![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৯১ সাল । আজিমপুরে প্রাইভেট পড়তে এক স্যারের বাসায় বসে আছি আমারা ৬ বন্ধু । এমন সময় স্যারের এক বন্ধু আসল। স্যার নেই তাই আমাদের সাথেই গল্প শুরু করলেন। প্রথমে একটু দূরত্ব বজায় রাখলেও এক সময় তার আন্তরিকতা , সৌজন্যতা বোধের কারনে অল্প সময়ে আমাদের আপন করে নিয়েছিলেন। প্রায়ই তাকে স্যারের বাসায় দেখতাম। এবং আমরা সবাই তার ভক্ত হয়ে গেলাম। অনেক দিন পর জেনে ছিলাম ব্যাক্তিটি ছিল ডঃ ওয়াজেদ মিয়া ।
ড. এম.এ ওয়াজেদ মিয়া সম্পর্কে কিছু লেখার যোগ্যতা আমার হয় নি এবং কোন কালেও হবে না।তিনি ছিলেন এদেশের একজন মেধাবী বিজ্ঞানী এবং বাংলাদেশের আণবিক পাওয়ার প্লান্টের একজন সত্যিকারের বিশ্বাসী । ক্ষমতার ভিতর থেকেও কখনও ক্ষমতার অপব্যবহারের সামান্যতম সুযোগ নেননি। যা তাঁর জন্য খুব সহজ ছিলো। তিনি আপন অবস্থানে থেকেই কাজ করে গেছেন।তার স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশের রূপপুরে একটি পরমাণু বিদুৎ কেন্দ্র চালু করা, দেশের বিজ্ঞানীদের পেশাগত কাজের উৎকর্ষতা বৃদ্ধির জন্য একটি বিজ্ঞান ভবন নির্মাণ করা। কিন্তু দু:খজনক বাস্তবতা হলো, তিনি তার ইচ্ছার অনেক কিছুই বাস্তবায়ন করে যেতে পারেন নি। দেশের বিজ্ঞান ভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে তাঁর অবদান অবিস্মরনীয়।
আমি অনেকটা আশা নিয়ে ব্লগে এসেছিলাম তার মৃত্যু বার্ষিকীতে ব্লগে কেউ না কেউ তাকে নিয়ে পোস্ট দিবেন। হয়ত মান সম্পন্ন পোস্ট হলে স্তিকি হবে। কিন্তু যতদুর আমার নজর পড়েছে এরকম কোন পোস্ট পেলাম না। এটা সত্যিই দুঃখ জনক । আমরা রাজনীতির বাইরে কোন চিন্তা করতে পারি না। সব কিছুর ভিতরে রাজনীতি খুঁজি। এবং নিজের দেশের গুণী জনকে সম্মান দিতে পারি না। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে স্মরণ করার যে প্রস্তুতি নেয়া হল তার কানাকড়িও দেখলাম না এই গুণী জনের জন্য। আমারা আমাদের নোবেল লরেটকে বলি “রাবিশ” আর বিদেশ থেকে নোবেল বিজয়ী নিয়ে আসি সম্মান দেখানর জন্য।
আসুন আমরা আমাদের দেশের এই বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার জন্য মহান আল্লাহর দরবারে দোয়া করি, আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতবাসি করেন।
ডঃ এম এ ওয়াজেদ মিয়া সংক্ষিপ্ত জীবনী
জন্ম : ১৬ ফেব্রুয়ারী, ১৯৪২ খ্রিঃ।
মৃত্যু : ০৯ মে, ২০০৯ খ্রিঃ।
বিশিষ্ট পরমানু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারী রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। চার ভাই ও তিন বোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ট ড: এম এ ওয়াজেদ মিয়া ওরফে সুধা মিয়া। তিনি রংপুর জিলা স্কুল থেকে ১৯৫৬ সালে প্রথম শ্রেণীতে ম্যাট্রিকুলেশন, রাজশাহী বিজ্ঞান কলেজ থেকে ১৯৫৮ সালে বোর্ডে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করতঃ ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন। ১৯৬১ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান লাভ করেন। ১৯৬২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একই বিষয়ে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন।
১৯৬৩ সালের ৯ এপ্রিল তিনি তৎকালীন পাকিস্তান আণবিক শক্তি কমিশনে যোগদান করেন। ১৯৬৩-৬৪ শিক্ষাবর্ষে তিনি লন্ডনের ইমপেরিয়াল কলেজের ডিপ্লোমা অফ ইমপেরিয়াল কলেজ কোর্স কৃতিত্বের সঙ্গে সম্পন্ন করেন। ১৯৬৭ সালের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্যের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করলে তাকে উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে ঢাকার আণবিক শক্তি গবেষণা কেন্দ্রে নিয়োগ দেয়া হয়।
১৯৬৯ সালে ইতালি ট্রিয়েস্টের আন্তর্জাতিক তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র তাকে অ্যাসোসিয়েটশিপ প্রদান করে। এ সুবাদে তিনি ১৯৬৯, ১৯৭৩ ও ১৯৮৩ সালে ওই গবেষণা কেন্দ্রে প্রতিবার ছয় মাস করে গবেষণায় নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৬৯ সালের নভেম্বর থেকে ১৯৭০ সালের অক্টোবর পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন শহরের ড্যারেসবেরি নিউক্লিয়ার ল্যাবরেটরিতে পোষ্ট ডক্টরাল গবেষণায় নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১২ মার্চ থেকে ২৪ আগষ্ট পর্যন্ত তিনি তৎকালীন পশ্চিম জার্মানির কার্লসরবয়ে শহরের আণবিক গবেষণা কেন্দ্রে আণবিক রিঅ্যাক্টর বিজ্ঞানে উচ্চতর প্রশিক্ষণ লাভ করেন। ১৯৭৫ সালের ১ অক্টোবর থেকে ১৯৮২ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিনি ভারতের আণবিক শক্তি দিল্লির ল্যাবরেটরিতে গবেষণায় নিয়োজিত ছিলেন। তিনি অনেক জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান বিষয়ক সম্মেলনে যোগদান করেছেন।
তার অনেক গবেষণামূলক ও বিজ্ঞান বিষয়ক প্রবন্ধ জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পত্র-পত্রিকায় ও সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
তাঁর প্রকাশিত চারটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হচ্ছে : (1) Fundamentals of Thermodynamics, (2) Fundamentals of Electromagnatics, (৩) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু ঘটনা ও বাংলাদেশ, (৪) বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারী চালচিত্র। তাঁর এসব গ্রন্থ
নিজস্ব স্বকীয়তায় উজ্জ্বল।। তাঁর Fundamentals of Electromagnatics গ্রন্থটি ভারতে পাঠ্য বই হিসাবে ছিল এবং ইংল্যান্ডেও বহুল পঠিত একটি বই।
মরহুম ডঃ এম এ ওয়াজেদ মিয়া দীর্ঘদিন যাবত দেশের আনবিক শক্তি বিষয়ক গবেষণায় অবদান রেখেছেন, বাংলাদেশ আনবিক শক্তি গবেষণা কেন্দ্রকে গড়ে তুলেছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের পদার্থবিজ্ঞান, ফলিত পদার্থবিজ্ঞান এবং প্রকৌশল বিভাগের ছাত্রদের জন্য দুটি গ্রন্থ রচনা করেছেন। বাংলাদেশের আনবিক শক্তি বিজ্ঞান গবেষণায় তাঁকে একজন পথিকৃৎ বলা যায়।
২০০৯ খ্রিষ্টাব্দের ০৯ মে তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁকে তাঁর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেপুর গ্রামে তাঁর বাবা-মায়ের কবরের পাশে দাফন করা হয়।
আরো জানতে নিচের লিংক ।
ডঃ এম. এ ওয়াজেদ মিয়া এর জীবনী।
ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার বর্ণাঢ্য জীবন
জীবনী: ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া
১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৫১
অথৈ সাগর বলেছেন:
আল্লাহ্ তাকে বেহেশত নসিব করুক। ধন্যবাদ।
২| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:০৭
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা।
আর আপনার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৫২
অথৈ সাগর বলেছেন:
ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা।
তোমাকেও ধন্যবাদ।
৩| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:০৮
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: চাটিকিয়াং রুমান ভাইয়ের সাথে সুর মিলিয়ে আমিও বলতে চাই, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা।
আর আপনার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৫৩
অথৈ সাগর বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ ।
ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা।
৪| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:১০
মাহমুদডবি বলেছেন: যেই মহিলা তারে সবচেয়ে বেশি অবহেলা করছে আল্লাহ তারে জাহান্নামে দিক।
১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৫৬
অথৈ সাগর বলেছেন:
এই পোস্টে এই ধরনের মন্তব্য ? আপনার জন্য শুভ কামনা।
৫| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:১৪
মুক্তকণ্ঠ বলেছেন: মাহমুদডবি বলেছেন: যেই মহিলা তারে সবচেয়ে বেশি অবহেলা করছে আল্লাহ তারে জাহান্নামে দিক।
১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৫৭
অথৈ সাগর বলেছেন:
উপরের মন্তব্যের জবাব দেখুন
৬| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:২৬
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ওয়াজেদ মিয়ার মতো গুনি ও নির্লোভ মানুষেরা বাংলার মাটিতে বারবার জন্মাক সেই কামনা করি।আল্লাহ উনাকে বেহেশত নসিব করুন।
১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৭:৩৪
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ চেয়ারম্যান ভাই সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য।
৭| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:২৮
নয়ামুখ বলেছেন: ১৯৯৭ সালে শেখ হাসিনা হঠাৎ করে তার নামের পিছন থেকে 'ওয়াজেদ' শব্দটি কেটে ফেলেন। এর কারন কি কারো জানা আছে?
অনেককেই বলতে শুনি ১৯৯৭ সালে ড: ওয়াজেদ মিয়া নাকি শেখ হাসিনাকে ছেড়ে দিয়েছিলেন।আমার কিন্তু বিশ্বাস হয়না। একথাটা কতটুকু সত্য কেউ কি বলবে।
১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৭:৩৯
অথৈ সাগর বলেছেন:
ড: ওয়াজেদ মিয়ার দুর্ভাগ্য তিনি বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করে ছিলেন।
আমরাই মনে হয় একমাত্র জাতি যারা অন্যের পারিবারিক, ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে বেশি মাথা ঘামাই। একজন গুণী ব্যাক্তির জন্য মৃত্যুর পরও শ্রদ্ধা জানাতে কার্পণ্য বোধ করি।
৮| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৩২
বেঈমান আমি বলেছেন: নয়ামুখ @সব কিছুতে ছাগলামি না করলেই কি নয়?পোস্টে ভালো করে পড়েন ।কি পোস্ট কি কমেন্ট করে?
১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:০০
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ বেঈমান আমি ।
৯| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৩৫
নীরব দর্শক বলেছেন: আপনার সাথে ব্যাক্তিগত পরিচয় ছিল বলে আপনি মনে রেখেছেন। এরকম আরো গুনি লোক আছেন যারা আড়ালে থেকে যায়।
মৃত্যুর আগেও তিনি হাসপাতালের বেডে শুয়ে কোন দেশের সাথে পারমানবিক চুক্তি করলে দেশ লাভবান হবে তা নিয়ে কথা বলে গেছেন। তার প্রতি শ্রদ্ধা।
১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:০৬
অথৈ সাগর বলেছেন:
যে লোকটা মৃত্যুর আগেও হাসপাতালের বেডে শুয়ে দেশের কথা ভেবেছে । মৃত্যুর পরও তাকে আমরা নোংরামির হাত থেকে রক্ষা করতে পারি না।
১০| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১:৩৪
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: উনার প্রতি রইল শ্রদ্ধা
১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:০৯
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ । ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা রইল।
১১| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ২:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগতো উনাকে। উনার জন্যে শ্রদ্ধা।
১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:১৪
অথৈ সাগর বলেছেন:
উনি আমারও প্রিয় ব্যাক্তিত্ব। নিরহঙ্কার এবং জ্ঞ্যানি লোক।
আপনাকে ধন্যবাদ।
১২| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ২:৩৮
ঋনাত্মক তড়িৎদ্বার বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগতো উনাকে। উনার জন্যে শ্রদ্ধা।
১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:৩০
অথৈ সাগর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
উনি আমারও প্রিয় ব্যাক্তিত্ব। নিরহঙ্কার এবং জ্ঞ্যানি লোক।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৩| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ২:৪০
নয়ামুখ বলেছেন: @ বেইমান আমি- ড: ওয়াজেদ মিয়াকে আমি সবসময়ই শ্রদ্ধা করি। নিবেদিত প্রাণ এই মানুষটি শেখ হাসিনার স্বামী হওয়ার কারনে তার প্রাপ্ত মর্যাদা পুরোপুরি পাননি এটাই আমাদের ব্যর্থতা।
আপনার কাছে আমার সবিনয়ে একটি প্রশ্ন ১৯৯৭ সালে কি শেখ হাসিনা ওয়াজেদ কি কারনে তার নাম থেকে ওয়াজেদ শব্দটি বাদ দিয়েছিলেন। এটা আমাকে খুবই মর্মাহত করেছিলো।
১০ ই মে, ২০১২ সকাল ১০:০৪
অথৈ সাগর বলেছেন:
ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: বেধে গেল ক্যাচাল!
ডঃ ওয়াজেদের পরিচিতির জন্য তিনি নিজেই যথেষ্ট। তাঁর পারিবারিক জীবন নিয়ে গবেষণার প্রয়োজনীয়তা দেখছিনা।
১৪| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ২:৪৬
ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: বেধে গেল ক্যাচাল!
ডঃ ওয়াজেদের পরিচিতির জন্য তিনি নিজেই যথেষ্ট। তাঁর পারিবারিক জীবন নিয়ে গবেষণার প্রয়োজনীয়তা দেখছিনা।
১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:৫৯
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ ইকরাম উল্যাহ।
১৫| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ২:৫৭
নানাভাই বলেছেন: অনেকটা আশা নিয়ে ব্লগে এসেছিলাম তার মৃত্যু বার্ষিকীতে ব্লগে কেউ না কেউ তাকে নিয়ে পোস্ট দিবেন ।
উনার বউ, পুলা-মাইয়া ই তার কতা মনে করে না; ব্লগের মানুষ কেমনে মনে রাখবে? উনি তো ইলিয়াস, রুনী-সাগর, সুরন্জিত বা আবুল মালের মতো কেউ আছিলেন না!
উনার দূর্ভাগ্য ছিল যে, উনি শেখ হাসিনার স্বামী আর জয়-পুতুলের বাপ আছিলেন!
আল্লাহ তার আত্মার শান্তি করুন।
১০ ই মে, ২০১২ সকাল ১০:৩২
অথৈ সাগর বলেছেন:
আল্লাহ্ তাকে বেহেশত নসিব করুক!
১৬| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ৩:৩৭
মুনসী১৬১২ বলেছেন: যেখানে থাকুন শান্তিতে থাকুন
১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:১৫
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ ।আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতবাসি করেন।
১৭| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ৩:৫৬
একা পথিক ০৭ বলেছেন: তার আত্মা শান্তিতে থাকুক এই কামনা করি।
১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ ।আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতবাসি করেন।
১৮| ১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৮:৪২
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা এই বিজ্ঞানীর প্রতি।
১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ । ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা রইল।
১৯| ১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৮:৪৫
মিতক্ষরা বলেছেন: আল্লাহ্ তাকে বেহেশত নসিব করুক!!
১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫১
অথৈ সাগর বলেছেন:
আল্লাহ্ তাকে বেহেশত নসিব করুক!!
২০| ১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:০৯
সেবু মোস্তাফিজ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ
অত্যন্ত লজ্জার সাথে স্বীকার করছি...
এই ব্লগে তাঁকে নিয়ে আমারই লেখা উচিত ছিল।
কারণ তিনি আমার প্রতিবেশি....
ওই আলোকিত মানুষটির প্রতি আমারও শ্রদ্ধা ব্যাপক.....
আপনাকে আমন্ত্রণ...আসুন ঘুরে যান...দেখে যান যেখানে তিনি শুয়ে আছেন চির নিদ্রায়...
আমারও জন্মভুমি পীরগঞ্জে.....
১০ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০
অথৈ সাগর বলেছেন:
আপনার ব্লগটি পড়লাম । ধন্যবাদ ।
২১| ১০ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:৪২
আমি বরিশাইল্লা বলেছেন: আল্লাহ উনার মত আরও কয়েক জন বাংলাদেশ কে উপহার দাও। উনার মত লোকের বড়ই দরকার এই দেশের জন্য।
ড. ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালবাসা। আল্লাহ তাকে বেহেশত নাসিব করুক।
১০ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৩
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ । আপনার সাথে সহমত ।
২২| ১০ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৮
সাপিয়েন্স বলেছেন: কি দুর্ভাগ্য আমিও ওয়াজেদ সাহেবের মৃত্যুদিন মনে রাখি না, কিন্তু তিনি আমাকে এত স্নেহ করতেন এবং বিভিন্ন সভা-সমিতিতে অতিরঞ্জিত সম্ভাষণ করে লজ্জা দিতেন।
তাঁর স্ত্রীর সাথে তাঁর সম্পর্ক কেন ভালো ছিল না তা আমি জানি, কিন্তু এখন আর বলবো না। দু পক্ষেরই কিছু দোষ ছিল। তিনি নিজেই আমার কাছে একদিন যে সব কথা বলেছিলেন তাতে আমি কিছুটা শকড হয়েছিলাম। থাক।
তিনি আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যানের পদে এক্সটেনশন চেয়েছিলেন। হয়তো পেতেন। কিন্তু তাঁর সমপাঠী ম,খা ,আলমগীর - যিনি তখন বিজ্ঞান মন্ত্রী, এখন অন্তত ৪০০ কোটি টাকার মালিক নতুন ব্যাংকের দাবিদার - প্রধান মন্ত্রীকে নিষেধ করেন। তার পরে তিনি এমন কিছু পাগলামি করেন যে হাসিনার পক্ষে আর সহ্য করা সম্ভব হয় নি। অনাদরে প্রায় বিনা চিকিৎসায় মারা গেলে প্রধান মন্ত্রী হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন। এমনকি মৃত্যুর পরে ছেলে আসার আগেই দৃষ্টিকটুভাবে তাঁকে তাড়াতাড়ি দাফন করা হয়।
একটু ছোট সংশোধনঃ আমার মনে হয় অনার্স আর এমএসসির একটিতে তিনি দ্বিতীয় স্থান পেয়েছিলেন। প্রথম হন ফরহাদ ফয়সল, যিনি জার্মানীতে স্থায়ী বাসিন্দা।
তিনি বন্ধু বৎসল ছিলেন ঠিকই, কিন্তু আবার নিজের মত অন্যের ওপর চাপিয়ে দেবার একটা প্রবণতা তাঁকে তত জনপ্রিয় হওয়ার সুযোগ দেয় নি। এদেশে ফিরে মৌলিক গবেষণা করারও তেমন সুযোগ পান নি। প্রশাসক হিসেবে পছন্দের লোকের প্রতি একটু আধটু পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ থাকলেও মোটামুটি যোগ্য ছিলেন। এক্সটেনশন দেয়া যেত।
আশা করি তাঁর আত্মা শান্তিতে আছে।
১০ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৮
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য । আপনি মনে হয় একই বিষয়ের তাই এভাবে মুল্যায়ন করতে পেরেছেন। সময় পেলে আর বিস্তারিত লেখুন । স্বল্প পরিসরে আপনার মন্তব্যে বোঝা গেল আপনার লেখার হাত ভাল । অপেক্ষায় রইলাম।
২৩| ১০ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৪৮
মোঃমোজাম হক বলেছেন: নানাভাই বলেছেন: অনেকটা আশা নিয়ে ব্লগে এসেছিলাম তার মৃত্যু বার্ষিকীতে ব্লগে কেউ না কেউ তাকে নিয়ে পোস্ট দিবেন ।
উনার বউ, পুলা-মাইয়া ই তার কতা মনে করে না; ব্লগের মানুষ কেমনে মনে রাখবে?
গতকালের টিভিতে মিসেস ওয়াজেদের কোন বাণী ছিলনা সত্য---
১০ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩০
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ মোজাম ভাই ।
ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: ডঃ ওয়াজেদের পরিচিতির জন্য তিনি নিজেই যথেষ্ট। তাঁর পারিবারিক জীবন নিয়ে গবেষণার প্রয়োজনীয়তা দেখছিনা।
আমারও একই মত ।
২৪| ১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:০৫
ডেভিড বলেছেন: পরাক্রমশালীরা মাথার উপর কোন ছায়া পছন্দ করেননা, তবে জৈবিক বা সামাজিক কারণে কখনো কখনো সেই ছায়াটাকে এড়ানোর সুযোগ থাকেনা, ড. ওয়াজেদ মিয়া ছায়ার দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তার মেধাটাকে বিলিয়ে দিতে পারেননি। তার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি
১০ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩০
অথৈ সাগর বলেছেন:
আল্লাহ তাকে বেহেশত নাসিব করুক।
২৫| ১০ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪০
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: নানাভাই বলেছেন: অনেকটা আশা নিয়ে ব্লগে এসেছিলাম তার মৃত্যু বার্ষিকীতে ব্লগে কেউ না কেউ তাকে নিয়ে পোস্ট দিবেন ।
উনার বউ, পুলা-মাইয়া ই তার কতা মনে করে না; ব্লগের মানুষ কেমনে মনে রাখবে? উনি তো ইলিয়াস, রুনী-সাগর, সুরন্জিত বা আবুল মালের মতো কেউ আছিলেন না!
উনার দূর্ভাগ্য ছিল যে, উনি শেখ হাসিনার স্বামী আর জয়-পুতুলের বাপ আছিলেন!
আল্লাহ তার আত্মার শান্তি করুন।
১২ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:১৫
অথৈ সাগর বলেছেন:
আল্লাহ তার আত্মার শান্তি করুন।
২৬| ১১ ই মে, ২০১২ রাত ৯:১৫
দূর্যোধন বলেছেন: নিপাট একজন ভদ্রলোক এবং দেশপ্রেমিক মানুষ।সত্যি বলতে তার মতন মানুষকে আমাদের মাথায় করে তুলে রাখার কথা।কিন্তু দুর্ভাগ্য,এইরকম গুনীদের কদর আমাদের দেশে হয় না,তারাই লাঞ্ছনার শিকার হন,তবুও অভিযোগের আঙ্গুল তোলেননা কারো দিকে।
প্রভু তাকে ভালো রাখুন।
১২ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:৩৪
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ দূর্যোধন ।ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা রইল।
২৭| ১২ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৪৯
ধুর!! বলেছেন: শ্রদ্ধা রইলো ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি। উনার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।
আমাদের দেশের মানুষ এমনি। প্রকৃত গুণীজনকে সম্মান দিতে জানেনা। অবশ্য জানবে কিভাবে উচ্চ স্তরে যদি দূর্ণিতিবাজদের দখলে থাকে।
পোষ্টটা সুন্দর হয়েছে।
১৩ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩
অথৈ সাগর বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ ।: ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা রইলো ।
২৮| ১৪ ই মে, ২০১২ রাত ৩:৪৬
মিরাজ is বলেছেন: এই মেধাবী বিজ্ঞানীর প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা। আমরা আসলে গূণীজনদের সম্মান দিতে শিখিনি এখনো। পোষ্টটা অনেক সুন্দর হয়েছে ভাই।
১৫ ই মে, ২০১২ রাত ১:৫২
অথৈ সাগর বলেছেন:
পুনম পান্ডের জন্ম দিনে দেখ ব্লগ ছাপিয়ে যাবে লেখায় অথচ এমন গুনি জনের কোন কদর নেই।
২৯| ১৮ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৫২
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: উনার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা রইল!
১৯ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৫৩
অথৈ সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ চয়ন । ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা রইলো ।
৩০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০০
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: ১৬ ফেব্রুয়ারী তার জন্মদিন, তার জন্মদিনের মাসে, তাকে স্মরণে ।
তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪২
অথৈ সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ । ভাবছি ১৬ ফেব্রুয়ারিতে একটি পোস্ট দেয়া যায় কিনা ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫৪
পথহারা নাবিক বলেছেন: আমার জানা মতে অতি সাধারন মানুষ ছিলেন!! আল্লাহ্ তাকে বেহেশত নসিব করুক!!