নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতা লিখি , গল্প লিখি , মুভি রিভিউ লিখি , বুক রিভিউ লিখি , ফিচার লিখি । এই তো আমার লিখিময় জীবন ।
বাবরী মসজিদ বিষয়ক ইন্ডিয়ান সুপ্রিম কোর্টের রায়ে নামাজ পড়ুক না পড়ুক ঈমানদারদের জ্বালাময়ী স্ট্যাটাসে মুখবইতে যে ঝড় উঠেছে তাতে বুলবুলও ঢাকা পড়েছে । আমি লিখবো না লিখবো না ভাবলেও না লিখে পারছি না । লিখবো না ভেবেছিলাম কারণ আইনের ছাত্র হিসেবে আমি যে দৃষ্টিকোণ থেকে এই রায়কে বিবেচনা করছি তা অনেকে স্বাভাবিকভাবে নাও নিতে পারে । তাছাড়া কথাগুলো যদি না লিখি তাহলে আমার একচোখা মুখবই বন্ধুরা একচোখা দৃষ্টিতেই চিরকালই রায়টাকে বিচার করবে । সংক্ষেপেই লিখছি- প্রথমেই ইতিহাস বাদ দিই । এটা সবাই জানে । রায়ের কথাগুলোও বাদ দিই । এটাও সবাই জানে । আমি কিসের প্রেক্ষিতে এই রায় এসেছে তা নিয়ে আলোচনা করি । আমি মনে করি এই মূর্হুতে এরচেয়ে ভালো ও ব্যালেন্স রায় আর হতে পারে না । ইনফ্যাক্ট সার্বিক বিবেচনায় এটাই যথার্থ রায় । ব্যাখ্যা করছি - প্রথম কথা ভারতে একটা সাম্প্রদায়িক দল ক্ষমতায় এসেছে । যে দল ভারতীয় সংস্করণে নব্য নাৎসীবাদে বিশ্বাস করে । যার প্রধান এমন একজন যার হাত এই বাবরী মসজিদের প্রেক্ষিতেই সৃষ্ট দাঙ্গায় হাজারো মুসলিমদের রক্তে রাঙানো । স্বাভাবিকভাবে বিচারব্যবস্থায় তাদের অযাচিত হস্তক্ষেপ থাকাটা স্বাভাবিক । তবে এই রায়ে বিজেপির ধর্মীয় মূল্যবোধ প্রকাশিত হয়েছে ভাবলে ভুল হবে । ধরেন এবারে বিজেপির জায়গায় কংগ্রেস ক্ষমতায় এসেছিল । কংগ্রেস বাবরী মসজিদ নিয়ে পুণরায় রাজনীতি করতে এর রায় আরো এক টার্মের জন্য পিছিয়ে দিতো বা যদি একান্ত বাধ্য হয়ে এই রায় ঘোষণা করতেই হয় তাহলে ঠিক এই রায়টার কপি পেষ্ট আসতো । কারণটা খুব সিম্পল । সাম্প্রদায়িক সম্প্রতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখা । ভারতের মোট জনসংখ্যার ১৩.৪ শতাংশ মুসলিম, ৮০.৫ শতাংশ ভাগ সনাতন ধর্মালম্বী। সরকার স্বাভাবিকভাবে দেশের সংখ্যাগরিষ্ট জনগণকেই খুশি করবে নিজ ভোট ব্যাংক বাঁচানোর জন্য । বাকি সংখ্যালঘুকে নির্দ্ধিধায় তাদের উপর ঘটে যাওয়া অন্যায়ের কথা অকপটে স্বীকার করে (যা শুনতেও ভালো লাগবে) তাদের আঘাতে মলম দিবে । সাথে সাথে এমন ক্ষতিপূরণ দিবে যা অলটারনেটিভ অপশন হিসেবে প্রত্যাশার চেয়ে বেশি । ২.৭ একর বাবরী মসজিদের জায়গার বদলে থেকে ৫ একর জায়গা অন্যত্র দিচ্ছে । ঠিক এইভাবে সরকার দুই কূলই রক্ষা করল । হিসাব করে দেখলে সুপ্রীম কোর্টের রায় পূর্ববর্তী রায় থেকে বহুগুণ ভালো এসেছে । যেখানে ২০১০ সালে তিন বিচারপতি নিয়ে এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায় ছিল -অযোধ্যার বিতর্কিত ২.৭ একর (১.১২ হেক্টর) জমিটি তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হবে, যেখানে ১/৩ অংশ রাম ললায় বা হিন্দু মহাসভার প্রতিনিধিত্বকারী শিশু রামের হাতে যায়, ১/৩ অংশ যায় সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের হাতে এবং বাকি ১/৩ অংশ যায় নির্মোহী আখড়ার হাতে। রায়টি নিশ্চিত করে যে এই বিতর্কিত স্থানটি হিন্দুদের বিশ্বাস অনুসারে রামের জন্মস্থান ছিল এবং বাবরি মসজিদ একটি হিন্দু মন্দির ভেঙে দেওয়ার পরে নির্মিত হয়। এছাড়া রায়ে উল্লেখ করা হয় যে মসজিদটি ইসলামের তত্ত্ব অনুসারে নির্মিত হয়নি। এবারের রায়ে খুবই সতর্কতার সাথে তত্ত্ব বিষয়ক সকল কথা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে । ধরেন বর্তমান রায়ের ঠিক বিপরীতটাই হল । বাবরী মসজিদ লজিক্যালী যাদের তাদেরই হলো । ব্যস গুজরাটে যা হয়েছিল তার পুনরাবৃত্তি হবে । প্রতিশোধের ঢেউ পাকিস্তান ছাড়িয়ে বাংলাদেশেও আসবে । রক্ত ঝরবে উভয় সম্প্রদায়ের । আবার বাবু বজরঙ্গির মত কোন পিশাচ পৃথিবীর বুকে নেমে আসবে। ধর্ষিত হবে নারী । মাঝ থেকে চিরে ফেলা হবে দুধের শিশুদের। মায়ের পেট থেকে ৯ মাসের ফিটাসকে মায়ের পেট কেটে বের করে আগুনে পুড়িয়ে দিবে । এই ব্যালেন্স রায়ে আর যাইহোক উভয় পক্ষের রক্তক্ষরণ এড়ানো গিয়েছে । কারণ বর্তমানে ভারতীয় মুসলিম নেতাদের (আসাদউদ্দিন ওয়াইসি'র মত) মাঝে নতুন নমনীয় যৌক্তিক নেতৃত্ব উঠে এসেছে । যারা বুঝতে পেরেছে পূর্বপুরুষদের ঐতিহ্যের স্মৃতি রক্ষার চেয়ে এক বিন্দু রক্তের দাম অনেক বেশি । আমি একে সাধুবাদ জানাই । তবে মুসলিমরা ৫০০ বছর ধরে একাধিপত্য জারী না করে ধর্মীয় সহিষ্ণুতা দেখিয়ে মালিকানা হারাল আর একদল উগ্রপন্থী হিন্দু অসহিষ্ণুতায় মসজিদ ভেঙে জমির দখল পেল - মনের ভেতর এ দুঃখ থাকাটা স্বাভাবিক । তবে এই সামান্য দুঃখের দাম নিশ্চয়ই হাজারো নিরপরাধের রক্তের দাম এর সমতুল্য নয় ? এখানে অনেকেই বলতে পারে আইন চলবে নিজস্ব গতিতে । রাজনৈতিক বিবেচনায় না । ওয়েল, তাহলে বলবো আপনি আইন বুঝেন না । আইনে বিজ্ঞ বিচারকদের একটি বিশেষ ক্ষমতা আছে । যাকে বলে বিচারকের বিবেচনাধীন ক্ষমতা (Discretionary Power) । এই ক্ষমতা বলে বিচারক সার্বিক দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত ক্ষমতার মধ্যে দিতে পারে । পলিটিক্যাল ইনফ্লুয়েন্স এখানে একমাত্র কারণ না । বাংলাদেশে যারাই এই রায়ের বিরোধিতা করেছে তারা আসলে জ্ঞান স্বল্পতায় ভুগছে । আর হ্যাঁ, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ না পড়া ঈমানদার বাঙ্গালীদের পরস্পর বিরোধী স্ট্যাটাসে আমি বিরক্তির সাথে সাথে একটা মজার দিকও খুঁজে পাচ্ছি । যে ব্যক্তিটি রাতদিন ভারত বিরোধী স্ট্যাটাস দিয়ে হোম পেইজ কাঁপায় । তাকেই দেখি বাবরী মসজিদ নিয়ে আবেগতাড়িত স্ট্যাটাস দিচ্ছে । ভারতের মুসলমানরা তো ভারতেরই তো অংশ । ভারতের শাসন ক্ষমতার অংশ। আপনি যখন ভারতকে গালি দেন পক্ষান্তরে আপনি সেখানকার মুসলিমদের সহ গালি দেন । এগুলো এক ধরনের হিপোক্রেসি । ভারতবর্ষের মাটিতে ব্রিটিশ সূর্য অস্ত গিয়েছে আজ ৭২ বছর । ব্রিটিশদের দিয়ে যাওয়া সাম্প্রদায়িকতা সুতো দিয়ে আমরা আজো সাম্প্রদায়িকার লাল চাদর বুনে চলেছি । এই চাদর দীর্ঘে প্রস্থে আরো প্রসারিত হচ্ছে । এই প্রসারণ বন্ধ হবে না । অন্ততকাল চলবে । বাবরী মসজিদ দখল এসেছে সামনে আছে তাজমহল ।
শান্তনু চৌধুরী শান্তু
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৮
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: দুই কূলই তো মোটে উপর খুশী । ব্যালেন্স রায় হবে না কেন ? সম্প্রদায়িক দাঙ্গা এড়ানো গেলো আর মুসলিমরা ৫ লক্ষ একর জায়গাও পেল । এই পরিস্থিতিতে এর চেয়ে ভালোও রায় হতে পারে না ।
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৯
নুরহোসেন নুর বলেছেন: উক্ত স্হানটিতে মসজিদ-মন্দির কোনটাই না করে অন্য কোন ব্যবস্হা করা যেত না?
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৬
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: ভাই ভোট ব্যাংকের কথা ভাবতেই হবে । কোন সরকার এই ঝুঁকি নিবে না ।
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪২
আখেনাটেন বলেছেন: এমজেডএফ বলেছেন:আপনার নিজের যুক্তির মধ্যেই স্ববিরোধিতা রয়েছে। -- জনাব ব্লগার এমজেডএফ এর সাথে একমত।
আপনি শিরোনামে লিখেছেন 'গড্ডলিকা প্রবাহের বাইরের চিন্তা' করছেন। বস্তুত আপনি বৃহৎ একটি অংশের সাথেই শুধু একমত পোষণ করলেন। এটা কোনোভাবেই 'বাইরের চিন্তা' না।
আবার আপনার লেখার স্ববিরোধী অংশটুকু খেয়াল করুন, একদিকে বলছেন বহুগুন ভালো রায়। আবার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন এরপর কি তাহলে 'তাজমহল'। এই ভাবনা আপনার উদয় হয়েছে কারণ এই রায়ের কদর্য দিকটিও ঐটি ঐ 'আশঙ্কা' যা উপমহাদেশের লিবারেল পন্ডিতেরা দুদিন থেকে লিখে চলেছে।
আপাতদৃষ্টিতে ভালো মনে হলেও, এই রায় ঐ আশঙ্কার জায়গাটিকে চরমভাবে উস্কে দিল। এখন যদি উগ্রপন্থীরা একই ভাবনায় তাজমহম, কুতুবমিনার, কাশির(বেনারস) মসজিদ, মথুরাসহ অন্য জায়গায় ঐতিহাসিক স্থাপন ভাঙতে থাকে...যেগুলো নিয়েও বিতর্ক চলে আসছে। তখন কি এই রায় সেটার রক্ষাকবজ হবে না।
এই রায়ে আমি নিজেও খুশি একটি কারণে যে, কোনো রক্তপাত ছাড়াই এর সমাধান হল। জায়গাটি মুসলিমদের পক্ষে গেলে চরম বিশৃঙ্খলা হত এটি নিশ্চিত। তবে আমার মতে আরো ভালো হত, যেহেতু এটি প্রমাণিত হয় নি যে ওখানে রামমন্দির ছিল সেহেতু হিন্দুর মন্দির নির্মানের দাবীও ধোপে টিকে না। আবার মন্দির না থাকলেও কিছু প্রত্নতাত্তিক উপাদান পাওয়া গিয়েছে সেহেতু মসজিদের পক্ষেও দাবী চলে না। তাই মুসলিমদের মতো হিন্দুদেরও অন্য জায়গায় ভূমি দিয়ে সরকার '২.৭৭ একক' জায়গাটিকে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে ঘোষণা দিতে পারত বা অন্য কোনো সলিউশনে আসতে পারত।
যদিও এতে কিছু উগ্রপন্হী হিন্দু হৈচৈ করত, তথাপিও সেটা সহজেই প্রশমন করার সক্ষমতা ছিল আরএসএস নিয়ন্ত্রিত বিজেপি সরকারের। কিন্তু হায়েনার কাছে মেষশাবক জমা থাকলে মেষশাবক যে হায়েনার পেটেই যাবে তা বলাই বাহুল্য।
যাহোক, এখন সেই 'আশঙ্কা' উগ্রবাদীদের দ্বারা বাস্তবে পরিণত না হোক সেই কামনা। দাঙ্গা-হাঙ্গামা যারা ভুক্তিভোগী তাদের জন্য একটি অভিশাপস্বরূপ। ঘৃণামুক্ত হোক উপমহাদেশ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৭
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: স্ববিরোধীটার বিষয়টি ধরতে পারার জন্য ধন্যবাদ । আসলে আমি এই রায়ে হাফ ছাড়লেও মনের মধ্যে খারাপ কিছু হওয়ার আশংকা সবসময় থাকেই । যেটি লুকাতে পারিনি ।
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:১৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সব পক্ষই রায় মেনে নিয়েছে। সবাই শান্ত।
মামলার বাদি সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান জাফর আহমেদ ফারুকি যেমন পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, "আমরা বিনম্রতার সঙ্গে এই রায়কে স্বাগত জানাচ্ছি।"
"যদি কেউ এই রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ করার কথা বলেন, সেটা তার ব্যক্তিগত মত - ওয়াকফ বোর্ডের নয়।"
"দেশের হিত ও শান্তি বজায় রাখার স্বার্থে আমরা হুবুহু এই রায়টি কবুল করে নিচ্ছি।" রিভিউ আপিলও করবো না।
কোন বিক্ষোভ নেই রিএকশান নেই।
মুসলিম দেশের ভেতর শুধু বাংলাদেশের লোকজনই বেশী উদ্বিগ্ন দেখা যাচ্ছে। আর কোথাও না।
পাকিস্তানে কেউ রিএক্ট করতে দেখা যায় নি। এশীয় মুসলিম দেশগুলো, মালয় অঞ্চল মধপ্রাচ্য, তুরষ্ক কোথাও কোন প্রতিক্রিয়া দেখা যায় নি।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৯
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: যেখানে স্বয়ং বাদী নিশ্চুপ সেখানে আমাদের বলার কি আছে ? আপনার মন্তব্যটি উক্ত লিখাটিকে সমৃদ্ধ করতে টুকে নিলাম । আপনার সহযোগিতা প্রত্যাশী
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৩৭
রাফা বলেছেন: ইহা একটি ধর্ম বিদ্ধেষপূর্ণ রায় । সংখালঘুদের অধিকার অধিকার হরণ করার রায়।
এতদিনে অরিন্দম কহিল বিষাদে-শেষ লাইনে এসে পুরো লেখার বিরুদ্ধেই চলে গেলো সবকিছু।বাবরি মসজিদ‘কে পুরাকির্তি হিসেবে সংরক্ষন করাই সমিচিন ছিলো। যদি এই মসজিদের চাকচিক্য ঠিক তাজমহলের মত বজায় থাকতো তাহলে কি এটা গুড়িয়ে দেওয়ার কথা ভাবতো ভারত বাসী? সোনার ডিম পাড়া হা্ঁসের মত অবশ্যই সংরক্ষণ করা হ‘তো তাজ মহলের অনুরুপ।এক তাজ মহলই কোটি ডলারের জোগান দেয় ভারতকে।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪০
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আসলে আমি এই রায়ে হাফ ছাড়লেও মনের মধ্যে খারাপ কিছু হওয়ার আশংকা সবসময় থাকেই । যেটি লুকাতে পারিনি । ধন্যবাদ
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৪৭
অনল চৌধুরী বলেছেন: MIGHT IS RIGHT IN EVERY PARTS OF THE WORLD.
১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪২
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: ইয়েস ।' চিরকাল সংখ্যালঘুর উপর সংখ্যা গুরুর অত্যাচার চলছে । পৃথিবীর সব জায়গায় সত্য ,।
৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ যদি মিলেমিশে থাকে তাহলে কোনো সমস্যা হয় না। মানুষের আসল পরিচয় তো ধর্মে নয়। এটা মানুষ কেন বুঝে না!
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০৮
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: যুগ বদলাচ্ছে । আরেকটু সময় প্রয়োজন ।/
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৪
এমজেডএফ বলেছেন:
আপনার নিজের যুক্তির মধ্যেই স্ববিরোধিতা রয়েছে। আপনি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে যা বলতে চেয়েছেন তার অর্থ হচ্ছে ভারতের সংখ্যাগরিষ্ট হিন্দুদেরকে খুশি করার জন্য, নতুন করে দাঙ্গা এড়াবার জন্য এবং প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক প্রভাবে এই তথাকথিত "ব্যালেন্স রায়" দেয়া হয়েছে। আপনি যেসব কারণের কথা উল্লেখ করলেন সেগুলো মানলে একে আপনার কথা অনুসারে "ব্যালেন্স রায়" বলা যাবে না। "দেশ ও মানুষের নিরাপত্তার খাতিরে সংখ্যাগরিষ্ট হিন্দুদেরকে খুশি করার রায়" বলতে হবে।