![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।
------------------------------ সেলিনা জাহান প্রিয়া
একটা মেয়ে একা বসে আছে পার্কের দোলনায় । তিন বন্ধু ভার্সিটিতে পরে দূরে একটা গাছের ছায়াতে বসে আড্ডা দিচ্ছে । এদের মধ্য একজন আইন এ পরে আর এক জন রাষ্ট্র বিজ্ঞান অন্য জন সাইকোলজি । মেয়েটা তাঁর ফোনে হয়ত গান শুনছে । তিন বন্ধুর সাথে যোগ হল আরো একজনের । মেয়েটার গতি বিধি নিয়ে আলোচনা চলছে । একেক জন একেক কথা হচ্ছে । সবাই একটা সিদান্তে এক হল সে অপেক্ষায় আছে । চার বন্ধু মধ্য শেষের বন্ধু একটু বেশি চালাক পড়ে ইংলিসে । সেই বন্ধু বলল কার পক্ষে এই মেয়ের মোবাইল নাম্বার টা নেয়া সম্ভব । আইনের ছাত্র- ভাই আমার মার খয়াওয়ার সম্ভব না । রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ছাত্র - দু চার দিন দেখা হলে সম্ভব । কিন্তু সাইকোলজির ছাত্র বলল আমার পক্ষে নাম্বার টা এখনি নেয়া সম্ভব । ইংলিশের ছাত্র হেসে বলল যে মেয়েটা পাগল না । যে চিনে না জানে না সে তোমাকে নাম্বার দিবে। সাইকোলজির ছাত্র বলল যদি পারি তাহালে !
--যদি পারিস তাহালে তোকে ঘরোয়ার খিচুরি ।
--না বন্ধু যদি পারি তাহালে আমাকে অন্য কিছু দিতে হবে ।
-- যদি পারিস তাহালে সাইকোলজিস্ট তোকে একটা স্যামসং মোবাইল কিনে দিব ।
তিন বন্ধু একসাথে বলল যা সাইকোলজিস্ট । আজ যদি তোকে ধুলাই দেয়
তাহালে আমরা নাই ।
-- সাইকোলজিস্ট ওকে যাদু দেখ ।
সাইকোলজিস্ট মেয়েটার দিকে হেঁটে গেল । তিন বন্ধু দেখছে দূর থেকে দেখছে ।
মেয়েটার পাশে দিয়ে সাইকোলজিস্ট হেঁটে যাচ্ছে আর কি জানি খুঁজছে । দুই বার তিন চক্কর দিয়ে মেয়েটার সামনে আসলো । মেয়েটি সাইকোলজিস্ট কে বলল - কিছু বলবেন ।
সাইকোলজিস্ট- কিছু মনে না করলে একটা কথা বলতাম আমি এই ভার্সিটিতে আমার
মোবাইল টা এই খানে কোথাও পড়েছে । যদি আপনরা মোবাইল থেকে একটা ফোন দিতেন । মেয়েটি বলল ওকে নাম্বার বলুন । সাইকোলজিস্ট তাঁর নাম্বার বলল । মেয়েটি কল দিল সাইকোলজিস্টের প্যান্টের পিছনের পকেটে মোবাইল টা বাজল ।
সাইকোলজিস্ট অহ সরি আমি মন ভুলা মানুষ থ্যাংকস মেম । দেখি বন্ধু রা কোথায় বসছে বলে মেয়েটির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আসতে আসতে হেঁটে বন্ধুদের নিকটে আসলো । তিন বন্ধু কিরে মোবাইল মোবাইল নাম্বার পেলি । সাইকোলজিস্ট বলল - আগে বসি তাঁর পর খেলা দেখ । এখন মেয়েটির দিকে সবাই টাকাও । সাইকোলজিস্ট মেয়েটির নাম্বারে ফোন দিল । মেয়েটি ফোন রিসিভ করে বলল হ্যালো ।সাইকোলজিস্ট বলল মেমে একটু পিছনে দেখেন । মেয়েটি তাকাল সাইকোলজিস্ট হাত তুলে বলল আপনি অনেক ভাল মানুষ আমার উপকার করার জন্য ধন্যবাদ । সাইকোলজিস্ট হাতে টাটা দিল মেয়েতিও দিল ।
তিন বন্ধু বাজিতে হেরে গেল । সাইকোলজিস্ট কে তিন বন্ধু বলে কি ভাবে সম্ভব ।
সাইকোলজিস্ট হেসে বলল অনন্ত জলিলের বন্ধু আমি তাই অসম্ভব কে সম্ভব করাই আমার কাজ । সবাই এক সাথে হেসে উঠল । সাইকোলজিস্ট বলল এখন থেকে যে কোন মেয়ের মোবাইল নাম্বার লাগলে বাজি লাগিস ।
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
মাধব বলেছেন: ভালো গল্প।
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
আম আদমি বলেছেন: বাহ সাইক্লোজিস্ট বাহ!!!!!!""
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৩
সাগর দাশ ৭১ বলেছেন: ভারতীয় কোন একটা বিজ্ঞাপন ও এরকম গল্প আছে,, ভালো লাগলো,
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল।
৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৫৫
উল্টা দূরবীন বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে। তবে গল্পের ধারাটা ভালো লাগেনি। বানানেও অনেক ভুল আছে। আশাকরি সযত্নে ঠিক করে নিবেন। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: এর আগে এ রকম শুনেছি তবে আজ আবার নতুন করে শুনলাম অনেক ভাল লাগল। আর হ্যা, মেয়েটা আসলেই সহজ সরল ছিল।