![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যাহা সত্য তাহা সত্যই
মার্কিনীদের চাঁদে অবতরণ ইস্যুতে আমেরিকার বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিকের একটি সাক্ষাৎকার নিয়ে নতুন করে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। সেখানে তিনি বলেছেন, মার্কিনীদের চাঁদে অবতরণের পুরো ঘটনা ছিল সিনেমা। তিনি নিজেই ওইসব দৃশ্য ধারণ করেছিলেন। তার মতে, সিনেমার স্ক্রিপ্টের মতো করে ঘটনাটি সাজানো হয়েছিল।
চলচ্চিত্র নির্মাতা টি. প্যাট্রিক মিউরে সম্প্রতি ওই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করেছেন। প্যাট্রিক মিউরে দাবি করেছেন, ১৯৯৯ সালে মৃত্যুর তিন দিন আগে স্ট্যানলি কুবরিক তাকে এ সাক্ষাৎকারটি দিয়েছিলেন। কিন্তু এতদিন তিনি তা প্রকাশ করেননি।
তবে স্ট্যানলি কুবরিকের স্ত্রী ক্রিস্টিনা কুবরিক বলেছেন, তার স্বামীর সাক্ষাৎকারটি বানোয়াট। তিনি এ ধরনের কোনো সাক্ষাৎকার দেন নি বলে দাবি করেছেন ক্রিস্টিনা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ পাঠানোর দাবি করে। কিন্তু বিশ্বের বহু বিজ্ঞানীই যুগে যুগে এর সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাদের মতে, নাসার মাধ্যমে আমেরিকার চাঁদে মানুষ পাঠানোর ঘটনাটি ছিল শুধুই সাজানো নাটক।
উন্নত বিশ্বের অনেক বিজ্ঞানীর ধারণা চাঁদে যাওয়ার এই নাটকের শুটিং করা হয়েছিল দুর্গম কোনো মরু অঞ্চলে, যেখানে নাটক সাজালে কেউ বুঝতে পারবে না। হলিউডে মার্কিন পরিচালকরা এত অবিশ্বাস্য সব সিনেমা তৈরি করে থাকেন যে তাদের পক্ষে এরকম একটি চন্দ্র বিজয়ের শুটিং করা খুবই সহজ ব্যাপার। কিছু কিছু বিজ্ঞানী এই চন্দ্র বিজয় নাটকের পরিচালকের বলেছিলেন। তারা দাবি করেছিলেন, এই মিথ্যা কাহিনীর পরিচালক ছিলেন বিখ্যাত মার্কিন পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক। এবার সেই কুবরিকের সাক্ষাৎকার প্রকাশ হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে নতুনকরে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা নাসার সমালোচনা করে বলেন,১৯৬৯ সালে নাসার এমন কোনো উন্নত প্রযুক্তি ছিল না যা দিয়ে মানুষ চাঁদে গমন করতে পারে। এপোলো-১১ নামের মহাকাশ যানটি ছিল সাজানো নাটকের অংশ। মানুষ সত্যিই চাঁদে গেছে নাকি এটা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রতারণা সেটা আরো বেশি ঘনীভূত হয় মার্কিন রকেট প্রযুক্তি তত্ত্বের প্রবক্তা বিল কেসিংয়ের বক্তব্যের পর। ১৯৭৪ সালে তিনি একটি বই লেখেন ‘আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি’ শিরোনামে। এই গ্রন্থে তিনি উল্লেখ করেন আমরা কখনই চাঁদে যাইনি। চাঁদে যাওয়ার বিষয়টি ছিল বিশ্ববাসীর সঙ্গে প্রতারণা।
তিনি আরো উল্লেখ করেন এপোলো-১১ মহাকাশ যানটি উৎক্ষেপণের কিছু সময় পর যানটি অদৃশ্য হয়ে যায়। এরপর তিন নভোচারী বিশিষ্ট লুনার ক্যাপসুলটি একটি সামরিক কার্গো বিমানে সরিয়ে ফেলা হয় এবং আট দিন পর ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেয়া হয়। তারপর নভোচারীদের নিয়ে নেভাদার মরুভূমিতে কঠোর সামরিক প্রহরার মধ্য দিয়ে চন্দ্র বিজয়ের নাটকটি মঞ্চস্থ করা হয়।
মহাকাশচারীরা চাঁদে অবতরণ করার পর সেখানে তাদের কয়েকটি ছবি ও ভিডিও তোলা হয় এবং চন্দ্র থেকে তারা কয়েকটি পাথর সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন। এই ছবি,ভিডিও ও পাথরগুলো তাদের সত্যিকারের চাঁদে যাওয়ার প্রমাণ বহন করে।
যারা চাঁদে মানুষ অবতরণকে সাজানো নাটক বলে মনে করেন, তারা এর পক্ষে প্রমাণ হিসেবে বেশ কয়েকটি যুক্তি উপস্থাপন করেছেন। পৃথিবী থেকে আমরা রাতের আকাশে নক্ষত্র বা তারকা দেখতে পাই সুতরাং চাঁদের রাতের আকাশে তারকাগুলোকে আরো উজ্জ্বল দেখানোর কথা। কিন্তু নভোচারীরা চাঁদে গিয়ে যে ছবিগুলো তুলেছেন তাতে কোনো ছবিতে চাঁদের আকাশে তারকা দেখা যাচ্ছে না। চাঁদ থেকে ফেরার পর মহাকাশচারীরা বলেছিলেন সেখানে কোনো অক্সিজেন বা বাতাস নেই ফলে সেখানে স্বাভাবিক অবস্থায় এক মিনিটও বাঁচা সম্ভব নয়। কিন্তু চাঁদে থাকতে মহাকাশচারীদের যে ছবি তোলা হয়েছিল তাতে দেখা যায় চাঁদে তাদের পুঁতে রাখা মার্কিন পতাকা বাতাসে উড়ছে। তাহলে চাঁদে বাতাস না থাকলে তাদের পতাকা বাতাসে উড়ছিল কীভাবে। সেটা কী তাহলে পৃথিবীর বাতাস ছিল!
ছবিতে দেখা যায় নভোচারীরা যেখানে অবতরণ করেছিলেন সেখানে পাশাপাশি বস্তুগুলোর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে এবং বিভিন্ন বস্তুর ছায়া বিভিন্ন দিকে গেছে। কিন্তু চাঁদে শুধু আলোর উৎস সূর্য হয়ে থাকলে বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ না করে সমান্তরাল হওয়ার কথা। তাহলে কি সেখানে শুটিং করার সময় কৃত্রিম আলো ব্যবহার করা হয়েছিল! মানব ইতিহাসে চন্দ্র বিজয় ছিল সবচেয়ে বড় ঘটনা তারপরও এই অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা পরে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। অবশ্য নাসা বলেছিল এই ডাটা তাদের কাছ থেকে হারিয়ে গেছে।
কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ডাটা তাদের কাছ থেকে কীভাবে হারিয়ে যায় সেটা একটি প্রশ্নের বিষয়। এ সব বিষয়গুলো ছাড়াও ছোটখাটো অনেক অমীমাংসিত প্রশ্ন লুকিয়ে আছে চন্দ্র বিজয় কাহিনীতে। চন্দ্র বিজয় কর্মকাণ্ডে জড়িত নভোচারীদের মধ্য থেকে গাস গ্রিসাম নামের এক নভোচারী চন্দ্র জয়ের পর নিহত হন। অনেকের ধারণা, তিনি আমেরিকার ওই প্রতারণার কথা বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন তাই তাকে কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল। চন্দ্র জয় প্রসঙ্গে এ ধরনের আরো নানা প্রশ্ন রয়ে গেছে যেগুলোর যৌক্তিক জবাব এখনও দিতে পারেনি আমেরিকা।
সূত্র : রেডিও তেহরান
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫০
শরিফুল ইসলাম শোয়াইব বলেছেন: যতটুকু জানি তাতে বলতে পারি, যায়নি।
২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকানদের ব্য়স বেড়ে গেলে সমস্যার শুরু হয়
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫২
শরিফুল ইসলাম শোয়াইব বলেছেন: সেটা জানিনা।তবে সত্য লুকিয়ে থাকেনা, রাখা যায়না।
৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৭
কলাবাগান১ বলেছেন: ছাগল-পাগল অশিক্ষিত লোকেরা ই এই ধরনের কন্সপিউরি থিয়োরী বিশ্বাস করে। ৬-৭ বার চাদে মানুষ গেল...... আর রাশিয়া মুখে আংগুল দিয়ে বসে ছিল??? তারা মার্কিনীদের চেয়ে ভাল টেকনোলজি নিয়ে ই প্রমান করে নাি যে এগুলি ফেইক।
এগুলি কারা বিশ্বাস করে জানেন??? ক্লাস এইট নাইন পাশ করা লোক জন যারা টেকনোলজি বুঝে না কিন্তু সরল কন্সপিউরি থিয়োরী বিশ্বাস করে কেননা কনসপিউরি থিয়োরী বুঝতে এইট নাইন পাশ করা জ্ঞাই যথেস্ট
আপনাদের মত লোকদের জন্য হাজার বার এক্সপ্লেইন করা হয়েছে যত প্রশ্ন তোলা হয়েছে তার। তার পর ও হঠাৎ করে নিজেকে 'জ্ঞানী' প্রকাশ করতে এই সব বাল্যখিল্য পোস্ট
এখানে দেখুন আপনার সব অশিক্ষার প্রতিফলনের প্রশ্নের উত্তর
Answers to questions from those who does not understand the science of moon landing
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৩
শরিফুল ইসলাম শোয়াইব বলেছেন: আপনার প্রতিবাদের ভাষাটা খারাপ লাগলো।আমি কিন্তু এখানে উল্লেখ করিনি যে আমি এই থিউরী বিশ্বাস করেছি বা মেনে নিয়েছি।
তবে আপনার দেওয়া লিঙ্কের জন্য ধন্যবাদ পেতেই পারেন।
৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৮
কলাবাগান১ বলেছেন: সুত্র: রেডিও তেহেরান!!!!!!!
ইরান তো ১৩ বার চাদে গিয়েছে
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৫
শরিফুল ইসলাম শোয়াইব বলেছেন: Click This Link
৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: রেডিও তেহরান জিনিসটা আসলে কি? যারা জানেন দয়াকরে জানাবেন প্লিজ। এটা কি কোন রেডিও চ্যানেল নাকি সংবাদ সংস্থা। নাকি ফেসবুক কোন পেইজ?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৪
শরিফুল ইসলাম শোয়াইব বলেছেন: গুগল থাকতে চিন্তা কিসের? সার্চ দিলেই হয়।
৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৭
কলাবাগান১ বলেছেন: রেট্রোরিফ্লেক্টর এর নিয়ে এক্সপেরিমেন্টের পরেও যখন এসব নিয়ে লোকেরা কথা বলে তখন তাদের ইন্টিলিজেন্স নিয়ে প্রশ্ন উঠা স্বাভাবিকই
Retroreflector left on moon by Apollo missions reflect laser lights from earth
Michio Kaku debunks moon landing hoax
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪২
ধমনী বলেছেন: এ নিয়ে বিতর্ক বুঝি শেষ হবে না!! আচ্ছা তারপর কি আর কেউ চাঁদে যায় নি?