নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেলিনা জাহান প্রিয়া , জন্ম পুরান ঢাকা, নাজিরা বাজার , নানা বাড়িতে ।বাবার বাড়ি মুন্সী গঞ্জ , বড় হয়েছি ঢাকা ।স্বামীর বাড়ি কিশোর গঞ্জ ।ভাল লাগে ঘুরে বেড়াতে , কবিতা , গল্প , উপন্যাস পড়তে অজানাকে জানতে । ধর্ম বিশ্বাস করি কিন্তু ধর্ম অন্ধ না ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া

পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বামী কে দেয়া কথা রেখেছে স্ত্রী ।। জুকস ।।

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২



খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন এলো - একটি "মার্সিডিজ গাড়ি শুধু মাত্র ১০০ টাকায়" বিক্রয় হবে ।।
প্রথমত কেউ এই ব্যপারটা বিশ্বাসই করতে পারছিলো না-তবুও সেই ভদ্রলোক খবরের কাগজে এই বিজ্ঞাপন দেখে বিজ্ঞাপনে দেওয়া ঠিকানায় যাবার জন্যে মনস্থির করেন।
কাগজে দেওয়া ঠিকানায় পৌঁছে ভদ্রলোক দরজার বেল টেপেন ও কিছুক্ষণ পরেই এক প্রৌঢ় মহিলা দরজা খোলেন।
-আপনি কি কোনো গাড়ি বিক্রি করছেন, ম্যাডাম.?
-আজ্ঞে হ্যাঁ।
-গাড়িটাকে আমি কি একবার দেখতে পারি..?
-নিশ্চয়..!!
এই বলে ভদ্রমহিলা বাড়ির কাজের লোককে গ্যারেজ খুলতে নির্দেশ দেন।
গ্যারেজে ভদ্রলোক দেখতে পান, একটি ঝকঝকে দুধে সাদা রঙের মার্সিডিজ দাঁড়িয়ে।
গাড়িটির বনেট খুলে ও তার চারিপাশ ঘুরে ভদ্রলোক একমনে গাড়িটির পর্যবেক্ষণ করার পরে ওনার দু চক্ষু একেবারে ছানাবড়া।
-এ তো একেবারে নতুন গাড়ি..!!
-না, একেবারে নতুন না, ১৫০০০ কিমি চলেছে, তবে উনি গাড়ির খুব যত্ন করতেন।
-কিন্তু কাগজের বিজ্ঞাপনে যে দেখলাম এর দাম ছাপা হয়েছে, ১০০ টাকা।
-ঠিকই দেখেছেন, ১০০ টাকাই আমি এর দাম ঠিক করেছি। আপনি ১০০ টাকা দিয়ে নিয়ে যেতে পারেন গাড়িটি।
ভদ্রলোকের উত্তেজনা তখন চরমে। মাথা ভোঁ ভোঁ করছে। হৃদয়ের গতি তীব্র থেকে তীব্রতর। কম্পিত হস্তে উনি পকেট থেকে ১০০ টাকার একটি নোট বার করে সেই প্রৌঢ়ার হাতে দেন।
ভদ্রমহিলা টাকা হাতে পেয়ে তৎক্ষনাৎ সেই টাকার একখানা রসিদ তৈরি করে তার সঙ্গে গাড়ির কাগজপত্র ও চাবি ভদ্রলোকের হাতে ধরিয়ে দেন।
থাকতে না পেরে এবার ভদ্রলোক নিজের মুখ খোলেন-
-দিদি, একবার যদি দয়া করে বলে দেন, ব্যপারটা কি। এই ধাঁধা আমার মাথায় কিছুতেই ঢুকছে না আর এই সাস্পেন্সের সমাধান না করতে পারলে আমি রাতে ঘুমতে পারব না। প্লিইইইজ দিদি..!!
-এতে কোনোই সাস্পেন্স নেই ভাই। আমি তো শুধুমাত্র আমার স্বর্গীয় স্বামীদেবতার শেষ ইচ্ছে পূর্ণ করছি। উনি নিজের উইলে লিখে গেছেন ওনার মৃত্যুর পর এই গাড়িটা যেন বিক্রি করে দেওয়া হয় এবং বিক্রির দরুন যে টাকা পাওয়া যাবে সেটা যেন ওনার ২৮ বছরের সুন্দরী সেক্রেটারিকে দেওয়া হয়।
।। ভদ্র মহিলা শুধু তাঁর স্বামীকে দেয়া কথা রেখেছে ।---
সূত্র- নেট দুনিয়া

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা----

২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭

করুণাধারা বলেছেন: দারুন :)

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬

হাবিব বলেছেন: সেই.......... =p~

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:৪৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
মজা পাইছি আপা =p~

৫| ০২ রা মে, ২০১৯ সকাল ১০:৩৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চেই :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.