নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাট ইয়োর বডি এর্কোডিং টু ইয়োর ইমেজ

শরৎ চৌধুরী

তুমি তোমার ইমেজ মতইপ্রোফাইল বানাওকি ব্লগেকি জীবনে

শরৎ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ষণ কিংবা "এই ক্রিসমাসের \'ওড়না\' পড়া আপুটার জন‍্য কয়টা লাইক হপে ফ্রান্স?"

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৭


প্রথম ছবিটি ডয়েচেভেলের ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত।

দ্বিতীয় ছবিটি আমার তোলা জাপান থেকে।

বস্তুতে যৌনতা আরোপ আমরা হরহামেশাই করি। নানান রকমের ফলের সাথে পুরুষ নারীর যৌন প্রত‍্যঙ্গের তুলনার বিষয়টি মনে করে দেখুন, তাহলেই বুঝবেন। আর তাই জগতের সকল কিছুই যৌনাত্মক হওয়া সম্ভব বলে আমি মনে করি। মূর্ত থেকে বিমূর্ত সকলকিছুই। কেননা মানুষ যৌন প্রাণী এবং তার বোঝাপড়া সবসময়ই সাবজেক্টিভ। যদিও সাবজেক্টিভিটিকে একদম আলাদা করে বোঝারও কোন সুযোগ নেই, কারণ এই সাবজেক্টিভ আসলে কালেক্টিভ দ্বারা প্রভাবিত, আকার প্রাপ্ত।

আর তাই আমি মনে করি যে ধর্ষণ মূলত একটি চেতনা। এটি শারীরিক-মানসিক-সামাজিক চেতনা। এটির মোটিভেশন এবং আক্রমণ/ক্রিয়া ভিন্ন হতে পারে। ধর্ষণ অ-ক্রিয়ও হতে পারে। কিন্তু পরিশেষে ধর্ষণ একটি ফলাফল।

কিন্তু মানুষ কলাগাছ থেকে কলম সকল কিছুকে ধর্ষণ করতে সক্ষম। সকল জেন্ডারই তা করতে সক্ষম। ফলে রোবট থেকে শিশু সবাই ধর্ষণের শিকার হতে পারেন। বোরখা, বিকিনি, ফ্রক, ত্বক, হাসি, ফেইসবুকের লাইক, কান্না, কথা, শব্দ, চিন্তা অথার্ৎ; মূতর্ ও বিমূর্ত সকল কিছু ধর্ষণের বাহক, টুলস ও শিকার হতে পারে।

ওড়না, পোশাক হিসেবে যতটা না বরং আব্রুর ইমেজ হিসেবে কাজ করে। সকল পোশাকই তো, তাই না? ফলে ওড়না সরানো মানে আব্রু সরানো, ওড়না জড়ানো মানে আব্রু জড়ানো এটাই তো এই সমাজে বিদ‍্যমান। কিসে আব্রু বুঝব পোশাকে নাকি আচরণে নাকি দৃষ্টিতে তা ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু আব্রুর ধারণাই নেই এমন কোন সমাজ কি আছে?

এই ইমেজের যে মিনিং তা পাল্টালে শুধু হবে না। অথর্াৎ ঘটনা পোশাক বা অপোশাকের বিষয় না। মানুষ ভীষণ ক্রিয়েটিভ সে একের পর এক যৌনতা আরোপ করতে থাকবে, সকল কিছুতেই। রোবটও এমন ইমেজ হতে পারে। রোবটেও যৌন আগ্রহ হতে পারে। রোবট ইন্ডাস্ট্রীর বিশাল বিনিয়োগ যৌন রোবট তৈরিতে। ফলে যৌন পলিসিংও থাকবেই। সকল ক্ষেত্রেই।

অনেকক্ষণ নীচের রোবটটার দিকে তাকিয়ে মনে মনে ভাবছিলাম, ওড়না নিয়ে যেখানে ইন্টারেস্টিং হিটেড একটা তর্ক সেখানে এই জাপানী রোবটটা কি অযৌন?

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সাধারন একটা বিষয়কেও সাধারন মানুষ প্যাঁচায়।
রোবট এর সাথে ধর্ষণ এর কোনো সম্পর্ক নেই।
তারা ব্যবসার খাতিরে রোবটের গায়ে ওড়না ঝুলিয়েছে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। কেবলমাত্র অসাধারন মানুষরাই সাধারন বিষয়কে আরো অসাধারন করে তুলতে পারে। কারণ সাধারনের কাছে অসাধারনও সাধারন। আমি খুব অসাধারন একটা বিষয় তুলে এনেছি বিষয়টা আপনি নিশ্চিত করলেন, ফলে আপনাকে আরেকটু ব্যাখ্যা করা যায়,

১. রোবট আনা হয়েছে কেন? চমকের জন্য, মানে ব্যবসার জন্য।
২. সেই রোবটের দেহ নারীর মত কেন? কারণ পুরুষতান্ত্রিক সমাজের ক্রেতা ও কতৃত্ব পুরুষের হাতে বলে। তারা সার্ভিস প্রোভাইডার হিসেবে নারীকে দেখতে চান, এজন্য রিসিপশনে, সিনেমায়, বিয়ের পাত্রী, প্রেমে নারী ভোগ্যবস্তু এবং যৌন আগ্রহের জায়গায়।
৩. কেন সেই দেহে স্তনের আকার থাকবে? কোন জেন্ডারের ক্রেতাকে প্রলোভন দেবে?
৪. সেই স্তন কেন ঢাকতে হবে? যৌন চেতনার নিয়ন্ত্রণের জন্য।
৫. সেই যৌন চেতনা কি বলে? বলে যে উচু বুক পোশাক ধর্ষণে উদ্দীপক।
৬. কিন্তু তা কি আদৌ ঠিক? না কারণ শিশু ধর্ষিত হন।
৭. আসলে ঘটনা কি? যৌন চেতনার ইমেজ যেটার সাথে জড়িত তা ধর্ষিত হতে পারে।
৮. রোবট যদি যৌন চেতনার উষ্কানী, এরপর যৌন দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণের কেন্দ্র (ওড়না) হতে পারে তাহলে ধর্ষণ চেতনার সাথে কেন সম্পর্কিত হবে না?

তারা ব্যবসার খাতিরেই তো রোবট আনা এটা সাধারন চিন্তা
রোবটের সাথে যৌন ইমেজ-পুরুষের চোখ-ধর্ষণ চেতনা এই সবকিছু যুক্ত এটা অসাধারন চিন্তা।

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

এ আর এমন কি! আজকাল সবকিছুতে সৌন্দর্য্য আরোপ করতে চাইলে, সেটিকে 'সেক্সি' বলা হয়। এবং আমরা আর তাতে কিছু মনে করি না। চাচি খালাম্মা খালা খালু এমনকি আব্বু আম্মুকেও সেক্সি বলে 'কমপ্লিমেন্ট' করলে তাতে কিছু মনে করার নেই।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৫

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: এ অনেক মইনুল, অনেক ধন্যবাদ
এ যে অনেক:
দেখুন যে যৌনতা আর সৌন্দর্য্যকে ঘিরে যে বোঝাপড়া তা ক্রমাগতভাবে পরির্বতন হচ্ছে। আর এজন্যই এটা অনেক কিছু। কারণ আপনি আপনার কোন সম্পর্কের মানুষকে যৌন আবেদনময়ী বলছেন কেন বলছেন, জেনে বলছেন না না জেনেবুঝে বলছেন তা বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কে আপনাকে বলাচ্ছে এসব? এতে কি হচ্ছে? এগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কিছু বিকৃত মানুষ সুযোগ পেলে রোবটকেও ইয়ে করতে চেষ্টা করবে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: হ্যা করবে।

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্যমনস্ক শরৎ ,




যে চেতনার কথা বললেন তা প্রকৃতিদত্ত । তবে তা "ধর্ষন" শব্দটি দিয়ে বোঝানোর চেয়ে বিশেষ " শারীরিক / মানসিক উত্তেজনা" দিয়ে বোঝানো হলে সঙ্গত হতো মনে হয় । কারন "ধর্ষন" শব্দটি কুৎসিত একটি ধারনার ধারক । কিন্তু "সেক্স" বা "যৌনতা" চেতনাটি কিন্তু তা নয় ।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৩

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: না। ধর্ষন চেতনা প্রকৃতিদত্ত না। যৌন তাগিদ সকল জেন্ডারেরই আছে, সেটা প্রাকৃতিক।
ধর্ষন একটি কুৎসিত ধারনাই তো। সেটা তার সমস্ত বৈশিয্ট্য নিয়ে বহাল না থাকলে কীভাবে বুঝবেন। ধর্ষন আর যৌন ইচ্ছা এক নয়। যদি শারীরিক/মানসিক উত্তেজনা শব্দ ব্যবহার করেন তাহলে এর মূল বৈশিষ্ট্য লোপ পায়।
যেমন একটা বাক্য বলি,
৩৪ বছরের একজন যুবক মানসিক উত্তেজনার বশে একজন ৫ বছর বয়সী শিশুর প্রতি যৌন তাগিদ দেখালেন।
এবার
৩৪ বছরের একজন যুবক একটি ৫ বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণ করলেন।
আমার যুক্তি ধর্ষণ একটি ক্রিয়া নয় শুধু চেতনাও।

৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বেকার যুবকদের মেসে থাকেন?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আমি বেকার যুবকরা মেসে থাকলে যা চিন্তা করে বলে আপনি অনুমান করেন তেমন চিন্তা করি না। এমনকি আপনার চিন্তাকেও আটকে দেই। যেমন এখন দিলাম।

৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলাতে বুঝতে পারলাম যে, আপনি চিন্তাও করেন; আপনার পোষ্ট কিন্তু চিন্তামুক্ত ছিলো।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আপনার সমস্ত বোঝাপড়া আমার বলার উপর নির্ভরশীল। হাহাহাহাহাহাহাহা। আবারো আপনার চিন্তাকে আটকে দিলাম।

৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২১

ঘুমন্ত আমি বলেছেন: আমাদের অদ্ভুত মানুষিকতার জন্য তার চেয়ে বেশী লাইক কিংবা ডিসলাইক প্রযোজ্য।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: এটাও একটা ইন্টারেস্টিং পরিবর্তন কিন্তু।

৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রোবটের মধ্যে ও প্রাণ খুঁজে মানুষ। আরো বাড়িয়ে বললে রোবটকে মানুষ হিসেবে দেখতে চায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মেয়ে মানুষ। অনেক দিন পর শরতের আগমন।শীত কালে। B-)

৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৯

আরজু পনি বলেছেন: যৌন চেতনাবোধ ব্যবসায়িক সব কিছুতেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আরোপিত।
ভালো লাগা রইল, শরৎ।

১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্যমনস্ক শরৎ ,



প্রতিমন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

সম্ভবত আপনার বুঝতে কোথাও ভুল হয়েছে । আপনার লেখার শুরুতেই "বস্তুতে যৌনতা আরোপ...." করার কথাটি বলেছেন । এবং প্রথম ও শেষ প্যারাটির বক্তব্যও তাই । আর 'ধর্ষন" টাকে এনেছেন এই যৌন প্রক্রিয়ার একটা 'ফলাফল" হিসেবে ।
আমি বস্তুতে এই যৌনতা আরোপের বিষয়টিকেই আপনার বক্তব্য অনুযায়ী প্রাকৃতিক বলেছি । ধর্ষনকে নয় ।

আপনার লেখা প্রথম প্যারাটির সূত্র ধরেই এমন একটা সময়কে/ মূহুর্তকে বলেছি " শারীরিক / মানসিক উত্তেজনা" দিয়ে বোঝানো হলে সঙ্গত হতো মনে হয় । কারন এই উত্তেজনার ফলাফল মিউচ্যুয়াল না হয়ে একতরফা হলেই তা ধর্ষন । এর আগ পর্যন্ত তা প্রাকৃতিক-ই । আপনিও বলেছেন ধর্ষন একটি ফলাফল ।

আর মানবকৃত ভালো মন্দ সব কিছুই কোনও না কোনও চেতনা সম্ভুত । তাই আপনার ধর্ষন ও তেমন একটি চেতনা , যা চরম মন্দ কিছুর নির্দেশক এবং অস্বাভাবিক তো বটেই ।

প্রতিমন্তব্যে আপনার দেয়া উদাহরণ --৩৪ বছরের একজন যুবক মানসিক উত্তেজনার বশে একজন ৫ বছর বয়সী শিশুর প্রতি যৌন তাগিদ দেখালেন। ------------------- এটা প্রাকৃতিক । যৌনক্রিয়ার কাজটি এখানে সংঘঠিত হয়নি । তাই এটি ধর্ষন নয় । এই "তাগিদ" ক্রিয়ার মূল বৈশিষ্ট্যই - উত্তেজনা ।
আর ৩৪ বছরের একজন যুবক একটি ৫ বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণ করলেন। ------------- এখানে এ্কটি তাগিদ থেকে ক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে একতরফা ভাবে তাই এই ক্রিয়ার একটা মূল বৈশিষ্ট্যও আছে যাকে বলি, ধর্ষন ।
উপরের উদাহরণ দু'টিতে আমার কথাগুলোতে কারো মূল বৈশিষ্ট্য ক্ষন্ন হয়নি । যথাযথ হয়েছে মনে হয় ।

বোঝাতে পেরেছি !!!!!!

১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২২

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনি এখনও লিখে যাচ্ছেন দেখে ভালো লাগছে।

১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

জেন রসি বলেছেন: মানুষ যৌন প্রাণী। তার যৌনচেতনা আছে। যা স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক। তবে এই যৌনতাকে ঘিরে মানুষের নানা রকমের সামাজিক নিয়ম কানুন প্রথা আছে। যা সে নিজেই বানিয়েছে। এবং তারও একটা সামাজিক বিবর্তনের ইতিহাস আছে। ভবিষ্যতও আছে। আবার এখানেই সাবব্জেক্তিভ আকাঙ্ক্ষা এবং দৃষ্টিভঙ্গির সাথে কালেক্তিভ বিশ্বাসের সংঘর্ষ হতে পারে।

১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

মানিজার বলেছেন:


অং যৌন্তি ! অং যৌন্তি ! অং যৌন্তি ! অং ! !

১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৪

সোহানী বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষন।

হাঁ সমস্যা কি পোষাকের নাকি দৃষ্টিভঙ্গীর তা এ দেশীয় রোবট দেখলেই বোঝা যায়। অরেকদিন পর আসলেন ও প্রকৃতিই চিন্তার খোরাক নিয়ে আসলেন। লিখায় লাইক ও প্রথম মন্তব্যে সুপার লাইক।

১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: চমৎকার লেখা। আমি এখন যে সিরিজ দেখছি তা হলো mindhunter. এটা হলো সিরিয়াল কিলারদের মন মানসিকতা নিয়ে। এখানে এক সিরিয়াল কিলারকে দেখানো হয় সে হাই হিলের সাথে হস্তমৈথুন করে। মন অনেক বিচিত্র। রোবট/মূর্তির যদি লিঙ্গ নাই থাকে তাহলে বিভিন্ন দোকানের সামনে নারী পুতুলগুলোকে যখন কাপড় হীন রাখা হয় তখন সবার মধ্যে কী বিব্রতকর অবস্থা হয় সেটাই দেখার মত...

১৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৮

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: সচেতনভাবেই কি বললেন, ধর্ষণ চেতনা ?

ধর্ষণ নয়, যৌণতা হলো চেতনা। তাহলে কি খুনকেও চেতনা বলবেন ? আজব চিন্তাধারা...........

১৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ইদানীং সব কিছুতেই কিছু কিছু মানুষ যৌনতা খুঁজে পায়। প্রতিমা, রোবটও বাদ যাবে কেন?

১৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: যার মনে যা, ফাল দিয়া ওঠে তা - পুরানো গ্রাম্য প্রবাদ ।

১৯| ০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভালো পোস্ট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.