নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেলিনা জাহান প্রিয়া , জন্ম পুরান ঢাকা, নাজিরা বাজার , নানা বাড়িতে ।বাবার বাড়ি মুন্সী গঞ্জ , বড় হয়েছি ঢাকা ।স্বামীর বাড়ি কিশোরগঞ্জ ।ভাল লাগে ঘুরে বেড়াতে , কবিতা , গল্প , উপন্যাস পড়তে অজানাকে জানতে । ধর্ম বিশ্বাস করি কিন্তু ধর্ম অন্ধ না ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া

পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলার গর্বিত সেনাবাহিনীর নামে উপজাতি সন্ত্রাসীদের মিথ্যাচার বন্ধ কর ।।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫৭





তিন পার্বত্য জেলায় উপজাতি জনগোষ্ঠী বিদেশী মদত পোষ্ট এজেন্ট বাস্তবায়নে তারা নিজেরাই নিজেদের মধ্যে হত্যা গুম চাঁদাবাজি করে একটি স্বাধীন দেশে সন্ত্রাসী কর্ম কাণ্ড পরিচালনা করে আসছে । তারা বহু হত্যা গুম খুন অপহরণ বিভিন্ন নামে করে আসছে । আমাদের বাংলাদেশর সেনা বাহিনী নাম কলঙ্ক লেপনের জন্য তারা বহুনীল নকসা বাস্তাবায়ন করার চেষ্টা করেছে । শান্তি বাহিনী নামে আমাদের সেনা ক্যাম্পে তারা বিভিন্ন সময় আক্রম করেছে । এতে আমাদের গৌরবময় সেনা বাহিনি ও পুলিশের অনেক সৈনিক নিহত হয়েছেন ।
আমাদের সেনা বাহিনী যদি শ্রীলংকার সেনা বাহিনির মতো এই সব উপজাতির উপর কোন অত্যচার করে নাই । বরং রাস্তা ঘাট শিক্ষা স্বাস্থ্য এবং উপজাতিদের মান উন্নায়নের নিবির ভাবে কাজ করে যাচ্ছে । যা পৃথিবীর সেনা বাহিনীতে বিরল । আমাদের সেনা বাহিনী শুধু দেশে না বিদেশেও বিভিন্ন মিশনে অন্য সকল জাতি থেকে বেশী সুনাম অর্জন করেছে । আজ আফ্রিকা দেশে বাংলাদেশ সেনা বাহিনী কে ভাই বলে ডাকা হয় । আমরা যখন তাদের কাজের খবর পড়ি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় আমরা গর্বিত হই ।
রনেল চাকমা এমন আসলে ভাল করে দেখতে হবে এটা উপজাতিদের একটা নীল নকসা হতে পারে । যাতে পাহারে তারা হত্যা ঘুম খুন করে কোন ফায়দা নিতে পারে । বাংলাদেশের প্রতি ইঞ্চি মাটিতে ত্রিশ লক্ষ শহিদের রক্ত আছে এ দেশের এক ইঞ্চি মাটি কোন জাত পাতের সন্ত্রাসী কর্ম কাণ্ড করতে দেয়া হবে না। রনেল চাকমা পার্বত্য শান্তি চুক্তি বিরোধী সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এর সক্রিয় কর্মী। কুতুকছড়ি থেকে মহালছড়ি পর্যন্ত এলাকায় ব্যাপক চাঁদাবাজির নেতৃত্বও দেয় সে। বেতছড়িতে চাঁদা না দেয়ায় পণ্যবাহি দুটি ট্রাক জ্বালিয়ে দেয়ার ঘটনাটি তারই নেতৃত্বে হয় বলে নিরাপত্তাবাহিনী জানতে পারে । পাহাড়ের সকল সন্ত্রাসের জন্য পাহাড়িরা দায়ী । একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক রাষ্ট্রের যে কোন জায়গায় থাকতে পারবে । পাহাড়িরা বাঙালী কে বলে স্যাটেলার । কিন্তু তারা ইতিহাস পরে শিক্ষা নেয়া উচিৎ তারা আসলে আমাদের দেশের বহিরাগত জাতি ।
তাদের সাথে আমাদের সেনা বাহিনী যদি বার্মার সেনা বাহিনী রোহিঙ্গার সাথে যেমন আচরণ করে ঠিক তেমন আচরণ করলে মনে হয় ঠিক করত । এই পর্যন্ত পাহাড়িরা অনেক বাঙালির ঘর বাড়ি ফসল আগুন দিয়েছে , হত্যা করেছে । দেশের স্বার্থে সেনা বাহিনীর সকল কাজে প্রতিটা বাংলাদেশের মানুষের সমর্থন থাকবে ।।

ছবি- গুগল

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:২৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: +
প্রত্যেকটা কথা সত্য তবে কিছু আংশিক ব্যাপার লুকানো থাকে। বাঙালিরা তাদের জায়গায় নতুন করে গিয়েছিল, হয়ত ভারসাম্য রাখার জন্য বা অর্থনৈতিক কারনে কিন্তু এই জন্য তাদের বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করে সেখানে জায়গা নিয়ে নেয় নি। আর বাংলাদেশের মানচিত্রে তারা ভিন্ন দেশ থেকে এসেছে তাও সত্য। তা না হলে তারা সমতলেই থাকার কথা।

আর তারা যে চাদাঁবাজ, এটা প্রমাণিত! (সবাই নয়, এই মতে বিশ্বাসী)
আমার বন্ধু সেখানে ব্যবসা করতে গিয়েছিল, অনেক আগের কথা। তখন তাকে চাদাঁ দিতে হয়েছিল দুই দলকেই! একটি শান্তি চুক্তির পক্ষে, আরেকটা বিপক্ষে! তারা আবার সুন্দর করে পরিচয় পত্রও করে দেয়, চিহ্নিত করে রাখার জন্য যাতে ব্যবসাতে বাধা না পায়!

সবই আশ্চর্যবোধক দিয়ে দিলাম, কারন সেনাবাহিনীর হাতে সম্পূর্ণ পাবত্য এলাকার নিয়ন্ত্রণে নাই। শান্তি চুক্তির আগে যাও ছিল, তাও সংকুচিত করে ফেলে।

এই হল অবস্থা।

এই নিয়ে বছর খানেক আগে পোষ্ট দিয়েছিলাম, বাঙালির বিকার নাই। :( তারা শান্তি চুক্তিতে খুশি। পাহাড়িরা ঢাকায় থাকলে স্যাটেলার হবে না! বাঙালিরা পাহাড়ের আশে পাশে থাকলেই স্যাটেলার! তারা ঢাকাতে জায়গা ক্রয় করতে পারবে আর আমরা বাঙালিরা পাহাড়ে জায়গা কিনে নিতে গেলে শান্তি চুক্তি দেখাবে!

তবে কিছু পথভ্রষ্ট বাঙালি অফিসার বা পুলিশ নির্যাতন করে থাকতে পারে, এটাও আমার বিশ্বাস। :( কিন্তু এই বলে নিশ্চয়ই বার্মিজদের মত বা চাইনিজদে মত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠিকে ঢালাওভাবে অত্যাচার করেছে এটা অবশ্যই বিশ্বাসযোগ্য নয়।

২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৩১

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: রমেল চাকমা একজন দেশদ্রোহী উপজাতি সন্ত্রাসী।
দেশপ্রেমী সেনাবাহিনী'কে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করছেন উপজাতি সন্ত্রাসীরা।
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে দেশদ্রোহী উপজাতি বিচ্ছিন্নবাদী সন্ত্রাসীরা। তাই সকল দেশপ্রেমীক নাগরিক উপজাতি সন্ত্রাসীদের সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার রুখে দিন।
হাস্যকর বিষয়- রমেল চাকমা নাকি নীরবচারী ছেলে। রমেল চাকমা হচ্ছে উপজাতি দেশদ্রোহী কুখ্যাত সন্ত্রাসী। পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল খুন, গুম,হত্যা,চাঁদাবাজি ও খাগড়াছড়ি মহালছড়ি পণ্যবাহী গাড়িতে অাগুন দেওয়া সহ পার্বত্য চট্টগ্রামের অাতংকের নাম হচ্ছে রুমেল চাকমা।
উপজাতি সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন নিউজ সাইটও পত্রপত্রিকা এবং ফেসবুকে অপপ্রচার চালাচ্ছেন সেনাবাহিনী কর্তৃক নাকি রমেল চাকমাকে হত্যা করা হয়েছে। বিষয়টি একেভারে হাস্যকর, পার্বত্য চট্টগ্রাম সেনাবাহিনী দীর্ঘদিন থেকে সকল জাতিগোষ্ঠীর বসবাস করার মতো পরিবেশ তৈরি করার মতো কাজ করে যাচ্ছেন, অার সেই খানে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার। খুনের মতো অস্বাভাবিক মিথ্যাচার করা হচ্ছে। দেশরক্ষক সেনাবাহিনী রমেল চাকমার মৃত্যুর সাথে দায়ি নয়। রমেল চাকমা একজন দেশদ্রোহী সন্ত্রাসী তাকে সেনাবাহিনী সহ পুলিশ অাটক করার সময়ে সেই পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে পরেও রাস্তায় দৌড়িয়ে পালাতে গিয়ে সিএনজি'র সাথে ধাক্কা খেয়ে দীর্ঘদিন থেকে ব্যথায় কাতর ছিলেন। পরে তাকে পুলিশ নিরাপত্তা দিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসা দিন অবস্থায় রেখেছেন। একটা লোক সেনাবাহিনী অথবা পুলিশ হেফাজতে হাসপাতালে চিকিৎসা দিন অবস্থায় মারা গেলে, তার জন্য মৃত্যুর দায় সেনাবাহিনীর উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে, সেইটা হতে পারেনা। সেনাবাহিনী হচ্ছে দেশরক্ষক। সেনাবাহিনী শুধু বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে শান্তিস্থাপনের জন্য নিয়োজিত নয়,সেনাবাহিনী সারাবিশ্বে মানবসেবায় নিয়োজিত রয়েছে,যাহা সকলের অজানা নয় জানা।
দেশপ্রেমীক সেনাবাহিনীর সেনা অফিসার তানভীর কে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করতেছে দেশদ্রোহী উপজাতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রতিনিয়ত উপজাতি সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনীর উপর হামলাও দেশের বৃহত্তম জনগোষ্ঠী বাঙ্গালীর উপর বিভিন্ন নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছেন এর কোন প্রতিকার নেই। অথচ রমেল চাকমা স্বাভাবিক মৃত্যু কে অস্বাভাবিক করে উপজাতি সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনী কে পাহাড় থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য অপপ্রচার করছেন। প্রতিনিয়ত পাহাড়ে সাধারণ উপজাতিদের খুন,গুম,হত্যা নির্যাতন করা হয় এসব বিষয়ে বাংলাদেশের মিডিয়া সংবাদ প্রকাশ করে না। কিন্তু একটা ভূয়া মিথ্যা ভুলে ভরা রমেল চাকমার স্বাভাবিক মৃত্যু নিয়ে দেশপ্রেমী সেনাবাহিনী নিয়ে বিতর্কিত শুরু করে দিয়েছেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামে রমেল চাকমার হত্যা,অত্যাচার ও নির্যাতনে শুধু বাঙ্গালীরা অতিষ্ঠ নয় সাধারণ উপজাতিরা এই রমেল চাকমার অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন। রমেল চাকমা ছিলেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের একজন অস্ত্রধারী সশস্ত্র ক্যাডার। খাগড়াছড়ি মহালছড়ি পণ্যবাহী গাড়িতে রমেল চাকমা প্রকাশ্য অাগুন দিয়ে হামলা চালিয়েছেন এইটা সকলের জানা।
সেনাবাহিনী কে নিয়ে বিতর্ক নয়, উপজাতি সন্ত্রাসী রমেল চাকমার চাঁদাবাজিও অস্ত্রবাজির কাহিনী জাতির কাছে তুলে ধরার জন্য অনুরোধ করছি।
উপজাতি সন্ত্রাসীদের উদ্দ্যৈশ হচ্ছে পার্বত্য অঞ্চল থেকে অপপ্রচার চালিয়ে সরকারকে চাপ দিয়ে সেনাবাহিনী সরিয়ে পেলা। কারণ সেনাবাহিনীর জন্য উপজাতি সন্ত্রাসীরা অাজ পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন ও অালাদা রাষ্ট্র ঘটন করতে পারচ্ছেন না। সেনাবাহিনী পাহাড়ে রয়েছে বিদায় অাজ পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের সাথে যুক্ত রয়েছে এবং পার্বত্য বাঙ্গালীরা পাহাড়ে বসবাস করতে পারছেন।
লেখক, বিশিষ্ট সাংবাদিক.... জুনায়েদ হায়দার তৌফিক।

৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪০

রিফাত হোসেন বলেছেন: পাহাড়িদের প্রতি একটা soft corner কাজ করে, ভিন্ন কারনে। আমার একজন পালিত ভাই ছিল, যে ছিল পাহাড়ি (উপজাতি)। তার নিজের পুরো পরিবার থাকার স্বত্ত্বেও কিভাবে ব্যাপারটা হল তা খুবই রোমাঞ্চকর ও রহস্যমিশ্রিত কারন আমাদের আমার ভাই-বোনও ছিল।

৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৮

জাহিদ হাসান বলেছেন: ব্যাপারটা যাই হোক, পুলিশের উচিত একটা অপমৃত্যু বা রহস্যজনক মৃত্যুর মামলা দায়ের করা।
এর ফলে উত্তেজনা সৃষ্টির ব্যাপারটি থেমে যাবে, আর এগুবে না।
সেনাবাহিনীর উচিত পুলিশকে তথ্য দেয়া ।
ফলে পুলিশের কাজে সহায়তা হবে। তদন্তের আগেই কোন কথা বলা উচিত নয়।
আশা করছি পরিস্থিতি খুব শীঘ্রই স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:০৭

জসীম অসীম বলেছেন: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পৃথিবীর সর্বোচ্চ সৃশৃঙ্খল ও আদর্শিক সেনাবাহিনী। আমি পেশায় সাংবাদিক। ব্যক্তিগতভাবে একবার নিরাপত্তাহীনতায় পড়ে স্বপরিবারে কুমিল্লা সেনানিবাসের ভিতরে চলে যাই। টানা কয়েক বছর ছিলাম। বেসামরিক একজন মানুষ হয়েও এতোটা সময় ধরে সামরিক এলাকায় থাকতে আমার কোনো সমস্যা হয়নি। কারণ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অত্যন্ত সৃশৃঙ্খল ও আদর্শিক সেনাবাহিনী। কখনো কোনো বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতা দেখা দিলে ষ্টেশন হেড কোয়ার্টারে চলে যেতাম পরামর্শের জন্য।আমার সন্তান লালনে-পালনে অনেক সৈনিকের স্ত্রী-পুত্র-কন্যাগণ সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছেন। সামরিক-বেসামরিকের বৈষম্য যারা করেননি, তারা পাহাড়ি-বাঙ্গালির বৈষম্য বাড়িয়ে তুলবেন, এটা মনে হয় না। বরং এই কথাটি অনেকটাই সত্য হতে পারে যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করতে অনেক দেশি-বিদেশি চক্রই কাজ করতে পারে। কেননা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আন্তর্জাতিকভাবেই ক্রমাগত এগিয়ে যাচ্ছে। আর কোনোভাবেই এই বাহিনীকে পিছিয়ে রাখা যাচ্ছে না। তাই।

৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেকোন বিষয়ে আপনার ভাবনাশক্তি খুবই সীনিত; আপনি এমন ব্যাপারে কিছু বলছেন, যা আপনার এন্টার বাহিরে আছে।

৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

মানবী বলেছেন: আমেরিকার সেনাবাহিনী পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ করে, যার অধিকাংশর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ আমেরিকানরা সন্দিহান। তবে সেসবে যুদ্ধের যৌক্তিকতা নিয়ে যতো প্রশ্ন আর সংশয় তার দায়ভার রাষ্ট্রপ্রধান আর সরকারের দায়, যতো সমালোচনা সব সরকারের- সেনাবাহিনী সম্পর্কে শুধু টুঁ শব্দটি নেই বরং, "তারা আমাদের সুরক্ষার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ জীবনযাপন করছে" এমন ভাবনা আর কৃতজ্ঞতাবোধ সর্বত্র! সামান্য পার্কের টিকেট থেকে শুরু করে অধিকাংশ স্থানে সেনাবাহিনীর সদস্য/প্রাক্তনসদস্য ও তাঁদের পরিবার পেয়ে থাকে বিশেষ ডিসকাউন্ট!
প্রতিটি মর্মে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপণ করা হয়।

অথচ, আমাদের সেনাবাহিনী!!!! বছরের পর বছর ধরে নিজেদের জীবন বিসর্জন দিয়ে সীমান্ত রক্ষা করে দেশের সার্বভৌমত্ব বজায় রেখেছে, রেখেছে দেশবাসীকে নিরাপদ। তার পুরুস্কার স্বরূপ পেয়েছে ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারী "বিডিআর ম্যাসাকার" রূপে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ!
একটি দেশ বিরোধী শ্রেনী বাংলাদেশ সেনাবাহীনিকে হেয় করতে সদা তৎপর, এদের কূটচালের সাথে যখন যুক্ত ক্ষমতার দুর্গন্ধ তখনই "বিডিআর ম্যাসাকারের" মতো ঘৃন্য ইতিহাস তৈরী হয়।।।
আর খুব সন্তপর্ণেই আমাদের গৌরবময় সেনাবাহিনীতে ছেড়ে দেয়া হয়েছে বিষপিঁপড়া, সেসব পিঁপড়ার দংশনে আজ প্রায় পক্ষাঘাতগ্রস্থ যেনো!!!

একজন রমেল চাকমার জন্য যাদের প্রাণ কাঁদে ৫৬জন বীর সেনা কর্মকর্তার ব্যাপারে তারা নিশ্চুপ, সেসময় তাদের বিবেক ঘুমিয়ে থাকে!!

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ সেলিনা জাহান প্রিয়া।

৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪১

মানবী বলেছেন: সীমান্ত রক্ষায় আর আদিবাসীদের সাথে লড়াইয়ে আজ অবধি বাংলাদেশের কতোজন সেনা সদস্য আহত নিহত হয়েছেন তার খবর সিভিলিয়ানরা রাখেনা বলেই হয়তো কেউ কেউ অকৃতজ্ঞতার মিথ্যা দম্ভ করে যায়!!!

যেম হতভাগী বাংলাদেশ তেমনই তার হতভাগ্য তার বীর সেনানী!

৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৫৪

প্রত্যুশ্যা বলেছেন: আমরা ও ওদের ঠকাই । ওদের আলাদা করে দেখি। ওখানকার পথঘাট ও আধুনিক না। education এ পিছিয়ে। সেনাবাহিনি শাসন করছে কিনতু ........। UN এ যা করছে তা তুলনা করুন। তারপর বলুন ওদের কথা।

১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

টারজান০০০০৭ বলেছেন: এমন মৃত্যু কাহারো কাম্য নহে। তবে তাহাকে ধোয়া তুলসীপাতা প্রমানের জন্য আমাদের ছাম্বাদিক ও চুশীল জনগোষ্ঠী যেইভাবে দৌড় ঝাঁপ করিতেছে তাহা অবস্যই শাক দিয়া মাছ ঢাকার অপচেষ্টা। আমাদের উপজাতি জনগোষ্ঠীর জেএসএস , পিডিএফ শুধু চাঁদাবাজ , সন্ত্রাসী নহে , তাহারা দেশদ্রোহী। বহুবার তাহারা অস্ত্র , তাহাদের ইউনিফর্ম, ম্যাপ , পতাকা সহ ধরা পড়িয়াছে। অথচ আমাদের ছাম্বাদিক ও চুশীল জনগোষ্ঠী তাহাদের ধোয়া তুলসীপাতা , নির্যাতিত জনগোষ্ঠী , আদিবাসী প্রমানে সচেষ্ট থাকিয়াছে , থাকিতেছে। বাঙালি নিজ দেশে সেখানে পরবাসী হইয়া আছে। সরকারও তাহাদের কোলে তুলিয়া চুম্মা দিতেছে। কোটার জোরে তাহারা চাকুরী , শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তৃতীয় শ্রেণীর মেধা লইয়া প্রথম শ্রেণীর সুযোগ সুবিধা পাইতেছে। নোয়াখালীর চরে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন না করিয়া উপজাতিদের সবাইকে পুনর্বাসন করা উচিত। না হলে তাহাদের এই বিচ্ছিন্নতাবাদ দমন হইবে না।

১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২০

জগতারন বলেছেন:
রমেল চাকমা একজন দেশদ্রোহী উপজাতি সন্ত্রাসী।

তার ধ্বংশ হওয়াই নিয়তি।

১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০১

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: সাধারন উপজাতিরা অনেক সরল এবং ভাল মানুষ। এদের ঘাড় ভেংগে খাচ্ছে সন্ত্রাসী এবং দেশদ্রোহী কিছু পাহাড়ী সংগঠন। এদের সম্পূর্ণরুপে নির্মুল করা উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.