![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মা হযরত আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত , মহানবী (সাঃ) কে বলতে শুনেছি যে, কিয়ামতের দিন মানুষকে উলঙ্গ পদে, উলঙ্গ দেহে ও খাতনাহীন অবস্হায় কবর থেকে হাশরের ময়দানে জমায়েত করা হবে । একথা শুনে আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসূল ! নারী পুরুষ সকলেই কি উলঙ্গ হবে ? তারা কি একে অপরের প্রতি তাকাবে ? (এরূপ হলে তো খুবই লজ্জার বিষয় ) । উত্তরে তিনি বললেন যে, হে আয়েশা ! কিয়ামতের দিনটি এত কঠিন ও বিপদময় হবে যে , মানুষের মনে একে অপরের প্রতি তাকাবারও খেয়াল হবে না । (বোখারী-মুসলিম ।)
আরেক হাদিসে আছে, নবী করিম (সাঃ) বলেছেন, কিয়ামতের দিন তোমরা উলঙ্গ পদে, উলঙ্গ দেহে ও খাতনাহীন অবস্হায় হাশরের ময়দানে জমায়েত হবে । একথা বলে তিনি কুরআনের এ আয়াত পাঠ করলেন, 'প্রথমবার সৃষ্টি করার সময় আমি যেরূপ সূচনা করেছি , দ্বিতীয়বারও আমি তাদেরকে অনুরূপভাবে সৃষ্টি করব ।' অতঃপর বললেন, কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম হযরত ইব্রাহীম (আঃ) কে পোশাক পরিধান করান হবে ।
কেয়ামতের দিন মানুষ অস্হির , দিশেহারার ও ব্যাকুল হয়ে পড়বে । মহান আল্লাহপাক আল-কুরআনে বলেন,
'জালেমগণ যা কিছু করছে, সে সম্পর্কে তুমি আল্লাহতায়ালাকে অমনোযোগী মনে করোনা । তাদের শুধু সে দিন পর্যন্ত অবকাশ দেয়া হচ্ছে, যেদিন তাদের নয়নযুগল হবে বিষ্ফোরিত এবং তারা মাথা উর্দ্ধে তুলে দৈাড়াতে থাকবে ।তাদের দৃষ্টি তাদের নিজেদের প্রতি ফিরে আসবে না । আর তাদের মন হবে তখন অস্হির, ব্যাকুল ও অনুভূতিহীন ।" সূরা ইব্রাহীম ।
সূরা আল-ইমরানে আল্লাহপাক বলেন,
'সেদিন কিছু কিছু চেহারা হবে খূশীতে হাসোজ্জ্বল ও কিছু চেহারা হবে কালিমাময় ।তাদেরকে বলা হবে ? তোমরা কি ঈমান গ্রহণের পর কাফের হয়েছিলে ? সুতরাং আজ তোমরা কুফরী গ্রহণের কারণে শাস্তি ভোগ কর । আর যাদের চেহারা হবে হাসোজ্জ্বল. তারা আল্লাহর অবারিত রহমেতের মধ্যে থাকবে । আর সেখানে তারা হবে চিরস্হায়ী ।'
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৭
আমি নি (?) বলেছেন: হাশরের ময়দান টা ঠিক কোথায় হবে? পৃথিবীর অন্য প্রান্তের মানুষেরা সেখানে কীভাবে আসবে? পৃথিবীর সব অংশেই কি একযোগে কিয়ামত হবে না কি যে অংশে যখন দ্বিপ্রহর সেখানে তখন কিয়ামত হবে?
মানুষ সেদিন উলঙ্গ হয়ে উঠলে কার অসুবিধা হবে? মানুষের না কি তার দিকে তাকিয়ে থাকা ঈশ্বরের?
খাতানাবিহীন উঠবে কেন? আমাদের খাতানা কি বৃথা যাবে? সেদিন কি নতুন করে মুসলিমের খাত্না করা হবে?
শুধু মাত্র জানবার ইচ্ছে থেকেই প্রশ্ন গুলো করলাম।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৫২
েশখসাদী বলেছেন:
হাশরের ময়দান কোথায় হবে এটা একমাত্র আল্লাহপাকই বলতে পারেন ।
পৃথিবীতে যত মানুষ জন্ম গ্রহণ করেছিলো সবাই একত্রিত হবে । বিশাল মাঠে সবাই উঠবে ।
আমার জানা মতে পৃথিবীর সব অংশই একসাথে ধ্বংস হয়ে যাবে ।
মানুষেরই অসুবিধা হবে । স্রষ্টার নিকট কোন কিছুই গোপন থাকেনা ।
খাতনা বিহিন উঠবে কারণ জন্মের সময় সবাই খতনা বিহিন থাকে -- সবারই আবার নতুন করে মধ্য বয়সে জন্ম হবে । খাতনা বৃথা যাবে কেন ? নতুন করে খাতনা করা হবে কিনা আমার জানা নাই ।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪২
রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন:
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৫
চিলেকোঠার_সেপাই বলেছেন: হাশরের ময়দানে কোটি কোটি মানুষের খাওয়াবে কে? নাকি খাওয়া লাগবে না।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৫৪
েশখসাদী বলেছেন:
ক্ষুধা, তৃষ্ঞা ও গরমে সবাই অস্হির থাকবে । এত বিস্তারিত বলতে পারছিনা ভাই ।
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩০
বীরেনদ্র বলেছেন: আমি স্বল্প জ্ঞানী মানূষ।এরশাদ শুনে ভয় পেয়ে গেলাম। আল্লাহ পাক নিশ্চয়ই আমাকে দো্যখে পাঠাবেন।আমি তো আর নবীজির উম্মত না।
তাতে খুব বেশী অসুবিধা হবে না কারন পৃথিবী প্রায় ৮০% মানূষ আমার সাথে থাকবে। নবিজীও কি থাকবেন ঐ ময়দানে? আমার ধারনা তিনিও থাকবেন কারন তার উম্মত কে কে তা যদি তিনি আল্লাহ পাককে না বলে দেন তাহলে ভুল করে তার উম্মত দের দো্যখে পাঠানো হতে পারে। আমার প্রশ্নঃ-" নবীজি ও কি উলংগ থাকবেন?
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:১৩
েশখসাদী বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । পৃথিবীর ৮০% মানুষ আপনার সাথে থাকবে এটা ঠিক নাও হতে পারে । যার আযাব সে নিজে ভোগ করবে , তাতে কে সাথে থাকল না থাকল তাতে কি যায় আসবে ?
জ্বি, মহানবী (সাঃ) ও উলঙ্গ থাকবেন । হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর পরে ওনাকে পোশাক পরানো হবে ।
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪২
মহসিন আহমেদ বলেছেন: আপনার মত অতি-জানলেওয়ালা লোকেদের কারনে ইসলাম ৩ কুড়ি ১৩ ভাগেরও বেশি হইয়া গেছে। ইসলামের ১২ টা আপনারাই বাজাচ্ছেন,উপরে মন্তব্য দেখলেই বোঝা যায়। আপনার দেয়া হাদিস গুলির ব্যাখ্যা চাই।
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৩
রােসল আহেমদ বলেছেন: মজার হাদীস।
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:০৩
বোকা বন্ধু বলেছেন: যারা মন্তব্য করেছেন, সবার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, আপনা্রা সাক্ষি থেকেন যে আপনাদের আহ্বান জানানো হয়েছিল বরং আপনারা স্বেচ্ছায় আপনারা এই পথ পরিত্যাগ করেছেন।
হাদিসে কিয়ামতে ভয়াবহতা বুঝানো হচ্ছে। এই দিন মানুষ এতটাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকবে যে অপরের দিকে দৃষ্টি দিয়ার মত অবকাশ পাবে না।
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন । আমিন।
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:০৫
বোকা বন্ধু বলেছেন: উপরের মন্তব্যে একটি "আপনারা" বেশি আসছে.........।
"বরং আপনারা স্বেচ্ছায় এই পথ পরিত্যাগ করেছেন।" হবে
১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:১৯
সেবা করতে চাই বলেছেন: আল্লাহ সেই কঠিন বিচারের দিনে আমাদেরকে ক্ষমা করুন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৫৫
েশখসাদী বলেছেন:
.. আমিন ।
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৩২
মাইন রানা বলেছেন: আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন
০২ রা নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৯
েশখসাদী বলেছেন:
আমিন ।
১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৪
লালন রিটার্ন বলেছেন: ভাই তাড়াতাড়ি ঘর ছেড়ে বের হন। দুনিয়ার বোমা সব আপনার ব্যবহারের জন্যই বানানো হয়েছে।
১৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৮
চিলেকোঠার_সেপাই বলেছেন: আচ্ছা ওখানে কি হিডেন ক্যামেরাও থাকবে?? তাইলে তো সমস্যা
১৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লেখক বলেছেন: জ্বি, মহানবী (সাঃ) ও উলঙ্গ থাকবেন । হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর পরে ওনাকে পোশাক পরানো হবে ! "
সাধু সাবধান!!!!
আপনি কিসের ভিত্তিতে এই কথা বলেছেন? সহীহ সূত্র এবং হাদীস উল্লেখ করুন। নয়তো ক্ষমা চান।..
নইলে রাসূল (সা: ) এর হেদায়েত আপনার নসীবে নাও জুটতে পারে!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:২১
েশখসাদী বলেছেন:
হাদিসটি নেয়া হয়েছে ইমাম গাজ্জালীর মুক্কশাফাতুল ক্বুলুব বই থেকে ।
আপনি নিজেও কোন আলেমের কাছে জেনে নিতে পারেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৬
লালন রিটার্ন বলেছেন: নারী পুরুষ সকলেই কি উলঙ্গ হবে ?
উলঙ্গ থাকবার ই কথা।। ওইখানে হয়তো কোন গার্মেন্টস নাই