নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।
........................
রাত একটা - টিপ টিপ বৃষ্টি পরছে । মাসুদ মিয়া বার থেকে বের হয়ে রিক্সা খুজছে । কোন রিক্সা নাই । এদিকে কিন্তু নেশায় ঝুম ধরেছে মাথায় । যাই হোক পরি বাগ থেকে আস্তে আস্তে হেঁটে সাহাবাগ পর্যন্ত এলো । একটা রিক্সা পেল । ভারা না বলেই বলল চল বি সি সি রোড । কাপ্তান বাজার । রিক্সা বৃষ্টির মধ্য সাহাবাগ দিয়ে প্রেস ক্লাব সামনে আসতেই মাসুদ সাহেব দেখল একটা মেয়ে খুব সুন্দর বৃষ্টি মধ্য যাত্রী ছাউনিতে বসে আছে । আসে পাশে কোন মানুষ নেই । রিক্সা থামিয়ে মাসুদ বলল এই মেয়ে যাবে আমার সাথে । আমার বাসায় কেউ নেই । যা চাও পাবে । মেয়েটি বুঝতে পারলো যে লোকটি মাতাল । মেয়েটি বলল যাব স্যার তবে আমার তো কাপড় ভিজে গেছে । মাতলামির ভাষায় বলল - বাসায় কাপড় আছে । কোন সমস্যা নেই । তুমি চলে আসো । মেয়েটি কি নিয়ে বাসায় গেল । দারোয়ান ঘুমের ঘরে গেইট খুলে দিল।
মেয়েটি ঘরে প্রবেশ করে দেখল সত্যি কেউ ঘরে নেই । মাতাল মাসুদ কিছু কাপড় দিল মেয়েটিকে আর বলল আমার শ্যালীর মেয়ের বিয়ে তাই সবাই বাড্ডায় । তুমি কোন চিন্তা কর না । বেশি কথা আর মাসুদ বলতে পারলো না। খাটের মধ্য ঘুমিয়ে পরল । মেয়েটি ভাল করে দেখল যে মাসুদ পুরা ঘুমে । পলিথিনে পেছানো একটা মোবাইল বের করে কাকে জানি ফোন দিল । আবার সে মাসুদের হাত পা একটা শাড়ি কাপড় দিয়ে ভাল করে বাদল । তিন তলা থেকে নিচে আসলো । বুড়ো দারোয়ান কে বলল স্যার ডাকছে বলে উপরে নিয়ে গেল । দারোয়ান কে ঘরে এনে বটি দেখিয়ে বলল হাত পিছনে কর না হয় কিন্তু কোপ দিমু । দারোয়ানের হাত পা বেঁধে বাথ রুমে বন্ধি করল । ইতিমধ্য তিন জন চলে এলো । ফোন পেয়ে নিচে থেকে গেইট খুলে ঘরে নিয়ে এলো । ভোর পাঁচটা পর্যন্ত নগদ টাকা স্বর্ণ অলংকার , শাড়ি , কম্পিউটার শহ অনেক মালামাল নিয়ে তারা চলে যায় ।.....................
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপু সুন্দর লিখেছেন।