দেইখা খুব ভালো লাগলো
তবে যেই পর্যবেক্ষন দিছেন মাথা ঘুরাইতেছে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:০০

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: এই যে এই ছবি আপনার এত ভালো লাগলো। আপনি তো ট্রাম্প। হাহাহাহা।

৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ছবি গুলো বেশ ভালো লেগেছে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:০০

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ফরিদ।

৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: সাংঘাতিক লিখেছেন মশাই! একবারে পড়া যাচ্ছিলনা, তাই দুবার পড়তে হল!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আপনি যে মনোযোগী, মেধাবী পাঠক তা বোঝা গেল আবারো। দুবার পড়ে তো ট্রাম্প এর কার্ডগুলো একটু বোঝা গেল, নাকি? শুভেচ্ছা অশেষ।

৭| ২৫ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:২০

সমাজের থেকে আলাদা বলেছেন: জয় বিশ্ব, জয় ট্রাম্প
জয় বিশ্ব, জয় ট্রাম্প

৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭

মিঠু পারভেজ বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.