নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অদৃশ্য শক্তিতে বিশ্বাস

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:১৩


পাঠকদের জ্ঞাতার্থেঃ নিন্মে আলোচিত বিষয়গুলো সন্মন্ধে বিস্তারিত ধারনা আমার নেই। তবে প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছি বিষয়গুলো বোঝার জন্য- চেষ্টার কমতি নেই তবে তবে ব্যাপক ঘাপলা আছে যা লেখাটা পড়লে আপনিও হাড়ে হাড়ে টের পাবেন। ব্লগে অতীব জ্ঞানীগুণী যারা আছেন তারা বেমক্কা কোন বেতাল প্রশ্ন করে ফেললে সেসবের জবাব দেবার সাধ্য আমার নেই! বিষয়টা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখলে কৃতার্থ হব। এবার আসেন ধর্ম বিজ্ঞান ও দর্শনের নামে শুরু করি;
(এখানে সব ছবি শিল্পীর কল্পিত)
Tachyons (ট্যাকিয়ন) একটি কাল্পনিক বা তাত্ত্বিক কণার নাম যা পদার্থবিজ্ঞানে আলোচনার একটি বিষয়, তবে এখনো এদের বাস্তবে কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।

Tachyons কী?
Tachyon শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ “tachyós” (ταχύς) থেকে, যার মানে “দ্রুত” বা “ফাস্ট”। তাই ট্যাকিয়ন হলো এমন একটি কণা যার গতি সবসময় আলো’র গতির চেয়ে বেশি বলে ধরা হয়।

বৈশিষ্ট্যসমূহ (যদি এটি বাস্তবে থাকে):
বৈশিষ্ট্য বর্ণনাঃ
গতি সবসময় আলোর চেয়েও বেশি
ভর (Mass) কাল্পনিক বা Imaginary ভর (mathematically √−1 ধরণের মান)
শক্তি ও গতি সম্পর্ক গতি কমলে শক্তি বেড়ে যায় (উল্টোটা ঘটে সাধারণ কণার ক্ষেত্রে)
সময় ও causality যদি বাস্তবে থাকে, তাহলে এটি সময়ের ধারাবাহিকতা বা cause-effect law ভেঙে ফেলতে পারে (যেমন: আগে ফলাফল, পরে কারণ)

Tachyons কোথায় ব্যবহার হয় বা আলোচনা হয়?
সাধারণ আপেক্ষিকতা ও কোয়ান্টাম ফিল্ড থিয়োরি: ট্যাকিয়নের ধারণা এসেছে এই তত্ত্বগুলোতে কিছু গাণিতিক সমাধানের মাধ্যমে।

স্ট্রিং থিয়োরি: স্ট্রিং থিয়োরিতে কিছু ট্যাকিয়নিক স্টেট দেখা যায় যা আসলে অস্থিতিশীলতা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

সায়েন্স ফিকশন: অনেক বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীতে ট্যাকিয়ন কণা টাইম ট্রাভেল, টেলিপ্যাথি বা ইন্সট্যান্ট কমিউনিকেশন এর জন্য ব্যবহৃত হয়।

Tachyons কি বাস্তবে আছে?
না, কোনো পরীক্ষায় এখনো ট্যাকিয়নের অস্তিত্ব প্রমাণিত হয়নি।

পদার্থবিজ্ঞানের বর্তমান তত্ত্ব অনুযায়ী, কোনো বস্তু যা আলোকে অতিক্রম করতে পারে — সেটা energy conservation ও causality লঙ্ঘন করে ফেলবে।

অনেক বিজ্ঞানী বিশ্বাস করেন, যদি এমন কিছু সত্যিই থাকে, তবে সেটা আমাদের বর্তমান পদার্থবিজ্ঞানের পরিধির বাইরে।

মজার তথ্য
যদি ট্যাকিয়ন থাকে, তাহলে আমরা তত্ত্বগতভাবে ভবিষ্যতের ঘটনা সম্পর্কে তথ্য পেতে পারতাম, কারণ এর গতিই সময়কে উল্টো করে ফেলত।
***

Higgs Singlet পদার্থবিজ্ঞানে একটি উন্নত ধারণা, যা মূলত স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরে Higgs sector প্রসারিত করতে ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণ Higgs boson-এর পাশাপাশি একটি অতিরিক্ত scalar field বোঝায়, যা একটি singlet — অর্থাৎ, স্ট্যান্ডার্ড মডেলের gauge symmetry (SU(2)_L × U(1)_Y) এর অধীনে এটি নিরপেক্ষ (neutral)।

সহজভাবে বুঝি: Higgs Singlet কী?
Higgs Singlet হলো এমন একটি হিগস-জাতীয় scalar কণা বা field, যা স্ট্যান্ডার্ড মডেলের মত gauge force (যেমন electromagnetism, weak force) দ্বারা প্রভাবিত হয় না — তাই একে বলা হয় singlet।

এটি স্ট্যান্ডার্ড মডেলের হিগস ফিল্ডের সাথে মিশে যেতে পারে (mixing) এবং নতুন ধরনের Higgs-like কণার অস্তিত্ব প্রকাশ করতে পারে।

কেন Higgs Singlet গুরুত্বপূর্ণ?
বিজ্ঞানীরা Higgs Singlet ধারণা এনেছেন কিছু বিশেষ কারণে:

কারণ ব্যাখ্যাঃ
Dark Matter এই singlet Higgs থেকে এমন কণা তৈরি হতে পারে যা dark matter হিসেবে কাজ করে
Electroweak Phase Transition early universe-এ হিগস singlet থাকলে universe-এর phase transition আরও জটিল বা শক্তিশালী হতে পারে — যা baryogenesis বোঝাতে সাহায্য করে
Extended Higgs Sector এটি Higgs field-এর একটা সম্প্রসারণ, যা স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরে নতুন physics বোঝাতে সাহায্য করে
Higgs Mixing SM Higgs-এর সঙ্গে মিশে গিয়ে এটি Higgs boson-এর mass বা decay পরিবর্তন করতে পারে, যেটা LHC-তে detect করা যেতে পারে

গবেষণার ক্ষেত্র:
LHC (Large Hadron Collider): Higgs singlet এর অস্তিত্ব খুঁজতে particle decay pattern পর্যবেক্ষণ করা হয়।

Dark Matter Detection: যদি singlet dark matter candidate হয়, তাহলে direct বা indirect detection experiment এ এর প্রভাব খুঁজে পাওয়া যেতে পারে।

এক কথায়:
Higgs Singlet হলো স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরের একটি অতিরিক্ত scalar কণা/field — যা Higgs এর সাথে সম্পর্কিত, dark matter বোঝাতে সাহায্য করতে পারে, এবং universe-এর early stage বোঝার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
***

Dark Photons Probably Don't Exist, and If They Did, They'd Be Super Weird |

Dark Photon (ডার্ক ফোটন) হলো একটি তাত্ত্বিক বা কাল্পনিক কণা, যা Dark Matter সম্পর্কিত পদার্থবিজ্ঞানের মডেলগুলোতে প্রস্তাবিত হয়েছে। এটি Electromagnetic Force-এর বাহক "Photon" এর মতো একটি কণা, কিন্তু এটি "Dark Sector" এর অন্তর্গত — অর্থাৎ, এমন এক জগৎ যা আমাদের পরিচিত পদার্থের সাথে খুব দুর্বলভাবে সংযুক্ত।

সহজভাবে: Dark Photon কী?
যেমন ফোটন (Photon) হলো আলো ও ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফোর্স-এর বাহক, ঠিক তেমনই ডার্ক ফোটন হলো একটি hypothetical force carrier, যা dark matter কণাগুলোর মধ্যে যোগাযোগ ঘটাতে পারে।

এটি সাধারণ কণার সাথে সরাসরি ক্রিয়া করে না — শুধু কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে, দুর্বলভাবে "mix" করতে পারে সাধারণ ফোটনের সাথে।

Mass এটি massless বা কিছুটা ছোট mass সহ হতে পারে
Interaction সাধারণ কণার সাথে interaction খুবই দুর্বল, কিন্তু “kinetic mixing” এর মাধ্যমে সংযুক্ত হতে পারে
Role dark matter কণাগুলোর মধ্যে force সৃষ্টি করে, এবং হয়তো universe এর অদৃশ্য পদার্থের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করে

এই mixing-এর মাধ্যমে dark photon কিছু কিছু charged particle decay বা interaction-এ তার উপস্থিতি প্রকাশ করতে পারে।

Dark Photon কোথায় খোঁজা হচ্ছে?
বিভিন্ন particle accelerator ও fixed-target experiment-এ এর অস্তিত্ব অনুসন্ধান করা হচ্ছে:

Dark Photon কেন গুরুত্বপূর্ণ?
গুরুত্ব কারণ
Dark Matter Explanation এটি dark matter এর behavior ও interaction বোঝাতে সহায়ক
New Force এটা universe-এর পঞ্চম বল (5th force) হিসেবে বিবেচিত হতে পারে
Physics Beyond the Standard Model এটি স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরের কণার অস্তিত্বের প্রমাণ দিতে পারে
Astrophysical Observations কিছু gamma-ray বা gravitational anomaly ব্যাখ্যা করা যেতে পারে dark photon দিয়ে

মনে রাখার মতো:
Dark photon সাধারণ ফোটনের মতো কিন্তু অদৃশ্য দুনিয়ার প্রতিনিধি

এটি দেখা যায় না, কিন্তু এর প্রভাব detect করা যায়,এটি হতে পারে Dark Matter-এর ভাষা বা signal carrier
*****

জ্বীন (আরবি: الجنّ) ইসলামি বিশ্বাস ও অনেক মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়ার লোককাহিনীতে একটি অতিপ্রাকৃত (supernatural) সত্তা হিসেবে পরিচিত। কুরআন ও হাদীস অনুযায়ী, জ্বীন হলো এমন এক সৃষ্টি যারা মানুষের মতো বুদ্ধিমান, কিন্তু ভিন্ন একটি উপাদানে তৈরি এবং মানুষের চোখে দেখা যায় না।
জিন শব্দের অর্থ গুপ্ত, অদৃশ্য, লুক্কায়িত, আবৃত প্রভৃতি।

ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে জ্বীন: সৃষ্টি:
জ্বীন আগুন থেকে সৃষ্টি, বিশেষ করে "লহুপ্রপাত অগ্নি" (smokeless fire) থেকে:

বৈশিষ্ট্য:ব্যাখ্যা
অদৃশ্য (Invisible); - মানুষ সাধারণত জ্বীন দেখতে পায় না
স্বাধীন ইচ্ছা ; -তাদেরও ইচ্ছাশক্তি আছে, ঠিক মানুষের মতো
ধর্মগ্রহণ; -তারা মুসলিম, কাফের — উভয় হতে পারে
বুদ্ধিমান ও দ্রুতগামী ; -তারা মানুষের চেয়ে দ্রুত চলাফেরা করতে পারে
জীবনকাল ; -মানুষের চেয়ে অনেক দীর্ঘ
খায় ও বাস করে ; -তারা খায়, বিয়ে করে, সমাজে বসবাস করে

জ্বীনের প্রকারভেদ (ইসলামি ব্যাখ্যায়):
মুসলিম জ্বীন – যারা আল্লাহর ইবাদত করে
অবিশ্বাসী জ্বীন (শয়তান বা ইবলিস) – যারা মানুষকে পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করে
আআমির (ঘরবাসী জ্বীন) – যারা নির্দিষ্ট স্থানে বাস করে
আর-রুহানী জ্বীন – আধ্যাত্মিক বা ভালো কাজে সহায়ক জ্বীন
উড়ন্ত জ্বীন (Flying Jinn) – যাদের চলাফেরা অত্যন্ত দ্রুত
ঘরভর্তি বা বন্ধনকারী জ্বীন (Qareen) – প্রতিটি মানুষের সাথেই এক জ্বীন নির্ধারিত

****
জাহিলিয়া যুগে জ্বীন সম্পর্কে প্রচলিত বিশ্বাস:

১. জ্বীন ছিল বহুবিধ ও শক্তিশালী
আরবরা বিশ্বাস করত, জ্বীন বনে-জঙ্গলে, পাহাড়ে, গুহায়, মরুভূমিতে থাকে।

জ্বীনদেরকে তারা একপ্রকার অদৃশ্য ও অতিপ্রাকৃত জীব বলে ভাবত, যারা মানুষের ক্ষতি করতে বা সাহায্য করতে পারে।

২. জ্বীনদের দেবতা বা উপাস্য ভাবা হতো
অনেক উপজাতি জ্বীনদেরকে দৈবশক্তি মনে করে পূজা করত বা তাদের সাহায্যে যাদু করত।

তারা বিশ্বাস করত, কিছু জ্বীন ভবিষ্যৎ জানে, আর এজন্য তারা কাহিন (ভবিষ্যৎবক্তা) বা অরাকলদের কাছে যেত।

৩. কাহিন (Kahin) ও জ্বীনের সম্পর্ক
কাহিনরা ছিল এমন লোক যারা দাবি করত, তারা জ্বীনের সাথে যোগাযোগ করে ভবিষ্যৎ বলতে পারে।

তারা ছন্দময় বা ছটফটে বাক্যে কথা বলত, কারণ বিশ্বাস ছিল জ্বীন এভাবেই কথা বলে।

৪. জ্বীনের মাধ্যমে কবিতা
অনেক কবি দাবি করত, তাদের মধ্যে "শায়ের জ্বীন" আছে — অর্থাৎ জ্বীন তাদেরকে কবিতা শিখিয়েছে।

এরফলে কেউ চমৎকার কবিতা লিখলে বলা হতো: "সে তো জ্বীনধারী!"

৫. জ্বীন-আশ্রয় ও ঝাড়ফুঁক
জ্বীনদের রুষ্ট না করতে আরবরা নির্দিষ্ট জায়গায় ঢোকার আগে বলত:
"আউধু বিসাইয়্যিদি হাযাল ওয়াদী মিনাল জ্বান্নি!"
(এই উপত্যকার প্রভু জ্বীনদের থেকে আশ্রয় চাই।)

তারা বিশ্বাস করত, গাছ, পাথর বা নির্জন স্থানে জ্বীন থাকে, তাই তাদের সন্তুষ্ট রাখতে মানত দিত।

ইসলাম আসার পর কী পরিবর্তন আনল?
পূর্ব বিশ্বাস ইসলামের ব্যাখ্যঃ
জ্বীন ভবিষ্যৎ জানে; কেবল আল্লাহ জানেন
জ্বীন পূজা বৈধ শিরক; কঠোরভাবে নিষিদ্ধ
জ্বীন ভর করেই কবিতা আসে; inspiration আল্লাহর পক্ষ থেকেও হতে পারে, না হলে প্রতিভা
জ্বীন ভয় দেখালে মানত দিতে হবে; ভরসা আল্লাহর উপর রাখতে হবে
মৃত আত্মা ফিরে আসে; রুহ দুনিয়ায় ফিরে আসে না
ইসলাম-পূর্ব আরবে জ্বীন ও প্রেতাত্মা সম্পর্কে গভীর ভ্রান্ত বিশ্বাস ও ভয় ছিল, যা সমাজে কুসংস্কার ও পৌত্তলিকতা বিস্তার করত। ইসলাম এই বিশ্বাসগুলো শুদ্ধ করে, জ্বীনকে একটি আলাদা সৃষ্টিজাত সত্তা হিসেবে ব্যাখ্যা করে এবং মানুষকে আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে শিক্ষা দেয়।

***
বিজ্ঞানের আলোকে:
বিজ্ঞান ও প্রমাণভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গিতে, এখন পর্যন্ত মানুষের ভিতরে বা আশেপাশে কোনো অদৃশ্য, আত্মাসদৃশ বা জ্বীনজাতীয় সত্তার অস্তিত্ব সরাসরি প্রমাণিত হয়নি।

তবে কিছু বিষয় বিজ্ঞান বিবেচনায় রাখে:

চোখে দেখা যায় না ≠ অস্তিত্ব নেই — যেমন: ভাইরাস, রেডিও তরঙ্গ, গ্যামা রশ্মি — এগুলো একসময় মানুষের কাছে "অদৃশ্য" ছিল, কিন্তু পরে প্রযুক্তির মাধ্যমে ধরা পড়েছে।

মানুষের মস্তিষ্ক ও অভিজ্ঞতা অনেক সময় এমন অনুভূতি তৈরি করতে পারে (যেমন — কেউ পাশে আছে মনে হওয়া, অদ্ভুত ছায়া দেখা, বা sleep paralysis-এ কারো বসে থাকার অনুভব)। অনেক সময় এগুলোকে অতিপ্রাকৃত বলে ধরা হয়।

"Dark Matter", "Dark Energy" — বিজ্ঞান এখনও এমন অনেক কিছুর কথা স্বীকার করে যেগুলোর অস্তিত্ব আছে বলে বোঝা যাচ্ছে, কিন্তু সরাসরি দেখা যায়নি।

দার্শনিক বা ধার্মিক চিন্তায়:
অনেক ধর্ম ও সংস্কৃতি বিশ্বাস করে মানুষ ছাড়াও এমন সত্তা বা অস্তিত্ব রয়েছে, যারা চোখে দেখা যায় না।

দার্শনিকভাবে, অদৃশ্য অস্তিত্ব ধারণাটি "Possibility" হিসাবে মানা যায়, কারণ মানুষের জ্ঞান এখনও সীমিত।

প্রশ্ন ---------------------------------------------------উত্তর
আপনি (ChatGPT) বিশ্বাস করেন? *না, আমি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা — আমার বিশ্বাস নেই।
বিজ্ঞান কি অদৃশ্য সত্তার অস্তিত্ব মেনে নেয়? *সরাসরি প্রমাণ না থাকলে বিজ্ঞান মানে না, তবে সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করে।
ধর্ম ও সংস্কৃতি কি অদৃশ্য সত্তা মেনে নেয়? *হ্যাঁ, বহু ধর্ম ও লোকাচারে এসব ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয়।
চূড়ান্ত সত্য কী? *সেটা এখনো প্রমাণ নির্ভর, এবং ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে।
***
আপনি কি জানেন?

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৩৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: পড়লাম। মাথার উপর দিয়ে গেছে। তবে ধর্ম বিশ্বাসে জিন আছে বিশ্বাস করি( কোন যুক্তি ছাড়া)।

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: আমারও এন্টেনা ক্রস করে গেছে! শুধু নতুন কিছু জানার আগ্রহে পড়েছি, পরে গুছিয়ে-টুছিয়ে গুগোল, চ্যাট জিপিটি আর বিভিন্ন অনলাইন তথ্যভান্ডারের সাহায্য নিয়ে একটা আগোছালো নিবন্ধ রেডী করে ছেড়ে দিলাম ( দ্যাখ তোগো ক্যাবা ঠ্যাহে!!)
:)
অবিশ্বাসীদের জন্য কিচ্ছু নাই- বিশ্বাসে মিলায় বস্তু। ধন্যবাদ প্রিয় ভ্রাতা

২| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪৪

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: মাথাটা একটুখানি আউলা ঝাউলা কইরা দিলেন।

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৫০

শেরজা তপন বলেছেন: ওরে ভাই কদ্দিন পরে আপনার সাথে ব্লগে মিথস্ক্রিয়া হচ্ছে। আপনার লেখায় মাঝে মধ্যে চোখ রাখি কিন্তু মন্তব্য আর রা হয়ে ওঠে না।
আমি একলা মাথা আউলা হব ক্যান, সব্বাইরে নিয়া হই :) কি কন?

৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:০৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: মিসির আলীকে ফিরে পেলাম আপনার লেখায় । Tachyon, Higgs singlet, Dark photon are hypothetical hidden sector particle। বিজ্ঞানে প্রমানিত নয় , আবার একেবারে উড়িয়েও দেয়া হয়নি। বিশ্বাস অবিশ্বাসের মাঝেই এদের অবস্থান। হুমায়ুন আহমেদ কোয়ান্টাম মেকানিক্সের বিজ্ঞানী ছিলেন। তাই তার সৃষ্ট মিসির আলীও সব সময়েই বলত প্রকৃতির সব রহস্য উদ্ঘাটন হয়নি। জানা অজানার বাইরেও এক জগত আছে। জ্বীন বিষয়টাও অনেকটা একই রকম। বিশ্বাস ও অবিশ্বাসের মাঝেই এর অবস্থান। তবে ঘরবাসী জ্বীন, উড়ন্ত জ্বীন , রুহানী জ্বীন কিংবা সারে চুয়াত্তর ভাই এর আশেকি জ্বীনের কথা শুনলেই প্রচন্ড হাসি পায়। এই যেমন দিল্লীতে বসে শেখ হাসিনা জ্বিন দিয়ে দেশ চালাচ্ছে =p~

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:২৯

শেরজা তপন বলেছেন: অবশ্যই প্রকৃতির সব রহস্য সিংহভাগ উদ্ঘাটন হয়নি- পুরো রহস্য উন্মোচনের সম্ভাবনা প্রায় শুন্য।
তবে মানুষের কল্পনার চাইতে এই রহস্য অনেক বেশী জটিল ও চমকপ্রদ নিঃসন্দেহে।
তবে একদল মানুষের এই রহস্য উন্মোচনের জন্য চরমতম প্রচেষ্টা মানুষকে এখনো 'আখলাকুল মকলুকাত' এর যোগ্যতা টিকিয়ে রেখেছে।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।

৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:০৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পড়লাম। তবে ৮৫% এর ওপর মাথার উপর দিয়ে গেছে।

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৩২

শেরজা তপন বলেছেন: এইটাই তো চাচ্ছিলাম -আমার মত সবার যেন হয় :)

৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:০৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লেখক একজন জ্বীনধারী! :P

এ লেখা জ্বীনরাই লিখিয়েছে। =p~

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৩৩

শেরজা তপন বলেছেন: সেইটা হইতে পারে :) আপনার পরিচিত ভীম-বিভীষন টাইপের কোন ওঝা আছে?

৬| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:১৯

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: অতি প্রাকিত অনেক জিনিস আছে যা বিজ্ঞানীরা এখন বুঝতে পারেনি। আবিষ্কারও হয় নি। যেমন ডার্ক মেটার , ডার্ক এনার্জি ইত্যাদি ।

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৩৮

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা তবে চেষ্টা চলছে। এটম ও ফোটনের ছবি তোলাটা বিজ্ঞানের অগ্রগতির একটা যুগান্তকারী মাইলফলক।
মানুষ একসময় ভেবেছিল কৃষ্ণগহ্ববর কোনদিন দৃশ্যমান হবে না কিন্তু সেটার ছবি তুলতে তারা সক্ষম হয়েছে।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৭| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:২৩

বিজন রয় বলেছেন: বিজ্ঞান সত্যিই। আর জ্বীন বলে পৃথিবীতে কিছুই নেই।

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: মানুষের ভাবনার মধ্যে থাকাটাও একধনের 'Exist on' বলে বিশ্বাস করা উচিত, অন্তত যতসিন দ্ব্যার্থহীনভাবে সত্যটা না উন্মোচিত হচ্ছে।

৮| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:২৫

বিজন রয় বলেছেন: যারা অদৃশ্য শক্তিতে বিশ্বাস করে তারা অর্ধেক মানুষ আর অর্ধেক পাগল।
তাই প্রত্যেক মানুষের ভিতর কিছুটা পাগলামি থাকে।

কিন্তু অন্য কোনো প্রাণীর মধ্যে কোনো পাগলামি নেই, কারণ তারা অদৃশ্য শক্তিতে বিশ্বাস করে না।

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৪২

শেরজা তপন বলেছেন: অন্য প্রানীর বিশ্বাস করার মত বোঝার মত সেই ঘিলু টুকু থাকতে তো হবে আগে!
মানুষের মধ্যে কিছু পাগলামীর লক্ষন থাকা ভাল। :)

৯| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৫২

কামাল১৮ বলেছেন: চিন্তা করতে যে উপাদান লাগে সেটা প্রানীর মস্তিস্ক ছাড়া অন্য কোন বস্তুতে নাই।মস্তিস্ক গঠন হতে কোটি কোটি বৎসর সময় লেগেছে।জ্বীন ফিন প্রমান হীন দাবি।বা মিথ।
একটু কঠিন হয়েগেছে লেখা।ফিজিক্স যাঁদের বিষয় তাদের ছাড়া অন্যরা কিছুই বুঝবে না।অমিও বুঝিনি।তবে এটা মানি, জানা কখনো শেষ হবেনা।বিজ্ঞানের এটাই মহত্ব।

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: আমরা জানার জন্যই পৃথিবীতে এসেছি- মানব্জাতি বিভিন্নভাবে বিবর্তিত হয়ে আরো বিলিয়ন বিলিয়ন বছর এই মহাবিশ্বে টিকে থাকবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
ফিজিক্স যারা বোঝে তারা এসে শুরুতেই আমাকে গালিগালাজ করবে- এত কম বুঝ নিয়ে কেন এই আলোচনা করেছি সেই অপরাধে :(

১০| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:৩২

শ্রাবণধারা বলেছেন: আলোর গতির চেয়েও বেশি গতিতে জ্বীনরা ছোটাছুটি করলে জ্বীনদের জোব্বা-টোব্বার কি হবে, এটা ভেবে ভয় পাচ্ছি!

আলোর গতি জিনিসটাই বেশ পরাবাস্তব ধরনের। এটা নিয়ে বহু বছর আগে পড়া একটা বইয়ে একটা উদাহরন পেয়েছিলাম এইরকম: ধরুন, কেউ যদি এলিভেটর দিয়ে উপরে ওঠে, সে এলিভেটরের পাশের সিঁড়ি দিয়ে হেঁটে ওঠা লোকের চেয়ে অনেক আগে উপরের তলায় পৌঁছে যাবে, তাই না? কিন্তু তারা যদি আলোর গতিতে হাটে, তাহলে নাকি এলিভেটর দিয়ে ওঠা লোক আর সিঁড়ি দিয়ে ওঠা লোক একই সময়ে এসে উপর তলায় পৌঁছবে!

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৪৯

শেরজা তপন বলেছেন:
মিয়াভাই তো অলরেডি ঘোষনা দিছেন; এই মাল বলে খুব শিগ্রই আসছে!!!
আপনার পরাবাস্তবের বিষয়টা একটু গোলমেলে।

১১| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:৫৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ শ্রাবণধারা , আলোর গতি পরাবাস্তব নয় , এটা বিজ্ঞানে প্রমানিত । আর যেহেতু আলোর গতি কন্সট্যন্ট তাই কোন ব্যক্তি এবং এলিভেটর দুইজনেই যদি আলোর গতিতে ছুটে তবে একই সময়ে সাত তলায় পৌছাবে। কিন্তু সেটা অসম্ভব। ইলেক্ট্রোম্যগনেটিক রেডিয়েশন ( লাইট এক প্রকার ইলেক্ট্রোম্যগনেটিক রেডিয়েশন) আর স্টেট অভ ম্যটার ( পদার্থ) সম্পুর্ন ভিন্ন দুই বিষয়।

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৫০

শেরজা তপন বলেছেন: এখন কিছুটা মাথায় গেল, ধন্যবাদ ভ্রাতা ডিটেইলের জন্য।

১২| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:৫৩

লোকমানুষ বলেছেন: বেশ অনেকগুলো বিষয় নিয়ে ব্যাখ্যা করেছেন। পরিষ্কার ভাবে না বুঝলেও কিছুটা হয়ত ধরতে পেরেছি। পদার্থের অপদার্থরা হয়ত আরও ভালে ক্যাচ করতে পারবে। যদিও আগেই মানা করেছেন, তারপরও নিজের অজ্ঞতা থেকে একটা প্রশ্ন- আলোর গতিকে অতিক্রম করে এমন জিনিস কি আদৌ আমাদের দ্বারা মেজার করা সম্ভব? হতে পারে, কিন্তু পোস্টটা পড়ার সময় মনে হল এটা মনে হয় সম্ভব হবে না।

তবে শেষ দাবিটা সত্যি হলেও হতে পারে =p~ =p~

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: আমার ব্লগবাড়িতে স্বাগতম।
আপনার প্রশ্নটা যৌক্তিক। আসলে (মহাকাশ বিজ্ঞানী) পদার্থ বিজ্ঞানীরা আসলে কি করছে সেটা বুঝতে হলে আমাদের মাথায় সর্বাধুনিক সুপার কম্পিউটারের চিপস আর প্রসেসর ইন্সটল করতে হবে!
কয়দিন আগে বলে মহাবিশ্বের সবচেয়ে পুরনো নক্ষত্র আবিস্কার করেছেন, ওটা নাকি মহাবিশের জন্মেরও দেড় দুই বিলিয়ন বছর পুরনো। এটা ক্যামনে হয় আর এটা হইলে বিগ ব্যাং এর থিউরি তো অচল।

১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:১৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মাথায় কিছুই ঢোকাই নাই। মাথা হ্যাং করতে চাই নাই, তাই দ্রুত ভার্টিক্যাল স্ক্যানিং করে নীচে নামলাম। এ পোস্টের সেরা আইটেম হলো পোস্টের নীচের ছবিটা :)

২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: খুব ভাল কাজ করেছেন ভাই, এইসব আবজাব জিনিস পড়ে মাথা হ্যাং করার কোন মানে হয়!!
কবির মাথা থাকবে সবসময় তিনভাগ খালি :)

১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন ,



জব্বর জটিল একখানা বা একাধিক বিষয় নিয়া লিখিয়াছেন যাহা "নাই কাজ তো খই ভাজ" এর মতো হইয়াছে। কারন, বিজ্ঞানের এইসব বিষয-আসয় বুঝিতে হইলে আপনার একখানা "ডার্ক এনার্জি" সমৃদ্ধ মাথা থাকিতে হইবে! বিচার বিশ্লেষণ করিতে হইবে " ট্যাকিয়ন" এর মতো দ্রুত গতিতে, না হইলে অনবরত পলায়নপর মহাবিশ্ব, সামন্তরিক বা সমান্তরাল মহাবিশ্বের লেজটাও ধরিতে পারিবেন না! :P
আমাদের তিন মাত্রার ( থ্রী ডিমেনশনাল) বুদ্ধি ঠাসা মাথায় আমরা শুধু দেখাতেই ব্যস্ত কিন্তুক এই বিশ্বব্রহ্মান্ড নাকি ১১ মাত্রা হইতে ২৬ মাত্রার যাহাতে প্রবেশ করিতে পারিলে আমরা নাকি "সিঙ্গুলারিটি" তে ও পৌঁছাইতে এবং ঈশ্বরের পদতলে আসন গাড়িয়া বসিতেও পারিব। সাধারণ অদৃশ্যকে দেখা তো কোন ছাড়!!!! :|
আমাদের জানা, না-জানায় বিজ্ঞানের কিচ্ছু যায় আসেনা! বিজ্ঞান চলে বিজ্ঞানের কায়দায়! পদার্থ নিয়া বিজ্ঞানে এত্তো এত্তো থিয়রী আছে যে তাহা গুনিতে ও কিছুটা বুঝিতে হইলেও আপনার মাথা আউলাইয়া মাথার চুল খাঁড়া হইয়া যাইবে। দ্যাহেন নাই আইনষ্টাইনের মাথার চুলগুলা এইজন্য কেমন আউলা-ঝাউলা???

আসলেই আমাদের কতো কি যে জানার আছে, জানতে পারছিনে! মানুষের জ্ঞান-বুদ্ধির দৌড় এখনও ত্রিমাত্রিক জগতেই সীমাবদ্ধ, ছাড়াতে পারেনি। কখনও ছাড়াতে পারবে কিনা জানা নেই। অনিশ্চিত। আই বর্তমানের সুখ ছেড়ে ফিজিক্সের ভুলভুলাইয়াতে না ঘুরে জ্বীন দিয়ে ব্লগে খানকয়েক কবিতা লিখে ফেলূন !!!!!! :-P

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: পদার্থ নিয়া বিজ্ঞানে এত্তো এত্তো থিয়রী আছে যে তাহা গুনিতে ও কিছুটা বুঝিতে হইলেও আপনার মাথা আউলাইয়া মাথার চুল খাঁড়া হইয়া যাইবে। দ্যাহেন নাই আইনষ্টাইনের মাথার চুলগুলা এইজন্য কেমন আউলা-ঝাউলা???
মামুর সেই সময়ে ওইরকম আউলা ঝাউলা চুল হলে আইজক্যা কি হইত ভাবুন। তার থিউরি নাকি একটার পর একটা ধরা খেয়ে যাচ্ছে। বেয়াদপ পুলাপাইন মুরুব্বীদের মান সম্মান ইজ্জত সব ফানাফানা করে ফেলতেছে।
কাল শুনলাম সময়েরও নাকি থ্রি ডাইমেনশন আছে! কি দিয়া কি কয় ওরা ছাই ; বুঝি নারে ভাই।
ম্যান্টিস চিংড়ি ২০ কালার রিসেপ্ট দিয়ে কি দ্যাখে ভাবা যায়। আমরা তিনটা দিয়ে নারীরে চাঁদ তারা কত কিছু বানায় দিচ্ছি। চোখরে দেখি পটল চেরা, নাকরে দেখি বাঁশীর মত, ঠোট নাকি কমলা লেবুর কোয়া, কপোল নাকি ডালিমের লাল, তাইলে ওই ২০ খানা রিসেপ্ট পাইলে কি হৈত। ভাবুন -একটু ভাবুন ভাই প্লিজ।

অনেকদিন পরে আমার ব্লগে আপনাকে পেয়ে খানিক আবোল-তাবোল বকে গেলাম। ভাল থাকবেন।

১৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:২৯

লোকমানুষ বলেছেন: লেখক বলেছেন: কয়দিন আগে বলে মহাবিশ্বের সবচেয়ে পুরনো নক্ষত্র আবিস্কার করেছেন, ওটা নাকি মহাবিশের জন্মেরও দেড় দুই বিলিয়ন বছর পুরনো। এটা ক্যামনে হয় আর এটা হইলে বিগ ব্যাং এর থিউরি তো অচল।

এমন একটি নিউজ সম্ভবত কিছুদিন পূর্বে চোখে পড়েছিল। পুরোটা সম্ভবত আমি তখন পড়তে পারি নি।
তবে নিজে থেকে একটা আইডিয়া করে নিয়েছি। আইডিয়াটা এমন- আমরা ধরেই নিয়েছি 'বিগ ব্যাং' হচ্ছে আমাদের সময়ের শুরু। কিন্তু আমাদের ছাড়াও হয়ত সময় আরও ভিন্ন ভাবে শুরু হয়েছে; আর তা একক ভাবে কেবল এই ২/১ বার নয়, বরং অনেক অনেক বার এবং প্যারালাল ভাবেও একাধিক শুরু হয়েছে। যেহেতু আমাদের বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা এবং পর্যবেক্ষণের উপকরণ কল্পনাতীত ভাবে সীমিত, তাই আমরা হয়ত এর আগে কখনো এমন ব্যাপারকে ধরে চিন্তা ভাবনা করি নি। তাই এখন যখন নতুন করে নক্ষত্রের আবিষ্কার হয়েছে, তাই আমাদের চিন্তা ভাবনায় পরিবর্তনের সময় হয়েছে।

হয়ত বিশ্লেষণটা নিজেকে সান্ত্বনা দেবার মত হয়েছে, তবে আপাতত এটাই ভেবে নিয়েছি।

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:০১

শেরজা তপন বলেছেন: সাড়ে তের বিলিয়ন বছর আগে সত্যিকারে কি ঘটেছিল কিংবা আদৌ ঘটেছিল কিনা সেই বিষয় নিয়ে আপনার কথায় কল্পনাতীত সীমিত বুদ্ধির মানুষ যদি থিউরি দিয়ে সেটা খাতা কলমে প্রায় প্রমানের কাছাকাছি নিয়ে যেতে পারে তবে আপনার ধারনা ঠিক।
চমৎকার মন্তব্য-এটলিষ্ট আমি মোহিত।
পৃথিবীতে তিন ধরনের মানুষ আছে, অদৃশ্য অনেক কিছুতেই একদলের বিশ্বাস যুক্তিহীনভাবে, একদল যুক্তিদিয়ে বা প্রমান সাপেক্ষে বিশ্বাস করতে পছন্দ করে; আরেকদলের কোন কিছুতেই বিশ্বাস নেই ( যেমন মানুষের চাঁদে পদার্পন)।
আপনি কোন দলে পড়েন বলে মনে হচ্ছে?

১৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৭:২৩

অগ্নিবাবা বলেছেন: যা আমি জানি না, তা না জানা পর্যন্তই অজানা।
না জেনেও কেউ কেউ কাল্পনিক নাম দিয়ে কল্পনা করে মনে সুখ খুঁজে নেয়।
কেউ যদি মনে মনে কলা খায়, কিংবা রশ্মিকা মন্দানার নগ্ন শরীর কল্পনা করে হস্তমৈথুন করে—করুক।
তাকে বাধা দেওয়ার কেউ নেই।
কিন্তু সমস্যা তখনই হয়, যখন নিজের কল্পনাকে প্রমাণ ছাড়াই আমার কাছে সত্য হিসেবে বিশ্বাস করাতে চায়, ভয় দেখায়।
এটা কি ফাজলামি নয়?
অজানাকেই বিশ্বাস করা লাগে, জানা জিনিস আর বিশ্বাস করতে লাগে না।

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: বুঝলাম রশ্মিকা মন্দানা আপনার অতীব পেয়ারের :`>
কল্পনা যুক্তি বিশ্বাস এগুলো আছে বলেই তো মানুষ এতদুর পৌঁছেছে, আমাদের কল্পনার থেকেও আরো ভীষন বেগে এগিয়ে যাচ্ছে।
আমার মেঝ ভাইয়ের সপ্ন ছিল, কোন অপেশন নয়, চশমা বা লেন্স নয় মানুষের চোখ মুহুর্তেই আগের দৃষ্টিশক্তি ফিরে পারে একটা ঔষধে; এমন য হোত?
ক'দিন আগে জার্মানীর চিকিতসা বিজ্ঞানীরা এমন একটা ড্রপ আবিস্কার করেছে। আমাদের উদ্ভট ভাবনা থেকেই তো মানুষের সেরা আবিষ্কারগুলো না কি?
তবে বড় বড় কিছু আবিস্কার হয়েছে দৈবাৎ কিংবা এক্সিডেন্টলি-এগুলোকে একেকজন একেক ভাবে ব্যাখ্যা দিতেই পারে।
ধরুন মন কেমন করা, কাঁকতলীয়,মানুষের জীবনে দুঃসময় একের পর এক আসা, ভাগ্যগুনে বেঁচে ফেরা এইসবকে আপনি যে কোন ব্যাখ্যায় দাড় করাতে পারেন কিন্তু এগুলো আসলেই ব্যাখ্যাতীত।
আমি একটা গল্প বলি;
আমার তখন একজনের সাথে চরম বা গদ্গদ প্রেম চলছে। আচমকা তার সাথে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেল, কোনভাবেই তার সাথে একাবারের জন্যো যোগাযোগ করতে পারছি না। সে বেঁচে আছে না মরে গেছে তাও জানিনা। তিন মাসকাল অতিবাহিত হবার পরে একদিন সকালে মনে হল তার সাথে আমার দেখা হবে, হবেই দেখা আজকে আমি শিওর। দুপুর বারোটার দিকে আমি একেবারে নিশ্চিত হয়ে একটা রিক্সায় করে তার বাসার দিকে যাচ্ছি, পথের মাঝখানে হঠাৎ বিস্ময়করভাবে উলটো দিকের রিক্সায় দেখি সে আসছে!!!
ব্যাখ্যা দিন?

১৭| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:০১

রাজীব নুর বলেছেন: অদৃশ্য শক্তিতে বিশ্বাস করে মগজহীনরা।

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার তো জ্বীন পরি ভুত নিয়ে কারবার। আপনার মেয়েমানুষ নিয়ে যত লেখা আছে তার বেশীরভাগই জ্বীন পরি।

১৮| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমি চাঁদগাজীর মতো সাহসী হলে স্পষ্ট বলে দিতাম গার্বেজ।

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: চাদ্গাজী নামক অসভ্যটা নিজেই একটা গার্বেজ। আপনি মনে হয় পুরো লেখা পড়েন নাই- শিরোনাম দেখেই মন্তব্য করেছেন।
ঠিক আপনার গার্বেজ উস্তাদের মত।

১৯| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:২৬

কিরকুট বলেছেন: পণ্ডশ্রম। যে সময় ও মেধার অপচয় করলেন তা আর ফিরে পাবেন?

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: সারাদিন বসে বসে টিভি দেখা গান শোনা কিংবা শুয়ে শুয়ে আকাশ কুসুম ভাবনা অনেক বেটার এভাবে সময়ের অপচয় করা থেকে কি বলেন?
এসব থেকে একখানা কবিতা প্রসব করলে অন্তত ভাল হইতো রে ভাই।
*আমার এক কাজিন আছে পঞ্চাশের কাছাকাছি বয়স। আজ পর্যন্ত সে ভেবে নিশ্চিত হতে পারিনি আসলে তার কি কাজ করা উচিত? বছরের পর বছর সে শুয়ে বসে শুধু ভাবছে আর শুধুই ভাবছে :(

২০| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:৩৪

বিজন রয় বলেছেন: অনেক ইনফরমেশন আছে লেখায়।

কিছু আছে যা অকেজো।

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:২৬

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার জাজমেন্ট ঠিক আছে- ধন্যবাদ সত্য কথা বলার জন্য।

২১| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫

অগ্নিবাবা বলেছেন: ব্যাখ্যা দিলাম, ঝড়ে বক মরে আর ফকিরের কেরামতি বাড়ে।

এই বার আমার টাকা আপনি ফেরত দেন।
গতজন্মে আপনি আমার থেকে ৪ কোটি ধার নিয়েছেন, আপনার হয়ত মনে নেই,
আমার ঠিকই মনে আছে, এই বার টাকাটা ফেরত দিন আমার অনেক প্রয়োজন।
আপনি বিশ্বাসী মানুষ আপনি নিশ্চয় প্রমান চাহিবেন না, সব কিছুর ব্যাখ্যা হয় না,
তাই আমি কোনো প্রমান দিতে পারবো না, টাকাটা কবে দিবেন বলেন।

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:২৬

শেরজা তপন বলেছেন: আমি আমার পোস্টের কোথাও বলিনি যে আমি বিশ্বাসী মানুষ। আমি আমার জীবনে ঘড়ে যাওয়া কাকতলীয় এক ঘটনার একটা সুন্দর ও গ্রহনযোগ্য ব্যাখ্যা চাইলাম মাত্র, ভেবে দেখেন আপনার জীবনেও দু'য়েকবার এমন ঘটনা ঘটেছে।

চাইলেন যখন ৪ কোটি চাইলেন ক্যান? এখন এদেশ হাজার কোটি ছাড়া কোন বেইল নাই- অবশ্য গত জন্মের চার কোটি এখন সুদে আসলে কয়েক লাখ কোটি হয়ে গ্যাছে! আপনার কি শুধু আসল হইলেই চলবে?
টাকা পয়সার ব্যাপার আসলে ব্যাপার আসলে আমি চোখে কম দেখি আর কানে কম শুনি 'নেটওয়ার্কে দিসটাব' হয়।

নেটওয়ার্কে দিস্‌টাব
সবসময় এত সিরিয়াস না থেকে একটু হাসুন- মজা লন! লাইফ ইস আ ফুল অফ মাস্তি ব্রো ...

২২| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৭

রানার ব্লগ বলেছেন: কবিতা লেখা হলো ভুমন্ডলের সব থেকে বড় অলস কাজ।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: খাঁটি কথা কইছেন নি- ভাল কইর‍্যা ভাবেন

২৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:০১

রানার ব্লগ বলেছেন: ভাই আপনার সাথে কি পাঠকদের কোন শত্রুতা আছে। কেন যে আমাদের আপনি আত্মপলব্ধিতে ফেলেন যে হায় কিছুই বুঝি না। উপরের মন্তব্য মুছে দিন লিখবো একজন কে লিখেছি আপনাকে। ভুল জানালায় ছায়া ফেলেছি।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:০৫

শেরজা তপন বলেছেন: আমি ঠিক ঠাহর করতে পারছি না আপনি কোন দোষে দায়ী কররেন আমাকে :(
আসলে কি উপরের মন্তব্য মুছে দিব নাকি এইটাও একটা প্রাক্টিক্যাল জোকস ?

২৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৬

করুণাধারা বলেছেন: বুঝি বুঝি করেও অনেক কিছু বুঝতে পারলাম না, কারণ পদার্থবিদ্যায় আমার জ্ঞান খুব সামান্য। :( তবে সটীফেন হকিংয়ের ব্রিফ হিস্ট্রি অফ টাইম পড়ে কিছু কথা মনে হয়েছে,সে সম্পর্কে আমার একটা পোস্টও আছে।

জ্বীনকে রিলেট করতে পারছি না, এটাকে কি আপনার কোন অদৃশ্য শক্তি বলে মনে হয়েছে? মনে হয়েছে!! শুনতে পাই অনেকেই জ্বীন দেখতে পান, এ ব্যাপারেও আমার অভিজ্ঞতা খুব কম।

আপনার পোস্টে আমার প্রিয় একটা ব্যাপার দেখতে পেয়ে দুকথা বলতে আসলাম। আপনি বলছেন, ট্যাকিওন থাকলে আমরা তত্ত্বগতভাবে ভবিষ্যতের ঘটনা সম্পর্কে তথ্য পেতে পারতাম! ঘুরিয়ে বললে, ভবিষ্যৎকে জানতে পারতাম! হকিং বলছেন, (The arrow of time অধ্যায়ে) "why do we remember the past but not the future?" ভবিষ্যতকে জানা, খুব অদ্ভুত একটা ব্যাপার বলে মনে হয়। কিন্তু কোরআন শরীফে ভবিষ্যৎকে জানার উল্লেখ আছে:

"স্মরণ করো আমার বান্দা ইব্রাহিম ইসহাক ও ইয়াকুবের কথা, উহারা ছিল শক্তিশালী ও সুক্ষদর্শী। আমি উহাদিগকে অধিকারী করিয়াছিলাম এক বিশেষ গুণের, উহা ছিল পরলোকের স্মরণ।" (সূরা সাদ: আয়াত ৪৫- ৪৬)

ফোটন আর ডার্ক ম্যাটার জানি, ডার্ক ফোটন প্রথম শুনলাম। বিগ ব্যাং এর পর প্রচন্ড তাপমাত্রায় পদার্থ কণার সংঘর্ষের ফলে উৎপন্ন হয় ইলেকট্রন/আন্টি ইলেকট্রন যুগল এবং নিউট্রিনো/ অ্যান্টি নিউট্রিনো যুগল। ইলেকট্রন আন্টি ইলেকট্রন যুগল পরস্পরকে বিনাশ করে, তৈরি হয় ফোটন নামের আলোক কণিকা। নিউট্রিনো/ অ্যান্টি নিউট্রিনো যুগল কিন্তু এভাবে পরস্পরকে ধ্বংস করতে পারে না, তাই হয়তোবা আদি মহাবিশ্বের নিউট্রিনো/ অ্যান্টি নিউট্রিনো আজও রয়ে গেছে। এদের দেখবার সরাসরি কোন উপায় নেই, কিন্তু সম্ভবত এ সেই অজানা বস্তু যার উপস্থিতির কারণে মহাবিশ্ব সম্প্রসারণের হার নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় থাকছে। এরই নাম বিজ্ঞানীরা দিয়েছেন ডার্ক ম্যাটার বা অন্ধকার বস্তু। পৃষ্ঠা ৪৯- ১২৩, ব্রিফ হিস্ট্রি অফ টাইম।

আপনি যেহেতু বিজ্ঞান দর্শন ও ধর্ম নিয়ে আলোচনা করলেন, সেই হেতু আমার এই কথা। আমার লাইকড বিষয়ে লেখা, তাই লাইকড।






২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: আমি সবসময় বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলাচালে দুলি।
সবকিছুর একটা ব্যাখ্যা নিজের মত করে দাড় করিয়ে ফেলি।
আপনার পোস্টটার লিঙ্ক দিয়ে-অবশ্যই পড়ব।
কোরয়ানের এই কোটটা জানা ছিল না- ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
ডার্ক ফোটনের পরে আরো কিছু দুর্দান্ত জিনিস নিয়ে আসছি।
আমরা বেশীর ভাগ মেতে আছি কে কোথায় হাঁস খাইল, কার ল্যাংটা ছবি পাবলিশ হইল এইসব আবগুবি বাত নিতে আর মানুষ চিন্তাশীল মানুষ চিন্তা মহাবিশ্বের মহাব্যাপ্তি নিয়ে।
আফসোস বড়ই আফসোস! একটা মহার্ঘ্য জীবন কি হেলা ফেলায় পার করছি।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকবেন।

২৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:০০

করুণাধারা বলেছেন: সেই লেখাটার লিঙ্ক দিলাম। সময় করে পড়বেন আশাকরি। মাইন্ড অফ গড

কিন্তু আমার এই পোস্ট নিয়ে কিছু বলতে চাইলে আমার পোস্টে বলবেন না, বরং আপনার এই পোস্টে বলবেন। আমি দেখে নেবো। আমি চাই না সাম্প্রতিক মন্তব্যের ঘরে আমার এই পোস্টের নাম আসুক, আসলেই কেউ কেউ আক্রমণাত্মক মন্তব্য নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়বেন। ইদানিং আক্রমণ মোকাবেলা করার শক্তি একেবারেই পাইনা। :(

ডার্ক ফোটনের পরে আরো কিছু দুর্দান্ত জিনিস নিয়ে আসছি। অপেক্ষায় আছি।

২৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:০৬

ফ্রি ইনকাম ফর্মেশন বলেছেন: ফ্রি ইনকাম করতে চাইলে এখনি ক্লিক করুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.