নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দ্যা ওর্স্ট বাংলাদেশী

সারসিনেট ভার্ণেশন

দ্যা আগলি বাংলাদেশী

সারসিনেট ভার্ণেশন › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাবলীগ জামাতের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ এবং আমাদের ধর্মব্যবস্থা

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৩


আজ তাবলীগ জামাতের দুই গ্রুফ সংঘর্ষ করে রক্ত ঝরালো, এতে তারা ধর্মের কোন জিনিসটা উদ্ধার করেছেন তা এখনো খুঁজে পাওয়া গেলোনা। দুই পক্ষই এক আল্লাহকে মানেন, ধর্ম এক। কিন্তু এক পক্ষ আরেক পক্ষকে কাফের ভাবেন। বাংলাদেশেই এরকম শ' খানেক গ্রুফ বা দল রয়েছে যারা একে অপরের বিরোধী যদিও তারা একই ধর্মেরই দাবিদার। শুধু ইসলাম ধর্মেই এই অবস্থা বাকি ধর্মগুলোতে যে কত বিভক্তি আছে কে জানে।

সবার ধর্মগ্রন্থ এক কিন্তু মতাদর্শ ভিন্ন ভিন্ন। এখান থেকে বুঝা যায় ধর্ম গ্রন্থের সঠিক ব্যখ্যা মানুষের কাছে পৌঁচেচ্ছে না। এ থেকে একটা জিনিস আরেকবার চোখে আঙ্গুল দেখিয়ে দিচ্ছে দেশে ধর্মশিক্ষার বেহাল অবস্থার কথা। ধর্মের মত একটা ইমোশনাল জিনিসকে যে যার মত করে ব্যখ্যা করছে এবং নিজ নিজ মতাদর্শ সহজ সরল মানুষের মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়ে বিভক্তি আর হিংসার পরিবেশ তৈরী করছে। আমরা জানি ধর্ম মন্ত্রনালয় নামে একটা মন্ত্রনালয় দেশে আছে কিন্তু এ নিয়ে তারা উল্লেখযোগ্য কোন কাজ করেছেন বলে এখন পর্যন্ত চোখে পড়ছেনা

সরকার নিশ্চয়ই এর সমাধান খুঁজছে। তবে এর সমাধান হতে পারে ধর্ম সংশ্লিষ্ট বক্তব্যদানকারীর যোগ্যতা পরিমাপে। সেজন্য প্রতিটা ধর্মের জন্য আলাদা আলাদা বোর্ড গঠন করা যেতে পারে। যার কাজ হবে নিজ নিজ ধর্মগ্রন্থের নিরপেক্ষ গবেষনা করে তাঁর একটা আউটপুট বের করা এবং সে অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট এলাকার ধর্ম সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে পর্যাপ্ত ট্রেইনিং এবং সার্টিফিকেশন করা। এতে যত্র যত্র মনগড়া বক্তব্য ফিল্টার আউট করে ফেলা যাবে এবং কোন ব্যাক্তি তাঁর ব্যক্তিস্বার্থে ধর্মকে ব্যবহার করার সুযোগ পাবেনা।

মানবজাতির সূচনালগ্ন থেকেই মানুষ ধর্ম পালন করে আসছে। খুব খারাপ সময়ে সৃষ্টিকর্তার কথা ভেবে মানুষ অন্তত নিজেকে শান্তনা দেওয়ার একটা পথ খুঁজে পায়। প্রতিটা মানুষেরই কোন না কোন ধর্ম আছে হোক সে আস্তিক কিম্বা নাস্তিক। ধর্ম মানুষের রক্তে আর যেহেতু এটা মানুষের ইমোশনের একটা বড় যায়গা সরকারের উচিৎ এই ব্যপারে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া। নাহলে ধর্মের নামে ধ্বংস থামবেনা বরং বাড়বে, কারন ধর্মের পোশাকের প্রতি মানুষের আবেগ আর বিশ্বাস অন্য কোথাও নেই। এটাকে যতটা সম্ভব নির্ভুল আর কলুষতামুক্ত রাখাই বাঞ্চনীয়।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫২

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: লেখাটা রিপিট হয়েছে-ঠিক করে দিন।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

সারসিনেট ভার্ণেশন বলেছেন: ঠিক করে নিয়েছি। ধন্যবাদ

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি বরাবরই এই পিকনিকের বিরুদ্ধে। আশা করি এবার এই পিকনিক এখান থেকে বিদায় হবে...

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: ধর্মকে চার দেয়ালের মাঝে বন্দি করতে হবে। শুধু বাসা এবং মসজিদেই করা যাবে ধর্মপালন , এর বাইরে নয়। অন্য আর সব মুসলিম দেশে এভাবেই ধর্ম পালন করা হয়। আমাদের দেশের এই প্রকাশ্য ধর্মপালন এবং এইসব সহিংষতা এই দেশকে একটি জঙ্গী রাস্ট্রের তকমা ছাড়া আর কিছু জোটাতে সক্ষম হয় না।

৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩০

আবু তালেব শেখ বলেছেন: নানারকম দল,তোর টা বেদাত,আমারটা সহীহ,

৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০১

সাইন বোর্ড বলেছেন: এই সব কর্মকান্ড অাসলে ইসলামকে ডোবাচ্ছে...

৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

গোধুলী বেলা বলেছেন: সব ভন্ডের দল। কেউই সঠিক নয়। আল্লাহ আমাদের ফেতনা থেকে বিরত রাখুন

৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫২

ইলি বলেছেন: হক মওলা, যে মারে সে আল্লাহর ওয়াস্তে মারে, আর যে মার খায় সে আল্লাহর ওয়াস্তে খায়। সবিতো মওলার রাজি খুশির জন্য। হক মওলা।

৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: পোড়া কপাল আমাদের।

৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২২

হাবিব বলেছেন: হায়রে নির্বুদ্ধিতা..............

১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনার নামটা অদ্ভূত!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.