নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেলিনা জাহান প্রিয়া , জন্ম পুরান ঢাকা, নাজিরা বাজার , নানা বাড়িতে ।বাবার বাড়ি মুন্সী গঞ্জ , বড় হয়েছি ঢাকা ।স্বামীর বাড়ি কিশোরগঞ্জ ।ভাল লাগে ঘুরে বেড়াতে , কবিতা , গল্প , উপন্যাস পড়তে অজানাকে জানতে । ধর্ম বিশ্বাস করি কিন্তু ধর্ম অন্ধ না ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া

পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

রহস্য গল্প ।। লক্ষ্মীর ভুতুরে লাশ ।।

২৬ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩৮



রাত ১১ টা বাজে । এমন সময় খবর এলো পাল পাড়া জয়দেব পালের বউ বাড়ির পাশে জঙ্গলে ফাঁসি নিয়ে আত্মহত্যা করেছে । চেয়ারম্যান মেম্বার থানায় সাথে জয়দেব পাল ।
ওসি খুব শান্ত ভাবে জিগায় কিরে জয়দেব শেষ পর্যন্ত বউ কে মেরে ফেললি ?
জয়দেব কান্না করে বলছে আমি লক্ষ্মী কে জীবনের চেয়ে বেশি ভালবাসতাম । সাব ছাওয়াল পাওয়াল হয় না। মানুষ নানা কথা বলে । আমারে বলে আরেকটা বিয়ে করতে
। আমি তাঁরে বলে দিয়েছি রাগের মাথায় তুমি মরলে আমি বিয়া করমু । বড় সাব আমার লক্ষ্মী বড় ভাল মেয়ে । কিন্তু আমার মা তাঁকে সারাদিন অলক্ষ্মী বলত । আমার ভাইয়ের বউয়ের তিনটা ছাওয়াল পাওয়াল । তাঁর কেন নাই ? যদি ভগবান না দেয় মুই কেমনে ছাওয়াল পাওয়াল আনব । ডাক্তার কবিরাজ সব দেখাইছি ।
সাব মোর কোন দোষ নাই । লক্ষ্মী কাছে মুইও একদিন চলে যাব ।
ওসি বলল থাম জয়দেব । সত্য কথা বল ফাঁসি থেকে বাঁচাবে । পুলিশ রিমান্ডে কি মাইর যে দেয় তা তো জানো না। মাইর খাওয়ার আগে সব স্বীকার কর ।
জয়দেব বলে সার আমি একটু নেশা পানি খাই । তাও মেথর পাড়ায় । পূর্ণিমা আমাকে ভাল জানে । তাঁর কাছে গিয়ে জিগান । আমি কোনদিন মত খেয়ে কিছু করেছি । এই যে চেয়ারম্যান সাব কিছু বলেন । আপনি তো মদ খেয়ে একদিন কাপড় খুলে পূর্ণিমার ঘরে তাঁর হাতে কামড় দিয়েছেন ।
চেয়ারম্যান একটা ধমক দিয়ে বলে বেটা থাম । মেম্বার বলে ওসি সাব বউ মরছে তো তাই আবল তাবল বলছে ।
ওসি বলে আরে আবল তাবল রিমান্ডে আনলে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে ।
রাতে তো লাশ গাছ থেকে নামানো যাবে না। চেয়ারম্যান সাব তিন জন পুলিশ আর একজন দারোগা দিয়ে দিচ্ছি । তাদের খাবার দাবার আর একটু সহযোগিতা কইরেন ।
জয়দেব লকআপে থাক ।
জয়দেব বলল স্যার আমার কোন দোষ নাই । আমি ছাড়া কে চিতায় আগুন দিব তাঁরে । তিন কনস্টেবল আর এক দরগা নিয়ে রাত বার টায় পাল পাড়া আসে ওরা।
পালদের বাড়িতে মানুষ আর মানুষ । পাশেই পুকুর । তাঁর পড় জঙ্গল । যাই হউক দারগা বলল আজিজ আর বাবুল কনস্টেবল রাত ভোর পাঁচটা পর্যন্ত গাছে ঝুলে থাকা লাশ পাহারা দিবে । আর ভোর পাঁচটা থেকে আমি আর কালিম মিলে পাহারা দিব । সকালে গাড়ি আসলে লাশ নামিয়ে মর্গে নিয়ে যাব । আজিজ বলে স্যার আপনে আরাম করেন আমারা তিনজন মিলে এক সাথে পাহারা দেই । দারগা বলল তাই কর তাহলে ।
একজন বলল স্যার রাতে এই জঙ্গল টা ভাল না। এই পালের বউ যেই গাছে মারা গেছে
এই গাছে গত বিশ বছরে আরও দুই জন মারা গেছে । তবে আমার দাদা ঠাকুর বলেছে
স্বাধীনতা সময় এই তেতুল গাছে একটা মেয়ে ফাঁসি নেয় । পাক বাহিনী মেয়েটা কে ক্যাম্পে নিয়ে গিয়েছিল । মেয়েটা হিন্দু না মুসলিম জানা যায় নাই । অনেক দিন তাঁর লাশ ঝুলে ছিল । স্বাধীনের পড়ে মোল্লা পাড়ার বড় মোল্লা এই কঙ্কাল নামিয়ে জানাজা পড়িয়ে মাটি দেয় । যেই দিন লাশ মাটি দেয় সেই রাতেই তাঁকে সাপে কাটে । এই কথা শুনে তিন পুলিশের জানে পানি নাই । দারগা সাব বলল আরে মানুষ অনেক কথা বলে এই গুলো শুনতে হয় না। টর্চ লাইট নিয়ে তিনজন মিলে গেল সেই জঙ্গলের পাশে । চেয়ার ম্যান আর মেম্বার মিলে আরও তিন জন সাহসী মানুষ দিল । বিশাল বড় একটা তেতুল গাছ । একজন বলল মনে মনে সূরা পড়তে লাগলো । আরেক জন গাছ টর্চ দিয়ে দেখল লাশ ঝুলে আছে । অন্য জন বলল লাশের দিকে লাইট মাইরেন না। আমি একটা বসার জন্য লম্বা বেঞ্চ স্কুল ঘর থেকে নিয়ে আসি বলে তিন পুলিশ আর এক জন কে রেখে বাকি দুই জন চলে গেল । রাত একটা বাজে বেঞ্চ নিয়ে আসার কোন খবর নাই । জঙ্গলের মশা ইচ্ছা মত কামড় দিচ্ছে । আজ যেন ফ্রি রক্ত পাইছে । মশার কামড়ে আজিজ পুলিশ বলে ভাই তোমরা এই খানে দাড়াও । আমি দেখি বেঞ্চ আনতে দেরি করছে কেন ? আর বাজারে কোন দোকান থেকে মশার কয়েল নিয়ে আসি । আজিজ মিয়া আর মেম্বারের লোকটা যায় মশার কয়েল আনতে। লাশের সামনে এখন বাবুল আর কালিম পুলিশ দাঁড়িয়ে । চার দিক অন্ধকার । কোন শব্দ নাই মাঝে মাঝে ঝি ঝি পোকা আর অনেক দূরে কিছু কুকুর আর শেয়ালের ডাক শুনা যায় । বাবুল একটা সিগারেট ধরাইল । কালিম বলে বাবুল ভাই আপনার সাহস আছে । ঠিক এমন সময় কে জানে গাছের উপর থেকে বলে পুলিশ ভাই একটু আগুন দিবাইন । বাবুল বলে কে ? লাইট মারে লাশের দিকে ও মা দেখে মাথার চুল দিয়ে মুখ ডাকা এক মেয়ে ডালে বসে পা ঝুলাচ্ছে লাশের পাশে । বাবুল একবার দেখেই দৌড় । সাথে কালিম , দৌড় কাহাকে বলে বাবুল যেয়ে পানিতে পড়ে। কালিম যেয়ে ধাক্কা খেয়ে বেঞ্চ আনতে ছিল তাদের উপর পড়ে । দুই জন বলে কি হইছে ভাই ? কালিম বলে আগে জান বাচাও পিসাচ লাশ খাচ্ছে । এই কথা শুনে বেঞ্চ ফেলে এই দুই জন দিল দৌড় । পানিতে পড়ে বাবুল পুকুরে সাইড দিয়ে এসে হিন্দু বাড়িতে উঠল। সবার চিল্লাচিল্লিতে আরও মানুষ চলে আসলো । সবাই ভয়ে শেষ ।
। একজন তাড়াতাড়ি লবণ পানি দিয়ে বলল জঙ্গলে না গেলেও হত । লাশ কি চুড়ি করে নিয়ে যাবে কেউ। ভয়ে তাদের অবস্থা চরম খারাপ । বাবুল পুলিশ আর কোন কথা বলছে না। কারন সেই লাইট মেরেছিল । আজিজ আর মেম্বারের মানুষ জঙ্গলে এসে বলে কালিম ভাই বাবুল ভাই । গাছ এমন সময় বলে দুই শেষ । এখন তিন চার । এই কথা শুনেই মেম্বারের লোক এক দৌড় দিয়ে বলে কাম সারছে । আজিজ পুলিশ কিছুটা সময় দৌড় দিয়ে মাথা ঘুরে পড়ে যায় ।
রাতেই বেলায় ভুতের ভয়ে সবাই অস্তির । অনেক ক্ষণ পানি দেয়ার পড় আজিজ মিয়ার জ্ঞান ফিরে । খবর পেয়ে চেয়ারম্যান তারাতারি মেম্বার কে নিয়ে পাল বাড়ির দিকে
রওনা হয় ।
চেয়ারম্যান বলে হারাম জাদী মরে ভুত হইছে । মেম্বার সাব ভয় পাইয়েন না।
মেম্বার বলে চেয়ার ম্যান সাব সাধে কি ভয় পাই । ঘটনাতে তো আমিও ছিলাম । এখন যদি ভুত হয় তাহলে আমি আপনে আর আর যে মিথ্যা কথা বলে নিয়ে আসছিল লক্ষ্মীরে আর যারা গাছে ঝুলাইছিল সবাই শেষ ।
----- চেয়ারম্যান একটা ধমক দিয়ে বলে আরে মেম্বার থাম বেশি কথা বল । বেশি কথা বললে তো তুমি আমি আর ধরা খাইমু । যে সুন্দর বউ জয়দেবের । দেখার পড় থেকে
লোভটা সামলাইতে পাড়ি নাই । মেয়ে মানুষ মানেই কাঁচা সোনা । যার কাঁচা সোনার লালসা নাই শ্যালা তো পুরুষ মানুষ না।
------ কিন্তু চেয়ারম্যান যদি ভুত হয় তখন ।
------ মেম্বার কথা কম বল । বেশি কথা বললে চলবে না । দেখ আমি কি করি ।
চেয়ার ম্যান পাল বাড়িতে এসে বলল দারগা সাব চলেন একটু থানায় যাই । বিষয় টা ওসি সাব কে বলি । আপনারা তো সারা গ্রাম আর পাহারা দিতে পারবেন না। গ্রামে সব মানুষ চাইছেই রাতেই যেন তাঁর লাশ পুড়িয়ে দেই । না হয় কার কি ক্ষতি হয় কে জানে । দারগা বলল চলেন থানায় যাই ।
রাত চারটা থানায় এসে হাজির হল আজিজ পুলিশ দারগা আর মেম্বার চেয়ারম্যান ।
আজিজ পুলিশ বলল স্যার আল্লায় রক্ষা করছে । বাবুল ভাই রে থাপ্পড় দিয়ে পানিতে ফেলছে ।
কালিম ভাই অজ্ঞান আমি তো স্যার কোন মতে আসছি ঐ গাছ তলা থেকে । লাশ স্যার
জীবন্ত হয়ে গেছে । হাত পা নাচাই আর বলে আরও খামু ।
চেয়ারম্যান বলল ওসি সাব একটা অপমৃত্য মামলা করে দেন । মেয়েটা কিছুটা মাথা নষ্ট ছিল । কারো সাথে বেশি কথা বলত না। জয়দেব কে প্রায় গালি গালাজ করত ।
গ্রামের মানুষের ভিতরে একটা ভয় প্রবেশ করেছে ।
ওসি বলল ঠিক আছে আমি একটু উপড়ে কথা বলে নেই । তবে সবাই বলল জয়দেব বউ কে খুব ভালবাসত । তারি মদ খেলেও বউ কে মারত না।
চেয়ারম্যান বলল যেই দিন মারা গেল ওর বউ সেই দিন রাত ৮ টায় আমার বাগান বাড়িতে জয়দেব আসছে । ও তো আমার সাথেই ছিল বাগান বাড়িতে । খবর পেয়ে তো আমি ওকে নিয়ে থানায় আসি ।
----- আচ্ছা কিছু সাক্ষী ভাল করে দিয়েন । যেন সত্য হয় । জয়দেব কে নিয়ে জান । লাশ নামিয়ে রাতেই চিতায় দিয়ে দেন ।
----- মেম্বার বলল খুব ভাল করেছেন । সারা গ্রামের মানুষ ভুতের ভয়ে রাতে ঘুমায় না।
চেয়ারম্যান বলল স্যার আপনে বললে গাছটা কেটে ফেলি । আপনে একটু জয়দেবের জ্যাঠা কে বলে দিয়েন । এই গাছ থাকলে অনেক অসুবিধা ।
ভোরের আজান দিচ্ছে । চেয়ার ম্যান মানুষ জন নিয়ে লাশ নামিয়ে চিতায় পাঠায় ।
চেয়ার ম্যান একটা লম্বা ঘুম দিয়ে উঠে । মেম্বার এসে বলে চেয়ার ম্যান সাব গাছ কাটা শেষ , জয়দেবের জ্যাঠা কে দুই হাজার টাকা দিয়েছি । আর এই নেন নব্বই হাজার টাকা । চেয়ারম্যান টাকা হাতে নিয়ে বলে মেম্বার নাও ১০ হজার । ভাল ব্যবসা । জয়দেবের কাছে বলছ যে রাতে থানায় ৫০ হাজার টাকা দিয়েছি ।
মেম্বার এক গাল হেসে বল বলেছি কাল পরশু পুবের জমি বিক্রি করে টাকা দিয়ে দিবে । আপনাকে বলে জয়দেব আপনি ভগবানের কাজ করেছেন ।
বিকালে চেয়ারম্যান পাল বাড়িতে আসে । সবাই চেয়ারম্যান কে দেখে খুব খুশি । জয়দেবের মা চাচা বাবা সবাই বলল ভগবান আপনার ভাল করবে । আমার ছেলে কে বাচাইলেন । চেয়ারম্যান বলল সবই উপর ওয়ালার দয়া ।
রাতে মেম্বার কে নিয়ে চেয়ারম্যান পুব পাড়া বিবি পাগলীর বাড়িতে যায় ।
মেম্বার অবাক হয় । বিবি পাগলী বাড়ি পাশের মাজারে থাকে । চেয়ার ম্যান বলল
পাগল বইন আমার তোমার কোন অসুবিধা হইছিল ।
বিবি পাগল একটা হাসি দিয়ে বলে গাছে উঠে লাশের পাশেই বসি । পুলিশের দৌড়
দেখে আমার হাসি পাইছিল । আপনার কথা মত আজানের সাথে সাথে চলে আসি । তবে
গাছে বসে বিড়ি খাইতে অনেক মজা । বিবি পাগলী কে এক হাজার টাকা দিয়ে চেয়ার ম্যান বলল বইন একটা উপকার করতে হবে । দশ হাজার টাকা দিমু মাঝে রাতে জঙ্গলে গিয়ে একটু গভীর রাতে কান্না করবা । পুকুরে বড় বড় ঢিল দিবা , সাথে আমার মঙ্গল মিয়া থাকব । জমিটা কম দামে কিনতে পারলে তোমারে একটু দিব যাতে বাড়ি করে থাকতে পার । গাছ গুলো অনেক দামি । বিবি পাগলী হেসে বলে ঠিক আছে ভাই জান ।
চেয়ার ম্যানের দিকে মেম্বার বোকার মত তাকিয়ে থাকে । চেয়ার ম্যান মেম্বার কে বলে
এই জন্যই আমি চেয়ার ম্যান আর তুমি মেম্বার ।
চেয়ার ম্যান আর মেম্বার গ্রামের রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলে । চেয়ার ম্যান বলে জয়দেবের বউরে কিন্তু মারতাম না। শালী বলে ধর্ষণের মামলা করব । এখন কর হারামজাদি ।।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৪৬

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: দারুণ:(:(:(:(:(

২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:০২

মহা সমন্বয় বলেছেন: অনেকদিন ধরে রহস্য পত্রিকা পরি না। :(

৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: বেশ ভাল লাগল্

৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

কল্লোল পথিক বলেছেন:




সুন্দর গল্প।

৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫

অগ্নি সারথি বলেছেন: শালা চেয়ারম্যান তো জন্মের খারাপ।

৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

অশ্রুকারিগর বলেছেন: ভালো লাগছে। পরিচিত প্লটের অপরিচিত সমাপ্তি। সুন্দর হয়েছে।

মহা সমন্বয় বলেছেন: অনেকদিন ধরে রহস্য পত্রিকা পরি না।

অনেক দিন আসলে রহস্য পত্রিকা পড়া হয় না।

৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:০২

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: সবাই কে আন্তরিক ধন্যবাদ

৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৬

প্রামানিক বলেছেন: ভালো লাগল।

৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: সবার মন্তব্যের জবাব দিন। নইলে পাবলিক আপনাকে "কিপ্টা" ভাববো। ;) রহস্য গল্প পড়ি না। ঢর করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.