![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
পাঠকদের জ্ঞাতার্থেঃ নিন্মে আলোচিত বিষয়গুলো সন্মন্ধে বিস্তারিত ধারনা আমার নেই। তবে প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছি বিষয়গুলো বোঝার জন্য- চেষ্টার কমতি নেই তবে তবে ব্যাপক ঘাপলা আছে যা লেখাটা পড়লে আপনিও হাড়ে হাড়ে টের পাবেন। ব্লগে অতীব জ্ঞানীগুণী যারা আছেন তারা বেমক্কা কোন বেতাল প্রশ্ন করে ফেললে সেসবের জবাব দেবার সাধ্য আমার নেই! বিষয়টা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখলে কৃতার্থ হব। এবার আসেন ধর্ম বিজ্ঞান ও দর্শনের নামে শুরু করি;
(এখানে সব ছবি শিল্পীর কল্পিত)
Tachyons (ট্যাকিয়ন) একটি কাল্পনিক বা তাত্ত্বিক কণার নাম যা পদার্থবিজ্ঞানে আলোচনার একটি বিষয়, তবে এখনো এদের বাস্তবে কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।
Tachyons কী?
Tachyon শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ “tachyós” (ταχύς) থেকে, যার মানে “দ্রুত” বা “ফাস্ট”। তাই ট্যাকিয়ন হলো এমন একটি কণা যার গতি সবসময় আলো’র গতির চেয়ে বেশি বলে ধরা হয়।
বৈশিষ্ট্যসমূহ (যদি এটি বাস্তবে থাকে):
বৈশিষ্ট্য বর্ণনাঃ
গতি সবসময় আলোর চেয়েও বেশি
ভর (Mass) কাল্পনিক বা Imaginary ভর (mathematically √−1 ধরণের মান)
শক্তি ও গতি সম্পর্ক গতি কমলে শক্তি বেড়ে যায় (উল্টোটা ঘটে সাধারণ কণার ক্ষেত্রে)
সময় ও causality যদি বাস্তবে থাকে, তাহলে এটি সময়ের ধারাবাহিকতা বা cause-effect law ভেঙে ফেলতে পারে (যেমন: আগে ফলাফল, পরে কারণ)
Tachyons কোথায় ব্যবহার হয় বা আলোচনা হয়?
সাধারণ আপেক্ষিকতা ও কোয়ান্টাম ফিল্ড থিয়োরি: ট্যাকিয়নের ধারণা এসেছে এই তত্ত্বগুলোতে কিছু গাণিতিক সমাধানের মাধ্যমে।
স্ট্রিং থিয়োরি: স্ট্রিং থিয়োরিতে কিছু ট্যাকিয়নিক স্টেট দেখা যায় যা আসলে অস্থিতিশীলতা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
সায়েন্স ফিকশন: অনেক বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীতে ট্যাকিয়ন কণা টাইম ট্রাভেল, টেলিপ্যাথি বা ইন্সট্যান্ট কমিউনিকেশন এর জন্য ব্যবহৃত হয়।
Tachyons কি বাস্তবে আছে?
না, কোনো পরীক্ষায় এখনো ট্যাকিয়নের অস্তিত্ব প্রমাণিত হয়নি।
পদার্থবিজ্ঞানের বর্তমান তত্ত্ব অনুযায়ী, কোনো বস্তু যা আলোকে অতিক্রম করতে পারে — সেটা energy conservation ও causality লঙ্ঘন করে ফেলবে।
অনেক বিজ্ঞানী বিশ্বাস করেন, যদি এমন কিছু সত্যিই থাকে, তবে সেটা আমাদের বর্তমান পদার্থবিজ্ঞানের পরিধির বাইরে।
মজার তথ্য
যদি ট্যাকিয়ন থাকে, তাহলে আমরা তত্ত্বগতভাবে ভবিষ্যতের ঘটনা সম্পর্কে তথ্য পেতে পারতাম, কারণ এর গতিই সময়কে উল্টো করে ফেলত।
***
Higgs Singlet পদার্থবিজ্ঞানে একটি উন্নত ধারণা, যা মূলত স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরে Higgs sector প্রসারিত করতে ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণ Higgs boson-এর পাশাপাশি একটি অতিরিক্ত scalar field বোঝায়, যা একটি singlet — অর্থাৎ, স্ট্যান্ডার্ড মডেলের gauge symmetry (SU(2)_L × U(1)_Y) এর অধীনে এটি নিরপেক্ষ (neutral)।
সহজভাবে বুঝি: Higgs Singlet কী?
Higgs Singlet হলো এমন একটি হিগস-জাতীয় scalar কণা বা field, যা স্ট্যান্ডার্ড মডেলের মত gauge force (যেমন electromagnetism, weak force) দ্বারা প্রভাবিত হয় না — তাই একে বলা হয় singlet।
এটি স্ট্যান্ডার্ড মডেলের হিগস ফিল্ডের সাথে মিশে যেতে পারে (mixing) এবং নতুন ধরনের Higgs-like কণার অস্তিত্ব প্রকাশ করতে পারে।
কেন Higgs Singlet গুরুত্বপূর্ণ?
বিজ্ঞানীরা Higgs Singlet ধারণা এনেছেন কিছু বিশেষ কারণে:
কারণ ব্যাখ্যাঃ
Dark Matter এই singlet Higgs থেকে এমন কণা তৈরি হতে পারে যা dark matter হিসেবে কাজ করে
Electroweak Phase Transition early universe-এ হিগস singlet থাকলে universe-এর phase transition আরও জটিল বা শক্তিশালী হতে পারে — যা baryogenesis বোঝাতে সাহায্য করে
Extended Higgs Sector এটি Higgs field-এর একটা সম্প্রসারণ, যা স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরে নতুন physics বোঝাতে সাহায্য করে
Higgs Mixing SM Higgs-এর সঙ্গে মিশে গিয়ে এটি Higgs boson-এর mass বা decay পরিবর্তন করতে পারে, যেটা LHC-তে detect করা যেতে পারে
গবেষণার ক্ষেত্র:
LHC (Large Hadron Collider): Higgs singlet এর অস্তিত্ব খুঁজতে particle decay pattern পর্যবেক্ষণ করা হয়।
Dark Matter Detection: যদি singlet dark matter candidate হয়, তাহলে direct বা indirect detection experiment এ এর প্রভাব খুঁজে পাওয়া যেতে পারে।
এক কথায়:
Higgs Singlet হলো স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরের একটি অতিরিক্ত scalar কণা/field — যা Higgs এর সাথে সম্পর্কিত, dark matter বোঝাতে সাহায্য করতে পারে, এবং universe-এর early stage বোঝার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
***
Dark Photons Probably Don't Exist, and If They Did, They'd Be Super Weird |
Dark Photon (ডার্ক ফোটন) হলো একটি তাত্ত্বিক বা কাল্পনিক কণা, যা Dark Matter সম্পর্কিত পদার্থবিজ্ঞানের মডেলগুলোতে প্রস্তাবিত হয়েছে। এটি Electromagnetic Force-এর বাহক "Photon" এর মতো একটি কণা, কিন্তু এটি "Dark Sector" এর অন্তর্গত — অর্থাৎ, এমন এক জগৎ যা আমাদের পরিচিত পদার্থের সাথে খুব দুর্বলভাবে সংযুক্ত।
সহজভাবে: Dark Photon কী?
যেমন ফোটন (Photon) হলো আলো ও ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফোর্স-এর বাহক, ঠিক তেমনই ডার্ক ফোটন হলো একটি hypothetical force carrier, যা dark matter কণাগুলোর মধ্যে যোগাযোগ ঘটাতে পারে।
এটি সাধারণ কণার সাথে সরাসরি ক্রিয়া করে না — শুধু কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে, দুর্বলভাবে "mix" করতে পারে সাধারণ ফোটনের সাথে।
Mass এটি massless বা কিছুটা ছোট mass সহ হতে পারে
Interaction সাধারণ কণার সাথে interaction খুবই দুর্বল, কিন্তু “kinetic mixing” এর মাধ্যমে সংযুক্ত হতে পারে
Role dark matter কণাগুলোর মধ্যে force সৃষ্টি করে, এবং হয়তো universe এর অদৃশ্য পদার্থের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করে
এই mixing-এর মাধ্যমে dark photon কিছু কিছু charged particle decay বা interaction-এ তার উপস্থিতি প্রকাশ করতে পারে।
Dark Photon কোথায় খোঁজা হচ্ছে?
বিভিন্ন particle accelerator ও fixed-target experiment-এ এর অস্তিত্ব অনুসন্ধান করা হচ্ছে:
Dark Photon কেন গুরুত্বপূর্ণ?
গুরুত্ব কারণ
Dark Matter Explanation এটি dark matter এর behavior ও interaction বোঝাতে সহায়ক
New Force এটা universe-এর পঞ্চম বল (5th force) হিসেবে বিবেচিত হতে পারে
Physics Beyond the Standard Model এটি স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরের কণার অস্তিত্বের প্রমাণ দিতে পারে
Astrophysical Observations কিছু gamma-ray বা gravitational anomaly ব্যাখ্যা করা যেতে পারে dark photon দিয়ে
মনে রাখার মতো:
Dark photon সাধারণ ফোটনের মতো কিন্তু অদৃশ্য দুনিয়ার প্রতিনিধি
এটি দেখা যায় না, কিন্তু এর প্রভাব detect করা যায়,এটি হতে পারে Dark Matter-এর ভাষা বা signal carrier
*****
জ্বীন (আরবি: الجنّ) ইসলামি বিশ্বাস ও অনেক মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়ার লোককাহিনীতে একটি অতিপ্রাকৃত (supernatural) সত্তা হিসেবে পরিচিত। কুরআন ও হাদীস অনুযায়ী, জ্বীন হলো এমন এক সৃষ্টি যারা মানুষের মতো বুদ্ধিমান, কিন্তু ভিন্ন একটি উপাদানে তৈরি এবং মানুষের চোখে দেখা যায় না।
জিন শব্দের অর্থ গুপ্ত, অদৃশ্য, লুক্কায়িত, আবৃত প্রভৃতি।
ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে জ্বীন: সৃষ্টি:
জ্বীন আগুন থেকে সৃষ্টি, বিশেষ করে "লহুপ্রপাত অগ্নি" (smokeless fire) থেকে:
বৈশিষ্ট্য:ব্যাখ্যা
অদৃশ্য (Invisible) মানুষ সাধারণত জ্বীন দেখতে পায় না
স্বাধীন ইচ্ছা তাদেরও ইচ্ছাশক্তি আছে, ঠিক মানুষের মতো
ধর্মগ্রহণ তারা মুসলিম, কাফের — উভয় হতে পারে
বুদ্ধিমান ও দ্রুতগামী তারা মানুষের চেয়ে দ্রুত চলাফেরা করতে পারে
জীবনকাল মানুষের চেয়ে অনেক দীর্ঘ
খায় ও বাস করে তারা খায়, বিয়ে করে, সমাজে বসবাস করে
জ্বীনের প্রকারভেদ (ইসলামি ব্যাখ্যায়):
মুসলিম জ্বীন – যারা আল্লাহর ইবাদত করে
অবিশ্বাসী জ্বীন (শয়তান বা ইবলিস) – যারা মানুষকে পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করে
আআমির (ঘরবাসী জ্বীন) – যারা নির্দিষ্ট স্থানে বাস করে
আর-রুহানী জ্বীন – আধ্যাত্মিক বা ভালো কাজে সহায়ক জ্বীন
উড়ন্ত জ্বীন (Flying Jinn) – যাদের চলাফেরা অত্যন্ত দ্রুত
ঘরভর্তি বা বন্ধনকারী জ্বীন (Qareen) – প্রতিটি মানুষের সাথেই এক জ্বীন নির্ধারিত
****
জাহিলিয়া যুগে জ্বীন সম্পর্কে প্রচলিত বিশ্বাস:
১. জ্বীন ছিল বহুবিধ ও শক্তিশালী
আরবরা বিশ্বাস করত, জ্বীন বনে-জঙ্গলে, পাহাড়ে, গুহায়, মরুভূমিতে থাকে।
জ্বীনদেরকে তারা একপ্রকার অদৃশ্য ও অতিপ্রাকৃত জীব বলে ভাবত, যারা মানুষের ক্ষতি করতে বা সাহায্য করতে পারে।
২. জ্বীনদের দেবতা বা উপাস্য ভাবা হতো
অনেক উপজাতি জ্বীনদেরকে দৈবশক্তি মনে করে পূজা করত বা তাদের সাহায্যে যাদু করত।
তারা বিশ্বাস করত, কিছু জ্বীন ভবিষ্যৎ জানে, আর এজন্য তারা কাহিন (ভবিষ্যৎবক্তা) বা অরাকলদের কাছে যেত।
৩. কাহিন (Kahin) ও জ্বীনের সম্পর্ক
কাহিনরা ছিল এমন লোক যারা দাবি করত, তারা জ্বীনের সাথে যোগাযোগ করে ভবিষ্যৎ বলতে পারে।
তারা ছন্দময় বা ছটফটে বাক্যে কথা বলত, কারণ বিশ্বাস ছিল জ্বীন এভাবেই কথা বলে।
৪. জ্বীনের মাধ্যমে কবিতা
অনেক কবি দাবি করত, তাদের মধ্যে "শায়ের জ্বীন" আছে — অর্থাৎ জ্বীন তাদেরকে কবিতা শিখিয়েছে।
এরফলে কেউ চমৎকার কবিতা লিখলে বলা হতো: "সে তো জ্বীনধারী!"
৫. জ্বীন-আশ্রয় ও ঝাড়ফুঁক
জ্বীনদের রুষ্ট না করতে আরবরা নির্দিষ্ট জায়গায় ঢোকার আগে বলত:
"আউধু বিসাইয়্যিদি হাযাল ওয়াদী মিনাল জ্বান্নি!"
(এই উপত্যকার প্রভু জ্বীনদের থেকে আশ্রয় চাই।)
তারা বিশ্বাস করত, গাছ, পাথর বা নির্জন স্থানে জ্বীন থাকে, তাই তাদের সন্তুষ্ট রাখতে মানত দিত।
ইসলাম আসার পর কী পরিবর্তন আনল?
পূর্ব বিশ্বাস ইসলামের ব্যাখ্যঃ
জ্বীন ভবিষ্যৎ জানে; কেবল আল্লাহ জানেন
জ্বীন পূজা বৈধ শিরক; কঠোরভাবে নিষিদ্ধ
জ্বীন ভর করেই কবিতা আসে; inspiration আল্লাহর পক্ষ থেকেও হতে পারে, না হলে প্রতিভা
জ্বীন ভয় দেখালে মানত দিতে হবে; ভরসা আল্লাহর উপর রাখতে হবে
মৃত আত্মা ফিরে আসে; রুহ দুনিয়ায় ফিরে আসে না
ইসলাম-পূর্ব আরবে জ্বীন ও প্রেতাত্মা সম্পর্কে গভীর ভ্রান্ত বিশ্বাস ও ভয় ছিল, যা সমাজে কুসংস্কার ও পৌত্তলিকতা বিস্তার করত। ইসলাম এই বিশ্বাসগুলো শুদ্ধ করে, জ্বীনকে একটি আলাদা সৃষ্টিজাত সত্তা হিসেবে ব্যাখ্যা করে এবং মানুষকে আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে শিক্ষা দেয়।
***
বিজ্ঞানের আলোকে:
বিজ্ঞান ও প্রমাণভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গিতে, এখন পর্যন্ত মানুষের ভিতরে বা আশেপাশে কোনো অদৃশ্য, আত্মাসদৃশ বা জ্বীনজাতীয় সত্তার অস্তিত্ব সরাসরি প্রমাণিত হয়নি।
তবে কিছু বিষয় বিজ্ঞান বিবেচনায় রাখে:
চোখে দেখা যায় না ≠ অস্তিত্ব নেই — যেমন: ভাইরাস, রেডিও তরঙ্গ, গ্যামা রশ্মি — এগুলো একসময় মানুষের কাছে "অদৃশ্য" ছিল, কিন্তু পরে প্রযুক্তির মাধ্যমে ধরা পড়েছে।
মানুষের মস্তিষ্ক ও অভিজ্ঞতা অনেক সময় এমন অনুভূতি তৈরি করতে পারে (যেমন — কেউ পাশে আছে মনে হওয়া, অদ্ভুত ছায়া দেখা, বা sleep paralysis-এ কারো বসে থাকার অনুভব)। অনেক সময় এগুলোকে অতিপ্রাকৃত বলে ধরা হয়।
"Dark Matter", "Dark Energy" — বিজ্ঞান এখনও এমন অনেক কিছুর কথা স্বীকার করে যেগুলোর অস্তিত্ব আছে বলে বোঝা যাচ্ছে, কিন্তু সরাসরি দেখা যায়নি।
দার্শনিক বা ধার্মিক চিন্তায়:
অনেক ধর্ম ও সংস্কৃতি বিশ্বাস করে মানুষ ছাড়াও এমন সত্তা বা অস্তিত্ব রয়েছে, যারা চোখে দেখা যায় না।
দার্শনিকভাবে, অদৃশ্য অস্তিত্ব ধারণাটি "Possibility" হিসাবে মানা যায়, কারণ মানুষের জ্ঞান এখনও সীমিত।
প্রশ্ন ---------------------------------------------------উত্তর
আপনি (ChatGPT) বিশ্বাস করেন? *না, আমি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা — আমার বিশ্বাস নেই।
বিজ্ঞান কি অদৃশ্য সত্তার অস্তিত্ব মেনে নেয়? *সরাসরি প্রমাণ না থাকলে বিজ্ঞান মানে না, তবে সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করে।
ধর্ম ও সংস্কৃতি কি অদৃশ্য সত্তা মেনে নেয়? *হ্যাঁ, বহু ধর্ম ও লোকাচারে এসব ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয়।
চূড়ান্ত সত্য কী? *সেটা এখনো প্রমাণ নির্ভর, এবং ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে।
***
আপনি কি জানেন?
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: আমারও এন্টেনা ক্রস করে গেছে! শুধু নতুন কিছু জানার আগ্রহে পড়েছি, পরে গুছিয়ে-টুছিয়ে গুগোল, চ্যাট জিপিটি আর বিভিন্ন অনলাইন তথ্যভান্ডারের সাহায্য নিয়ে একটা আগোছালো নিবন্ধ রেডী করে ছেড়ে দিলাম ( দ্যাখ তোগো ক্যাবা ঠ্যাহে!!)
অবিশ্বাসীদের জন্য কিচ্ছু নাই- বিশ্বাসে মিলায় বস্তু। ধন্যবাদ প্রিয় ভ্রাতা
২| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪৪
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: মাথাটা একটুখানি আউলা ঝাউলা কইরা দিলেন।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: ওরে ভাই কদ্দিন পরে আপনার সাথে ব্লগে মিথস্ক্রিয়া হচ্ছে। আপনার লেখায় মাঝে মধ্যে চোখ রাখি কিন্তু মন্তব্য আর রা হয়ে ওঠে না।
আমি একলা মাথা আউলা হব ক্যান, সব্বাইরে নিয়া হই কি কন?
৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:০৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: মিসির আলীকে ফিরে পেলাম আপনার লেখায় । Tachyon, Higgs singlet, Dark photon are hypothetical hidden sector particle। বিজ্ঞানে প্রমানিত নয় , আবার একেবারে উড়িয়েও দেয়া হয়নি। বিশ্বাস অবিশ্বাসের মাঝেই এদের অবস্থান। হুমায়ুন আহমেদ কোয়ান্টাম মেকানিক্সের বিজ্ঞানী ছিলেন। তাই তার সৃষ্ট মিসির আলীও সব সময়েই বলত প্রকৃতির সব রহস্য উদ্ঘাটন হয়নি। জানা অজানার বাইরেও এক জগত আছে। জ্বীন বিষয়টাও অনেকটা একই রকম। বিশ্বাস ও অবিশ্বাসের মাঝেই এর অবস্থান। তবে ঘরবাসী জ্বীন, উড়ন্ত জ্বীন , রুহানী জ্বীন কিংবা সারে চুয়াত্তর ভাই এর আশেকি জ্বীনের কথা শুনলেই প্রচন্ড হাসি পায়। এই যেমন দিল্লীতে বসে শেখ হাসিনা জ্বিন দিয়ে দেশ চালাচ্ছে
৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:০৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পড়লাম। তবে ৮৫% এর ওপর মাথার উপর দিয়ে গেছে।
৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লেখক একজন জ্বীনধারী!
এ লেখা জ্বীনরাই লিখিয়েছে।
৬| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:১৯
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: অতি প্রাকিত অনেক জিনিস আছে যা বিজ্ঞানীরা এখন বুঝতে পারেনি। আবিষ্কারও হয় নি। যেমন ডার্ক মেটার , ডার্ক এনার্জি ইত্যাদি ।
৭| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:২৩
বিজন রয় বলেছেন: বিজ্ঞান সত্যিই। আর জ্বীন বলে পৃথিবীতে কিছুই নেই।
৮| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:২৫
বিজন রয় বলেছেন: যারা অদৃশ্য শক্তিতে বিশ্বাস করে তারা অর্ধেক মানুষ আর অর্ধেক পাগল।
তাই প্রত্যেক মানুষের ভিতর কিছুটা পাগলামি থাকে।
কিন্তু অন্য কোনো প্রাণীর মধ্যে কোনো পাগলামি নেই, কারণ তারা অদৃশ্য শক্তিতে বিশ্বাস করে না।
৯| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: চিন্তা করতে যে উপাদান লাগে সেটা প্রানীর মস্তিস্ক ছাড়া অন্য কোন বস্তুতে নাই।মস্তিস্ক গঠন হতে কোটি কোটি বৎসর সময় লেগেছে।জ্বীন ফিন প্রমান হীন দাবি।বা মিথ।
একটু কঠিন হয়েগেছে লেখা।ফিজিক্স যাঁদের বিষয় তাদের ছাড়া অন্যরা কিছুই বুঝবে না।অমিও বুঝিনি।তবে এটা মানি, জানা কখনো শেষ হবেনা।বিজ্ঞানের এটাই মহত্ব।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৩৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: পড়লাম। মাথার উপর দিয়ে গেছে। তবে ধর্ম বিশ্বাসে জিন আছে বিশ্বাস করি( কোন যুক্তি ছাড়া)।