নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
তাম্বুভে আমাদের হোস্টেল 'তনুস' থেকে ক্যান্টিনের দুরুত্ব ছিল কম বেশি দু'শ মিটার! সারা সামার জুড়ে ছুটি থাকে তাই সামারে কখনো সেখানে যাওয়া হয়নি- শীতের সময়ে খিদে পেটে বরফ ডিঙ্গিয়ে সেই দু'শ মিটার দুই মাইলের বেশী দূর মনে হোত। বহু আগে আমাদের সেই ক্যান্টিন নিয়ে 'মদন বাবুর্চী' নামক একটা ছোট গল্পে আমি সেই ক্যান্টিন নিয়ে বেশ খানিকটা লিখেছিলাম;
আপনাদের কি জানতে ইচ্ছে করছে সেই ক্যান্টিনে কেমন লোভনীয় দুর্দান্ত সব রাশিয়ান ডিস রান্না হোত? বলছি তবে; ওদের মান সম্ভবত ভাল ছিল,পরিচ্ছন্ন টাটকা কিংবা জারানো খাবার পরিবেশন করত গরম গরম কিন্তু স্বাদ আর গন্ধের কথা বলতে গেলে আমার দম আটকে আসে। ধরুন আপনাকে কেউ রাশিয়ায় দাওয়াত দিয়ে নিয়ে গেল! ওখানে যে কয়দিন থাকলেন আপনি প্রতিদিন যদি সে সেই ক্যান্টিনে আপনাকে খাওয়ায় তবে দেশে ফিরে এসে বাকি জীবন রাশিয়ান খাবারের নাম শুনলেই আপনার বমি আসবে, যদি কখনো কেউ আপনার সামনে রুশীয় খাবারের সুনাম করে তবে তাকে জুতো খুলে দাবড়াবেন।
প্রথম তিনমাস আমাদের ধারনা ছিল রাশিয়ান খাবার মনে হয় এমন জঘন্য বিস্বাদ। কিন্তু ধীরে ধীরে যখন গণ্ডীর বাইরে যেতে শুরু করলাম- আধখানা রুশ ভাষা শিখে হোটেল মোটেলে পার্টি ফার্টি শুরু করলাম- এর ওর ওখানে দাওয়াত খেলাম, তখন বুঝলাম রাশিয়ান ডিস আসলে অত খারাপ নয়। বিশেষ করে আমাদের হোস্টেলের নীচের তলায় যে স্পেশাল ক্যান্টিনটা ছিল শূধুমাত্র ফাইনাল ইয়ারের অবজারভেশনে রাখা ছাত্রদের জন্য তার স্বাদ ও গন্ধ ছিল অতুলনীয়! কিন্তু সেখানে আমাদের খাবার অনুমতি ছিলনা।
***
আমাদের ক্যান্টিনের খাবারের স্বাদ জঘন্য হবার মুল কারন হচ্ছে; সেটা ছিল গার্হস্থ বিজ্ঞানের ছাত্রদের (মুলত ছাত্রী) রান্নার ট্রেনিং সেন্টার! নবীশ সেই ছাত্ররা ট্রেনিং এর সময়ে দিন দুনিয়ার যত সব অখাদ্য রান্না করত আর আমরা ছিলাম তাদের গিনিপিগ। ১৮ থেকে ২১ বর্ষীয়া দুর্দান্ত সব রুশ রূপসী ছাত্রীরা হাসিমুখে যখন খাবার সার্ভ করত তখন সব ভুলে ক্যাবলাকান্তের মত তাদের রূপসুধা পান করতে করতে পাতে কি নিচ্ছি সেটা ভুলেই যেতাম। সব রোমান্টিসিজম উধাও হয়ে যেত পয়লা লোকমা মুখে তুলেই। প্রচন্ড খিদেয় নাকি পেটে ছুঁচোতে ডন মারে- সেই ছুঁচোটাও ডন মারা ক্ষান্ত দিয়ে গলার কাছে এসে বমি হয়ে আটকে যেত!
সাড়ে ছয়ফুট লম্বা দৈত্যাকৃতির মদন বা ইগর ছিল সেই ক্যান্টিনের প্রধান শেফ! রান্না-বান্ন বাদ দিয়ে গায়ে ফুঁ দিয়ে মনে হয় সে ঘুরে বেড়াত সারাক্ষন! একদিন তাকে গিয়ে ধরলাম; কাগুরে না খাইতে খাইতে আমাগো জান কাবার- আর মাস খানেক এই অখাদ্য খাইলে আমাগোর লাশ দেশে পাঠাইতে হবে।
ইগোরের বিশাল শরিরের মত মনটাও বড় ছিল। দয়ালু মানুষ - আমাদের দুঃখে প্রায় কেঁদে দেয়। সে ক্যান্টিবের পেছনে হোটেলের কায়দায় বেশ সাজানো গোছানো বিশাল এক হলরুমে নিয়ে বসালো। তারপর বাচ্চাসুলভ একটা হাসি দিয়ে কইল; কহ বাছারা তোমরা কি খাইতে চাহ?
আমাদের আর পায় কে- শুরু হল হাজারো ফরমায়েশ! কেউ চায় কৈ মাছ ভাঁপা, কেউ ইলিশের ঝোল, কারো খাঁটি দেশি মুরগী আলু দিয়ে কষা কারো শুকনো মরিচের ঝালে লাল ঝোলে চুবানো তাজা গরুর মাংস।দু-য়েকজন চিংড়ি আর নারকেল দিয়ে কচুর লতি বা মাসকালাইয়ের ডাল দিয়ে কচি লাউ ঘন্টও আবদার করে বসল!
সব শুনে ইগোরের মাথায় হাত। কোন বজ্জাতদের সে দাওয়াত দিয়ে এনেছে।ওর ভান্ডারে সবজি আছে তিন/চারখানা; আলু বাধাকপি গাজর আর ক্যাপসিকাম। গোস্ত বলতে বয়লার মুরগী আর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে জবেহ করা ডিপ চিলড গরু আর শুকরের মাংস। মাছ জাতীয় আমিষ ক্যান্টিনের জনমে কোনদিন রান্না হয়নি। বহু চেষ্টাতেও সে চাউল নামক শস্যদানা যেন চিনতেই পারছিল না। ও চেনে জব গম আর ভুট্টা। আর মশলা বলতে ওর ভান্ডারে একখানা জিনিসই আছে - সেটা হল ' গোল মরিচ'।
তবে সানফ্লাওয়ার অয়েল আর মাখনের অভাব নেই।
ইগোর তার লিস্টি বলে হাসি মুখে সদা এপ্রোন পরে ফরমায়েশের জন্য দাঁড়িয়ে আছে; আর ভাবনা চিন্তায় আমাদের মাথা চুলকাতে চুলকাতে ঘা হবার দশা!
ঠিক আছে; কাগু তুমি মুরগী গোল মরিচ দিয়ে ভাল করে মেখে মাখনে ভেজে আন। আর আলু ছ্যানার মধ্যে পিয়াজ ক্যাপসিকাম কুচি আর সানফ্লাওয়ার অয়েল দিয়ে চটকায় নিয়ে আস। আর ভাতের পরিবর্তে যবের জাউ।
***
ইগোরের এই রান্নার খুব বদনাম করেছিলাম প্রথমে- খাবার বিস্বাদ হয়েছিল সন্দেহ নেই, আর সে খাবার খেয়ে অনেকের পেট খারাপ হয়েছিল কিন্তু আমাদের মনমত খাবার রান্না করার চেষ্টার খামতি ছিলনা তাঁর। কিন্তু জনা পচিশেক ছাত্রের পচিশ কিসিমের আব্দার রক্ষা করতে গিয়েই বেধেছিল বিপত্তি! রান্নাঘরে গিয়ে সে তালগোল পাকিয়ে ফেলেছিল!
এরপরে অবশ্য একসময় সে আমাদের পিড়াপিড়িতে পুরো রান্নাঘরটাই আমাদের হাওলায় ছেড়ে দেয়, বাপুরে তোরা তোদের যা খুশী রেধে খেয়ে যা!
সে এক অন্য গল্প; যে গল্প করেছিলাম বহু আগে 'মদন বাবুর্চী' গল্পে!
মদন বাবুর্চী
তাম্বোভ স্টেট টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি
С 1991 г. в ТИХМ поступают первые иностранные граждане более чем из 20 стран Азии и Африки.
Since 1991, the first foreign citizens from more than 20 countries in Asia and Africa have been admitted to TIHM.
তাম্বোভ স্টেট টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির ১৯৯১ সালের প্রথম সেই বিদেশী ছাত্র ছিলাম আমরাই।
চেরনোবিল পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ট্র্যাজেডির ২৫ তম বার্ষিকীতে ২৬ এপ্রিল,২০১১ তারিখে তাম্বুভ বাঁধের সোচি পার্কে পারমাণবিক বিপর্যয়ের শিকারদের স্মৃতিসৌধটি নির্মিত হয়েছিল। প্রকল্পের লেখকদের মতে, ভাস্কর্য এম. স্যালিচেভ এবং এন. সিতসিনা, মাঝখানে লাল গ্রানাইটের একটি বল সহ স্মৃতিস্তম্ভের দুটি গ্রানাইট স্ল্যাব পারমাণবিক নিউক্লিয়াসের শক্তিশালী অনিয়ন্ত্রিত শক্তি দ্বারা বিচ্ছিন্ন বিশ্বের প্রতীক। স্মৃতিস্তম্ভটি এই অঞ্চলের আড়াই হাজারেরও বেশি বাসিন্দাদের কৃতিত্বকে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ নির্মিত হয়েছে যারা দুর্ঘটনার কবলিত মানুষের উদ্ধারকার্যে অংশ নিয়েছিল।
ছবিসুত্রঃ
* শিরোনামের ছবি রুশীয় ফিল্ম থেকে ক্যামেরায় তোলা বাকি ছবিগুলো অনলাইন থেকে নেয়া।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: মৌলিক চাহিদার প্রথমটা নিয়েই আছি
এর আগে সুস্বাদু খাবারের গল্প দিয়েছি এবার বিস্বাদ খাবারের। কাটাকুটি খেললাম!!
২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৭
বিজন রয় বলেছেন: আমার স্কুল জীবনের ৫ বৎসর কেটেছে হোস্টেলে। আমার জীবনের অন্যতম প্রধান সুখের স্মৃতি ওই ৫ বৎসর। আমার জীবনের স্বর্ণস্মৃতি। লিখে শেষ করা যাবে না।
কখনো হয়তো লিখবো, কিন্তু কবে সময় পাবো জানিনা।
আরো একটি শেরজা তপনীয় পোস্ট।
ঝাক্কাসসসস!!
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: আপনিতো শুধু বলে যান লিখবেন- সেই লিখবেনটা কবে????
সময় করেন- সময়তো আপনার আমার কথায় বসে থাকবে না...
একটু বেশী বলে ফেললেন- কিঞ্চিৎ বিব্রত হলেও বরাবরের মত অনুপ্রাণিত হলাম।
৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৭
মোগল সম্রাট বলেছেন:
কি কমু তপন ভাই, রাশিয়ান খাবার সম্পর্কে আমার কুনো অভীজ্ঞতাই নাই। আমি এখনো ভাতের লগে তেলে ভাজা শুকনা মরিচ সাথে পেয়াজ কুচি দিয়া লাল কইরা বানানো ভর্তা খাই। বেবাক্কে কয় তুমার পেডে গ্যাষ্ট্রিক হইবো। আমি মাগার থোরাই কেয়ার মুডে আছি।
তয় আপ্নে রাশিয়ান ভদকা স্কিপ কইরা গেছেন মুনে অয়। হুনছি উহার বিরাট ডিমান্ড দুইন্যাইতে।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: আপ্নিতো কন যে পেলাসটিক ছাড়া সব খাইবার পারেন- আমিতো তাজ্জব বইনা গেছিলাম!!!
ছোট বেলায় শুধু শুকনো মরিচ রশুন দিয়ে বেটে সরিষার তেল আর লবন দিয়ে মেখে লাল মিষ্টি আউস চালের ঠান্ডা কড়কড়া ভাত দিয়ে খাইতাম- পুরা গলা থেকে পেটে আগুন জ্বলত। তবে সে কি স্বাদ রে ভাই! এখন আর ভয়ে খাই না
রাশিয়ান অরিজিন ভদকারে আমরা কইতাম কেরোসিন তেল! দুর্গন্ধ আর দুনিয়ার অখাদ্য! স্মিরনুফ সহ নামিদামী যেসব ভদকা দুনিয়াবাসী জানে চেনে সেগুলো রাশিয়ান নয়। তবে ভদকার আতুরঘর মনে হয় রাশিয়া- আম জনতা ওই কেরোসিন তেল বেজায় আগ্রহ নিয়া দিনরাত গিলত। এখন দিন পাল্টাইছে- ওরা সেইসব রদ্দিমাল ছুঁয়েও দেখে না।
আমার 'রুস্কাইয়া ব্লুদা' সিরিজে ভদকা নিয়ে একটা বিশেষ পর্ব আছে।
৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২২
মিরোরডডল বলেছেন:
শেরজাকে কতদিন পর দেখছি!!!!
আমিতো চেহারা ভুলে গেছি
একটু বাইরে যাচ্ছি, ঘুরে এসে পোষ্ট পড়বো
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: শেষ পোস্ট দিয়েছিলাম মাত্র আটদিন আগে- এর মধ্যে যদি চেহারা ভুলে যান তাহলে তো বড়ই বিপদের কথা
চেহারা মনে রাখার জন্য প্রতিদিন পোস্ট দিতে হবে দেখছি!!
ঠিক আছে ফিরে আসেন কথা হবে
৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: রাশান খাবার খাইতে তাহেন, রাশান মাইয়াগো লাহান সুন্দরী হইয়া যাইবেন
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: রাশান খাবার খেয়ে যে রাশিয়ান মেয়েদের মত সুন্দরী হইতে পারতাম তাহলে ওই অখাদ্যই আজীবন খাইতাম!
আপনি রাশিয়ার মেয়েদের সৌন্দর্য নিয়া এখানে কবিতা লিখে ফেলেন দেখি ভাই
৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
প্রগতি প্রকাশন নিয়ে একটা পোস্ট দিন।
অনেক দিন প্রগতির বই পড়ি না।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: প্রগতি প্রকাশনা নিয়ে বহু আগে বেশ খানিকটা লিখে রেখেছিলাম। আপনার কথা মাথায় রাখলাম। ভারি সুন্দর বাইন্ডিং আর ঝকঝকে ছাপা ছিল!
৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের চরিত্র যে মাহমুমুদুল হাসানের মতোন পবিত্র, এইটা আরেকবার প্রমানীত হইলো।
১৮-২১ বইস্যা সুন্দরীদের চাইতে ইগরের রান্না ভালো হওয়ার কথা, কারন সে শিক্ষানবীস না; তাছাড়া তার বানানো খাবারগুলো আপনেদের ফরমায়েশী ছিল। পক্ষান্তরে জটিল সুন্দরীদের কুটিল গণ-রান্না করা খাবার ছিল জেনুইন অখাদ্য। সেইসব খায়াও আপনেদের তরল নির্গমন ঘটে নাই। আর ইগরের রান্না খায়া আপনেদের এই অবস্থা কিভাবে হইলো? আমার তো মাথায় আসে না।
একমাত্র চরিত্রের পিছলানো পতন হইলেই এইটা সম্ভব!!!
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: আগে কন আপ্নি কোত্থেকে উদয় হইলেন- সেই বেটিরে লইয়া ( অফিস কলিগ) ফের কোনদেশে উড়াল দিছিলেন??
আমার মনে হয় ওই ব্যাটা গস্যা কইরা রাঁধছিল সেইদিন আসলে আমরা ২৫ জনে ২৫ পদের ফরমায়েশী করেছিলাম- ও রান্নাঘরে যেতে যেতে সেই; 'দাদখানি চাল মশুরির ডাল চিনি পাতা দৈ ডিম ভরা কৈ' হয়ে গেছে!!! আউলা ঝাউলা রান্না করেছিল।
বাবনিক সিরিজ লেখার পরে আমার ইজ্জতের ফালুদা হয়ে গেছে!! এখন যেম্নেই কন মাইন্ড খামু না।
* আসলে ইগর অত খারাপ রান্না করে নাই- আর আমাদের পেট খারাপও ছিল ফাঁকিবাজি বা অন্য ধান্দা- পরে কমুনে আসল কথা
৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯
প্রামানিক বলেছেন: রাশিয়ান খাবারের স্বাদ না হোক স্মৃতিটাও কম নয়। রাশিয়ান খাবারে স্বাদ থাকলে এইরকম স্মৃতিকথা মনে থাকতো না।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৮
শেরজা তপন বলেছেন: দারুণ সুস্বাদু রাশীয়ান খাবার আছে কিন্তু ওই ক্যান্টিনেই সব অখাদ্য পরিবেশোন করা হোত। তা ঠিক বলেছেন, আমি রাশীয়া যাবার আগে খুব বেছে বেছে খেতাম- ফিরে আসার পরে সব খাইতাম। এখন ফের বেছে বেছে খাই
৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: রাশিয়ান খাবার কোনদিন খাইনি। খাবও না।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: ক্যান কি সমস্যা? মমো খান না- ওটাকে রাশিয়ানেরা বলে প্লিমেন্নি- সারা রাশিয়াজুড়ে এইখাবার চলে।
*খাওন দাওন পরে কইরেন আগে ডাক্তার দেখান।
১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সবই বুঝলুম, আমার প্রশ্ন হইল, ঐ ক্যান্টিনে কি অবাংলাদেশী কোনো কাস্টমার ছিল না? তারা কীভাবে এগুলো খাইত? ওদের কি বমি হইত?
তবে ললনাদের রান্নার কোয়ালিটি যত খারাপ হোক না, ওগুলো খাইতে তো সুস্বাদুতম হওয়ার কথা
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: রুশ স্টুডেন্টরা মাগনা খাইত- দায়ে ঠেকে খাইত। ওদের অভ্যেস ছিল ঝাল মশলাবিহীন খাবারে।
প্রথম প্রথম সুন্দরীদের চাঁদ বদনের দিয়ে চেয়ে কোনমতে চিবিয়ে গিলে ফেলার চেষ্টা করতাম- পরে সবাইকে বৃদ্ধকালের রওশন জামিল মনে হইত
১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৪
রানার ব্লগ বলেছেন: রাশিয়ান খাবারের কিছু ভ্লগ দেখেছি । আমার কাছে তো লোভনীয় লেগেছে ।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০১
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ রাশান খাবার তো সুস্বাদু। ওখানকার খাবারেই গণ্ডগোল ছিল।
বিশ্বায়নের যুগে সব খাবারেই অন্য স্বাদের ভেজাল ঢুকে গেছে।
১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আগে কন আপ্নি কোত্থেকে উদয় হইলেন- সেই বেটিরে লইয়া ( অফিস কলিগ) ফের কোনদেশে উড়াল দিছিলেন?? জার্মানীর মিউনিখে গেছিলাম কামে, সেইখান থিকা স্পেনের মালাগা গেছিলাম ঘুরতে। একলাই।
সারাহ্ যদি শোনে আপনে তারে ''বেটি'' কইছেন, তো আপনের খবরই আছে। একবার চেইতা গেলে আপনেরে ধরতে বাংলাদেশেও চইলা যাইতে পারে!!!
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: ক্যান সে এখনো ছেমড়িই আছে বেটি হয় নাই নাকি?
জার্মানীর মিউনিখে গেছিলাম কামে, সেইখান থিকা স্পেনের মালাগা গেছিলাম ঘুরতে। একলাই। শেষের একলা কথাটা সন্দেহজনক!! ভাবী কি ব্লগে চামে চিকনে নজর রাখে?
সারাহ্ যদি শোনে আপনে তারে ''বেটি'' কইছেন, তো আপনের খবরই আছে। একবার চেইতা গেলে আপনেরে ধরতে বাংলাদেশেও চইলা যাইতে পারে!!!
প্লিজ আটকাইয়েন না আসতে দেন ( এমন কাঠখোট্টা সুন্দরী রমণী দেখার আমার খুব সখ )
১৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
পরে সবাইকে বৃদ্ধকালের রওশন জামিল মনে হইত
আমি জীবিত আছি, নাকি মরে গেছি, কেউ কি জানাবেন দয়া করে?
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: হায় হায় আপনি কোন কালে গিয়ে আটকে আছেন?
ডার্কম্যান যে 'চঞ্চলা চঞ্চু'র কথা বলেছেন তিনি কেডা বাহে?
১৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৯
ডার্ক ম্যান বলেছেন: একটা রাশিয়ান রেস্টুরেন্ট দিয়ে দেন।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১২
শেরজা তপন বলেছেন: আসেন দুই ভাই মিলে দিই-ওইখানে ইলিজ ভাজা আর ভুনা খিচুরি বিক্রি হবে!
১৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমি জীবিত আছি, নাকি মরে গেছি, কেউ কি জানাবেন দয়া করে? বলেছেন কবি দোহারী।
এটার উত্তর দিতে পারবো চঞ্চলা চঞ্চু।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: 'কবি দোহারী' কি আমাদের সোনাবীজ ভাইয়ের ডার্ক নেইম মানে কবিদের অন্ধকার জগতের 'কোড' নাম?
আর সেই অন্ধকার জগতেই কি 'চঞ্চলা চঞ্চুর' বাস?
১৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: মন্দ হবে না। ব্লগারদের নামে এক এক আইটেমের নামকরণ হবে
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: নীচে কয়টা রুশ অরিজিন খাবারের নাম দিচ্ছি -ব্লগারদের নামের সাথে এই আইটেমগুলো মেলান;
রুশ কাপুস্তা-পাতাকপি সিদ্ধ
প্লেমিন্না -ডাম্পলিংস বা মমো
গুলাইশ- আলু ভর্তা
ভার্মিশেল- ন্যুডলস
শী (শচি)- পাতাকপির স্যুপ
কাশা- পরিজ
অলিভি-সেদ্ধ আলু, সসেজ, সিদ্ধ ডিম, লবনে জারানো শসা, মটর শুটি আর মেয়োনিজ দিয়ে তৈরি সালাদ
ভিনেগ্রেত- বিট,আলু, মটর শুটি, গাজর, পেঁয়াজ, লবনে জারানো শসা ও সুর্যমুখীর তেল দিয়ে তৈরি সালাদ
১৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২০
ডার্ক ম্যান বলেছেন:
চঞ্চলা চঞ্চুকে সাদাকালো ভাবে দেখে নিন
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক ধরেছিলাম
উনি ইস্টম্যান কালারেও আপনার কাছে আছেন?
১৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- রাশিয়ান কোনো খাবার কখনো খাওয়ার সুযোগ হয়না, স্বাদ কেমন হয় তাও জানা নাই। আগে কদাচিত রাশিয়ান পাগলা পানি পান করার সুযোগ হতো, দাম এখন আকাশছোঁয়ার চেষ্টায় আছে বলে সেই খায়েশও বাদ দিয়েছি।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
শেরজা তপন বলেছেন: উপরে কয়টা খাবারের নাম দিয়েছি। অলিভি-(সেদ্ধ আলু, সসেজ, সিদ্ধ ডিম, লবনে জারানো শসা, মটর শুটি আর মেয়োনিজ দিয়ে তৈরি সালাদ) সালাদটা খুব সহজ তৈরি - বাসায় ট্রাই করুন দারুণ স্বাদের।
উল্টাপাল্টা পাগলা পানি খেয়ে কত মানুষ হুদাই অক্কা পাইল। এখন অনেকেই পানি বাদ দিয়ে শুকনা ধরছে
১৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এই খাবারটার নাম কি Beef Stroganoff? দেখে মনে হচ্ছে খুব সুস্বাদু হবে। আসলে যখন খাবারের কথা আসে তখন বাঙালীরা বাংলা ফুডের পর, ইন্ডিয়ান, ম্যাক্সিকান, ইতালিয়ান এসব দেশের খাবারের প্রতি আগ্রহ দেখায়। রাশিয়ান ফুড এর কথা তেমন কেউ বলেনা।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: দেখেন আমরা কত ভুল জানি। এই খাবারটার নাম 'বিফস্ত্রোগান্নফ' যেহেতু আইটেমটার প্রথমে বিফ আছে সেহেতু সবাই ধরে নেয় এটা বিফের একটা আইটেম। মোটেও তা নয়- এ খাবারটার নাম-ই 'বিফস্ত্রোগান্নফ'। এখন কথা হচ্ছে আপনি কিসের মাংস দিয়ে খাবেন? 'বিফস্ত্রোগান্নফ' из говядины ( উইথ বিফ) না из курицы (উইথ চিকেন)
'বিফস্ত্রোগান্নফ' উইথ চিকেন এর একটা ছবি;
আসলে রাশীয়ান খাবার ঝাল মশলাবিহীন হওয়াতে এবং ওদের খাবারের ভিন্নতা কম থাকাতে খুব একটা জনপ্রিয় হয়নি।
২০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আইটেমের নাম ভাল লাগে নাই ।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: মস্কো্ভস্কাইয়ার মত রুস্কাইয়া খাবারের নামও তো খটোমটো হবে নাকি?
২১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৮
করুণাধারা বলেছেন: কখনো শ্বশুরের পাঠানো ইলিশ খাচ্ছেন, কখনো মাওয়া ঘাটে গিয়ে টাটকা তাজা ইলিশ খাচ্ছেন, তো এই সুখের দিনে হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগানিয়া তিন দশক আগের খাওয়ার স্মৃতি জেগে উঠলো কেন!!
"মদন বাবুর্চি" গল্প পড়েছি বলে মনে হয়না। সহজলভ্য হলে লিঙ্কটা দিয়ে দেবেন। দেখি ইগর কেমন রাঁধে!
এই গল্পে কিছু বাক্যে শব্দের ব্যবহার চমৎকার! যেমন প্রচন্ড খিদেয় নাকি পেটে ছুঁচোতে ডন মারে- সেই ছুঁচোটাও ডন মারা ক্ষ্যান্ত দিয়ে গলার কাছে এসে বমি হয়ে আটকে যেত। কিংবা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জবেহ করা ডিপ চিলড গরু আর শুকরের মাংস।
কিন্তু শেষ প্যারায় এসে প্রকল্প লেখক কী জিনিস বুঝতে পারিনি।
অবশ্য ইলিশের পোস্টের চাইতে এই পোস্ট আমার বেশি ভালো লেগেছে। কারণ এই পোস্ট পড়ে কোনো না পাবার, না যাবার, না খাবার দুঃখে ব্যথিত হতে হয়নি।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০০
শেরজা তপন বলেছেন: লেখাটা একটু পাল্টে দিয়েছি সাথে আপনার অনুরোধে মদন বাবুর্চীর লিঙ্কটাও।
আসলে ওই কচি বয়সে প্রায় তিন মাস ভাত মাছ মশ্লা ঝাল না খেয়ে উন্মাদ হয়ে গিয়েছিলাম- সে কারনে এখনো দুঃসপ্ন দেখি
তাই বার বার ওই স্মৃতি ফিরে ফিরে আসে।
অবশ্য ইলিশের পোস্টের চাইতে এই পোস্ট আমার বেশি ভালো লেগেছে। কারণ এই পোস্ট পড়ে কোনো না পাবার, না যাবার, না খাবার দুঃখে ব্যথিত হতে হয়নি।
হাঃ হাঃ যা বলেছেন। এরপরে ফের ব্যাথা পাবার ব্যাবস্থা করছি ...
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
২২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন,
রান্নার পেছনে সুন্দরীরা থাকলে সেই রান্না খেয়ে "মরা মানুষও জ্যাতা" হওয়ার কথা। তাই আপনার পেটের ছুঁচোগুলো ডনবৈঠক বন্ধ করে সুন্দরী রুশী তরুনীদের দিকেই ভাটা/বাটা মাছের মতো চোখ করে তাকিয়েছিলো আপনার মতো। এতে অবাক হবার কিছু নেই, বয়সের দোষ!
কয়েক বছর রুশী সুন্দরীদের হাতের রান্না খেয়ে খেয়ে মনে হয় আপনাকে "খাওয়াস্ত্রোগান্নফ" রোগে পেয়েছে । তাই হয়তো আপনার ইদানিং কালের লেখাগুলোতে খাওয়া-দাওয়া ছাড়া আর কিছু থাকছেনা।
খাদ্য নিয়ে আপনার এতো বাদ্য বাজানোর জন্যে ভালো হয়, আপনি একখানা " "মদনশের" এর রকমারী হোটেলের ঝকমারী খাবার" নামের একটা হোটেল খুলে বসুন। হোটেলে কেউ বাকী খায়না। শুধু লাভে লাভ। আর সেখানে যদি রুশী সুন্দরীদের মতো " তোমাকে খুঁজছে বাংলাদেশ" বা "লাক্স সুন্দরী" জাতীয় রাধুঁনীদের রান্নায় লাগিয়ে দিতে পারেন তবে পাঁচার করা ৯২ হাযার কোটি টাকার সমপরিমান টাকা কামিয়ে নিতে পারবেন বছর ঘুরতেই !
"আই এম এফ" এর মতো " জী এস এফ" এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রেসক্রিপন দিলুম বিনে পয়সায়। আসছে নতুন বছরেই শুরু করে দিন ........
( বছরের সব ক্লান্তি ঝেড়ে বছর শেষে একটু ফুরফুরে থাকার চেষ্টাকৃত এই মন্তব্য!)
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উত্তর দেবার বহুবার চেষ্টা করে বিফল হয়েছি! তাই প্রতিবার যা ভেবেছি তা খানিকবাদে ভুলে গেছি
আপনার কিছু মন্তব্য আমাকে তালকানা বানিয়ে ফেলে ; উত্তর দিতে গিয়ে চরম বেকায়দায় পড়ে যাই!!!
"খাওয়াস্ত্রোগান্নফ" রোগ আর "মদনশের" এর রকমারী হোটেল এমন দুখানা শব্দ রাশিয়ান ডিকশনারিতে চিরস্থায়ীভাবে ঢুকিয়ে দেবার বন্দোবস্ত করে ফেলেছিলেন; ভাগ্যিস ব্লগটা রুশ ভাষীয় নয়। দেখতেন; হোটেল মোটেল রোগ শোকের নয়া নয়া নামকরনের জন্য দেখি আপনার কাছে লাইন লেগে যেত
কত মানুষ যে এই জীবনে হোটেল দিতে কইল, আমি শুধু জুত মত একখান নাম খুঁজতেছিলাম ! অবশেষে পাইলাম
ইদানিং আমার আসলেই খাওয়ার রোগে পেয়েছে। এই যে আপনার মন্তব্যের উত্তর আমি খেতে খেতে দিচ্ছি
আজকেও একখানা খাওয়াদাওয়া নিয়ে লেখা লিখব ভাবছি -কি বলেন লিখে ফেলি?
বছরের শেষের দিকের এই মন্তব্য দারুনভাবে চাঙ্গা করে ফেলল - ভাল থাকুন সুস্থ ও সুন্দর থাকুন। সামনের বছর এমনি করেই আমরা যেন মেতে থাকতে পারি আন্তরিকতায় ভাব ভালবাসায় আর আনন্দে উৎসবে।
২৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আর ইগরের রান্না খায়া আপনেদের এই অবস্থা কিভাবে হইলো? আমার তো মাথায় আসে না। একমাত্র চরিত্রের পিছলানো পতন হইলেই এইটা সম্ভব!!!
লেখক বলেছেন: আগে কন আপ্নি কোত্থেকে উদয় হইলেন- সেই বেটিরে লইয়া ( অফিস কলিগ) ফের কোনদেশে উড়াল দিছিলেন??
মোরগ যুদ্ধ দেখবো বলে আসলাম, এখন দেখি মোরগ দুটোই নেই
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: রাত দেড়টায় আসলে যুদ্ধ দেখবেন কেমনে। যোদ্ধাদেরও তো ঘুমাইতে হয় না কি?
২৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪৩
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: বাবনিক সিরিজ লেখার পরে আমার ইজ্জতের ফালুদা হয়ে গেছে!!
ইজ্জতের ফালুদা????
এই সিরিজ থেকে একটা বিষয় প্রমাণিত হয়, যার জন্য you should feel proud.
এখন জানতে চাইবে না বিষয়টা কি, ঐটা বললে আবার আমার কি ফালুদা হয় কে জানে!!!
বাই দ্যা ওয়ে, ফালুদা আমি ভালো পাই।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: এই সিরিজ থেকে একটা বিষয় প্রমাণিত হয়, যার জন্য you should feel proud.
এই কথা কইলে প্রশ্ন আর না করি ক্যামনে????
*উত্তর না দিলেও চলবে
২৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪৭
বাকপ্রবাস বলেছেন: আপনার খোচানিতে কবিতা একখান লিখসি, কাল সকালে পোষ্টাইব
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: আরে বাহ্ দেখে একটা মন্তব্য করে আসলাম - ভাবীরে দেখাইয়েন
২৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:০৫
কামাল১৮ বলেছেন: আমার এক শালী ও তার স্বামী দুই জনই পিএইচডি করেছে রাশিয়া থেকে।কানাডায় এসে কাজে লেগেছে বলে মনে হয় না।আরেক শালী ও তার স্বামী পিএইচডি করেছে জাপান থেকে তারা বেশ ভালো পজিশনে আছে।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: রাশিয়ার পড়াশুনা বাইরের দুনিয়ায় তেমন একটা কাজে লাগে না। চীনের অবস্থা আরো খারাপ!!
২৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: একদিন দাওয়াত দিয়ে রাশান খাবার খাইয়েন । আমার অবশ্য বাঙালী খাবারের থেকে ভাল কোন খাবারই ভাল লাগে না । ঢাকার অনেক রেস্টুরেস্টেই আমি নানান দেশের খাবার ট্রাই করেছি । বাঙালী খাবারের বাইরে যে জিনিসটা আমার ভাল লাগে তা হচ্ছে আলুভাজা আর মুরগিভাজা । এছাড়া আর কোন দেশী খাবারই আমার তেমন ভাল লাগে না ।
আমার কাছে আলুভর্তা আর মসুর ডালই সেরা সব সময় ।
আর যে সুন্দরী কন্যা ভাল রান্না করতে পারে না তার সৌন্দর্য্য সেখানেই শেষ ।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০২
শেরজা তপন বলেছেন: কোনদিন দেখা হলে আর কি কি হবে আসেন লিস্ট করি- একসাথে হবে সব
আপনার নিজের রান্না-বান্না ভাল করে শেখা উচিৎ। বিয়ে থা না করলে তো হোটেলে খেয়ে জীবন যাবে না। ক'বছর বাদে ডাক্তার স্ট্রেইট মানা করে দিবে বাইরের খাবার! চল্লিশ পঞ্চাশের পরে জীবন জটিলরে ভাই!
আলু ভর্তা মশুর ডাল আমারও প্রিয় সাথে অবশ্য একটা ডিম ভাজা হলে আরো ভাল। বাইরের অনেক সুস্বাদু খাবার আছে যার কিছু না খাইলে জীবন বৃথা!
বিশ্বে হাজার রকমের কাবাব, সালাদ, সস আছে যার কিছুর স্বাদ মুখে লেগে থাকে আজীবন।
আসেন দেশী খাবার খাই; আমাদের রাশিয়া প্রবাসী বন্ধুদের পুনর্মিলনীর আয়োজনের শুরুর দেশী ভর্তার পদগুলো দিয়ে খেয়ে নিই আগে তারপর অন্য কথা;
২৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪০
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: ব্লগার মিখাইল শেরজোভিচ তপনভ এর সারা জাগানো ব্লগ পোস্ট "আমাদের ক্যান্টিন" পড়ার পর থেকে আমার খাবারের রুচি খুব বেড়ে গেছে, যা খাই তাই মজা লাগে, মনে হচ্ছে খাইতে খাইতে ব্লাড প্রেসার আরো বেড়ে যাবে। প্রিয় ব্লগারদের মধ্যে যাদের খাবারে অরুচি আছে তারা খেতে বসার আগে "আমাদের ক্যান্টিন" ব্লগ পোস্টটি পরে নিবেন, আশা উপকৃত হবেন। উপকার পেয়ে যারা ব্লগারকে সম্মানী পাঠাতে চান তারা দয়া করে আমার নাম্বারে বিকাশ করতে ভুলবেন না যেন।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: এখনো কি খাইতে আছেন প্রিয় ভাই???
মিখাইল শেরজোভিচ তপনভ হাঃ হাঃ মাইরি কি নামখানা দিছেন- আমারতো হাসতে হাসতে হেচকি তোলার অবস্থা!!!
প্রিয় ব্লগারদের মধ্যে যাদের খাবারে অরুচি আছে তারা খেতে বসার আগে "আমাদের ক্যান্টিন" ব্লগ পোস্টটি পরে নিবেন, আশা উপকৃত হবেন। ~ প্লিজ একটু প্রচার প্রচারনা চালান- বড়ই মন্তব্য খড়া যাচ্ছে!
ভুল করে বিকাশ নম্বরটা আসে নাই
২৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পড়ে অনেক ভাল লেগেছে।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা- আপনাকে ইদানিং ব্লগে খুব কম দেখা যাচ্ছে!
৩০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০০
রাজীব নুর বলেছেন: মোমো খাবারটা আমি কোনোদিন খাইনি। জানেন খাবোও না।
আসলে আমি সব রকম খাবার খাই না। যেমন ধরুন বোরহানি। বিয়ের বাড়ির জর্দা। চায়নিজ সবজি।
আজকাল আমার শুধু ভালো লাগে সাদা ভাত। সাথে গরুর মাংস। ইলিশ মাছ। বড় রুই মাছ ভূনা। কলিজা ভূনা। দেশী মূরগী। আর ডাল। লাল শাকটা ভালো লাগে।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি ভাই আর কইয়েন না প্লিজ একটু ডাক্তারের পরামর্শ নিন ...
৩১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাদের ক্যান্টিনের বাবুর্চিরা যে মোটা! মনে হয় তারাই সব খেয়ে ফেলে । খাবার দাবারেও ছাত্রে ছাত্রে বৈষম্য বিষয় কী ?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: এইটা আমাদের সেই ক্যান্টিনের ছবি না ভাই- তবে সেখানেও এমন নাদুস নুদুস রমনী ছিল। ইনফ্যাক্ট প্রায় সব রুশ রমণীই পৌড়ত্বে উপনীত হলে এমন ব্যারেল টাইপ হয়ে যায়!
আমাদের হোস্টেলের আট তলায় একটা মেডিকেল বোর্ড ছিল- শেষ সেমিস্টারের ছাত্রদের কিছু সময়ের জন্য তাদের তত্বাবধানে রাখা হত। সেই সময়ে শুধু তাদের জন্য বিশেষ খাবারের ব্যাবস্থা ছিল।
৩২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০১
মিরোরডডল বলেছেন:
এই কথা কইলে প্রশ্ন আর না করি ক্যামনে????
যদিও শেরজা প্রাউড ফিল করবে কিন্তু বিষয়টা লজ্জার, আই মিন আমার বলতে সামান্য লজ্জা লাগবে আর কি
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: লজ্জা নারীর ভূষণ- সেইটা ফের নতুন করে মিরোরডডলের ল্যাবরোটরিতে প্রমাণিত হইল
৩৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৯
মিরোরডডল বলেছেন:
তারমানে ধরে নিবো শেরজা বুঝতে পেরেছে কি বলতে চেয়েছি?
মনে হয় বুঝে গেছে
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: আমার ঘটে যদি এত বুদ্ধি থাকত তাহলে আমি দেশের টপক্লাস বিজনেসম্যান হইতাম- 'দিন আনে দিন খাই' ব্যাবসায়ী থাকতাম না
যাও একটু বুদ্ধি সুদ্ধি ছিল ইগরের রান্না খেয়ে সেটাও দই হয়ে গেছে
৩৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৭
মিরোরডডল বলেছেন:
এখন বাইরে যাচ্ছি।
ফিরে আসলে রাতে অনলাইন থাকলে কথা হবে এই মজার বিষয় নিয়ে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২০
শেরজা তপন বলেছেন: ওক্কে আসেন কথা হবে।
৩৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বিশেষ সুত্রে খবর পাইলাম, আপনি রাশিয়ায় পড়াশোনা বাদ দিয়ে নাকি আদম বেপারীতে যুক্ত ছিলেন?
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩০
শেরজা তপন বলেছেন: একদম সত্য কথা। গুপোনে আমার কাছ থেকে গল্প নিয়াইতো রাজকুমার হিরানী 'ডাঙ্কি' ছবি করল
আপনার সংবাদের সুত্র নিশ্চয়ই VOA?
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ আপনার মন্তব্যের পরে একটু সন্দেহ হইল, কেন আচমকা এমন কথা কইলেন!! দেখি VOA 'র ঘরটা ঘুরে আসি; ওমা দেখি সেখানে আমার জ্ঞান গরিমা রুচি অভিজ্ঞতা প্রফেশন নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করেছেন তিনি। এ ভদ্রলোক নিশ্চিত সি আই এ তে চাকুরি করতেন, নাহলে এত ভেতরকার খবর পাইলেন কেমনে। তাম্বোভের আশেপাশে বলে ফিনল্যান্ড (১৮১৮ কি. মি.) সুইডেনের (২০০২ কি. মি.)বর্ডার!!!!
মস্কো থেকে সুইডেন ১৫৫০, মস্কো থেকে ফিনল্যান্ড ১৩৪৫ কি.মি.
তিনি আসলে চাচ্ছেন তাকে নিয়ে একটা ক্যাচাল পোস্ট দেই আর ব্লগ সরগরম হয়ে উঠুক, সবাই তাকে নিয়ে মেতে উঠুক, ওদিকে তাঁর সাগরেদরা এসে তিনি কত মহান এই সুযোগে এসে ফ্রিতে প্রচার প্রচারনা সেরে যাক
৩৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৩৯
জিকোব্লগ বলেছেন:
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বিশেষ সুত্রে খবর পাইলাম, আপনি রাশিয়ায় পড়াশোনা বাদ দিয়ে নাকি আদম বেপারীতে যুক্ত ছিলেন?
উহার ফ্রন্ট পেজ ব্যান উঠানোর দুর্দান্ত উপহার এটি। উহার কমেন্ট ব্যান উঠানোর পরে
আরো দুর্দান্ত উপহার অপেক্ষা করছে। মডু সুযোগ বুঝে সেটাও যেকোন মুহূর্তে নিশ্চিত
করবেন। বহুদিন ধরেই চলিতেছে মডু, উহা ও উহার চামচাদের মধ্যে চক্রাকারে সার্কাস।
সবই সিন্ডিকেটের ষড়যন্ত্র আর মাফিয়ার হাতের কারবার।
তবে একই ধরণের সার্কাসের বহুবার পুনরাবৃত্তির জন্যে অনেকেই এখন অতি বিরক্ত।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৬
শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ চমৎকার বলেছেন!
এই কোপটা দেবার অপেক্ষায় ছিলেন- শুধু সুযোগ খুঁজছিলেন, মন্তব্যের অনুমতিটা পাইলেই মাইরে বাপ আর ঠ্যাকায় কে
চলুক এইভাবেই ব্লগ। ধীরে ধীরে অনেক কিছু বুঝতে শিখছি। আপনি বুদ্ধিমান মানুষ, অনেক আগেই বুঝে গেছেন।
৩৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১২
মিরোরডডল বলেছেন:
শেরজা you know who you are.
you know what we all know about you.
That's all you need to know.
এর বাইরে কে কি বললো বা ভাবলো, সেটা একান্তই তাদের ভাবনা।
মানুষের ভাবনার স্বাধীনতা আছে।
কেউ যদি অন্যকিছু ভেবে ভালো থাকে, তবে থাকুক।
আগের মতো আবার সেসব নিয়ে পোষ্ট দিতে যাবে না, জাস্ট ওভারলুক এন্ড বি ইউরসেল্ফ।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: আরে নাহ আর না অনেক হয়েছে ' এখন আমি আমার 'একলা দিনে'র গল্প লিখছি'
বাসা খালি উপলক্ষ্যে দুপুরে একগাদা বন্ধু আসবে। টানা কার্ড খেলা হবে- এবছর জানুয়ারিতে এক রিসোর্টে খেলেছিলাম বন্ধুদের সাথে শেষবার।
সবচেয়ে মজার ব্যাপার কি জানেন; খেলা হবে টাকা দিয়ে কিন্তু যে ক'জন আসবে ওদের প্রায় সবাই হাজী। কেউ কেউ হজ্বের পরে দু'তিনবার ওমরা করেও এসেছে
রাতে হয়তো খাবার আয়োজন করতে হতে পারে। বেশ ব্যস্ত সময় যাবে আজ- গাজীরে নিয়ে ভাববার সময় নাই।
* আপনি যেভাবে আমাকে ডিফেন্ড করেছেন তা দেখে গর্ববোধ করতেই পারি এই ভেবে যে, ব্লগে আপনার মত এমন ভাল বন্ধু ও শুভাকাঙ্ক্ষী আছে ভেবে। শুভকামনা রইল আপনার প্রতি।
৩৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১২
মিরোরডডল বলেছেন:
ইশ!! কার্ড খেলা আজ মিস করে গেলাম।
আগে বললে আমি সাচুকে নিয়ে চলে আসতাম
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০১
শেরজা তপন বলেছেন: সে কি কার্ড খেলে নাকি? আমরা তো আজকে 'কাচ্চু' খেলব- মানে 'থ্রি কার্ড' আপনি খেলেন?
৩৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৫
মিরোরডডল বলেছেন:
নাহ 'থ্রি কার্ড' খেলি না
সেদিন যেটা বলছিলাম লেখকের প্রাউড হবার কথা, সেটা হচ্ছে ফোরপ্লে।
লেখক এতো ভালো পোর্ট্রেট করেছিলো, যেটা প্রশংসার দাবি রাখে।
This is so important in lovemaking.
এই পোষ্টের ৩০ নং কমেন্টে যা বলেছিলাম, এ ক্ষেত্রে দুজন প্লেয়ারের ভূমিকা থাকে to make each other happy.
এনিওয়ে, এই বিষয়ে পরবর্তীতে সাবজেক্ট রিলেভেন্ট পোষ্টে কথা হবে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১০
শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
তা আসল প্রেমের গল্প তো বলি নাই এখনো
আমরা বেশীরভাগ বাঙ্গালী পুরুষেরা ফ্যান্টাসীতে এক্কেবারে বাঘ সিংহ মারি। কিন্তু আসল সময়ে শুধু নিজের সুখভোগের কথাটা চিন্তা করে অন্য পক্ষের মনোদৈহিক বিষয়টা ভাবিই না- বড্ড তাড়াহুড়ো করে পুরো রোমান্সের মুডটা নষ্ট করে ফেলি!
আপনার ওই মন্তব্যের কথা আমার বিলক্ষন মনে আছে- কি সুন্দর মন্তব্য! বলেছিলাম ওটা নিয়ে পুরো একটা পোস্ট দিতে কিন্তু/
৪০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭
অর্ক বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো ভাই। মজার অভিজ্ঞতা আপনার। বোঝা যাচ্ছে, ওখানে খুব উপভোগ করেছেন সময়টা। খুব সম্ভবত ওদের মাঝে দূর্নীতি, লুটপাট প্রবণতা নেই। আমাদের দেশে দেখা যায়, এসব ক্ষেত্রে আদতে হরিলুট চলে। মানে ছাত্রদের জন্য কর্তৃপক্ষের যা বরাদ্দ, তার সিংহভাগ দায়িত্বপ্রাপ্তদের পকেটে চলে যায়। রেসলিং ক্যাম্পের কথা মনে পড়ছে। সরকার প্রত্যেক খেলোয়াড়ের জন্য বরাদ্দ করেছিলো পার ডে পাঁচশো টাকা। ২০১১ সালে ওটা বিরাট টাকা। মিশেলের মধ্যে খাওয়া। যাক, ওসব বলে কোনও লাভ নেই। এদেশে এগুলো হবেই। আহা, খুব মনে পড়ছে, সেই মোটা লাল চালের ভাত, হলুদ পানি ডাল। তরকারি লিমিটেড কিন্তু ভাত ডাল আনলিমিটেড। সেই রেসলিং ক্যাম্পের সবচেয়ে ছোটো বাচ্চাটাও এক বেলায় যে পরিমাণ ভাত খেতো; সেটা সাধারণ একজন মানুষ দু দিনেও খেতে পারবে না। বিরাট পরিমাণের ভাত লাগতো সবার। ব্যাপারটা খুব স্বাভাবিক। কারণ প্রচুর পরিশ্রম করতে হতো আমাদের। দুই শিফটে প্রায় আট ঘন্টা রেসলিংয়ের হার্ড এক্সারসাইজ করতাম। স্বাভাবিকভাবেই খেতে হতো প্রচুর।
শুভেচ্ছা থাকলো ভাই। আরও লিখুন।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার কাছ থেকে মনে হয় এই প্রথম পিঠ চাপড়ানো মন্তব্য পেলাম!
সমস্যা কি শরিরটা খারাপ?
আপনিএকজন 'ক্রীড়াবিদ'!! দারুণ ব্যাপার- পাশাপাশি সৌখিন ফটোগ্রাফার ও সাহিত্যিক!! এখনো কি রেসলিং এ নিয়মিত আছেন নাকি?
আড্ডায় আমার এক বড় ভাই আছে- উনি নামকরা সাতারু ও রেসলার ছিলেন। তিনি বলেন এমন খাবারের গল্প; কখনো নাকি খিদেয় মুঠো মুঠো চিনি খাইতেন। রেসলিং এর পরে নাকি আস্ত ছাগল খেয়ে ফেলতে পারত!
আপনার রেস্লিং এর গল্প লেখার অনুরোধ রইল।
৪১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০১
বিজন রয় বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনিতো শুধু বলে যান লিখবেন- সেই লিখবেনটা কবে????
কখন লিখবো বলুন! একে তো কবিতা লেখারই সময় পাই না। তো অন্য কিছু লিখবো কখন।
লিখতে পারলে তো আমিও শান্তি পেতাম।
যদি শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নিতাম তাহলে লেখার অনেক সময় পেতাম।
আহা! সময় রে!!
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: একটাই জীবন ভাই -সময় বের করেন এর মধ্যেই! আফসোস করার সুযোগ রাখবেন না
৪২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মিরোরডডল বলেছেন: শেরজা you know who you are. you know what we all know about you. That's all you need to know.
মিড তার প্রিয় ব্লগারকে কিঞ্চিৎ ডিফেন্ড করবে, তাতে দোষের কিছু নাই। তবে, বিষয়টা এতো সিম্পল না। ব্যাখ্যা করি।
আউলিয়ার লেখা অনেকেই পড়ে। তাদের মধ্যে শুধু ব্লগার না, প্রচুর ভিজিটরও আছে। আর আউলিয়ার পদস্পর্শে ধন্য তার সিন্ডিকেটেড চামচা বাহিনী তো আছেই। এমন ডাইহার্ড চামচা বাহিনী সম্ভবতঃ আটরশির পীরেরও নাই। কাজেই আউলিয়া যাদেরকে দেখতে পারে না, তাদের চরিত্র হরণের জন্য প্রতিনিয়তই এইধরনের বমি করে। আর তার চেলা-চামুন্ডা ছাড়াও যারা ব্লগে অনিয়মিত, নতুন কিংবা ভিজিটর, তারা অনেকেই এইসব বমি বিশ্বাসও করে। আমার কাছে প্রমাণ আছে।
এই সম্পূর্ণ বিষয়টা আউলিয়াও জানে, কাজেই সে ইচ্ছাকৃতভাবেই ব্লগারদের চরিত্র হননের জন্য এই ধরনের কার্যকলাপ নিয়মিত চালিয়ে যায়। এখন প্রশ্ন হলো, সাধারন ব্লগাররা কি অনিয়মিত বা নতুন ব্লগারদের কাছে কিংবা ভিজিটরদের কাছে এইভাবে পরিচিত হতে চায়? যারা চায়, তারা অবশ্য মিডের পরামর্শ মতো বিষয়টা ইগনোর করতে পারে। মনে রাখতে হবে, ''we all'' isn't enough on every occasion.
তাই মাঝে মধ্যে ডান্ডা চালাইতেই হয়, না চালাইলে অনেকেই এইসব প্রোপাগান্ডাকে সত্য বলে ধরে নেয়।
জিকোব্লগ বলেছেন: বহুদিন ধরেই চলিতেছে মডু, উহা ও উহার চামচাদের মধ্যে চক্রাকারে সার্কাস। তবে একই ধরণের সার্কাসের বহুবার পুনরাবৃত্তির জন্যে অনেকেই এখন অতি বিরক্ত।
মন্দ বলেন নাই। এই সার্কাসের পুনরাবৃত্তি আবার কবে নাগাদ দেখা যাইবে?
লেখক বলেছেন: চলুক এইভাবেই ব্লগ। ধীরে ধীরে অনেক কিছু বুঝতে শিখছি। আপনি বুদ্ধিমান মানুষ, অনেক আগেই বুঝে গেছেন।
অনেকদিন ধরেই দেইখা আসতেছি; আপনের শেখার গতি আসলেই অনেক ধীর। জাইগা ঘুমান নাকি বুঝতাম না আগে! এখন কিছুটা পরিস্কার!!!
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: ভাইজান, মাঝে মধ্যেই ব্লগের কেউ কেউ উনার নোংরা টার্গেটের স্বীকার হন- এই মূহুর্তে আমি আছি। উনি বিভিন্ন এঙ্গেলে আমাকে
ধরাশায়ী করার চেষ্টা করছেন; আমি চেষ্টা করছি গা বাঁচিয়ে চলতে, দেখি না কতদুর পর্যন্ত তিনি যেতে পারেন ...
আপনি জিকো ব্লগ এরা যেভাবে বলতে পারেন আমি সেভাবে বলতে পারিনা। একেকজনের প্রকাশভঙ্গী একেকরকম।
চলুক না এভাবে এক জীবনে কত রকম মানুষ দেখলাম কত রঙ ঢঙ দেখলাম আমিই বা কম কম রঙ করলাম কি ভাই!
সত্যিকারে ঘুমিয়ে থাকা মানুষের মধ্যে কিছু মানুষ না হয় জেগেই ঘুমালো
৪৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৬
ডার্ক ম্যান বলেছেন: ভাইজান , আপনার মেইল আইডি কি পাওয়া যাবে । একটা বইয়ের ব্যাপারে পরামর্শ দরকার ছিল ।
[email protected]
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: আমার কাছে বই এর ব্যাপারে পরামর্শ !! ভাল কথা কইছেন; ব্যাঙের কাছে বাঘের ডাক শুনতে চান
মেইল করেন সমস্যা নাই; [email protected]
৪৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৪৫
জিকোব্লগ বলেছেন:
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৬০
লেখক বলেছেন: হাঃ হাঃ চমৎকার বলেছেন!
এই কোপটা দেবার অপেক্ষায় ছিলেন- শুধু সুযোগ খুঁজছিলেন, মন্তব্যের অনুমতিটা পাইলেই মাইরে বাপ আর ঠ্যাকায় কে
চলুক এইভাবেই ব্লগ। ধীরে ধীরে অনেক কিছু বুঝতে শিখছি। আপনি বুদ্ধিমান মানুষ, অনেক আগেই বুঝে গেছেন।
- হেয় প্রতিপন্ন করার ভাষা টাইপ করে মানুষকে স্ল্যাংগের চেয়ে হাজার গুন
তীব্রতায় আঘাত করা যায়। উহা ইহা জানে ও উহার চামচা ব্যাতীত সবার
উপরই প্রয়োগ করে । এই জন্য বহু ভালো ব্লগার উহার দ্বারা হেয় প্রতিপন্ন
হওয়ায় নিজস্ব সম্মানবোধ থেকে ব্লগ ছেড়েছেন। আর নিকৃষ্ট কিছু ব্লগাররা
এই আঘাতের ভয়ে উহার চামচা হয়ে গেছে। পরে অবশ্য এই চামচাগুলোকে
উহা উহার ব্লগীয় গুন্ডার কাজেই লাগায়।
আরো একটি উপায় আছে, উহাকে ঝোপ বুঝে কোপ মারা। আর যারা এটি
করেছেন তাঁদের ডান্ডার কাছে উহা ঠান্ডা। এই জন্যেই উহাকে কোপ মারাটায়
উচিত।
এই যে আমি ব্লগে এখন অনিয়মিত। এই আইডি থেকে এখন পর্যন্ত একটা
পোস্টও লেখি নাই। আমি আসলে এখন ব্লগার না, শুধু পাঠক হিসেবে হঠাৎ
দু চারটে মন্তব্য করি মাত্র। তারপরেও দেখেন উহা উহার বিভিন্ন পোস্টে
আমাকে স্মরণ করে। এই মন্তব্যের পরে, পোস্টে উহা স্মরণ না করলেও মনে
মনে ঠিকই স্মরণ করে যাবে। কারণ আমার কিছু কোপ গুলো এমনই ছিল
যে উহা উহার ব্লগজীবনে কখনোই আমাকে ভুলতে পারবে না। এমনকি আমি
ব্লগে আমার পদচিহ্ন না দেখালেও।
আপনি অনেক অভিজ্ঞ মানুষ, নানা রঙের মানুষ দেখেছেন। এইগুলো বোঝা
আপনার জন্যে খুবই সোজা।
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মন্দ বলেন নাই। এই সার্কাসের পুনরাবৃত্তি আবার কবে নাগাদ দেখা যাইবে?
- মডু যতদিন পর্যন্ত উহাকে নিয়ে একদম নতুন সার্কাসের ছক না কাটবেন,
অথবা কাটতে না পারবেন, ততদিন পর্যন্ত অটোই কিছু দিন অথবা কিছু মাস
পরপর দেখা যাইবে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: সার্কাসের সেরা জোকারটি যদি দর্শকদের উদ্দেশ্যে বিষ্ঠা ছোড়ার অভিনয় করতে গিয়ে দু-চারফোটা মাঝে মধ্যেই সত্যি ছুড়ে ফেলে তবে ম্যানেজার মহাশয় দু-চারজন দর্শক হারালেও সেই জোকারকে হারাতে চান না- এখানে ম্যানেজার সাহেবের দোষ দেখছি দেখছি না তেমন।
'এই যে আমি ব্লগে এখন অনিয়মিত। এই আইডি থেকে এখন পর্যন্ত একটা
পোস্টও লেখি নাই। আমি আসলে এখন ব্লগার না, শুধু পাঠক হিসেবে হঠাৎ
দু চারটে মন্তব্য করি মাত্র। তারপরেও দেখেন উহা উহার বিভিন্ন পোস্টে
আমাকে স্মরণ করে। এই মন্তব্যের পরে, পোস্টে উহা স্মরণ না করলেও মনে
মনে ঠিকই স্মরণ করে যাবে। কারণ আমার কিছু কোপ গুলো এমনই ছিল
যে উহা উহার ব্লগজীবনে কখনোই আমাকে ভুলতে পারবে না। এমনকি আমি
ব্লগে আমার পদচিহ্ন না দেখালেও।'
সে যাই হোক- মন্তব্যের কল্যাণে আপনি ব্লগের বেশ পরিচিতমুখ। কিন্তু আপনার মন্তব্যের ধার ও ভারে বোঝা যায় অভিজ্ঞতার গভীরতা- আপনি ব্লগারদের বঞ্চিত করছেন সেটা নিশ্চিত। আমার অনুরোধ থাকবে নিয়মিত না হলেও অনিয়মিতভাবে আপনার আপনার অভিজ্ঞতালব্ধ কিছু সেরা ঘটনা সামুর লেখক পাঠকদের সামনে তুলে ধরবেন।
ওইসব গাজী ফাজী নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করে অযথা সুময় নষ্ট করার আর কোন মানে হয় না।
ভাল থাকবেন।
৪৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:১৬
ডার্ক ম্যান বলেছেন: জনাব। সময় হলে মেইল চেক করবেন
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২২
শেরজা তপন বলেছেন: চেক করেছি
৪৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫
হাসান রাজু বলেছেন: ভাইজান, ভাল আছেন? আপনার পোস্টে মন্তব্য করতে না পেরে আমার পোস্টে আপনার উপর বিষ দাত ফুটিয়েছেন একজন। খেলা জমাবেন নাকি একটা (মজা পাওয়ার লোভ সামলাতে পারছি না) ? আপনার তো উনার পোস্টে মন্তব্য করতে মানা নাই ।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার আমি ভাল আছি। আপনার সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করছি।
নাহ্ আমি আপাতত ওয়াক ওভার দিচ্ছি। সবার লিখতে লিখতে লেখায় ধার বাড়ে - ব্যাতিক্রমী দু'য়েকজনের উল্টোটাও হতে পারে।
ভালো থাকবেন।
৪৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৭
জুন বলেছেন: মজার পোস্ট শেরজা, কিন্ত বেচারা ইগরের জন্য মায়া লাগছে।
এত কষ্ট করেও আপনার মন জয় করতে পারলো না
পেলমেনি রান্না করে খাওয়ায় নাই
+
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: ইগোর গোবেচারা উদার মনের দারুণ একজন মানুষ। কিন্তু ওই বয়সে আমরা মানুষের থেকে নিজেদের ভাবনাটাই বেশী ভাবতাম- ওর জন্য একসময় আমারও কষ্ট লেগেছে।
আমি রুশীয় পেলেমেন্নী প্রথম খেয়েছেইলাম আমার এক রুশ শিক্ষিকার বাসায়। লারিসা আলেকজান্দ্রা; এমন দুর্দান্ত রুশ রুপসী রাশিয়াতেও বিরল!!! 'হুজুর' সিরিজে উনার কথা আছে।
৪৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খাওয়া নিয়ে এই ধরণের পরিস্থিতিতে পড়ছেন বলেই তো ভালো শেফ (শৌখিন) হয়েছেন এখন। necessity is the mother of invention।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি জানলেন কেমনে আমি ভাল 'প্রোবোর'? এই রে দেখেন ভুল করে রুশ শব্দ লিখে ফেললাম- আমি নাকি একটাও শুদ্ধ রুশ শব্দ লিখতে পারি না। যিনি এই চরম সত্যাটা দাবী করেছেন তিনি সম্ভবত একটাও রুশ শব্দ জানেন না!!!
যাক 'শেফ' কইলাম; আপনি জানলেন কেমনে??আমি নিজের একটা রেসিপিও ব্লগে দেই না, একটাও চিত কাইত করা রান্নার গল্প শেয়ার করি নাই, আমার হাতের রান্না আপনি তো বটেই ব্লগ দুনিয়ার কখনো টেস্ট করেন নাই। তাইলে এই অপবাদটা কেমনে দিলেন!!!
৪৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: দারুণ একটি উপভোগ্য এবং সুখপাঠ্য রচনা। + +
"পরে সবাইকে বৃদ্ধকালের রওশন জামিল মনে হইত" - এটা পড়ার সময় রওশন পর্যন্ত এসে ভেবেছিলাম আপনি হয়তো বৃদ্ধকালের (এখনকার) রওশন এরশাদের কথা বলবেন।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৩
শেরজা তপন বলেছেন: তাঁহার কথা স্মরণে আসেনি
বরাবরের মত আপনার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হইলাম। আপনি ভাল থাকুন ও সুস্থ্য থাকুন আমাদের সাথে থাকুন এভাবে সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৯
বিজন রয় বলেছেন: আপনার কি হলো, খালি খাওয়া-দাওয়া নিয়ে আছেন!!
এসব দেখলে তো খালি ক্ষুধা লাগে!!