নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
লেখক হওয়ার খানিকটা জ্বালা আছে! দুরের মানুষেরা অনেক কাছে চলে আসে আর কাছের মানুষেরা দূরে চলে যায়। ধর তুমি একখানা কবিতা লিখলে, ছড়া প্রবন্ধ কিংবা গল্প- সৃজনশীল সৃষ্টিতে সব স্রষ্টা’র-ই আমোদ হয়। ভাল সৃষ্টিতে তোমার খানিকটা গরব হবে বৈকি! কিন্তু তোমার কাছের মানুষেরা মুখ বাঁকাবে-তারা তোমার সৃষ্টির সাথে তোমাকে মেলাবে। বলবে উঁহু লোকটা-তো এমন নয়,এই লেখার সাথে ওর চরিত্র মিল খায় না। কি আশ্চর্য ! আমার লেখার সাথে মানুষ আমার মিল থাকতে হবে কেন? লেখাতে আমাতে যদি মিলেই যায় তাহলে আর কিসের সৃষ্টি?
আর দুরের মানুষেরা লেখার সাথে লেখককে মেলায়। তারা ভাবে যিনি লিখেছেন তিনি মনে হয় এমন-ই মানুষটা।
আমরা আমদের স্রস্টাকে দেখিনি সেটা মনে হয় ভালই হয়েছে। এখন তার সৃষ্টির সাথে তাকে মেলাই-তাকে দেখলে হয়তো তার সাথে তার সৃষ্টিকে মেলাতাম! ব্যাপারটা বড্ড গোলমেলে হত!!
***
সিডান কারের পিছনে বসে আছি আমরা তিনজন! মাঝখানে যেই বয়স্ক পুরুষটি বসে আছেন তার চোখে ভারি চশমা সেটা শ্যামলা মানুষটির খাড়া নাকের উপর অতি আলতো করে ঝুলে আছে; মনে হচ্ছে গাড়ির হালকা ঝাঁকুনিতেই সেটা টুপ করে খসে পড়বে। চশমার ফাঁক দিয়ে নিষ্পলক দৃষ্টিতে চেয়ে আছেন সামনের মাইক্রো বাসটার দিকে। চোখের নেত্রে স্পষ্ট জলের আভাস। কি ভয়ঙ্কর ভাঙচুর চলছে তার সর্বান্তকরণ জুড়ে সেটা আমাদের টের পাবার কথা নয়। তবে অনুভব করছি? না সেটাই বা করি কেমনে? এই মুহূর্তে তার মনের ভাব বোঝা অসম্ভব!
আমার পাশে যে বয়স্ক পুরুষটি বসে আছেন তার মিহি কুঞ্চিত গণ্ড বেয়ে একফোঁটা জল গড়িয়ে পড়ল। তিনি এই আধ অন্ধকারে অতি সন্তর্পণে সেটা মুছে ফেললেন। পুরুষ বলেই হয়তোবা নিজের স্ত্রী বিয়োগে তার চিৎকার করে কান্নার অধিকার নেই। তার শেষ ইচ্ছে ছিল হয়তোবা সহধর্মিণীর অন্তিম যাত্রায় তার শিয়রে বসে হিমশীতল কপালে হাত রেখে অঝোরে কাঁদবেন। বলবেন সেই কথা গুলো তিন যুগের এই দাম্পত্য জীবনে বলা হয়নি কখনো! ভীরু ও দুর্বল এই মানুষটি সব ভার সঁপে দিয়েছিল যাকে তিনি অতি নিষ্ঠুরের মত একাকী চলে যাচ্ছেন। তার অসহায়ত্বো, কষ্টবোধ,মানসিক দৈন্যতার কথা যাকে বলে তিনি নির্ভার হতেন। যে মানুষটা তার মধ্য যৌবন থেকে পৌঢ়ত্য ছুঁয়ে বার্ধক্যের প্রারম্ভিক লগ্ন পর্যন্ত পায়ে পায়ে পথ চলেছে, তার ভীরুতা ও দুর্বলতাকে তুচ্ছ জ্ঞান করে সামনে এগিয়ে যাবার সাহস যুগিয়েছে। সেই মানুষটা আজ একাকী-ই চলে যাচ্ছেন...
***
ছোটকা মানে আমার ছোট কাকাকে নিয়ে এ গল্প! তিনি আমার মায়ের থেকে বছর দুয়েকের ছোট ছিলেন। জন্মের আগের তাঁর বাবা মানে আমার দাদা মারা যান। বরাবরই ভীরু দুর্বল ভীতু মা ন্যাওটা আমুদে ও অতি অল্পতে সুখী ব্যাতিক্রমী ফোবিয়া আক্রান্ত একজন মানুষ ছিলেন। গ্রামে ভাল স্কুল না থাকায় কিশোর বয়সেই আমার দাদী তাঁর বড় ভাই মানে আমার বাবার কাছে তাঁকে পাঠিয়ে দেন। তিনি কোনভাবেই তাঁর সেই গ্রাম আর মা-কে ছাড়তে চাননি। সারাজীবন কেদেছেন তাঁর মা আর গ্রামের জন্য। তাঁর একান্ত অনিচ্ছা সত্ত্বেও আমার মা তাঁকে সর্বোচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হবার জন্য অনুপ্রেরণা ও সাহস যুগিয়েছেন। মাত্র বছর দু'য়েকের বড় ভাবীর অনুশাসনে তিনি নিতান্তই বাধ্য হয়েছিলেন পরিবারের ব্যাবসার বাইরে অধ্যাপনায় যুক্ত হতে।
তাঁর ভীরুতা, দুর্বলতা ও ফোবিয়ার ছোট্ট একটু উদাহরণ দেই;
কোন একবার পত্রিকায় দেখলেন ঘুর্নয়মান ফ্যান আচমকা খসে পড়ে কোন এক ব্যাক্তি নিহত হয়েছেন।
আর যায় কোথায় তাল পাকা গরমেও তিনি আর ফ্যান চালাবেন না। পাশে ঘুমিয়ে থাকা আচমকা বেড়াতে আসা অন্য কোন কুটুম যদি বাধ্য করত ফ্যান চালাতে তবে তিনি সারারাত না ঘুমিয়ে এক দৃষ্টিতে ফ্যানের দিকে তাকিয়ে থাকতেন।
এমনি ইলেক্ট্রিক সুইচে কে শক খেয়ে মারা গেছে- এ খবর শুনে পরদিনই তিনি মিস্ত্রি ডেকে বাড়ির সব সুইচ সবার নাগালের বারে লাগিয়ে দিলেন। তখন থেকে চেয়ার বা টুলে দাঁড়িয়ে সবাইকে লাইট ফ্যান জ্বালাতে হয়। তাতেও তাঁর শান্তি নেই- ফের মিস্ত্রি ডেকে বাসার বিদ্যুৎ লাইনটাই কেটে দিয়ে সন্ধ্যের পরে হারিকেন জ্বালিয়ে ভুতের মত বসে থাকেন।
আমাদের আট ভাই বোনের বিশাল পরিবার দু-তিন বছর বয়সেই আমরা মায়ের উষ্ণ সান্নিধ্য থেকে বঞ্চিত হয়েছি। যে কারনে মায়ের সাথে তেমন করে হৃদ্যতা জমেনি। সেই থেকেই আমার ঠাই হয়েছে কাকার বিছানায়। কৈশরের প্রথম পর্যন্ত তাঁর সান্নিধ্যেই কেটেছে। ভীষণ ভুতের ভয়ে ভীত আমাকে আরেকজন ভিতু মানুষ রাতের পর রাত সাহস জুগিয়েছে-ব্যাপরটা বড় অদ্ভুত!
এই মানুষটাকে নিয়ে বেশ বড় ক্যানভাসে লেখার ইচ্ছে ছিল আমার। লিখব হয়তো কিংবা লিখব না, কে জানে...
২২ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ২:২৩
শেরজা তপন বলেছেন: সেটা অবশ্য ঠিক -সবার সপ্নটাতো আর সফল হয় না।
আমার মত অলেখকদের দৌড় বড়জোর এই ব্লগ অবধি!
অসমাপ্ত পান্ডুলিপি-কয়েক পর্বে আমার ভবিষ্যত পরিকল্পনায় কিছুর লেখার আইডিয়াগুলো জমিয়ে রাখছি। চলমান অনেক বিষয় আছে যেগুলো শেষ করে সেগুলো ধরার সপ্ন আছে। সফল যদি না হই তাই আমার ব্লগ বাড়িতে রেখে যাচ্ছি এদের অসমাপ্ত গল্প, যাতে এই মানুষগুলো একেবারে হারিয়ে না যায় পৃথিবী থেকে।
বরাবরের মত অনুপ্রাণিত করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই, ভাল থাকুন।
২| ২২ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লিখব মানে লিখে ফেলুন আপনার ছোট কাকাকে নিয়ে।আমরা পড়তে চাই।
পাঠকরা লেখার সাথেই লেখককে মেলাতে পছন্দ করেন।তাই সব সময় এই মিল গড়মিলই থেকে যায়।
২২ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার! এরকম আরো বেশ কয়েকখানা অসমাপ্ত পাণ্ডুলিপি আছে। আপাতত ব্লগের পাতায় তাঁর ভূমিকা রেখে যাই।
সুযোগ পেলে অবশ্যই লেখার বিশেষ ইচ্ছে আছে- কেউ পড়ুক না পড়ুক এগুলো নেহায়েত আমার আত্মজীবনীমূলক লেখা, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য তোলা থাকবে।
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ- ভাল থাকবেন।
৩| ২২ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:০২
রবিন.হুড বলেছেন: আপনার লেখার হাত ভালো। শুধু ব্লগে নয় বই প্রকাশের জন্য লিখে যান।
২২ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত করার জন্য ধন্যবাদ। যা মনে চায় লিখে যাই- কিছু হলেই কি না হলেই কিবা এসে যায়।
৪| ২২ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:২৭
জটিল ভাই বলেছেন:
এই মানুষটাকে নিয়ে বেশ বড় ক্যানভাসে লেখার ইচ্ছে ছিল আমার। লিখব হয়তো কিংবা লিখব না, কে জানে...
বাবনিকের স্রষ্টার সঙ্গে এমন কথা মিল খায় না! আবারো আপনার লিখার সঙ্গে ব্যক্তিত্ব মিলালাম
২২ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৮
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার অতি প্রিয় একজন ব্লগার বলেছেন- বাবনিক নাকি অতি দুর্বল একটা লেখা। সেটা পড়েই তিনি বুঝেছিলেন আমি ক্যাচাল প্রিয় মানুষ!!
আপনি সেটাকে এত উপরে তুলে ধরলে নিজের মান নেমে যাবার সম্ভাবনা আছে।
আবারো আপনার লিখার সঙ্গে ব্যক্তিত্ব মিলালাম
মানে কি মিল খাইতেছে না???
৫| ২২ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ছোটো কাকার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রইল। ছোটোকাকারা এমনই হয়, একই সাথে বন্ধু এবং অভিভাবক। এ কথাটা ভালো - একজন ভীতু মানুষ আরেকজন ভীতু মানুষকে সাহস যুগিয়েছে। এটা অভিভাবকত্বের জায়গা থেকে, যিনি মনে করেন ছোটোদেরকে নিরাপত্তা দেয়া তারই কর্তব্য।
আমার আপন ছোটোকাকা ছিল না। তবে, প্রতিবেশী এক কাকা, যিনি আপন কাকার চাইতেও অধিক ছিলেন, তিনি ছিলেন আমার পড়ালেখার হাতেখড়ি করানো অতি আন্তরিক এক অবৈতনিক শিক্ষক। তাকে নিয়ে একদিন লিখবো।
লেখক হবার জ্বালা নিয়ে নতুন কিছু আর বললাম না, যা বলেছেন তার সাথে একাত্বতা প্রকাশ করে গেলাম।
ছোটোকাকাকে নিয়ে আরো লিখবেন, সেই আশায় রইলাম।
২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: আমার এই কাকা করোনার শেষদিকে মারা গেছেন। খানিকটা অবহেলায়- করোনার কারনে তাঁর কাছে ধারে তেমন কেউ ঘেষেনি।
তাঁর মাস দুয়েক আগে শেষ দেখা হয়েছিল, আমাকে বলেছিল আবার দেখা হবে, তারপরেই হেসে বলল; যদি বেঁচে থাকি তবে ফের দেখা হবে এই কথা আমি বলি না, কেননা মরে যাব সেকথা চিন্তাই করতে পারিনা। কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস- মাত্র দুমাস বাদেই অপেক্ষা করছিল হীমশীতল মৃত্যুর পরশ।
আপনাএর সেই প্রতিবেশী কাকাকে নিয়ে লিখবেন- আপনার লেখা মানেই অন্যরকম কিছু।
একাত্বতা প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ।
জানিনা সুযোগ আসবে কিনা। লেখার ইচ্ছে তো আছেই।
৬| ২২ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মিরোরডডল বলেছেন:
শিরোনামে পান্ডুলিপি না লিখে পণ্ডুলিপি লিখেছে কেনো
২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৩০
শেরজা তপন বলেছেন: ওত্তেরি ভুল হয়ে গেছে গো আপু।
আপনি যে অস্ট্রেলিয়ার সেই আদিবাসী গোষ্ঠীর সেটা আরো নিশ্চিত হলাম। ঈগলের দৃষ্টি!!!!
৭| ২২ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এখানেই শেষ ?
যাহ্ হতাশ হয়ে গেলুম !!
২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: সেজন্যই তো অসমাপ্ত পাণ্ডুলিপি!
এই সিরিজের সবগুলোই এমনি করে শুরু হতে না হতেই শেষ হয়ে যাবে। যেভাবে আমি দু-পাঁচ দশ বছর ধরে একটুখানি লিখে য়াটকে গেছি, আর লেখা হয়নি
৮| ২২ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এখানেই শেষ ?
আমিও তাই ভাবছিলাম
২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: জ্বী ভ্রাতা আমিও অপেক্ষায় আছি বাকিটুকু লেখার। চেষ্টা করেও আর এর বেশী এর এগুতে পারিনি- অন্য হাজারো লেখার ভীড়ে এরা ব্রাত্য থেকে যায়।
ধন্যবাদ।
৯| ২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:২২
জটিল ভাই বলেছেন:
আবারো আপনার লিখার সঙ্গে ব্যক্তিত্ব মিলালাম
এর মানে হচ্ছে, বাবনিকে অনন্তকাল লিখার যে এক প্রয়াশ আপনার ব্যক্তিত্বে প্রকাশ পেয়েছে তার সঙ্গে "লিখব হয়তো কিংবা লিখব না, কে জানে..." বিষয়টা যাচ্ছে না বুঝাতে চেয়েছি।
আপনার অতি প্রিয় একজন ব্লগার বলেছেন-.............
এ বিষয়ে আপনাকে আসলে বুঝতে হবে। আপনি নিশ্চই জানেন যে অনেক মহাজন গাঁজা খেয়েছেন এবং খাচ্ছেন। আর এই গাঁজা খেতে খেতে তিনারা একসময় মহান হতে হতে মহত্বের সীমা ছাড়িয়ে উপরতলার সঙ্গে লাইন-ঘাট করে ফেলেন। তখন কিসব বলেন তা সাধারণ মানুষের বোধগম্য নয়। যেমন আপনার এই লিখাতেই একজনকে পাবেন যিনি লেখার মর্ম উদ্ধারের চাইতে বানানের ভুল উদ্ধারে অতি মনযোগী। সেক্ষেত্রে বিষয়গুলো আসলে আপনাকে বুঝতে হবে প্রিয় ভাই
২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৪১
শেরজা তপন বলেছেন: ছিঃ ছিঃ আপনার সেই প্রিয় লোকের ব্যাপারে এভাবে বলতে নেই।
পরেরজন যার ব্যাপারে বলেছেন- তিনি যদি মিরোর আপু হয়ে থাকেন তবে আমার বক্তব্য তিনি আমার অতি প্রিয় একজন ব্লগার। তিনি পয়েন্ট ধরে ধরে মন্তব্য করেন।
অনেক সময় ছোট্ট কিন্তু মহা গুরুত্বপূর্ন কিছু ভুলের কারনে লেখার মানে পালটে যায় বা ওজন কমে যায়। তিনি অতি আগ্রহে নিজের দায়িত্বে শুধরে দেন।
তাঁর এ বিষয়টা আমার অতি মহৎ কর্ম বলে মনে হয়।
তাঁর প্রতিটা মন্তব্য আমি বেশ উপভোগ করি। মন্তব্য প্রতিমন্তব্যে দারুণ জমে ওঠে। তিনি জানেন বুঝেন বলেই ভুল ধরেন।
বাবনিক অনন্তকাল ধরে চলার সম্ভাবনা ছিল কিন্তু আমি সেটাকে মাঝপথে কেটে ছেটে ফেলেছি।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: সুনীলের কাকাবাবু নিশ্চয়ই পড়েছেন? অথবা সত্যজিতের ফেলুদা।
দুনিয়াতে সব কিছুতেই জ্বালা আছে।
লেখক হওয়াতে জ্বালা আছে, ভালো মানুষ হওয়াতে জ্বালা আছে, মন্দ মানুষ হওয়াতে জ্বালা আছে। তবে লেখালখির মধ্যে জ্বালা থেকে বেশি আছে স্বচ্ছ অকৃত্রিম একটা আনন্দ।
সুন্দর লিখেছেন। ভাষা সুন্দর। লিখতে থাকুন। পাশেই আছি।
২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: না কাকাবাবু সিরিজ পড়া হয়নি, ফেলুদা একটু পড়েছি। ত্রিলার বা গোয়েন্দা গল্প আমাকে ভীষণ কম টানে।
একজন লেখকের স্বচ্ছ অকৃত্রিম আনন্দ ও জ্বালা নিয়ে আপনিও অনেক সুন্দর করে বলেছেন।
পাশে থেকে অনুপ্রেরণা যোগানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
১১| ২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৫৩
জটিল ভাই বলেছেন:
ছিঃ ছিঃ আপনার সেই প্রিয় লোকের ব্যাপারে এভাবে বলতে নেই।
প্রিয় ভাই, আমার মনে হচ্ছে আমি আপনাকে বিষয়টা বুঝাতে ব্যর্থ
তারপরও একটা আর্টিক্যাল হতে নিচের অংশটা দিচ্ছি।
তাহলে শিবের গাঁজা খাওয়ার প্রশ্ন আসছে কোথা থেকে ?
(শিবের কখনো পৃথিবীতে জন্মই হয় নি, তার খাবারের প্রয়োজন হবে কেনো ?? শিব কখনো গাঁজা খায় নি বা শিবের যে গাঁজা খাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই ৷ )
আগেকার দিনে মুনি ঋষিরা ধ্যান করতো ,গাঁজা খাওয়ার ক্ষতি সহ উপকার ও হত যেমন- গাঁজা মনোযোগ বৃদ্ধি করে | বিঃদ্রঃ (আমি গাঁজা খাওয়া সমর্থন করছি না) মুনমুনি ঋষিরা গাঁজা খেয়ে ধ্যান করতেন ৷
পরে গ্রামবাসীদের কাছে শিবের পূজা করতে গিয়ে শিবিরে নামে শিবের প্রসাদের নাম করে গাঁজা চাইতেন ৷
২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: গাঁজায় মনোযোগ বৃদ্ধি করে কি আদৌ???
আমারতো মনে হয় গাঁজায় ঘন ঘন মনযোগে তাল কেটে যায়- পাঁচ সেকেন্ড আগের ভাবনা মনে হয় বহুবছর আগে ভেবেছিলাম।
হুম তবে গাঁজা খেয়ে মানুষ ঝিমোয় আর যতসব উদ্ভট চিন্তা আসে।
তবে শিবের আলোচনায় একটা মরাল আছে।
আপনাক খানিক কথা আমার মাথার উপ্রে দিয়ে গেছে।
১২| ২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৫৭
রানার ব্লগ বলেছেন: আর বইলেন না ভাই । আমি এই ভয়ে কবিতা ফেইসবুকে দেই না খুব একটা । দিলেই আমার মাতার কাছে আমার আত্মীয়রা প্রশ্ন করে ওঁর কিসের এতো দুঃখ ? আর প্রেমের কবিতা দিলে ভাবে কারো সাথে পরকিয়া করছি । তাই ফেইসবুক থেকে আত্মীয় স্বজন তাড়িয়ে দিয়েছি । তারপরেও দেই না বন্ধুরা ইহা নিয়া চর্চা করে যে আমি মহা দুঃখে আছি , আমার চাকরি নাই, আমি রাস্তায় বাস করি।
২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
এই জন্যই আমি এফ এন এফ এর একখান আর লেখালেখির সাথে সংশ্লিষ্ঠ মানুষদের নিয়ে ভিন্ন ফেসবুক ব্যাবহার করি। এফ এন এফের ফেসবুকে কোন লেখালেখির ধারে কাছে ঘেঁষি কম।
আমিতো তাও কবিতা লেখিনা-কবিদের প্যারা সাংঘাতিক!!
ভাবেন একবার 'বাবনিক' যদি আত্মীস্বজনের ওই ফেসবুকে পোস্টাইতাম তাইলে নিশ্চিত ঘরছাড়া হয়ে বিবাগী হইতাম!
কষ্টের কথা হলেও দারুণ মজা পেলাম আপনার মন্তব্যে।
১৩| ২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:০৩
জটিল ভাই বলেছেন:
আপনাক খানিক কথা আমার মাথার উপ্রে দিয়ে গেছে। হেহেহেহে...... ইহাই হচ্ছে মহান হতে হতে মহত্বের সীমা ছাড়িয়ে উপরতলার সঙ্গে লাইন-ঘাট করে ফেলা
২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: পড়েছি পড়েছি আপনার কোন পোস্ট-ই মিস যায় না সম্ভবত!
এখন মাথাডা কেমন আউলা আউলা লাগতেছে গাঞ্জায় টান দিতে মন চাইতেছে
১৪| ২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:৩৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি যন্ত্রণা সিরিজ শুরু করছেন !
মানুষ হবার , পুরুষ হবার , লেখক হবার সব যন্ত্রণাই কি আপনি লিখবেন ?
তবে ছোটোকাকা নিয়ে লিখুন হাতখুলে মনে হচ্ছে বেশ ইন্টারেস্টিং হবে।
২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৩৫
শেরজা তপন বলেছেন: এইটা অবশ্য ভাল কথা বলেছেন। আমি তো খেয়াল করিনি
কি আজব আমি শুধু যন্ত্রণার কথাই লিখে যাচ্ছি!!!
তবে এসব যন্ত্রণা থেকে বের হবার কোন পথ কি আপনার জানা আছে?
ইদানিং ব্লগিং মনে হচ্ছে আপনাকে আর তেমন করে টানে না- খুব কমই এক্টিভ দেখা যাচ্ছে। আপনার মত ব্লগারেরা নিয়মিত না হলে শুধু যন্ত্রণা উপলব্ধি হবে -প্রশমন আর হবে না।
ছোটকা'কে একদম আমার কাছে থেকে দীর্ঘ সময় দেখা। তাঁর বিয়ের বাসর ঘর সাজানোর ক্ষুদে একজন কারিগর আমিও ছিলাম- আজো সেই দেয়ালে তার ছাপ রয়ে গেছে।
ভীষণ ব্যতিক্রমী একটা চরিত্র ছিল তাঁর। সময় পেলে অবশ্যই লিখব। তাঁর আগে বাকি অসমাপ্ত পাণ্ডুলিপিগুলোর তালিকা দিই- যেটার টপিক্স সবচেয়ে বেশী ভাল লাগবে সেটা দিয়েই না হয় শুরু করব। ভাল থাকুন- ব্লগে নিয়মিত হউন।
১৫| ২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪১
কামাল১৮ বলেছেন: বাক্যের গঠন খুবই সুন্দর (সুন্দর ছাড়া অন্য শব্দ মনে আসছে না।)গল্পের গাঁথুনিও খারাপ না।বড় কিছু লিখতে পারেন।অনেকের থেকে ভালো হবে।
২৩ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:০২
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি যেটুকু বলেছেন তাতেই আমি মর্ম দিয়ে আপনার অপ্রকাশিত অনুভুতি উপভোগ করেছি।
আসল বিষয় হচ্ছে- বিশাল ক্যনভাসের এই কাহিণী লেখার মত ধৈর্য আসছে না। যাপিত জীবনের ব্যাস্ততা, মানসিক টানাপোড়েন সহ আরো বিবিধ কিছু বিষয় মনঃসংযোগের ঘাটতি আছে।
আরো কমপক্ষে দু/তিনটে অসমাপ্ত পান্ডুলিপির প্লট দিব- বেশীরভাগ ব্লগার তাঁর মধ্যে যেটা পড়তে আগ্রহ প্রকাশ করবে বেশী সেটাই আগে চেষ্টা করব।
ধন্যবাদ- সাথে থাকবেন।
১৬| ২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:৫৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: লেখা ভাল হয়েছে পড়লাম। লেখাটা চালিয়ে যান, সাথে আছি।
২৩ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য। এই লেখাটা এখন আর এগুবে না। ভবিষ্যতের জন্য তোলা রইল।
ভাল থাকুন-শুভকামনা।
১৭| ২৩ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: কাকাবাবু যদিও কিশোরদের জন্য লেখা। তবু পড়লে আপনার ভালো লাগবে। ঠকবেন না। আর ফেলুদা তো মাস্ট। এটা না পড়লে আফসোস থেকে যাবে।
২৩ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: ফেলুদা নিয়ে বেশ কয়েকটা ফিল্ম দেখা হয়েছে। কিন্তু এসব গোয়েন্দা গল্প আমায় টানে না।
ইতিহাস, বিজ্ঞান, সত্য কাহিনী নির্ভর ও ভ্রমণ গ্রন্থের পাগল আমি।
রেফার করার জন্য ধন্যবাদ ফের।
১৮| ২৩ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ২:০৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার সকল অসমাপ্ত পাণ্ডুলিপি ব্লগে দেখতে চাই সম্পূর্ণ গল্প রূপে।
২৩ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: ব্যাস্ততার কারনেই সম্ভবত আপনার মন্তব্য দৈর্ঘ প্রস্থে কমে আসছে ধীরে ধীরে!
তবুও এসেছেন বলে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
১৯| ২৩ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:১৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এসব যন্ত্রণা থেকে বের হবার কোন পথ কি আপনার জানা আছে?
জীবনের সব যন্ত্রণা থেকে মুক্ত হয়ে গেলে তো জীবন বৈচিত্র্য হারাবে, তাই পথ খুঁজতে যাওয়া বোকামি আমার কাছে।
ব্লগিং মনে হচ্ছে আপনাকে আর তেমন করে টানে না- খুব কমই এক্টিভ দেখা যাচ্ছে। আপনার মত ব্লগারেরা নিয়মিত না হলে শুধু যন্ত্রণা উপলব্ধি হবে -প্রশমন আর হবে না।
খুব টানে ব্লগ কিন্তু ঢাকা নওগাঁ জার্নি করতে করতে ব্লগে মন দেয়ার সময় পাচ্ছি না।
ছোটকা'কে একদম আমার কাছে থেকে দীর্ঘ সময় দেখা। তাঁর বিয়ের বাসর ঘর সাজানোর ক্ষুদে একজন কারিগর আমিও ছিলাম- আজো সেই দেয়ালে তার ছাপ রয়ে গেছে। ভীষণ ব্যতিক্রমী একটা চরিত্র ছিল তাঁর। সময় পেলে অবশ্যই লিখব।
লিখুন আশা করছি ভালো লাগবে।
তাঁর আগে বাকি অসমাপ্ত পাণ্ডুলিপিগুলোর তালিকা দিই- যেটার টপিক্স সবচেয়ে বেশী ভাল লাগবে সেটা দিয়েই না হয় শুরু করব।
ঠিকঠিক আগে তাহলে তালিকা প্রকাশ করুন, আমরা ভোট দিয়ে টপিক পছন্দ করি।
২৩ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: খুব টানে ব্লগ কিন্তু ঢাকা নওগাঁ জার্নি করতে করতে ব্লগে মন দেয়ার সময় পাচ্ছি না।
বেশ দুরের পথ নিয়মিত ভ্রমণে ক্লান্তি আসা স্বাভাবিক! বড় নেতার গিন্নী হলে এমন দৌড়ের উপ্রে থাকতে হয়- ভবিষ্যত দেশতো আপনাদের হাতে।
ঠিকঠিক আগে তাহলে তালিকা প্রকাশ করুন, আমরা ভোট দিয়ে টপিক পছন্দ করি।
ঠিক বলেছেন। এর একেকখানা উপন্যাস লিখতে বছর গড়িয়ে যেতে পারে- তারপর রাইটার্স ল্যাক (!) কিংবা পাঠকদের আগ্রহ হারিয়ে ফেলায় সেটা আরো শ্লথ হয়ে যেতে পারে। সে কারনের আমার ভাল'র জন্যই সেটা করা উচিৎ
২০| ২৩ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৫২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার ছোটকা অনেক সংবেদনশীল একজন মানুষ ছিলেন বলে মনে হচ্ছে আপনার পোস্টের বর্ণনা অনুসারে। ছোটকার পুরো গল্প শুনতে চাই।
বেশী বড় মন্তব্য করি নাই কারণ আপনি সিনেমার ট্রেইলার দেখিয়েছেন মাত্র। পুরো সিনেমা না দেখে বেশী কিছু বলা ঠিক হবে না।
আপনি যেমন আপনার ছোটকার সাথে ঘুমিয়েছেন ছোটবেলায়। আমি তেমনি আমার ছোট ফুফুর সাথে ঘুমাতাম ছোটবেলায় বিছানায় কিংবা মেঝেতে বেশ কয়েক বছর। এক সাথে মশা মেরে তারপরে ঘুমাতাম। আমাদের দুইজনকেই মশা বেশী কামড়াত।
আপনি এই গল্প দিয়ে শুরু করেন। এটা শেষ হলে বাকিগুলিতে হাত দিবেন।
২৩ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ তাতো বটেই এধরনের মানুষেরা খুব বেশী সংবেদনশীল হয়।
হাঃ তা ঠিক বলেছেন, সিনেমার ট্রেইলার মাত্র- পুরো লেখা ধারাবাহিক পড়তে গিয়ে আপনিও ধৈর্য হারাবেন। ব্লগে ধারাবাহিক লেখায় পাঠক টানা বেশ কষ্টের।
আপনার ফুফুরও -গল্প শোনার অপেক্ষায় রইলাম।
ফের মন্তব্যে আসার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।
২১| ২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- বেশ শুরু হলো লেখা, আছি সাথেই।
২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি যে ব্যাপক ঝামেলায় জড়িয়ে আছেন- সাথে আর থাকবেন ক্যামনে ভাবতেছি
২২| ২৮ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৩৮
আমি সাজিদ বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা তপন ভাই
০২ রা জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার সাজিদ ভাই।
ঈদ মোবারক। শুভকামনা নিরন্তর!
২৩| ০৩ রা জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:২৮
সোহানী বলেছেন: কি অবলীলায় আমার কথাগুলো লিখেছেন। লেখক হবার যে কি যন্ত্রনা!!!
আমি আপনার লিখা পড়ি আর মুগ্ধ হই, অসাধারন লেখার হাত আপনার।
আর ছোটকা কে নিয়ে লিখার অপেক্ষায় থাকলাম।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: আহা আপনার মত এমন ঋদ্ধ ব্লগারের কাছ থেকে এমন কমপ্লিমেন্ট আমাকে আকাশে উড়িয়ে দেয়
আমার কথাগুলো আপনার ভাবনার সাথে মিলে যাওয়ায় ফের অন্তর্জ্বালায় দগ্ধ হচ্ছি! তবুও এক লেখকের মনের যন্ত্রণা অনেক লেখকের নিজের কথা হবে সেটাইতো স্বাভাবিক।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। পরের অসমাপ্ত পান্ডুলিপিগুলো দেবার পরে দয়া করে বলবেন; কোনটা আগে লিখব?
২৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৩৮
সোহানী বলেছেন: বাই দা ওয়ে, "একজন হাফ মানুষের গল্প" নামে আমার একটি গল্প আছে।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: তাই নাকি এতো একেবারে মিলে গেল। আমি সময় করে পড়ব নিশ্চিত। তবে লিঙ্কটা দিলে সুবিধা হোত।
২৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:৩০
সোহানী বলেছেন: আমার বইটিতে আছে। বইটি সংগ্রহ না করে থাকলে বাদ দেন, এমন কিছু আহামরি লিখা না।
০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ। আমার সামনে একগাদা বই পড়ে আছে পড়বার জন্য। চোখের সমস্যার জন্য বেশিক্ষন পড়তে পারিনা। তবে একটু সুস্থ্য হলে সময় করে পড়ব আশা করি।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন,
লেখক হওয়ার জ্বালা আছে বটে যেমনটা আপনি বলেছেন কিন্তু পাশাপাশি জাতে না ওঠার জ্বলুনিও আছে !
আপনার "ছোটকা"কে নিয়ে লিখুন। একজন আধা মানুষের কথা আমরাও শুনি!