নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিষ একটি প্রাণঘাতী দ্রব্য যা ব্যবহারে প্রাণীর মৃত্যু হয় বা শরীরী অবয়বের ধ্বংস হয় ।মানুষ সহ যে কোন প্রাণীর একটি বাচ্চা জন্মের পূর্ব বা ভ্রুন থেকেই তাঁর মায়ের গর্ভে থেকেই এই পৃথিবীর নানা কিছু মায়ের শরীর থেকে নেয় । জন্মের পর সে পৃথিবীর আলো বাতাস রূপ রস পরিপূর্ণ রূপে গ্রহন বা ব্যবহার করতে থাকে আমৃত্যু।
প্রাণী ভ্রুন থেকে পূর্ণ অবয়বে আসে হয় একটি শরীর তা থেকে হয় পূর্ণ একটি প্রাণী এরপর তার জীবন কাটে শিশু , কৈশোর , যৌবন, বৃদ্ধ শেষ মৃত্যু । এই পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পাদিত হয় পৃথিবীর আলো বাতাস খাদ্যে।একটি প্রাণ যদি তাঁর জীবনের যে কোন একটি ধাপে থেমে যেত যেমন ধরি কৈশোর এসে থেমে গেল আগেও যাবেনা পরেও না বা যৌবনে । কিন্তু তা হয়না। এটি হতে দেয়না এই প্রকৃতি পৃথিবীর আলো বাতাস আর অন্যান্য উপাদান । অর্থাৎ প্রকৃতিতে যে সকল উপাদান রয়েছে তার প্রতিটির মধ্যে একটি বিষয় রয়েছে যা প্রাণীকে ভ্রুন থেকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়।
প্রকৃতির সকল উপাদান প্রকৃতির সকল জীবের মৃত্যু বা শরীরী অবয়বের ধ্বংসের বা শেষের মূল কারণ।
একজন নিশ্চিত মৃত্যু পথ যাত্রী প্রাণী আর সুস্থ সবল একটি প্রাণীর সাথে পার্থক্য কি ? যে প্রাণীটি মারা যাচ্ছে সে মারা যাবে কিন্তু সুস্থ প্রাণীটি কি বেঁচে থাকবে চিরকাল ? হয়ত কিছু সময় পর মারা যাবে কিন্তু মারা যাবে এটিই সত্য ।
এখন যদি বলি প্রকৃতিতে যা কিছু আছে বা পৃথিবীর সকল উপাদানই এক একটি বিষ যা প্রাণীকে নানা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মৃত্যু বা শরীরী অবয়বের শেষ এর দিকে নিয়ে যাচ্ছে । তা কি খুব ভুল বলা হবে ? আমার মনে হয়না । প্রকৃতিতে যা কিছু আছে এই পৃথিবীর আলো বাতাস রূপ রস গন্ধ সবই এক একটা বিষ যা প্রাণীকে পৌঁছে দেয় মৃত্যুর কাছে ।
তুমি কিছু নিলেও মরবে, না নিলেও মরবে, তুমি আছো পৃথিবীতে তুমি আছো বিষের ভুবনে ।
এসো নীল হই বিষে, এসো ধ্বংস হই বিষে।
ধীর পদক্ষেপে ইচ্ছায়- অনিচ্ছায়, যাই ধ্বংসের দিকে শরীরের শেষ যেখানে।
পৃথিবী একটি বিষের নাম ঠিক গন্ধমের মত যার প্রকৃতি অপরুপ। এসো সবাই বিষ পানে এই রূপ আস্বাদন করি ।আস্বাদন করি অপূর্ব বিষের রূপ । আহা বিষের কি মায়া !! বিষের কি মায়া !! বিষ কেন মধুর হয় !!! বিষ কত মধুর হয়!!!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
সরকার পায়েল বলেছেন: জন্মের পর থেকেই তো তাই করছেন ।বিষের স্বাদ নিচ্ছে প্রতিটি জীব।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৩
বিল্লা বাবা বলেছেন: আর বাঁচতাম না। অহনি খায়াম।